রবিবার সকাল ১১টা থেকে ১৬টি ফেরির মধ্যে ৮টি ফেরি দিয়ে এই সার্ভিস সচল করা হয়।
তবে চলমান ফেরিগুলো পুরো লোড নিয়ে চলতে পারছে না। কম লোড নিয়ে ফেরিগুলো চলছে। একই সাথে চলছে ড্রেজিং। এর ফলে সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘ যানযট। দু’পাড়ে আটকা পড়েছে চার শতাধিক গাড়ি। ফেরি বন্ধ থাকায় লঞ্চ এবং স্পিডবোটে যাত্রীর চাপ বেড়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির এজিএম নাসির উদ্দিন চৌধুরী জানান, সপ্তাহখানেক ধরেই এই নৌ রুটে ফেরি চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছিল। কিন্তু ভোররাতে লৌহজং টার্নিং পয়েন্টের মুখে নাব্যতা সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করে। চ্যানেলে ফেরি ঢুকতে পারছিল না। তাই ফেরি সার্ভিস বন্ধ রাখা হয়েছিল। এখন সীমিত আকারে কম লোড নিয়ে আবার ফেরি সার্ভিস সচল হয়েছে। এরসাথে ড্রেজিং চলছে।
এর আগে নাব্যতা সংকটের কারণে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টা থেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ এই ফেরি সার্ভিস বন্ধ হয়ে যায়। এতে যাত্রী ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে।