প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৪ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন শুরু হয়।
এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে একটি আনন্দ শোভাযাত্রা বিজনেস স্টাডিজ প্রাঙ্গণ থেকে সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চ পর্যন্ত প্রদক্ষিণ করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নুরুল আলম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস-২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে দেশে-বিদেশে সুনাম অর্জন করেছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সম্প্রতি বিজ্ঞানী ও গবেষক হিসেবে আন্তর্জাতিক তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরুর সময় যে সব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, সেগুলো পূরণে বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা ও গবেষণার পাশাপাশি দেশ ও জাতির কল্যাণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান অতুলনীয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনন্য কৃতিত্ব অর্জন করে জাতিকে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
আরও পড়ুন: ৫০ বছরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সকাল ১১টায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী কেন্দ্রের(টিএসসি) উদ্যোগে ক্যাফেটেরিয়া এলাকায় রক্তের গ্রুপ নির্ণয় কর্মসূচি পালিত হয়।
এছাড়া ছাত্র কল্যাণ ও কাউন্সেলিং সেন্টারের উদ্যোগে শারীরিক শিক্ষা অফিসের পেছনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি এবং সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়া এলাকায় পিঠা মেলা, সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং লোকসংগীত উৎসব 'শিল্পী শফি মণ্ডলের একক কনসার্ট' অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
১৯৭১ সালের ৪ জানুয়ারি মাত্র চারটি বিভাগ, ২১ জন শিক্ষক ও ১৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। পরে ১২ জানুয়ারি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
বর্তমানে ৬টি অনুষদ ও ৪টি ইনস্টিটিউটের অধীনে ৩৬টি বিভাগে ৭ শতাধিক শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে।
আরও পড়ুন: বাঁশখালীতে শ্রমিক হত্যার প্রতিবাদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
কালের কণ্ঠের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ডিআরইউর শুভেচ্ছা
দৈনিক কালের কণ্ঠের ১৫ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র (ডিআরইউ) সদস্যসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী শুভ এবং সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন।
মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষ থেকে সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক কালের কণ্ঠ পরিবারকে এ শুভেচ্ছা জানান।
আরও পড়ুন: সাইবার নিরাপত্তা আইনের বিপজ্জনক ধারা নিয়ে ডিআরইউ’র উদ্বেগ
নেতারা বলেন, দৈনিক কালের কণ্ঠ মুক্ত ও স্বাধীন সংবাদ চর্চার মাধ্যমে দেশ ও জাতির সেবা করে যাচ্ছে।
নেতারা আরও বলেন, প্রতিষ্ঠানটিতে কর্মরত সাংবাদিকরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের ধারা আগামীতেও অব্যাহত রাখবেন।
আরও পড়ুন: ডিআরইউ নির্বাচন: সভাপতি শুভ, সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন
মঙ্গলবার দুদকের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
আগামীকাল মঙ্গলবার (২০ নভেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
দুর্নীতি দমন, নিয়ন্ত্রণ, উত্তম চর্চার বিকাশ ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে দুর্নীতি প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে দুদক আইন ২০০৪- এর মাধ্যমে ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) প্রতিষ্ঠিত হয়।
কমিশনের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে কমিশন দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার সকাল ১০টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অংশগ্রহণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ২টায় গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে।
এছাড়াও, সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের প্রধানগণ জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্যগণের সঙ্গে আলোচনা সভার আয়োজন করবেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচিতে দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্, কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক, কমিশনার (অনুসন্ধান) মোছা. আছিয়া খাতুন, সচিব মো. মাহবুব হোসেন, মহাপরিচালকগণসহ কমিশনের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশগ্রহণ করবেন।
আরও পড়ুন: দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা জোরদার করুন: দুদকের প্রতি রাষ্ট্রপতি
খণ্ডিত নয়, পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে: দুদকের চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ বিমান বাহিনী (বিএএফ) তাদের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এই দিনে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। সে কারণে প্রতিবছর এই দিনটি ‘বিমান বাহিনী দিবস’ হিসেবে পালিত হয়।
ভারতের নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে ভারত সরকারের দেওয়া একটি অটার বিমান, একটি ডাকোটা বিমান এবং একটি অ্যালুয়েট হেলিকপ্টার দিয়ে ‘কিলো ফ্লাইট’ নামে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যাত্রা শুরু করে।
সেসময় ইউনিটটিতে বাঙালি পাইলট, প্রযুক্তিগত বাণিজ্যের এয়ারম্যান এবং বেসামরিক বিমানচালক সহ ৫৭ জন সদস্য ছিল।
আন্তঃসেবা জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ উপলক্ষে সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আতশবাজির আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সরকারি সফরে ইউএই’র উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বিমান বাহিনী প্রধান
অনুষ্ঠানে ‘কিলো ফ্লাইট’ শীর্ষক ডকুমেন্টারি, বিমান বাহিনীর বিবর্তনে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর অবদান, বিমান বাহিনীর বর্তমান উন্নয়ন এবং বাফওয়া’র উন্নয়ন কর্মকাণ্ড প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান, আমন্ত্রিত ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা, অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, এয়ারম্যান, এমওডিসি (এয়ার), বেসামরিক নাগরিক এবং ঢাকা এলাকার সকল বিএএফ সদস্যদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিমানবাহিনী প্রধান বলেন, বিমানবাহিনীর সকল ক্ষেত্রের সদস্যদের উচিত মুক্তিযুদ্ধ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা এবং দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করা।
এর আগে বর্ষপূর্তি উদযাপনের অংশ হিসেবে বিএএফ ঢাকায় বিভিন্ন বিমানের ফ্লাইপাস্টের আয়োজন করে। এছাড়া দেশ ও বিমানবাহিনীর মঙ্গল কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিমানবাহিনীর ঘাঁটি, ইউনিট ও জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত ব্যানএয়ার কন্টিনজেন্টসমূহে প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ফাঁকি দিয়ে বিমানে শিশু: ১০ কর্মকর্তা বরখাস্ত
বিমানের ঢাকা-নারিতা সরাসরি ফ্লাইট বাংলাদেশ-জাপান বাণিজ্য ও সম্পর্ক জোরদার করবে: বিসিসিআইজে সভাপতি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীতে বিশাল সমাবেশ
৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শুক্রবার রাজধানীতে বিশাল বর্ণাঢ্য সমাবেশ করেছে বিএনপি।
কর্মসূচিতে অংশ নিতে দুপুর থেকেই বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতা-কর্মী রঙিন পোশাক ও ক্যাপ পরে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ভিড় জমায়।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের পর দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান সমাবেশের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: ১ সেপ্টেম্বর সমাবেশে ৫ লাখ সমাগমের ঘোষণা ছাত্রলীগের
পরে র্যালিটি ফকিরাপুল মোড় থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ঢাকার রাজধানী মার্কেটে গিয়ে শেষ হয়।
যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল সংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী যথাযথভাবে পালনে দলের পদক্ষেপের অংশ হিসেবে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি এ সমাবেশের আয়োজন করে।
আগের দিন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নেতৃত্বে দলের নেতা-কর্মীরা জিয়ার শেরেবাংলা নগরের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
তারা জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিশেষ মোনাজাতেও করেন।
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগের মহাসমাবেশ: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাজারো মানুষের সমাগম
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জিয়ার প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে দলটির নেতা-কর্মীরা।
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জিয়ার সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক তোয়াব খানকে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন
তারা জিয়ার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত ও দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী; ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শাহজাহান ওমর, আহমেদ আজম খান ও এজেডএম জাহিদ হোসেন; চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, আমানউল্লাহ আমান, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব; জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী; যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন; হাবিব উন নবী খান সোহেল; প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি প্রমুখ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দলের বিভিন্ন ইউনিট ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা প্রয়াত রাষ্ট্রপতির সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সারা দেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করছে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো।
দিনটি উপলক্ষে সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশে বিভিন্ন কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
এ উপলক্ষে বিকাল ৩টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে দল ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বর্ণাঢ্য র্যালি বের করার কথা রয়েছে। র্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রাজধানী মার্কেটের কাছে গিয়ে শেষ হবে।
জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ১৯ দফা সনদ নিয়ে দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে তাকে হত্যার পর তার স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দলের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।
দলটি ৪ বার ক্ষমতায় ছিল এবং ২ বার প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করেছে। ২০০৭ সালে এক-এগারোর রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর থেকে ১৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে ক্ষমতার বাইরে রয়েছে দলটি।
আরও পড়ুন: ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে নয়া দিল্লির বাংলাদেশ মিশন
ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি বিএনপির শ্রদ্ধা নিবেদন
৯-এর উল্লাসে দারাজ বাংলাদেশ
এক পা, দুই পা করে সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে নয় বছরে পদার্পণ করল দেশের শীর্ষস্থানীয় মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মানুষের কেনাকাটার উল্লাসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে দারাজ নিয়ে এসেছে নতুন ক্যাম্পেইন ‘৯-এর উল্লাস’।
অগণিত ক্রেতা ও সহযোগীদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এক আড়ম্বরপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ক্যাম্পেইনের ঘোষণা দেয়া হয়।
‘এইটা, ঐটা, যেইটা লাগে, সবই কিনুন দারাজ-এ’- স্লোগান নিয়ে এই ক্যাম্পেইনটি শুরু হবে সেপ্টেম্বর ১২ তে, চলবে সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ পর্যন্ত।
ফ্যাশন, বিউটি, মার্ট, মল, হোম এন্ড লিভিং, লাইফস্টাইল, নিত্য ব্যবহার্য পণ্যসহ দারাজের বিস্তৃত ক্যাটাগরি নিয়ে এই আয়োজনটি করা হয়েছে ক্রেতাদের জীবনযাপনের উপযোগী সকল পণ্য সামগ্রী নিয়ে। যা তাদের দিবে কেনাকাটায় এক ভিন্ন মাত্রা।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ এশিয়ার গ্রাহকদের সেরা অনলাইন কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে এলো ‘আস্ক দারাজ’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক, গ্রুপ চিফ কমার্শিয়াল অফিসার লু ইয়াও, চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম, চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এছাড়াও জনপ্রিয় সেলিব্রিটি, ইনফ্লুয়েন্সার ও দারাজের বাণিজ্যিক মুখপাত্রদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠে।
দেশব্যাপী অগণিত শুভানুধ্যায়ীদের ধন্যবাদ দিয়ে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, ‘প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই ক্ষণে আমি দারাজের ৯ বছরের যাত্রার কথা স্মরণ করতে চাই। ছোট একটি পরিসর থেকে দেশসেরা ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস হয়ে উঠার গল্পটা অনেক রোমাঞ্চকর।’
তিনি বলেন, ‘এই সময়ে দারাজ নিজেদেরকে পরিণত করেছে, পেয়েছে আলিবাবার প্রযুক্তিগত ও লজিস্টিকাল সহায়তা, সঙ্গে দূরদর্শী নেতৃত্বের দক্ষতা। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের অ্যাপের ব্যবহারকে সহজ করতে সক্ষম হয়েছি আর আমাদের ক্রেতাদের দিয়েছি সর্বোত্তম কেনাকাটার অভিজ্ঞতা। সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি আমরা পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
আরও পড়ুন: গ্রাহকদের কেনাকাটার সাশ্রয়ে শুরু হলো নতুন ক্যাম্পেইন ‘দারাজ এর চেরাগ’
এ প্রসঙ্গে দারাজের গ্রুপ চিফ কমার্শিয়াল অফিসার লু ইয়াও বলেন, ‘ক্রেতাদের নিত্য নতুন অফার দেওয়ার পাশাপাশি বিক্রেতাদের সব রকমের সহায়তা দেওয়াই আমাদের নবম বর্ষপূর্তির প্রতিশ্রুতি। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা একটি আলোকিত এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখতে পারি যা দেশের উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘৯ এর উল্লাসে আমি অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাতে চাই, বর্ষপূর্তির এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় (নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে), হট ডিলস, ফ্রি ডেলিভারি (নির্ধারিত ক্ষেত্রে), ফ্ল্যাশ সেল, অগণিত নতুন ব্র্যান্ড লঞ্চ, এভরিডে লো প্রাইস, আর্লি বার্ড ভাউচার, মিস্ট্রি বক্স, অ্যাড টু কার্ট সহ আরও অফার। এই অনন্য অফারগুলো আপনার কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে নতুন করে উজ্জীবিত করার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পাশে থেকে এই যাত্রা উদযাপন করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।’
চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম বলেন, ‘দারাজ সবসময় সমাজকে নিয়ে কাজ করতে চায়। পোস্টঅফিস আমাদের রাষ্ট্রীয় সম্পদ, এর যথার্থ ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং তার উন্নতিকল্পে আমরা কাজ করে থাকি। আমরা আনন্দের সাথে জানাতে চাই, এই বর্ষপূর্তি ক্যাম্পেইনে প্রায় ৫০ টির মত কালেকশন পয়েন্ট চালু হবে যার প্রত্যেকটি হচ্ছে পোস্ট অফিস। আমরা আমাদের দক্ষতা এবং প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা দিয়ে পোস্ট অফিসের সঙ্গে একত্রে ক্রেতাদের সর্বোত্তম ডেলিভারি সার্ভিস দিতে পারছি।’
ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পন্সর হিসেবে আছে ইউনিলিভার, রেকিট, নেসলে, নিভিয়া, বাটা, লোটো, ফারনিকম, ইনফিনিক্স বিডি, ওরাইমো, এবং স্পোর্টসহাউস। আর পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে বিকাশ,নগদ, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, ইবিএল যিপ, এইচএসবিসি, সাউথ ইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, এন সি সি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংক।
আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে মেগা ডিল এবং অফার নিয়ে এলো দারাজ
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের দশম বর্ষপূর্তি উদযাপিত হয়েছে। একই দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের উদ্বোধন করা হয়েছে।
শনিবার (২৯ জুলাই) উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন আর্চবিশপ বিজয় এন. ডি ক্রুজ এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন পবিত্র ক্রুশ সংঘের দ্বিতীয় সহকারী জেনারেল ব্রাদার প্রদীপ প্লাসিড গমেজ।
আরও পড়ুন: সিডনিতে লেবার পার্টির জয় ও ঈদ পুনর্মিলনী উদযাপন প্রবাসী বাংলাদেশিদের
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিওটি চেয়ারম্যান ড. জর্জ কমল রোজারিও। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. ফাদার প্যাট্রিক ড্যানিয়েল গ্যাফনি, ট্রেজারার ফাদার এস, আদম পেরেরা, রেজিস্ট্রার ড. ফাদার লেনার্ড শংকর রোজারিও, ডিন, বিভিন্ন অনুষদের প্রধানগণ, প্রশাসনিক, অ্যাকাডেমিক ও নন অ্যাকাডেমিক স্টাফ, আমন্ত্রিত অতিথি ও শিক্ষার্থীরা।
আয়োজনের শুরুতেই প্রধান অতিথি ফিতা কেটে নতুন ভবন উদ্বোধন করেন। এরপরেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে আয়োজনের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
স্বাগত বক্তব্যে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
বক্তারাবলেন, নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বিগত সময়ের মতো ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষার মান উন্নয়নে এবং গবেষণায় কাজ করে যাবে; যা অন্যদের জন্য অনুকরনীয় হয়ে থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. ফাদার লেনার্ড শংকর রোজারিও সবার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে এ আয়োজনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
২০১৩ সালের ২৯ এপ্রিল নটর ডেম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ কার্যক্রম শুরু করে।
আরও পড়ুন: আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকা শনিবার উদযাপন করতে যাচ্ছে ‘ফেত দো লা মিউজিক ২০২৩’
দারুণ সব অফারসহ শেয়ারট্রিপ এর ৫ লাখ ডাউনলোড উদযাপন!
শাবিপ্রবির ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখে ৩২ বছর পার করে ৩৩তম বছরে পদার্পণ করেছে সিলেটের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি)।
মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন-২ এর সামনে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
এরপর সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং বেলুন উড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসনিক ভবনের সম্মুখ থেকে ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে গবেষণাবিষয়ক ১০ম বার্ষিক সম্মেলন শুরু
শোভাযাত্রা শেষে মুক্তমঞ্চে দেয়া সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সবাইকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, সিলেটবাসীর দীর্ঘদিনের আন্দোলন ও ত্যাগের ফলেই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়েছে। ব্রিটিশ আমল থেকে এ অঞ্চলের জনগণ একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করে।
উপাচার্য বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ফলে এ অঞ্চলের সবকিছুতে পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগে। এ বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় পর্যায়েও ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। আগামীতে আমরা আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সেরা হতে চাই। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সদস্যসহ সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সবাই ঐক্যভাবে কাজ করলে আমরা আরও এগিয়ে যাবো।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. কবীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুল হাকিমসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, প্রক্টর, রেজিস্ট্রার, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সিলেট শহরের পাঁচ কিলোমিটার দূরে আখালিয়ায় ৩২০ একর ভূমিতে ১৯৯১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি (১লা ফাল্গুন) মাত্র তিনটি বিভাগ, ১৩ জন শিক্ষক ও ২০৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল দেশের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয়টি। ১৯৯১ সালে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করার পর থেকে ইংরেজি ১৩ ফেব্রুয়ারি এবং বাংলা পহেলা ফাল্গুন বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হতো। কিন্তু বর্ষপঞ্জির নতুন নিয়মে পহেলা ফাল্গুন ১৩ ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে ১৪ ফেব্রুয়ারি হওয়ায় বিগত চার বছর ধরে এই দিনে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হচ্ছে।
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি অনুষদের অধীনে ২৮টি বিভাগ ও দুইটি ইন্সটিটিউট রয়েছে। যেখানে ১০ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত।
এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ১১টি কলেজ রয়েছে।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো ২৭ শিক্ষার্থী পাচ্ছে ডিনস অ্যাওয়ার্ড
কেক কেটে কালের কণ্ঠ’র ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদযাপন শুরু
দেশের শীর্ষ দৈনিক কালের কণ্ঠ’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনের সূচনা হয়েছে। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) ১৩ বছর পূর্ণ করে ১৪ বছরে পা রাখলো দৈনিকটি।
সোমবার সন্ধ্যায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ার সম্মেলনকক্ষে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সূচনা করেন শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর। একইসঙ্গে তিনি কালের কণ্ঠ অনলাইন ভার্সনের নতুন সংস্করণ উদ্বোধন করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক, জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের পরিচালক ইমদাদুল হক মিলন, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, ডেইলি সানের সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী, বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা (প্রেস ও মিডিয়া) মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, কালের কণ্ঠ সম্পাদক শাহেদ মুহাম্মদ আলী, নিউজটোয়েন্টিফোর ও রেডিও ক্যাপিটালের নির্বাহী সম্পাদক রাহুল রাহা প্রমুখ।
কালের কণ্ঠ’র ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার পত্রিকার প্রধান কার্যালয়ে দিনভর শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত এ অনুষ্ঠান চলবে।
জাতিকে ‘আংশিক নয় পুরো সত্য’ জানানোর অঙ্গীকার নিয়ে ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারিতে পথচলা শুরু হয়েছিল কালের কণ্ঠের।
আরও পড়ুন: বসুন্ধরা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন ইউএনবির প্রতিনিধি মো. আরজু
ইউনিসেফের মীনা মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১১ সাংবাদিক