সম্প্রতি এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর এসাইনমেন্ট অফিসার সিরাজুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত এক আদেশে ৬টি প্রকল্প সাময়িকভাবে বন্ধ করতে বলা হয়েছে।
ওই আদেশে বলা হয়, এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন ছাড়া রোহিঙ্গাদের বিতরণের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ৬০০ পিস নিড়ানি তৈরি করা হয়। এজন্য উখিয়া টেকনাফে স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের মাঝে চলমান মুক্তি কক্সবাজারের ৬ টি প্রকল্প সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
এই ঘটনায় তদন্ত করার কথা জানায় সরকারের নজরদারি সংস্থাটি।
এদিকে এনজিও ব্যুরোর চিঠি পাওয়ার পর ৬ টি প্রকল্পের কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে বলে জানান মুক্তি কক্সবাজারের প্রধান নির্বাহী বিমল চন্দ্র দে সরকার।
মুক্তির কার্যক্রম তদন্ত করার উদ্যোগের জন্য সরকারকে স্বাগত জানিয়ে তিনি জানান, মুক্তি কক্সবাজারের চলমান ৩০টি প্রকল্প রয়েছে। এর মধ্যে ৬ টি প্রকল্প স্থগিত করা হয়েছে। আর এই ৬টি প্রকল্পে চাকরিতে জড়িত ১৫০ জনের মধ্যে ১৩৫ জন স্থানীয়। মুক্তি চায় রোহিঙ্গারা তাদের নিজ দেশে ফিরে যাক। এদের জন্য নানা কারণে স্থানীয়রা হুমকির মুখে।
তিনি বলেন, সরকারের সকল কর্মকাণ্ডের পক্ষে এবং নির্দেশনা মেনে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে মুক্তি কক্সবাজার।