তবে বৃহস্পতিবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ জামায়াতের নেতাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণকে বৈধতা দেয়ার সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন।
জামায়াত নেতাদের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল জানিয়েছেন, হাইকোর্টের আদেশের ফলে জামায়াত নেতাদের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে লড়তে আর কোনো বাধা রইল না।
এর আগে বুধবার জামায়াতে ইসলামীর ২৫ নেতার প্রার্থিতা বহালে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করা হয়।
বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ চার ব্যক্তির পক্ষে রিটটি করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর।
এর আগে রবিবার ইসি জানায়, জামায়াতের ২৫ প্রার্থীর নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আইনগতভাবে তাদের প্রার্থিতা বাতিলের এখতিয়ার নেই ইসির।
জামায়াত সদস্যদের ২২ জন বিএনপির ‘ধানের শীষ’ প্রতীক এবং অন্য তিনজন ‘স্বতন্ত্রভাবে’ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এর আগে, গত ১৮ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর ২৫ সদস্যের প্রার্থিতা বাতিলে করা আবেদন তিন কার্যদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
নির্বাচনে ওই প্রার্থীদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন চার ব্যক্তি।