পাশাপাশি ওই তরুণীর সংস্পর্শে আসা উপজেলার পাঁচটি বাড়ির সদস্যদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
চৌগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাহিদুল ইসলামের ভাষ্য, ‘ওই তরুণী যৌন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন বলে জানা গেছে।’
তিনি বলেন, মেয়েটি মমিন নামে একজনকে স্বামী পরিচয় দিয়ে মার্চ মাসের শুরুতে চৌগাছা পৌর এলাকার পশ্চিম কারিকরপাড়ায় রবিউল ইসলামের বাড়ি ভাড়া নিয়ে ওঠেন। জ্বর, সর্দি, কাশিতে আক্রান্ত হওয়ায় সন্দেহবশত তাকে শনিবার বিকালে চৌগাছা হাসপাতালে নেয়া হয়। এছাড়া, ওই বাড়ি ও তার পাশের আর তিন বাড়ি এবং তার স্বামী পরিচয়দানকারী মমিনের হাকিমপুর গ্রামের বাড়ির সব সদস্যকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
চৌগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ওই মেয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন। তার ঠান্ডা, কাশি ও জ্বর ছিল। পরে তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন বলেন, শনিবার রাতে চৌগাছা থেকে আসা ওই তরুণীকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। তার কাছ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রবিবার আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মো. শফিউল আরিফ বলেন, চৌগাছার এক মেয়েকে জেনারেল হাসপাতালে আনার পর তার সংস্পর্শে আসা কয়েকটি বাড়ির সদস্যদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।