বিশ্ববিদ্যালয়
‘সহকারী ব্যবস্থাপক’ নেবে পলমল গ্রুপ
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পলমল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সহকারী ব্যবস্থাপক’ পদে নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে সহজেই আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম : সহকারী ব্যবস্থাপক
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা:
স্বীকৃত যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিষয়ে ব্যাচেলর অথবা মাস্টার্স পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের জন্য প্রার্থীর ন্যূনতম ১০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজিতে যোগাযোগের দক্ষতা থাকতে হবে। আবেদন করা যাবে ন্যূনতম ২৮ থেকে অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত।
চাকরির ধরন : ফুল টাইম
কর্মস্থল : ঢাকা,আশুলিয়া, গাজীপুর
অভিজ্ঞতা : ৭ থেকে ১০ বছর
চাকরির প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ
• বয়স ২৮ থেকে ৩৫ বছর
• শুধুমাত্র পুরুষরা আবেদন করতে পারবেন
বেতন : আলোচনা সাপেক্ষে।
আবেদন প্রক্রিয়া : আপনার জীবনবৃত্তান্ত যেখানে পাঠাবেন [email protected] । প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনেও আবেদন করতে পারবেন।
বিস্তারিত জানতে ও আবেদন করুন এখানে
Link : https://jobs.bdjobs.com/bn/jobdetailsbn.asp?id=980979&fcatId=-1&ln=1
আবেদনের শেষ তারিখ: ২ সেপ্টেম্বর ২০২১
সূত্র : বিডিজবস.কম অনলাইন জব পোস্টিং
পরিবর্তীত হলো খুবির একাডেমিক ক্যালেন্ডার
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের প্রথম টার্মের সকল বর্ষের একাডেমিক ক্যালেন্ডার পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।
উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় অনুষ্ঠিত এক ভার্চুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে হলে ফিরতে চায় খুবি শিক্ষার্থীরা
এ সময় যুক্ত ছিলেন উপ-উপাচার্য, সকল স্কুলের ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), সকল ডিসিপ্লিন প্রধান, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান ও ছাত্র বিষয়ক পরিচালক।
গত ২৯ জুন গৃহীত সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের ৭৬২ জন শিক্ষার্থীর আবেদনের প্রেক্ষিতে পুনর্বিবেচনা করে নতুন এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: খুবির সব কার্যক্রম ২২ মে পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে- রিভিউ ক্লাস গ্রহণ, সমন্বিত অনলাইন-অফলাইনে পরীক্ষা গ্রহণ সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ ও মডেল টেস্ট, পরীক্ষা সংক্রান্ত প্রস্তুতিমূলক ছুটি (পিএল) ২৯ আগস্ট থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, অনলাইন-অফলাইন প্রথম টার্মের চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত। সম্ভাব্য ফলাফল প্রকাশকাল ২৩ অক্টোবর থেকে ৬ নভেম্বর পর্যন্ত।
ক্যাম্পাসের বাসে বাড়ি ফিরছে ইবি শিক্ষার্থীরা
ক্যাম্পাসের বাসে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছে মেসে আটকে পড়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার সকাল ৬টায় লকডাউনে আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি বাস।
আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে বাড়ি ফিরবে ইবি শিক্ষার্থীরা
বাসগুলোর মধ্যে তিনটি ঢাকা এবং দু’টি বাস খুলনা বিভাগে যাবে বলে জানিয়েছেন ইবির পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন।
তিনি বলেনন, শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা ভেবে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা উদ্যোগটি গ্রহণ করেছি। কোনও সমস্যা যেন না হয় সেজন্যে গাড়ির চালক ও তার সহযোগীদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
এছাড়াও আগামী ১৮ তারিখ শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছানোর লক্ষ্যে দ্বিতীয় দফায় আরও ছয়টি বাস দিবে প্রশাসন। ওইদিন তিনটি করে বাস রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে।
আরও পড়ুন: ইবি শিক্ষার্থীদের টিকা গ্রহণ শুরু
এর আগে, গত ৭ জুলাই আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে বিভাগীয় শহরে পৌঁছানোর দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র মৈত্রী। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের তালিকার ভিত্তিতে পরিকল্পনা করার নির্দেশনা দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে বাড়ি ফিরবে ইবি শিক্ষার্থীরা
করোনাকালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) পার্শ্ববর্তী এলাকা ও কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছিয়ে দিতে বাসের ব্যবস্থা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ সব বাসে দেশের বিভিন্ন দূরবর্তী জেলা থেকে আসা আটকে পড়া শিক্ষার্থীরা ঈদের ছুটিতে বাড়িতে ফিরতে পারবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন।
শুক্রবার (১৬ জুলাই) থেকে ৫টি রুটে (খুলনা, রাজশাহী, রংপুর, গাবতলী (ঢাকা), ফরিদপুর) বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়িযোগে শিক্ষার্থীদের পৌঁছে দেয়া হবে বলে তিনি জানান।
পড়ুন: ইবি শিক্ষার্থীদের টিকা গ্রহণ শুরু
গত ৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালমের নিকট করোনাকলে শিক্ষার্থীদের নিরাপদে বাড়ি পৌঁছাতে স্মারকলিপি প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র মৈত্রী। পরে ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়ায় অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সংখ্যা নির্ণয়ে অনলাইনে আবেদন ফরম ছাড়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। অনলাইনে দেশের দূরবর্তী জেলার প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থী আবেদন করে।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি শিক্ষার্থীদের সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় বাস দেয়ার সুপারিশ করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির সম্মতিক্রমে দেশের মোট পাঁচটি রুটে যথাক্রমে গাবতলী (ঢাকা), খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও ফরিদপুর শহর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পৌঁছে দেয়ার জন্য বাসের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বাসগুলো আগামী ১৭ জুলাই ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, সিলেট, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের উদ্দেশে রওনা দিবে।
ওইদিন সকাল ৬ টায় কুষ্টিয়ার কাস্টমমোড় ও ঝিনাইদহের আরাপপুর হতে সকাল ৬ টায় বাস ছাড়বে। এছাড়া ১৮ জুলাই বাসগুলো রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের উদ্দেশে শিক্ষার্থীদের নিয়ে রওনা দিবে।
পড়ুন: ৬ মাসে কোরআন হিফজ করলেন ইবি শিক্ষার্থী জালাল
করোনায় প্রাণ গেল ইবি শিক্ষার্থীর
পরিবহন প্রশাসন প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ভিসি মহোদয় শিক্ষার্থীদের সুবিধা-অসুবিধার বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। করোনাকালে বিপাকে পড়া বিভিন্ন দূরবর্তী জেলার শিক্ষার্থীদের নিরাপদে বাড়ি পৌঁছে দিতে তিনি পাঁচটি রুটে গাড়ি দেয়ার অনুমোদন দিয়েছেন।’
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে আগুন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের একটি কক্ষে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ওই কক্ষটি বিভাগের শিক্ষকদের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হতো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের নিচ তলায় বুধবার গভীর রাতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে৷
আরও পড়ুন: বছরের শেষ ২ মাসে হতে পারে এসএসসি, এইচএসসি পরীক্ষা: শিক্ষামন্ত্রী
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে।
বুধবার রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তারক্ষীরা নিজস্ব অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থার মাধ্যমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আরও পড়ুন: করোনায় বরিশালে নতুন শনাক্ত ৫৩৩, মৃত্যু ১৯
অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড.সুব্রত কুমার দাস বলেন, ‘বুধবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে নিরাপত্তারক্ষীরা আগুন লাগার বিষয়টি আমাকে জানায়। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসকে বিষয়টি অবহিত করা হয়। তবে তাদের সহায়তা নেবার আগেই আমাদের নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার মাধ্যমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
বাংলাদেশ আইসিটি কম্পিটিশনের দ্বিতীয় পর্বে ১২৭ শিক্ষার্থী
হুয়াওয়ে ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল আয়োজিত ‘বাংলাদেশ আইসিটি কম্পিটিশন’ এর দ্বিতীয় পর্বে শীর্ষ ১২৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিবে। দ্বিতীয় পর্ব এ সপ্তাহে শুরু হবে।
এ বছর জানুয়ারিতে এ প্রতিযোগিতার প্রথম পর্ব শুরু হয়, যেখানে দেশের প্রায় ত্রিশটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চতুর্থ বর্ষের প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এ ছয় মাসে শিক্ষার্থীরা আইসিটি খাতে বিশ্বের নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের একটি নির্দিষ্ট ওয়েব পোর্টালে বিভিন্ন অনলাইন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন এবং দ্বিতীয় পর্বে নির্বাচিত হওয়ার জন্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: ইসলামী ব্যাংক ঢাকা নর্থ জোনের শরী‘আহ পরিপালন বিষয়ক ওয়েবিনার
প্রথম পর্বে প্রশিক্ষণের সময়, ধারাবাহিকতা ও পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ১২৭ জন শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় পর্বের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন। এ পর্বে শিক্ষার্থীরা এইচসিআইএ (হুয়াওয়ে সার্টিফায়েড আইসিটি অ্যাসোসিয়েট) থেকে ১৫ দিনের অনলাইন কোর্সে অংশগ্রহণ করবেন এবং পরবর্তীতে প্রতিযোগিতার তৃতীয় পর্বে উন্নীত হতে তাদের আরেকটি পরীক্ষা দিতে হবে।
হুয়াওয়ের টেকনোলোজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঝ্যাং ঝেংজুন বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের ওপর ভবিষ্যতের প্রবৃদ্ধি ও টেকসই অবস্থা নিশ্চিত হওয়া নির্ভর করে। বাংলাদেশ আইসিটি কম্পিটিশনের মূল উদ্দেশ্য হল এ দেশের আইসিটি ক্ষেত্রে মেধাবী শিক্ষার্থীদের সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল ভিত্তি দৃঢ় করা। হুয়াওয়ে বাংলাদেশে বাংলাদেশের জন্যই কাজ করছে। বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এমন কিছু করতে পেরে আমরা গর্বিত।
আরও পড়ুন: ‘উপায়ে’ কর্মীদের বেতন দেবে ফ্যালকন গ্রুপ
এ প্রতিযোগিতার তৃতীয় ও ফাইনাল পর্ব জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় পর্ব থেকে নির্দিষ্ট শিক্ষার্থীরা দল গঠন করবেন। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক দলে থাকবেন তিনজন শিক্ষার্থী ও একজন শিক্ষক।
হুয়াওয়ে হেডকোয়ার্টার থেকে প্রশিক্ষকরা প্রতিযোগীদের প্রশিক্ষণ দেবেন এবং পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের একটি সিমুলেশন টেস্টে উত্তীর্ণ হতে হবে। এরপর তিনটি দলকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
আরও পড়ুন: আনসাং ওমেন ন্যাশন বিল্ডার্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৬ নারী
বিজয়ীদের পুরস্কার হিসেবে হুয়াওয়ে ল্যাপটপ অথবা হুয়াওয়ে মোবাইল ও হুয়াওয়ে স্মার্টওয়াচ কিংবা স্মার্ট ব্যান্ড প্রদান করার পাশাপাশি চ্যাম্পিয়ন দল হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের আঞ্চলিক ফাইনাল ও বৈশ্বিক ফাইনাল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে। কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি হলে তারা চীনের শেনঝেনে হুয়াওয়ের হেডকোয়ার্টার পরিদর্শনে যাবে। ভবিষ্যতে তাদের হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের সাথে কাজ করার সুযোগও থাকতে পারে।
প্রতিযোগিতাটি দু’টি ভাগে হচ্ছে – ‘প্র্যাকটিক্যাল কম্পিটিশন’ ও ‘থিওরি কম্পিটিশন’। এর মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের উদ্ভাবনী প্রযুক্তির প্রয়োগ এবং প্রোগ্রাম ডিজাইন করার সক্ষমতা মূল্যায়নে তাত্ত্বিক বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা এবং হাতে-কলমে দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এ বছর এ প্রতিযোগিতায় নেটওয়ার্ক সুইচিং ও রাউটিং টেকনিক্যাল বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এবং পরবর্তীতে, বিগ ডেটা, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ও ক্লাউড বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি ও অনলাইনে পরীক্ষার অনুমতি
শর্ত সাপেক্ষে দেশের সব পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়কে সরাসরি ও অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার ইউজিসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একাডেমিক কাউন্সিলের পরামর্শে পরীক্ষা গ্রহণ ও মূল্যায়ন করতে হবে। একই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোভিড-১৯ এর টিকা প্রদানের আওতায় নিয়ে আসাসহ চারটি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
গতকাল সোমবার শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সভাপতিত্বে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সূহ খোলার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভার শুরুতে শিক্ষামন্ত্রী দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখা এবং খুলে দেয়ার বিষয়ে ভবিষ্যৎ করণীয় নিয়ে তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। সভায় বিস্তারিত আলোচনা শেষে নিচের সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়-
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোভিড-১৯ এর টিকা প্রদানের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এই টিকা প্রদানের কর্মসূচি আবাসিক হলসমূহের শিক্ষার্থীদের দিয়ে শুরু হবে।
ইতোপূর্বে ইউজিসি কর্তৃক শর্তসাপেক্ষে সরাসরি উপস্থিতিতে পরীক্ষা গ্রহণ এবং সুনির্দিষ্ট নীতিমালার আলোকে অনলাইনে পরীক্ষা গ্রহণের জন্য যে দুটি নির্দেশনা প্রদান করেছে, তা স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলে অনুমোদনের প্রেক্ষিতে কার্যকর করে বিষয়বস্তুর ওপর চূড়ান্ত পরীক্ষা গ্রহণ ও মূল্যায়ন করা হবে।
আরও পড়ুন: বেরোবিতে প্রভাবমুক্ত ও নিরপেক্ষ তদন্ত হয়েছে: ইউজিসি
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কোভিড-১৯ এর টিকা প্রদান সম্পন্ন হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ খুলে দেয়া হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সরাসরি উপস্থিতিতে শিক্ষাকার্যক্রম পূর্বের ন্যায় চালু হবে।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে ইতোমধ্যে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবনে যে ক্ষতি সাধিত হয়েছে তা পুষিয়ে নেয়ার জন্য প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব সক্ষমতা ও বাস্তবতা অনুযায়ী একটি রিকোভারি প্ল্যান প্রস্তুত করে তা বাস্তবায়নে কার্যক্রম গ্রহণ করবে। এই রিকোভারি প্ল্যানের একটি সাধারণ গাইডলাইন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন প্রস্তুত করে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে প্রেরণ করবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষা করে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিশ্চিত করুন: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেনের সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল সভায় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চেীধুরী, ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ, ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম, প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যগণ, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভামহাসচিব, কোভিড ১৯ সংক্রান্ত জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সভাপতি, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি’র সচিব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে কুবির প্রশাসনিক ভবনে তালা
স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে আন্দোলন করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীরা।
রবিবার শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রশাসনিক ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘আর একদিনও দেরি নয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা চাই’, ‘হাট বাজারে মানুষের ঢল, বন্ধ কেনো পরীক্ষার হল’, ‘অনলাইন শিক্ষা মানি না, অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ মানি না’, ‘অনিশ্চিত জীবন থেকে মুক্তি দিন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিন’ ইত্যাদি স্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন।
এসময় ক্যাম্পাস খোলার পক্ষে গণস্বাক্ষর গ্রহণ করেন তারা।
আরও পড়ুন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবিতে সিলেটে মশাল মিছিল
আন্দোলনে অংশ নেয়া ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী সাদেক হোসেন সোহেল বলেন, শিক্ষামন্ত্রী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার রূপরেখা দিলেও বিশ্ববিদ্যালয় খোলার ব্যাপারে কোন নির্দেশনাই দেননি। অথচ চলমান পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি মানিয়ে নিতে পারবে।
আরও পড়ুন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত চেয়ে রিট খারিজ
ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী আফসার উদ্দিন বলেন, যেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়া দেশের সবকিছুই স্বাভাবিক চলছে, সেখানে সরকার করোনার ভয় দেখায়, যা লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের সাথে তামাশা ছাড়া কিছুই নয়।
আরও পড়ুন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি বাড়ল
এসময় শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনতিবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে ক্লাস পরীক্ষা শুরু করার দাবি জানান।
শাবিতে অনলাইনে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
করোনা মহামারির কারণে আটকে থাকা বিভিন্ন বর্ষের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা অনলাইনে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ বর্ষের স্থগিত পরীক্ষা আগামী ১৫ জুন এবং প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা ১ জুলাই থেকে শুরু হবে।
বৃহস্পতিবার শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে ১৬৫তম একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পরীক্ষার ধরন, পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয় ঠিক করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলামকে আহ্বায়ক ও রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেনকে সদস্য সচিব করে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়।
আরও পড়ুন: করোনা: এক বছরে শাবির ল্যাবে ৫৮ হাজার ৫৪১ জনের নমুনা পরীক্ষা
পরীক্ষা নেয়ার বিষয়ে কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে আমরা প্রতিটি কোর্সের পরীক্ষা নিবো দু'টি ভাগে। অর্থাৎ প্রতিটি কোর্সে একটি ক্রিয়েটিভ অ্যাসেসম্যান্ট ও একটি ভাইবা থাকবে। মোট ৭০ নম্বরের এই পরীক্ষায় ৩০ থাকবে ক্রিয়েটিভ অ্যাসেসম্যান্টে ও বাকি ৪০ নাম্বার থাকবে ভাইবায়।
তিনি বলেন, ক্রিয়েটিভ অ্যাসেসম্যান্টের জন্য জুম অ্যাপ, গুগল ক্লাস রুম ও অন্যান্য অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে নির্দিষ্ট তারিখে শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের একটি প্রশ্নপত্র সরবরাহ করবেন। প্রশ্নপত্র সমাধানের জন্য সময় দেয়া হবে ১২ ঘণ্টা এবং প্রশ্নের উত্তর হাতে লিখতে হবে। নির্দিষ্ট সময় শেষে উত্তরপত্রের ছবি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তুলে অনলাইন প্লাটফর্ম জুম অ্যাপ বা গুগল ক্লাসরুমে শিক্ষার্থীদেরকে আপলোড করতে হবে।
আরও পড়ুন: করোনা: শাবির ল্যাবে দশ মাসে ৪৫ হাজার ৮৩৩ জনের নমুনা পরীক্ষা
অধ্যাপক ড. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, মূলত শিক্ষার্থীদের সঠিকভাবে যাচাই করার জন্য আমরা ভাইবা রেখেছি এবং এটি অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে। ক্রিয়েটিভ অ্যাসেসম্যান্ট জমা দেয়ার পর যে কোন দিন ওই কোর্সের ভাইবা হতে পারে। আমরা বিভাগগুলোকে দায়িত্ব দিয়েছি তারা ঠিক করবে কবে ভাইবা নিলে তাদের এবং শিক্ষার্থীদের সুবিধে হয়।
এদিকে অনার্স এবং মাস্টার্স শেষ বর্ষের কিছু বিভাগের শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র ভাইবা ছাড়া আর কোন পরীক্ষা বাকি নেই তাদের ক্ষেত্রে কি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের ভাইবা সরাসরি অপলাইনে নেয়া হবে। এ বিষয়ে বিভাগগুলোকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তারা সিদ্ধান্ত নিবে।
গত বছর ৩১ মার্চ থেকে অনলাইনে ক্লাস করছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা। অনলাইনের মাধ্যমে দুই সেমিস্টারের ক্লাস সম্পন্ন করেছেন তারা। করোনাকালীন সময়ে চলতি বছরের শুরুতে অনার্স শেষ বর্ষ ও মাস্টার্সের পরীক্ষা সরাসরি শুরু হলেও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের কারণে তা শেষ করা সম্ভব হয়নি। তবে এবার অনলাইনেই সবার পরীক্ষা সম্পন্ন হবে।
আরও পড়ুন: শাবি শিক্ষক সমিতি নির্বাচনে আওয়ামীপন্থীদের দ্বিমুখী লড়াই
খুবির সব কার্যক্রম ২২ মে পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি প্রজ্ঞাপন ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) সব কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরার সভাপতিত্বে এক সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ২২ মে পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি প্রয়োজনে সপ্তাহে দু’দিন (রবি ও বুধবার) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত রেজিস্ট্রার কার্যালয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সেবাসমূহ (পানি, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, এস্টেট ও নিরাপত্তা শাখা) যথারীতি চালু থাকবে। এছাড়া প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের ক্লাসসমূহ অনলাইনে চালু রাখা যাবে এবং শিক্ষার্থীদের চলমান গবেষণা কার্যক্রম নিজ নিজ সুপারভাইজারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে। শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি ব্যবহার করলে নিজ নিজ সুপারভাইজার শিক্ষার্থীদের তালিকা ছাত্র বিষয়ক পরিচালককে পাঠাবেন।
আরও পড়ুন: খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ শিক্ষার্থীকে শাস্তি
ফুলে ফুলে ভরে গেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের কার্যক্রম আগের মতো (করোনাকালীন) যথারীতি চালু থাকবে এবং চিকিৎসকরা অনকল ডিউটিতে থাকবেন। ছুটিকালীন সবাইকে স্টেশনে অবস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
সভায় ট্রেজারার, ডিন ও ছাত্রবিষয়ক পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ছাত্র আন্দোলনে সমর্থনের অভিযোগে খুবির ৪ শিক্ষককে শোকজ
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উপরোক্ত তথ্যগুলো জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: গলায় ফাঁস দিয়ে খুবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা