তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে সংবাদ মাধ্যমগুলোকে অবাধ স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। কিন্তু এর আগে সেটা ছিল না। সাংবাদিকরা যদি স্বাধীনভাবে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করেন তাহলে সমাজের লোকেরা যারা অন্যায় করে, আমি মনে করি তারা অন্যায় থেকে দূরে থাকবে। তাদের দৃষ্টি সরিয়ে নেয়ার প্রয়াস পাবে।’
আরও পড়ুন:মন্ত্রী-এমপিদের আগে টিকা গ্রহণ নিয়ে সমালোচনার আশঙ্কায় খাদ্যমন্ত্রী
শুক্রবার রাত ১০টায় নওগাঁ জেলা প্রেসক্লাবের অভিষেক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সাধন চন্দ্র বলেন, ‘নওগাঁর অনেক উন্নয়ন হয়েছে এবং হচ্ছে। গুটি কয়েক মিডিয়া ছাড়া উন্নয়নের কোনো সংবাদ তুলে ধরা হয় না। মনে হয় যেন রাজনৈতিক নেতারা, প্রশাসন ও সরকারে যারা থাকে তাদের সাথে সাংবাদিকদের মুখোমুখি যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা আপনাদের প্রতিদ্বন্দ্বী না। সর্বদা সহযোগিতা করতে সদা প্রস্তুত আছি। তবে সেটা হতে হবে বস্তুনিষ্ঠ।’
আরও পড়ুন:ভারত বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু: খাদ্যমন্ত্রী
সাংবাদিকদের ঐক্যের বিকল্প নেই উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সাংবাদিকদের নিজেদের মধ্যের দ্বন্দ্ব ভুলে সবাইকে ভ্রাতৃত্ব মনোভাব নিয়ে বুকে টেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।’
আরও পড়ুন:বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না: খাদ্যমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশীদ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট একেএম ফজলে রাব্বী, নওগাঁ-৩ আসনের সংসদ সদস্য ছলিম উদ্দিন তরফদার, নওগাঁ-৬ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন হেলাল, জেলা প্রশাসক হারুন-অর-রশীদ, পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান মিয়া, সাবেক সংসদ সদস্য শাহিন মনোয়ারা হক, নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেন জুয়েল, সাবেক সভাপতি নবির উদ্দিব প্রমুখ বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন:নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানভিত্তিক জ্ঞান চর্চায় আত্মনিয়োগ করতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
আরও পড়ুন:ধান-চালের দর বেঁধে দেয়ার সুফল পাচ্ছে সবাই: খাদ্যমন্ত্রী