তিনি বলেন, ‘এই তর্জন-গর্জন দিয়ে লাভ হবে না। আর তারা বলেছে অঙ্গ সংগঠনদের নিয়ে আন্দোলনের কৌশল ঠিক করবে; কিন্তু আমরা দেখছি তারা গত দশ বছর ধরেই কৌশল ঠিক করছে।’
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ ঢাকা মহানগর উত্তরের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
বিএনপির রাজনীতি বেগম জিয়ার হাঁটু এবং কোমরের ব্যাথায় আটকে গেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এ প্রচার সম্পাদক বলেন, বেগম জিয়ার এই ব্যাথা অনেক পুরনো। এ নিয়েই তিনি প্রধানমন্ত্রীত্ব করেছেন, বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন, বিএনপিকে নেতৃত্বও দিয়েছেন।
কিন্তু এই ব্যাথা নিয়ে সকাল-বিকাল সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি নেতারা বেগম জিয়াকে তামাশার পাত্র বানাচ্ছেন, যোগ করেন তিনি।
‘জোর করে কাউকে প্যারোলে মুক্তি দেয়া যায় না’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দণ্ডিত আসামি নিজে আবেদন করলেই তা বিবেচনার সুযোগ থাকে। আমি বিএনপি নেতাদের বলবো, দয়া করে আইন-কানুন পড়ুন।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আওয়ামী প্রজন্ম লীগের সাবেক সভাপতি মো. মনির হোসেনের সভাপতিত্বে বর্তমান সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আসাদুজ্জামান দুর্জয় ও আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দার বক্তব্য দেন।