কারাভোগ
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক
মাদক নিয়ে বাংলাদেশে আটকা পড়েছিলেন মো. দিদারুল ইসলাম নামে এক ভারতের নাগরিক। এক বছর কারাভোগ শেষে শনিবার দুপুর ২টায় দিনাজপুরের হিলি সীমান্তের চেকপোস্ট গেট দিয়ে তাকে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
দিদারুল ইসলামকে ভারতের হিলি অভিবাসন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন বাংলাদেশের হিলি অভিবাসন পুলিশ। এসময় সেখানে বিজিবি ও বিএসএফ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দিদারুল ভারতের পশ্চিবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি থানার খারুন (ভীম) গ্রামের শামসুল আলমের ছেলে।
আরও পড়ুন: ২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
বাংলাদেশের হিলি অভিবাসন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল জানান, ভারতীয় নাগরিক দিদারুল সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। এসময় বিজিবি সদস্যরা তাকে মাদকসহ আটক করে। এই ঘটনায় বিজিবি বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে বিরামপুর থানায় মাদক মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাকে দিনাজপুর জেল হাজতে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, মামলার সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত দিদারুলকে অনুপ্রবেশের দায়ে এক বছর ও মাদক মামলায় এক বছর সাজা দেন। একই সঙ্গে দুই মামলার সাজা চলায় এক বছরেই তার সাজার মেয়াদ শেষ হয়। পরে দুই দেশের মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ায় শনিবার দুপুরে তাকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এদিকে ভারতের হিলি অভিবাসন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিলীপ কুমার জানান, বাংলাদেশের হিলি অভিবাসন পুলিশ দিদারুলকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেন। এরপর আমরা আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৫ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৫ বাংলাদেশি
ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ২৫ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশু বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন।
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে এসব নারী-পুরুষ ও শিশুকে বাংলাদেশে আনা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এবং পশ্চিমবঙ্গের নারী শিশু পাচার রোধ বিষয়ক টাস্কফোর্সের সমন্বিত প্রচেষ্টায় তাদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
ফেরত আসারা বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল। এরা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সেইফ হোমের হেফাজতে ছিল। পরে তাদের নাগরিকত্ব যাচাইপূর্বক ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করে ফিরিয়ে আনা হলো।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের একটি প্রতিনিধি দল বেনাপোল-পেট্রাপোল নোম্যান্সল্যান্ডে স্থানীয় ইউএনও, উপজেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, বিজিবি ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে থেকে উদ্ধার করা এসব নারী-পুরুষ ও শিশুদের হস্তান্তর করেন।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) শফিক আহমেদ জানান, ট্রাভেল পারমিটে ফেরত আসা বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশুদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষে পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার সময় বেনাপোল সীমান্তে বিজিবি কর্মকর্তা, স্থানীয় এনজিও কর্মকর্তা এবং ভারতের বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও বিএসএফ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ১২ বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন। আগরতলার বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশে আসেন।
আরও পড়ুন: ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশি নাগরিকেরা হলেন- সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার জবা রানী রায় ও তার ছেলে জগদীশ রায়, নেত্রকোনার পূর্বধলার মোসা. বিউটি, চাঁদপুরের নিশ্চিন্তপুরের রিয়াহ হোসেন, যশোরের অভয়নগরের মোসা. বিনা বেগম, মো. শেখ সাদী। নওগাঁর আত্রাই উপজেলার শাহিনা বেগম, জামালপুরের মেলান্দহের দুই ভাই মো. শামিম মিয়া ও মো. সুহান মিয়া। জামালপুরের ইসলামপুর থানার মো. ফারুখ হোসেন ও আসমা বেগম এবং ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার তৃষ্ণা অধিকারী তিশা।
সাজা শেষে তিশা আগড়তলার জওহরলাল নেহেরু বালিকা নিবাসে এবং বাকিরা নরসিংগড় ডিটেনশন সেন্টারে অবস্থান করছিলেন।
পরিবার ও সহকারী হাই কমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১২ জন বাংলাদেশি অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল। পরবর্তীতে তারা ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হন।
আরও পড়ুন: ২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
তিনি আরও জানান, পরে তাদের জেল হাজতে পাঠানোর পর কারাভোগ শেষ করে সেখানে একাধিক সেন্টারে রাখা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ত্রিপুরায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ সাংবাদিকদের বলেন, আজকে আমাদের জন্য খুবই আনন্দের দিন যে আমরা ১২ জন বাংলাদেশিকে প্রত্যাবাসন করতে পারছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের মানবপাচার ও অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে জনসচেতনতা আরও জোরদার করতে হবে।
এ সময়ে তাদের প্রয়োজনীয় জরুরি সহায়তা প্রদান করে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
ভারতে আড়াই বছর কারাভোগের পর দুই বাংলাদেশি কিশোরকে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে রবিবার সন্ধ্যায় দেশে ফেরত পাঠিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেছে।
ফেরত আসারা কিশোররা হলো- সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা থানার পারুলিয়া গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে কামাল হোসেন (১৬) এবং ঢাকার শ্যামপুর পশ্চিম জুরাইন এলাকার হামিদ ফরাজির ছেলে সুলতান ফরাজি (১৭)।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৫০ কিশোর-কিশোরী
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান বিশ্বাস জানান, দেশে ফেরত আসা এই দুই বাংলাদেশি কিশোর আড়াই বছর আগে চোরাইপথে সীমান্ত দিয়ে ভারতে যায়। কলকাতা রেলস্টেশন এলাকায় সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাঘুরির সময় পুলিশ তাদের আটক করে। পরে পুলিশ তাদের কোলকাতা আদালতে পাঠালে আড়াই বছরের সাজা হয় তাদের।
সাজা শেষে কলকাতার লিলুয়া নামের একটি এনজিও সংস্থা তাদের শেল্টার হোমে আশ্রয় দেয় তাদের। ভারত-বাংলাদেশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দীর্ঘদিন চিঠি চালাচালির এক পর্যায়ে রবিবার সন্ধ্যায় তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। পরে ভারত সরকারের দেওয়া বিশেষ ‘রিপেট্রিয়েশন’ পারমিটের মাধ্যমে তাদের দেশে ফেরত আনা হয়।
তিনি আরও জানান, দুই কিশোরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। সেখানে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের নিজ নিজ অভিভাবকের হাতে তুলে দেবেন পুলিশ।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
বিভিন্ন সময় কাজের প্রলোভনে পড়ে ভারতে পাচার হওয়া ১০ বাংলাদেশিকে কারাভোগ শেষে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
শনিবার (২৫ নভেম্বর) সকালে মেঘালয় রাজ্যের ডাউকি থেকে বাংলাদেশের তামাবিল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশে করেন তারা। গুয়াহাটির বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এদিকে পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে তথ্য পেয়ে ব্র্যাক মাইগ্রেশন তাদের দেশে প্রত্যাবসনের উদ্যোগ নেয় এবং তাদের পরিচয় ও জাতীয়তা নিশ্চিতকরণের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ভারতের হাইকমিশনের সহযোগিতায় অবশেষে তাদের ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
এদিকে হস্তান্তরের সময় ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে পাচারের শিকার ব্যক্তিদের জরুরি সহায়তা হিসেবে খাবার, জরুরি কাউন্সেলিং সেবা ও অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়।
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন—সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার কামীল আহমেদ, বাহার উদ্দিন, কাওসার আহমেদ, ফয়সাল আলম, টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের মোছা. সবুরা খাতুন, মোছা. হালিমা খাতুন, মোছা. হোসনে আরা খাতুন, খাজা ময়েন উদ্দীন, কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের রাসেল জমাদ্দার ও গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার মো. ইব্রাহিম হাওলাদার।
এদের মধ্যে মোছা. সবুরা খাতুন, মোছা. হালিমা খাতুন, হোসনেআরা খাতুন ও খাজা ময়েন উদ্দীন একই পরিবারের সদস্য।
তারা জানান, চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে বিক্রির উদ্দেশ্যে দালালরা তাদের ভারতে পাচার করে দেয়। তাদের মেঘালয়ের একটি এলাকায় রাখলে পুলিশ আটক করে। এরপর সেখানকার আদালত ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে ৯ মাসের কারাদণ্ড দিয়ে জোয়াই জেলা কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। পরে সেখানেই চারজন কারাভোগ করেছেন।
টাঙ্গাইলের মোছা. হোসনে আরা বলেন, স্বপন নামের এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক হয়। পরে ২৫ হাজার টাকার চাকরি দেওয়ার লোভ দেখায়। পরে আমি, আমার মা মোছা. সবুরা বেগম, বড় বোন মোছা. হালিমা বেগম, আর ১১ বছর বয়সী ছোট ভাই খাজা ময়েন উদ্দিনকে নিয়ে যায়। গাড়িতে তোলার কিছুক্ষণ পরে আমাদের আটক করা হয়৷
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৮ মাস জেলে ছিলাম আমি, মা আর বড় বোন। ছোট ভাইকে রাখা হয় আলাদা জায়গায়। ফিরে আসতে পেরে আমার খুব ভালো লাগছে। ব্র্যাককে অনেক ধন্যবাদ আমাদের ফেরত আসতে সাহায্য করার জন্য।
আরও পড়ুন: ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
সিলেটের কাওসার আহম্মদ মেঘালয়ে যান কাজের আশায়। ভালো কাজ দেওয়ার লোভ দেখালেও পরে কাজ করলেও ঠিকমতো টাকা দিত না। দেশে ফিরে আসতে চেষ্টা করলে তাকে আটক করে জেলে পাঠায়।
সহকারী হাইকমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই ১০ জন বাংলাদেশি বিভিন্ন সময়ে ভারতের মেঘালয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের কারণে আটক হন। এরপর আদালতের নির্দেশে তাদের জেলে পাঠানো হয়। পরে তাদের নাগরিকত্ব যাচাই করা হয় এবং স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী যোগাযোগ করে তাদের দেশে ফেরার জন্য ভারত সরকারের অনাপত্তি সংগ্রহ করে মেঘালয় সহকারী হাইকমিশন।
তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রনু মিয়া ফেরত আশাদের গ্রহণ করেন।
তিনি বলেন, প্রায় আমরা এই ধরনের ঘটনা দেখতে পাই। এই ধরনের ঘটনা থামাতে আমাদের সচেতনতা প্রয়োজন।
ভারতের মেঘালয় রাজ্যের জোয়াই ডিস্ট্রিক্ট জেলের ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট বাটস্কামেম ননিবারি বলেন, আসলে দুই প্রান্তের দালালদের খপ্পরে পড়ে বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অনেককে ভারতে অনুপ্রবেশ করে। বৈধ পথে না আসায় আটক হন।
ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম ও ইয়ুথ প্ল্যাটফর্মের অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর শরিফুল হাসান জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের স্থল সীমান্ত পৃথিবীর ষষ্ঠ বৃহত্তম সীমান্ত। ৩০ জেলার সঙ্গে ভারত সীমান্ত।
তিনি আরও জানান, ফলে মানব পাচারকারীরা এই সুযোগে নেয়। নানা প্রলোভন দেখিয়ে বা বিদেশে কাজের কথা বলে ভারতে নেয়। এজন্য সচেতনতা জরুরি।
তামাবিল-ডাউকি স্থলবন্দরে তাদের ভারত থেকে গ্রহণ করার সময় উপস্থিত ছিলেন—তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রনু মিয়া, মেঘালয় রাজ্যের জোয়াই ডিস্ট্রিক্ট জেলের ডেপুটি সুপারিন্টেন্ডেন্ট বাটস্কামেম ননিবারি, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের উপব্যাবস্থাপক শায়লা শারমিন ও ভুক্তভোগীদের পরিবারের সদস্যরা।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৫০ কিশোর-কিশোরী
ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরেছেন ১৬ বাংলাদেশি। রবিবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটের দিকে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
ফেরত আসা যুবকরা হচ্ছেন- বুলবুল আহমেদ, মহসিন শেখ, আবুল হোসেন, মাসুম বিল্লাহ, রেজাউল খান, শাহজালাল, হাসান হালদার, নাজমুল ইসলাম, মাসুদ তালুকদার, জুলহাস শেখ, রাশেদ মোড়ল, রাশেদুল ইসলাম, সাইদুজ্জামান, আবু মুসা, মিজানুর রহমান ও মাহবুল শিকদার। তাদের বাড়ি সাতক্ষীরা, খুলনা ও মাদারীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
আরও পড়ুন: সাজাভোগ শেষে ভারত থেকে দেশে ফিরলেন ৩ বাংলাদেশি নারী
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ কামরুজ্জামান জানান, ভালো কাজের সন্ধানে চোরাই পথে দালালদের মাধ্যমে সাড়ে ৩ বছর আগে ভারতের তামিলনাড়ু গিয়েছিলেন ওই বাংলাদেশিরা। সেখানে বিভিন্ন দোকান ও হোটেলে কাজ করার সময় পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। পরে আদালত তাদের ৩ বছরের সাজা দিয়ে জেলে পাঠায়।
সাজার মেয়াদ শেষে ২ দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হস্থক্ষেপে রবিবার সন্ধ্যায় তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়। ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদেরকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়। এনজিও সংস্থা জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার তাদের নিজ বাড়িতে পৌছে দেওয়ার জন্য থানা থেকে তাদের গ্রহণ করে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূইয়া বলেন, ফেরত আসা যুবকরা গত সাড়ে তিন বছর আগে চোরাই পথে দালালদের মাধ্যমে ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যে যায়। সেখানে পুলিশ তাদের আটক করে আদালতের সোপর্দ করলে, তাদের ৩ বছর সাজা হয়। রবিবার তাদের বিশেষ ট্রাভেল পারমিট এর মাধ্যেমে বাংলাদেশে ফেরত আনা হয়।
আরও পড়ুন: ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে সাজাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
সুদান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ২৬২ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৫০ কিশোর-কিশোরী
আত্মীয়দের বাসায় বেড়াতে এবং ভালো কাজের আশায় অবৈধ পথে ভারত গিয়ে বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ শেষে বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে দেশে ফিরল ৫০ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী।
বৃহস্পতিবার (০১ জুন) সন্ধ্যায় তাদের ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহসান হাবীব, বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভূইয়া বলেন, চেকপোস্ট বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার সুবেদার মাহাবুবুর রহমান প্রমূখ।
ফেরতআসাদের মধ্যে কিশোর ২৮ জন ও কিশোরী ২২ জন। তাদের মধ্যে ৪৬ জনের বয়স ৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে এবং বাকি চারজনের বয়স ২০ বছরের মধ্যে। দেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা তারা।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
ফিরে আসারা জানায়, তারা বিভিন্ন মেয়াদে ভারতে কারাভোগ করেছে। দুই দেশের বিশেষ ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে আজ দেশে ফিরেছে। পরে বেনাপোল পোর্ট থানা থেকে তিনটি এনজিও তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তরের জন্য যশোর শেল্টার হোমে নিয়ে যাবে।
ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশি উপ-হাইকমিশনার কাউন্সিলর তুসিতা চাকমা ওই কিশোর কিশোরীদের সঙ্গে বাংলাদেশে এসেছিলেন।
তিনি বলেন, বিভিন্ন সময়ে দালালের খপ্পরে পড়ে ভালো কাজের আশায়, আবার কেউ আত্মীয়দের বাড়িতে বেড়াতে তারা ভারতে যায়। বিভিন্ন অঞ্চলে বাসা বাড়িতে কাজ করার সময় তারা ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হয়। বিভিন্ন মেয়াদে সাজাভোগের পর আজ তারা দেশে ফিরে এসেছে।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবীব বলেন, পাসপোর্ট ছাড়াই সীমান্তের অবৈধপথে ভারতের কলকাতার বিভিন্ন শহর এলাকায় গিয়ে ভিন্ন ভিন্ন পেশার কাজ করার সময় পুলিশের হাতে আটক হয় তারা। পরে পুলিশ তাদের আদালতে পাঠালে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়। সাজা শেষ হলে তাদের ছাড়িয়ে সে দেশের একটি বেসরকারি এনজিও নিজেদের শেল্টার হোমে রাখে। পরে উভয় দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। ট্রাভেল পারমিটের মাধ্যমে ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষে তাদের বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: ৩২ মাস কারাভোগ শেষে ভারত ফিরলেন আফফান
৩২ মাস কারাভোগ শেষে ভারত ফিরলেন আফফান
প্রেমের টানে ভারত থেকে বাংলাদেশে এসে আফফান শেখ নামের এক যুবক বিজিবির হাতে আটক হন।
অবশেষে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ৩২ মাস কারাভোগ শেষে নিজ দেশে ফিরেছেন আফফান শেখ নামে ভারতীয় ওই যুবক।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা জয়নগর চেকপোস্ট দিয়ে তাকে ভারতে পাঠানো হয়।
ফেরত যাওয়া আফফান শেখ ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার জলাঙ্গি সরকারপাড়ার ইসমাইল শেখের ছেলে।
আরও পড়ুন: ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ৪ নারী
চুয়াডাঙ্গা দর্শনা ইমিগ্রেশন ইনচার্জ এসআই আবু নাঈম জানান, ২০২০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর অবৈধভাবে আফফান শেখ বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা দৌলতপুর দিয়ে প্রবেশ করে। এসময় বিজিবি তাকে আটক করে। তার বিরুদ্ধে পাসপোর্ট আইনে দৌলতপুর থানায় একটি মামলা হয়।
এ মামলায় কুষ্টিয়ার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম ২য় আদালত আফফান শেখকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেন।
কারাভোগের পর দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে জয়নগর চেকপোস্ট দিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে উভয় দেশের পুলিশ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে তাকে হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন দর্শনা জয়নগর ইমিগ্রেশন ইনচার্জ এসআই আবু নাঈম, বিজিবি দর্শনা আইসিপির ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার আব্দুল জলিল।
ভারতের পক্ষে গেদে ইমিগ্রেশন ইনচার্জ গোপার চন্দ্র দে, ভারতীয় গেদে বিএসএফের এ সি মহেশ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক আব্বাস
কারাভোগ শেষে ৩ ভারতীয় নাগরিককে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক আব্বাস
ভারতীয় নাগরিক আব্বাস মণ্ডল দীর্ঘদিন বাংলাদেশে কারাভোগ শেষে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে দেশে ফিরে যান। কাগজপত্রে জটিলতার থাকায় গত অক্টোবর মাসে দেশে ফিরতে পারেননি তিনি। তবে শনিবার (১৯ নভেম্বর ) দুপুরে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা জয়নগর চেকপোস্টের ৭৬ নং মেইন পিলারের কাছে শূন্য রেখায় হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
ফেরত যাওয়া আব্বাস মণ্ডল (৩৫)ভারতের নদীয়া জেলার রাঙ্গিয়ারপোতা গ্রামের মান্দার মণ্ডলের ছেলে । তবে আব্বাস মানসিকভাবে পরিপূর্ণ সুস্থ না। মাঝেমধ্যে তিনি এলোমেলো কথাবার্তা বলতেন।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগের পর দেশে ফিরল ৫ বাংলাদেশি
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা ইমিগ্রেশন ইনচার্জ আবু নাঈম বলেন, আব্বাস মণ্ডল অবৈধভাবে বাংলাদেশে অনুপ্রেবেশ করেন ২০১৮ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা আটক করে। পরে এ ঘটনায় একই দিন দামুড়হুদায় থানায় বাংলাদেশ পাসপোর্ট অধ্যাদেশে একটি মামলা হয়। এ মামলায় আমলী ১ম আদালত তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
সাজাভোগ শেষে দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে আব্বাস মণ্ডলকে প্রায় সাড়ে চার বছরের বেশি সময় পর দেশে ফেরত পাঠানো হলো। শনিবার দুপুরে দর্শনা সীমান্তের ৭৬নং মেইন পিলারের পাশে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পর্ণ হয়।
আব্বাস মণ্ডলের পরিবারের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন তার ভাতিজা আদম মণ্ডল। তিনি তার চাচাকে গ্রহণ করে বাড়ি নিয়ে যান।
ভারতীয় নাগরিক হস্তান্তর প্রক্রিয়ার সময় বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- দর্শনা ইমিগ্রেশন ইনচার্জ এসআই আবু নাঈম, দর্শনা থানার এসআই ফজলুর রহমান, দর্শনা বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার জহির উদ্দিন বাবু ও এনজিও কর্মী ইউনুচ আলি।
ভারতের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন-গেদে ইমিগ্রেশন ইনচার্জ গোপাল চন্দ্র পাল, গেদে বিএসএফ ক্যাম্প কমান্ডার অশক কুমার, কৃঞ্চগঞ্জ থানার ইনচার্জ বাবিন মুখার্জি ও এনজিও কর্মী চিত্ত রঞ্জন।
আরও পড়ুন: আইটেক অ্যালামনাইগণ ভারত- বাংলাদেশের বন্ধুত্বের প্রদর্শন: হাইকমিশনার
কুড়িগ্রামের বালিয়ামারীতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হাট চালু ডিসেম্বরে
কারাভোগ শেষে ৩ ভারতীয় নাগরিককে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর
সাড়ে ১৮ মাস কারাভোগ শেষে তিন ভারতীয় নাগরিককে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে বিজিবি। সোমবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্টোর ৭৬ নং মেইন পিলারের কাছে শূন্য রেখায় হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
ফেরত যাওয়া ভারতীয় নাগরিকরা হলেন-ভারতের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হাবড়া থানার হায়দারবেলিয়া গ্রামের মৃত রতন দের ছেলে সুমন দে, তার স্ত্রী সুজাতা দে ও শিশুপুত্র শুভজিত দে।
আরও পড়ুন: পানিতে ডুবে মারা যাওয়া ভারতীয় চোরাকারবারীর লাশ হস্তান্তর
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অবৈধভাবে ভারত থেকে সুমন দে, তার স্ত্রী ও শিশুপুত্র সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে মামা গোতম দত্তের যশোরের রুপদিয়া মুন্সিপুর গ্রামের বাড়িতে আসেন। মার্চে ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় তাদের আটক করে বিজিবি। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে পাসপোর্ট আইনে মামলা করলে তাদের তিন মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।
দীর্ঘ দিন কারাভোগ শেষে দুই দেশের আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর সোমবার দুপুরে দর্শনা চেকপোস্ট দিয়ে তাদের হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
আরও পড়ুন: সিলেটে ভারতের লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর
এদিকে কাগজপত্রে জটিলতার থাকায় আব্বাস নামে অপর এক ভারতীয় নাগরীককে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি। তাকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে ফিরিয়ে নেয়া হয়। এ সময় স্বজনরা তাকে দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন।
ভারতের কলকাতার নদীয়া জেলার কৃষ্ণগঞ্জ থানার ইনচার্জ বাবিন মুখার্জি বলেন, তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি
হস্তান্তরের সময় বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ইমিগ্রেশন ইনচার্জ আবু নাঈম, বিজিবির দর্শনা চেকপোষ্ট ক্যাম্প কমান্ডার নায়েব সুবেদার আব্দুল জলিল, দর্শনা থানার এসআই শামিম রেজা। ভারতের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ সন্দিপ কুমার তেয়ারি, গেদে বিএসএফ ক্যাম্প কমান্ডার নাগেন্দ্র পাল, কৃষ্ণগঞ্জ থানার ইনচার্জ বাবিন মুখার্জি।