বুধবার খুলনার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহীদুল ইসলাম এই আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, হাইকোর্টের ভুয়া জামিন আদেশ দাখিলের মাধ্যমে ২০১৮ সালে খুলনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন মামলার আসামি রবিউল ইসলামকে জামিনে মুক্ত করেন আইনজীবী আরাফাত। পরবর্তীতে বাদীপক্ষ উচ্চ আদালতের সঠিক কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট আদালতে উপস্থাপন করলে জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় ২০১৮ সালের ২১ মার্চ বাদী হয়ে দণ্ডবিধির ৪২০, ৪৬৬, ৪৬৮ ও ৪৭১ ধারায় খুলনা থানায় মামলা করেন স্থানীয় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রেজাউল করিম। মামলা নম্বর- ৩০।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন (নং-৫৬৮) সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক মেহেদী হাসান।
চার্জশিটে অ্যাডভোকেট মো. আরাফাত হোসেন (৩২) ও মো. আমজাদ হোসেন গাজী ওরফে আমজাদ মহুরীকে (৪০) অভিযুক্ত করা হয়।