বৃহস্পতিবার বিকালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) চাঁদ মোহাম্মদ আব্দুল আলীম আল রাজি এ আদেশ দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সুরুজ হরিনাকুণ্ডু উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের বরকত আলীর ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর হরিনাকুণ্ডু উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে বাড়ির পাশের একটি বাগানে সুরুজ আলীর স্ত্রী চম্পা খাতুনের লাশ পাওয়া যায়। ওই দিনই সুরুজের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করা হয়।
২০০৪ সালে ময়নাতদন্ত রিপোর্টে চম্পা খাতুনকে নির্যাতন করে হত্যার প্রমাণ পাওয়া যায়। রিপোর্ট পাওয়ার পর নিহত চম্পার ভাই ইদ্রিস আলী বাদী হয়ে ওই বছরের ২১ মার্চ হরিনাকুণ্ডু থানায় সুরুজ আলীকে প্রধান আসামি করে চারজনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক আজ এ রায় ঘোষণা করে।