ফতুল্লার ইসদাইর বুড়ির দোকান এলাকায় শুক্রবার রাতে এই সংঘর্ষের ঘটনায় দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত নাঈম (২২) ওই এলাকার মৃত খলিল মিয়ার ছেলে। আহত লিমন নিহত নাঈমের বন্ধু।
ফতুল্লা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নূর মোহাম্মদ জানান, এ ঘটনায় হৃদয় ও হাবিব নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে।
জানা যায়, ১০০ শয্যা বিশিষ্ট নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত লিমন জানান, তিনিসহ নাঈম একটি গার্মেন্টে কাজ করেন। ওই গার্মেন্টে হৃদয় ও হাবিব নামের আরও দুজন কাজ করে। গত শুক্রবার রাতে হৃদয়ের এক ভাতিজাকে মারধর করে নাঈম। পরে রাত ৯টায় হৃদয় ও হাবিবসহ আরও কয়েকজন মিলে নাঈমদের বাড়িতে যান। সেখানে গেলে নাঈম ও লিমন মিলে হৃদয় ও হাবিবকে মারধর করে এবং ওই রাতেই লিমন ও নাঈমকে রাস্তায় ফেলে মারধর ও ছুরিকাঘাত করে হৃদয় ও হাবিব সহ অন্যরা। পরে স্থানীয়রা আহত নাঈম ও লিমনকে জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি কররে সেখানেই নাঈম মারা যায়।