কুড়িগ্রামের চিলমারী নৌবন্দর পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘চিলমারী নদী বন্দর একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। আশা করছি আগামী ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে প্রায় ৩শ’ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন হয়ে গেলেই এখানে কার্যক্রম শুরু হয়ে যাবে।‘
চিলমারী নদী বন্দরে মালামাল ওঠানোর জন্য একটি বন্দর এবং যাত্রী ওঠা-নামার জন্য আরেকটি আলাদা বন্দর হবে বলে জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমাদের প্রটোকল চুক্তি রয়েছে। এছাড়াও ভুটানের সঙ্গে একটি প্রটোকলের আলোচনা চলছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিলমারী নদী বন্দরে একটি কাস্টমস অফিসের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) নির্দেশনা দিয়েছেন। এই রুটটি একটি আন্তর্জাতিক রুট হিসেবে চালু হবে। আমরা আশা করছি এই রুটটি চালু হয়ে গেলে এই এলাকার অর্থনীতিতে ব্যাপক ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে।’
প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ভোলানাথ দে, জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক এমপি মো. জাফর আলী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।