বজ্রপাত
বরগুনার বজ্রপাতে নদীতে ছিটকে পড়া জেলের লাশ উদ্ধার
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় বজ্রপাতে ট্রলার থেকে ছিটকে বিষখালী নদীতে পড়ে নিখোঁজ হওয়া জেলের লাশ উদ্ধার করেছে কোস্টগার্ড।
রবিবার বেলা ১১টার দিকে বিষখালী ও বলেশ্বর নদের মোহনাসংলগ্ন লালদিয়ার চর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানান কোস্টগার্ডের পাথরঘাটা স্টেশনের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার ফিরোজুজ্জামান জানি।
আরও পড়ুন: নাটোরের গুরুদাসপুরে নিখোঁজ কৃষকের লাশ উদ্ধার
নিহত আউয়াল (৩৮) পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের চরলাঠিমারা গ্রামের আব্দুল হামিদ হাওলাদারের ছেলে।
জানা যায়, শনিবার নদীর লালদিয়া চর থেকে দক্ষিণে একটি ট্রলারে মাছ ধরছিলেন আউয়াল, জাহাঙ্গীর মাঝি, শাকিল ও রনি। সে সময় বজ্রপাত হলে ট্রলার থেকে ছিটকে নদীতে পড়ে যায় আউয়াল। বাকি তিনজন জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। কয়েকঘণ্টা পর জ্ঞান ফিরলে তারা আউয়ালকে খোঁজাখুঁজি করেও পাননি।
কোস্ট গার্ডের কমান্ডার ফিরোজুজ্জামান জানান, খবর পাওয়ার পর থেকে আউয়ালকে উদ্ধারে অভিযান শুরু করা হয়। অভিযানে রবিবার তার লাশ উদ্ধার হয়। আহত তিন জেলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: মেঘনায় ট্রলারডুবি ঘটনায় শিশুসহ ৩ জনের লাশ উদ্ধার
মুন্সীগঞ্জে ট্রলারডুবি: আরও ২ জনের লাশ উদ্ধার, এখনো নিখোঁজ ৩
ময়মনসিংহে বজ্রপাতে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মাছের খামারের ভেঙে যাওয়া বাঁধ মেরামত করার সময় বজ্রপাতে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার (৬ অক্টোবর) সকালে উপজেলার পাগলা থানা এলাকার লংগাইর ইউনিয়নের সতেরোবাড়ী গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে ৯ শিক্ষার্থী আহত
নিহতরা হলেন- ওই গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাক মণ্ডলের ছেলে সোহেল মণ্ডল (৪০) ও আকবর আলী মণ্ডলের ছেলে রাজিব মণ্ডল (৩২)। সম্পর্কে তারা চাচা-ভাতিজা।
লংগাইর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল আমিন বিপ্লব দুইজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রবল বর্ষণে মাছের খামার তলিয়ে যাচ্ছে দেখে সোহেল মণ্ডল ও রাজিব মণ্ডল পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে যান। এ সময় বজ্রপাত ঘটলে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন।
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহম্মদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিবারের অভিযোগ না থাকায় লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ১
দিনাজপুরে বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ১
হবিগঞ্জের মাধবপুরে বজ্রপাতে একই পরিবারের দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় গুরুতর আহত অবস্থায় আরেকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকালে পৌনে ৫টার দিকে উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের শিমুলঘর সড়ক বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতেরা হলেন- ছাতিয়ান ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ গ্রামের সোহেল মিয়ার স্ত্রী শান্তা (৩০) এবং তার ভাই রুবেল মিয়ার মেয়ে সাদিয়া (১৩)। তারা সম্পর্কে চাচি-ভাতিজি।
আহত শারমীন আক্তার (৪৫) সোহেল ও রুবেল মিয়ার মা।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় বজ্রপাতে নিহত ৩
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুনজুর আহ্সান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, ছাতিয়ান ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ গ্রামের রহমত আলী ও শারমীন আক্তার দম্পতির দুই ছেলে সোহেল মিয়া ও রুবেল মিয়া। ঘটনার দিন রহমত আলী তার স্ত্রী শারমীন আক্তার, তার পুত্রবধূ শান্তা আক্তার ও নাতনী সাদিয়া আক্তারকে নিয়ে শিমুলঘর গ্রামে ছেনু মিয়ার বাড়িতে দাওয়াতে যান।
দাওয়াত বাড়ি থেকে ফেরার পথে শিমুলঘর সড়ক বাজারে পৌঁছামাত্র বজ্রপাত হয়। এসময় তাদের তিনজনকে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. রকিবুল ইসলাম শান্তা ও সাদিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত শারমীন আক্তারকে ভর্তি করা হয়।
তিনি আরও জানান, নিহতের পরিবারকে সরকারি তহবিলের সহায়তা দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে ৯ শিক্ষার্থী আহত
লালমনিরহাটে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
লালমনিরহাটে বজ্রপাতে রসুল মিয়া নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের বুমকা গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রসুল মিয়া রাসেল (২১) ওই গ্রামের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে ৩ জন নিহত
নিহতের পরিবার জানায়, সকালে নিজ ঘর হতে টিউবওয়েলে পানি আনতে যায় রসুল মিয়া রাসেল। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে সেখানে পড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় রাসেলের।
পরে রাসেলের পরিবারের লোকজন তাকে টিউবওয়েলের পাশ থেকে ঘরে নিয়ে আসে। স্থানীয় পল্লী চিকিৎসককে ডেকে নিয়ে দেখালে তিনি রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন।
মোগলহাট ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় বজ্রপাতে নিহত ৩
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নওগাঁয় বজ্রপাতে নিহত ৩
নওগাঁর মহাদেবপুর ও পোরশা উপজেলায় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে দুই আদিবাসী নারীসহ তিনজন নিহত হয়েছেন।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকালে বজ্রপাতে তাদের মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন- মহাদেবপুর উপজেলার রাইগা ইউনিয়নের সিলিমপুর গ্রামের নেপাল পাহানের স্ত্রী শ্রীমতি পাহান এবং একই গ্রামের মৃত সুবেন্দ্রনাথ পাহানের স্ত্রী সবানী পাহান। আরেকজন হলেন- পোরশা উপজেলার চকবিষ্ণপুর গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে রফিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: ঝালকাঠিতে বজ্রপাতে প্রাণ গেলো কৃষকের
মহাদেবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোজাফফর হোসেন জানান, বাড়ির পাশে ধানখেতে বেশ কয়েকজন আদিবাসী নারী-পুরুষ কাজ করছিলেন। এসময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আরও একজন নারী আহত হয়েছেন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে মহাদেবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
অন্যদিকে নওগাঁর পোরশায় নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে।
পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম জানান, দুপুরে নিহত রফিকুল ইসলাম পুনর্ভবা নদীতে মাছ ধরতে যান। এসময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি। পরে খবর পেয়ে নিহতের পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ বাড়িতে নিয়ে আসেন।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে বজ্রপাতে বাচ্চু মিয়া নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সদর উপজেলার ছোট বহুলা গ্রামে মাঠ থেকে গরু আনতে গিয়ে তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: ঝালকাঠিতে বজ্রপাতে প্রাণ গেলো কৃষকের
স্থানীয়রা জানান, বৃষ্টির মধ্যেই কৃষক বাচ্চু মিয়া গ্রামের পার্শ্ববর্তী মাঠ থেকে গরু আনতে যান। সেখানে বজ্রপাত হলে তিনি আহত হন।
তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন বিষয়টি দেখতে পেরে তাকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে আসে।
এসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে ৯ শিক্ষার্থী আহত
যশোরে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
ঝালকাঠিতে বজ্রপাতে প্রাণ গেলো কৃষকের
ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়নে বজ্রপাতে ইছাহাক খলিফা (৬০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার (১ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টার দিকে ধানের জমিতে বীজ রোপণ করতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান তিনি।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় পৃথক বজ্রপাতে প্রাণ গেল ২ জনের
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পোনাবালিয়া ইউনিয়নে ধানের বীজ রোপণ করছিলেন ইসাহাক। বিকালে বজ্রপাতের আঘাতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।
পোনাবালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফারুক হোসেন বলেন, ইছাহাক খলিফা বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান। এলাকার লোকজন ও আত্মীয় স্বজনরা তাকে রাতেই পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে ৯ শিক্ষার্থী আহত
যশোরে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
রাঙ্গামাটিতে পাহাড় ধসের আশঙ্কায় সতর্কতা জারি
দুই দিনের টানা বর্ষণে রাঙ্গামাটিতে পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শনিবার (৪ আগস্ট) সকাল থেকে বৃষ্টিপাতের পাশাপাশি বজ্রপাত শুরু হয়েছে।
এতে যেকোনো মুহূর্তে পাহাড় ধসের আশঙ্কায় থাকা ঝুঁকিপূর্ণ লোকজনকে নিরাপদে সরে যেতে সতর্কবার্তা জারি করেছে রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসন।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে
এদিকে প্রশাসনের টিম ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় গিয়ে সশরীরে এবং মাইকিং করে এ সতর্কবার্তা প্রচার করছে।
টানা বর্ষণের কারণে এ নির্দেশনা জারি করেন রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
তিনি বলেন, রাঙ্গামাটিতে যেকোনো মুহূর্তে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। শুক্রবার (৪ আগষ্ট) সকাল থেকে রাঙ্গামাটি শহরের শিমুলতলী, রূপনগর, লোকনাথ মন্দির, ভেদভেদি মুসলিম পাড়াসহ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরত লোকজনদের মাইকিং করে নিরাপদে সরে যাওয়ার জন্য নির্দেশনা দিচ্ছে জেলা প্রশাসন।
তিনি বলেন, সম্ভাব্য পরিস্থিতি এড়াতে ও জানমালের ক্ষতি রক্ষায় শহরের পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসরত লোকজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে সরিয়ে নিতে কাজ করছেন জেলা প্রশাসনের সদস্যরা।
এদিকে, রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন খান সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রাঙ্গামাটির ঝুঁকিপূর্ণ বেশ কয়েকটি এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এসএম ফেরদৌস ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মারুফ হাসানসহ প্রশাসনের লোকজন ও স্বেচ্ছাসেবী টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সম্ভাব্য দুর্যোগ মোকাবিলায় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরত লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। এদিকে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রাঙ্গামাটি শহরের ৯ ওয়ার্ডে ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে ৯ শিক্ষার্থী আহত
কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলায় সোমবার (২৪ জুলাই) বজ্রপাতে চকিরপাশা ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার ৯ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
আহতরা হলেন- আব্দুর রাজ্জাক, নাজমিন নাহার, সুমাইয়া, রোকসানা, আফরোজা, নির্মা, আলী রাজ, ফারজানা ও সানজিদা।
মাদরাসার সুপার মানিক মিয়ার বরাত দিয়ে রাজারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ হিল জামান জানান, বিকালে বৃষ্টির মধ্যে তাদের টিনশেড শ্রেণিকক্ষে বসে থাকা অবস্থায় মাদরাসার ৯ জন ছাত্র বজ্রপাতে আহত হয়।
পরে তাদের চিকিৎসার জন্য রাজারহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দী
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
কুড়িগ্রামে বন্যায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দী
যশোরে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
যশোরের চৌগাছায় বজ্রপাতে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার বেড় গোবিন্দপুর বাওড় সংলগ্ন খেতে ঘাস কাটার সময় বজ্রপাতে আমিনুর রহমানের (৪৫) মৃত্যু হয়।
আমিনুর উপজেলার ধুলিয়ানী ইউনিয়নের ফতেপুর গ্রামের নুর বক্সের ছেলে।
আমিনুর রহমানের ভাই কামারুল ইসলাম জানান, আমিনুর কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। শনিবার বেলা ১১টার দিকে বেড় গোবিন্দপুর বাওড় সংলগ্ন খেতে ছেলে ইয়াছিন আরাফাতকে সঙ্গে নিয়ে ঘাস কাটতে যান আমিনুর। ঘাস কাটার এক পর্যায়ে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হলে ইয়াছিন আরাফাত ঘাস নিয়ে বাড়িতে চলে আসে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে ২ কৃষক নিহত
দুপুর ১টার দিকে মাঠে বজ্রপাত হওয়ার পর জয়নাল আবেদিন ওরফে ঠান্ডু নামে এক ব্যক্তি দেখতে পান পিঠের কিছু অংশ ঝলসানো অবস্থায় আমিনুর পড়ে আছেন। পরে তার চিৎকারে স্থানীয়রা গিয়ে দেখেন আমিনুর মারা গেছেন।
চৌগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সবুজ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৃথক বজ্রপাতে নিহত ৩
দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে ৩ জন নিহত