এদিকে নিয়ম ভঙ্গ করে বিদেশ ফেরত অনেকেই বাইরে ঘোরাফেরা করছেন বলে অভিযোগ করেছেন শাহরাস্তিসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ।
ইউএনও শিরীন আক্তার জানান, শাহরাস্তিতে ১৫৬ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন এবং এদের সবার চলাচলের ওপর কড়া নজর রাখা হচ্ছে।
এছাড়া হাজিগঞ্জেও ১৫৬ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউএনও বৈশাখী বড়ুয়া।
কচুয়ার ইউএনও জানান, সেখানে হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন আটজন। এদের প্রতিও বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে।
ফরিদগঞ্জের ইউএনও শিউলি হরি জানান, ফরিদগঞ্জে ২৩৪ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন এবং নতুন করে আরও বেশ কয়েকজন বিদেশ থেকে ফিরে এসেছেন। তবে তাদের কাছে স্বাস্থ্য ছাড়পত্র রয়েছে বলে জানান ইউএনও।
হাইমচরের ইউএনও ফেরদৌসি বেগম জানান, সেখানে পাঁচজন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন এবং তারা করোনা আশঙ্কামুক্ত।
মতলব উত্তরে ৮৭ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নুসরাত জাহান মিথেন।
মতলব দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. গোলাম কবির হিমেল জানান, এ উপজেলায় মোট ১২৫ জন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন।
চাঁদপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. একেএম মাহবুবুর রহমান জানান, হাসপাতালে এখনও কোনো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি। এখানে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ৩০টি বেড আছে।