এ সময় সরকারের নিষেধ অমান্য করে মাছ ধরার অপরাধে সাত জেলেকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সাথে তাদের ১১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
শুক্রবার ভোর থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত মেঘনা নদীর বিভিন্ন স্থানে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে কোস্টগার্ড, নৌপুলিশ ও জেলা-উপজেলার ভ্রাম্যমাণ আদালত অংশ নেয়।
উদ্ধার করা মাছগুলো জেলা শহরের বিভিন্ন এতিম খানায় বিতরণ এবং জালগুলো পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আসাদুল বাকী জানান, এ পর্যন্ত ২১০টি অভিযানে ১৬১ জেলেকে আটক করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সেই সাথে নগদ ২ লাখ ২৮ হাজার টাকা জরিমানা আদায়সহ ১৭৪টি মামলা হয়েছে।
এছাড়া, ৫০ লাখ ৫ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল ও প্রায় চার মেট্রিক টন মা ইলিশ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, অভিযান সফল করার জন্য সদরের দুগর্ম চরাঞ্চল রাজ রাজেশ্বরে ৫০ সদস্য বিশিষ্ট অস্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করা হয়েছে।