রবিবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক শিবালয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এএফএম ফিরোজ মাহমুদ দণ্ডাদেশের পরে জেলেদের কারাগারে পাঠান।
শিবালয় উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এএফএম ফিরোজ মাহমুদ জানান, শনিবার রাত ১০টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত শিবালয় উপজেলা মৎস্য বিভাগ ও পাটুরিয়া নৌ-পুলিশের যৌথ অভিযান পরিচালিত হয়। এ সময় মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার পদ্মা-যমুনা অংশে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরার অপরাধে ১৫ জেলেকে আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে এক লাখ মিটার কারেন্ট জাল ও বিশ কেজি মা ইলিশ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া জেলেদের আটক করে তাদের ব্যবহৃত মাছ ধরার ৬টি ইঞ্জিনচালিত নৌকা নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হয়।
আটক জেলেদের প্রত্যেককে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয় এবং জব্দকৃত কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ফেলা হয়। মা ইলিশ শিকার বন্ধে নদীতে আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।