শনিবার ভুক্তভোগী খলিলুর রহমানের অভিযোগ করে বলেন, ‘তার প্রতিপক্ষ বাবুল হোসেন ও তার ভাইয়েরা শুক্রবার সন্ত্রাসী ভাড়া করে এনে তার পাকা ঘর ভেঙে দিয়েছে। ’
‘প্রায় একযুগ আগে পাকা বাথরুম ও গবাদিপশুর জন্য পাকা স্থাপনা নির্মাণ করেছিলাম। কিন্তু সন্ত্রাসীরা অন্যায়ভাবে স্থাপনা ভেঙে দিয়েছে,’ বলেন তিনি।
এছাড়া ঘটনার সময় বালিয়াডাঙ্গী থানা পুলিশকে ফোন করা হলে তারা ঘটনাস্থলে না এসে আদালতে যেতে বলেছে বলেও জানান তিনি।
অভিযুক্ত বাবুল হোসেন বলেন, ‘চলাচলের জন্য রাস্তা দেয়ার কথা ছিল খলিলুর রহমানের। সালিশ বৈঠকে তিনি বাথরুম ভেঙে ফেলবেন বলে কথাও দিয়েছিলেন। কিন্তু দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও তিনি তা করেননি। তাই বাধ্য হয়ে আমরাই লোকজন নিয়ে এসে ভেঙে দিয়েছি।’
বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুল হক প্রধান জানান, পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এসেছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।