নিহতদের মধ্যে ১২জন নারী ও তিনজন শিশু। জীবিত উদ্ধার ব্যক্তিদের মধ্যে ২৪জন পুরুষ, ৪৬ জন নারী ও তিনজন শিশু।
কোস্টগার্ডের ঢাকাস্থ প্রধান কার্যালয়ের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার এম হামিদুল ইসলাম জানান, সোমবার রাত ৮টার দিকে দুটি ট্রলার ২৫০ জনের বেশি মানুষকে নিয়ে টেকনাফের মোনাখালী এলাকা থেকে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে রওনা দেয়। পরে মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে সেন্টমার্টিন দ্বীপের ৩-৪ কিলোমিটার কাছে হঠাৎ একটি ট্রলার যাত্রীসহ পানিতে ডুবে যায়। এতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যদের যৌথ অভিযানে ১৫ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া ৭৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, উদ্ধার অভিযানে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ‘বিএনএস দুর্জয়’ ও ‘বিএনএস করতোয়া’ এবং কোস্টগার্ডের ‘সিজিএস মনসুর আলী’ জাহাজ যোগ দিয়েছে।
দুর্ঘটনা কবলিত ট্রলারটি তীরে আনা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, তবে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে যাত্রা করা আরেকটি ট্রলারের খোঁজ পাওয়া যায়নি।