শনিবার সকাল পৌনে ৮টার দিকে খুলনায় কোভিড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
মৃত ইয়াদ আলীর ফকিরহাট উপজেলার সাতবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা।
ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. অসীম কুমার সমাদ্দার জানান, গত সোমবার ওই পল্লী চিকিৎসকসহ তার পরিবারের চারজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। বুধবার নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদনে তাদের করোনা পজেটিভ আসে।
এর আগে অসুস্থ হয়ে পড়ার কারণে মঙ্গলবার পল্লী চিকিৎসক ইয়াদ আলীকে খুলনায় কোডিভ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ডা. অসীম আরও জানান, ওই পল্লী চিকিৎসকের ছেলে খানজাহান আলী বাদশার (২৮) অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়েছে। তার স্ত্রী এবং অপর এক ছেলেকে কোডিভ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
বাগেরহাটে এ পর্যন্ত করোনায় পাঁচজন মারা গেছেন। এদের মধ্যে ফকিরহাটে তিনজন এবং মোড়েলগঞ্জ ও কচুয়ায় একজন করে রয়েছেন।