প্রণোদনা
তুলা চাষে ১০ কোটি টাকার প্রণোদনা
তুলার উৎপাদন বাড়াতে ৯ কোটি ৯০ লাখ টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে।
দেশের ২৬টি জেলার ১২ হাজার ৩৭৫ জন কৃষক জনপ্রতি এক বিঘা জমিতে তুলা চাষের জন্য প্রয়োজনীয় হাইব্রিড তুলা বীজ, ২৬ কেজি ইউরিয়া, ৫০ কেজি ডিএপি ও ৫০ কেজি এমওপি সার এবং বিভিন্ন রকমের বালাইনাশক ও নিয়ন্ত্রক বিনামূল্যে পাবেন।
আরও পড়ুন: কৃষি মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানের মোট ২৬০ জন করোনায় আক্রান্ত
এসব উপকরণের বাজারমূল্য ৮ হাজার টাকা।
সোমবার কৃষি মন্ত্রণালয়েরে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক ফখরে আলম ইবনে তাবিব বলেন, প্রথমবারের মতো তুলা চাষে কৃষকদের প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
আরও পড়ুন: বোরো হাইব্রিড ধানের উৎপাদন বাড়াতে ৯০ কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা কৃষি মন্ত্রণালয়ের
হাওরের ৪১ শতাংশ ধান কাটা শেষ হয়েছে: কৃষি মন্ত্রণালয়
আউশের উৎপাদন বাড়াতে ৬৪ কোটি টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার
আউশের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ৬৪ কোটি ১৫ লাখ টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে এবং সারা দেশের ৯ লাখ ৪০ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এই প্রণোদনার আওতায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পাবেন।
মঙ্গলবার (১২ মার্চ) কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার কামরুল ইসলাম ভূইয়ার সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: নাটোরে পৃথক স্থান থেকে ২ জনের লাশ উদ্ধার
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উচ্চফলনশীল আউশ ধানের উৎপাদন বাড়াতে এ প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন। তাদের অধিক ফলনশীল ব্রিধান ৪৮, ব্রিধান ৮২, ব্রিধান ৮৫, ব্রিধান ৯৮, বিনাধান ১৯ ও বিনাধান ২১ এর বীজ দেওয়া হবে।
এতে আরও বলা হয়, কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারাখাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতিমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
আরও পড়ুন: আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করায় রোজায় খোলা থাকবে স্কুল
মানবাধিকার ও আইনের শাসন বজায় রাখতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: স্পিকার
পরিবেশবান্ধব ব্লক ইট তৈরিতে প্রণোদনা দিতে বিভিন্ন প্যাকেজ ঘোষণা করবে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশবান্ধব ব্লক ইট তৈরিতে উদ্যোক্তাদের প্রণোদনা দিতে সরকার বিভিন্ন প্যাকেজ ঘোষণা করবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
তিনি বলেন, বায়ুদূষণকারী ও কৃষিজমির মাটি ক্ষয়কারী ইটভাটা বন্ধ করে আধুনিক পদ্ধতির ব্লক ইটের ব্যবহার পুরোপুরি চালু করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ক্ষয়ক্ষতি তহবিল সমৃদ্ধ করে অবিলম্বে বিতরণ শুরু করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ফেনী সার্কিট হাউসে বন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় সভা শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, পুরোনো ও পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ইটভাটাগুলো যাতে আবার চালু হতে না পারে সেই ব্যবস্থাও নিচ্ছে সরকার।
মন্ত্রী আরও বলেন, পৌরসভাগুলোর বর্জ্য রিসাইকেল করার জন্য নির্দিষ্ট স্থান করে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: অস্তিত্ব রক্ষায় বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধসহ পরিবেশ দূষণ রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, পরিবেশ ছাড়পত্র না নিলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। পরিবেশ ছাড়পত্র প্রদানে দীর্ঘসূত্রিতাও পরিহার করতে হবে। চিকিৎসা বর্জ্য ও পৌর বর্জ্য প্রতিদিন পরিষ্কার করা হচ্ছে কি না তদারকি করতে হবে।
একই সঙ্গে জবরদখল করা বনভূমি উদ্ধার এবং নগর ও উপকূলীয় বনায়নের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য বিভাগীয় বন কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন তিনি।
আরও পড়ুন: জলবায়ু প্রতিশ্রুতি পূরণে উন্নত বিশ্বের প্রতি আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর
উৎপাদন বাড়াতে পাট চাষিদের সাড়ে ৭ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে সরকার
সারাদেশে পাট চাষ বাড়াতে কৃষকদের প্রায় ৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা প্রণোদনা দেবে সরকার।
বৃহস্পতিবার(১৫ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, এবার ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬০০ জন ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও মাঝারি কৃষক বিনামূল্যে বীজ পাবেন।
আরও পড়ুন: পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদনকারীদের প্রণোদনা দেবে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পাট চাষের আওতায় এক বিঘা জমির জন্য প্রত্যেক কৃষক এক কেজি বিজেআরআই তোষা পাট-৮ (রবি-১) বীজ পাবেন।
শিগগিরই মাঠ পর্যায়ে এই প্রণোদনাটি বিতরণ শুরু হবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
আরও পড়ুন: বোরো হাইব্রিড ধানের উৎপাদন বাড়াতে ৯০ কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা কৃষি মন্ত্রণালয়ের
বিদেশফেরত দুই লাখ কর্মীকে ২৭০ কোটি টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার
করোনা মহামারির সময় বিদেশফেরত দুই লাখ কর্মীকে ২৭০ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে সরকার।
এজন্য বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় রিকভারি অ্যান্ড অ্যাডভান্সমেন্ট অব ইনফরমাল সেক্টর এমপ্লয়মেন্ট (আরএআইএসই বা রেইজ)- শীর্ষক একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) প্রবাসী কল্যাণ ভবনে প্রকল্পের বিষয়ে অবহিত করতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন।
এসময় প্রকল্প পরিচালক ও সরকারের যুগ্ম সচিব সৌমেন্দ্রনাথ সাহাসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভার আয়োজন করেপ্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড।
সভায় জানানো হয়, বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে বিভিন্ন দেশ থেকে কাজ হারিয়ে ২০২০ সালে প্রায় পাঁচ লাখ কর্মী দেশে ফেরত এসেছেন। প্রত্যাগত বিদেশফেরত অধিকাংশ কর্মী কর্মহীন অবস্থায় রয়েছেন এবং পরিবার-পরিজন নিয়ে অর্থকষ্টসহ সমাজে নানা ধরনের প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছেন। অনেকেই মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
আরও পড়ুন: বোরোতে উফশী ধানের উৎপাদন বাড়াতে ১০৮ কোটি টাকার প্রণোদনা: কৃষি মন্ত্রণালয়
এতে আরও বলা হয়েছে, এই কর্মীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হলে সমাজে অস্থিরতাসহ নানাধরনের অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। তাদের পুনঃএকত্রীকরণের (রি-ইন্টিগ্রেশন) লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তায় রেইজ প্রকল্পের আওতায় বিদেশফেরত কর্মীদের পুনর্বাসন ও আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করা হবে।
সহযোগিতার মধ্যে দুই লাখ কর্মীকে এককালীন ১৩ হাজার ৫০০ টাকা করে প্রণোদনা দেওয়া হবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই এ প্রণোদনা দেওয়া হবে।
এছাড়াও, তাদের আত্মকর্মসংস্থানে সহযোগিতা, ঋণ প্রাপ্তিতে সহযোগিতা, দক্ষতা সনদ প্রদান, উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ গ্রহণে সহযোগিতাসহ বিভিন্ন ধরনের সহায়তা করা হবে।
এসময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিনিয়র সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন বলেন, প্রণোদনার মূল উদ্দ্যেশ্য হচ্ছে আমাদের সঙ্গে তাদের যুক্ত করা। শুরুতে যে পরিমাণ রেজিস্ট্রেশন হয়েছে তা আশাব্যঞ্জক। এই প্রজেক্ট তার গন্তব্যে পৌঁছবে। প্রজেক্টটি করোনাকালে যারা ফেরত এসেছে তাদের নিয়ে শুরু করেছি। তবে আমরা ভাবছি করোনা পরবর্তীতেও যারা এসেছে তাদের নিয়েও কাজ করার। আমরা চেষ্টা করি তাদের পাশে দাঁড়ানোর। তবে আমরা শতভাগ তাদের পাশে দাঁড়াতে পারি না তথ্যের ঘাটতির কারণে।
তিনি বলেন, প্রতিবছর কতজন কর্মী প্রবাসে যান সেটি আমাদের তালিকায় আছে। কিন্তু কতজন ফেরত আসেন তা কিন্তু আমাদের জানা নেই। তারা হয়তো জানেন না কিভাবে কি করতে হবে। কেউ হয়তো পুনরায় প্রবাসে যেতে চান। সেসব বিষয়ে তাদের সহযোগিতা করাই রেইজ প্রকল্পের লক্ষ্য। শুধু প্রণোদনা দেওয়া নয়, দক্ষতা উন্নয়নেও সহযোগিতা করবে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়। প্রবাস ফেরতদের কেউ ঋণ চাইলে আমরা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সঙ্গে সমন্বয় করে দেব। কেউ উদ্যোক্তা হতে চাইলেও আমরা সহযোগিতা করবো।
আরও পড়ুন: পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদনকারীদের প্রণোদনা দেবে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের বিষয়ে ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন বলেন, প্রত্যাশী মানুষের সংখ্যা কম হওয়ায় আমরা ঋণ দিতে পারছি না। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ২০০ কোটি টাকার ফান্ড আছে। আমরা হয়তো ১৫০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছি। এর মানে এই না, আমরা কার্যক্রম চালাচ্ছি না। আসলে আমরা প্রবাসীদের ঋণের চাহিদা পাচ্ছি না। তবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক তো একটা ব্যাংক। এই প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম মেনে চলতে হয়। হয়তো ঋণ পাওয়ার যেসব শর্ত আছে, সেটি কারও জন্য পূরণ করা কঠিন হয়। কিন্তু ঋণ পাচ্ছে না বিষয়টি এমন নয়।
সভায় জানানো হয়, যে সকল কর্মী বিদেশ গমনের পর দক্ষতা অর্জন করেছেন, কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক সনদ নেই এ সকল কর্মীদের রিকগনিশন অব প্রিয়র লার্নিং (আরপিএল) এর আওতায় ২৩ হাজার ৫০০ জন কর্মীকে দক্ষতা সনদ প্রদান করা হবে। যা তাদের কর্মসংস্থানে সহায়ক হবে। এ প্রকল্পের সুবিধাভোগী কর্মী সংখ্যা ২ লাখ। এই দুই লাখ কর্মীর প্রত্যেককে এককালীন ১৩ হাজার ৫০০ টাকা করে নগদ প্রণোদনা (ক্যাশ ইনসেনটিভ) দেওয়া হবে।
এছাড়া, রেফারেলের আওতায় কর্মীর চাহিদা অনুযায়ী সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা প্রাপ্তিতে সহযোগিতা করা হবে। যাতে করে তারা সমাজে নিজেকে পুনঃপ্রতিষ্ঠায় প্রশিক্ষণ/আর্থিক কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে নিজেই নিজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে।
এ লক্ষ্যে রেইজ প্রকল্প বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সইয়ের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
এছাড়া এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো প্রত্যাগত কর্মীদের একটি তথ্য সমৃদ্ধ ডাটাবেইজ তৈরি হবে। গত ৪ মাসে ৫৯ হাজার জন কর্মীর রেজিস্ট্রেশনভুক্ত হয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গত ৩০ জুলাই, ২০২৩ তারিখে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী কর্তৃক ৩০টি জেলায় ওয়েলফেয়ার সেন্টার উদ্বোধন করা হয়। যার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ৩০টি সেন্টারের মাধ্যমে সারা দেশে প্রকল্পের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। সেন্টারের কার্যক্রম বাস্তবায়নে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান আইওএম বাংলাদেশ এবং সাব কনসালট্যান্ট হিসেবে আরো ৭ টি বেসরকারি সংস্থা (রামরু, ওকাপ, ব্র্যাক, প্রত্যাশী, বিএসএসকে, ওয়্যারবি, কেএনইউএস) সহায়তা করছে।
আরও পড়ুন: রবি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ১৮৯ কোটি টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার
বোরোতে উফশী ধানের উৎপাদন বাড়াতে ১০৮ কোটি টাকার প্রণোদনা: কৃষি মন্ত্রণালয়
চলতি বছর (২০২৩-২৪) বোরো মৌসুমে উচ্চফলনশীল জাতের ধানের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ১০৭ কোটি ৬২ লাখ টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ জারি হয়েছে। এছাড়া মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
আরও পড়ুন: কৃষি মন্ত্রণালয়ের এডিপির হার ৭৬ শতাংশ
এর আওতায় সারা দেশের ১৫ লাখ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক প্রণোদনা পাবেন। একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় ৫ কেজি উফশী জাতের বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন।
চলতি বছর এর আগে (গত মাসে) প্রথম ধাপে বোরোতে হাইব্রিড জাতের ধানের উৎপাদন বাড়াতে ৯০ কোটি টাকার প্রণোদনার আদেশ জারি হয়েছে। এসব প্রণোদনা মাঠ পর্যায়ে বিতরণ চলছে।
সব মিলিয়ে দুই ধাপে বোরোতে প্রণোদনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৯৮ কোটি টাকা। সুবিধাভোগী কৃষকের সংখ্যা দাঁড়াল প্রায় সাড়ে ২৯ লাখ।
আরও পড়ুন: আলু আমদানির বিপক্ষে কৃষি মন্ত্রণালয়
চলতি বছর ২৭০০ টন আম রপ্তানি হয়েছে: কৃষি মন্ত্রণালয়
বোরো হাইব্রিড ধানের উৎপাদন বাড়াতে ৯০ কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণা কৃষি মন্ত্রণালয়ের
চলতি বছর বোরো মৌসুমে হাইব্রিড জাতের ধানের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ৯০ কোটি টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ জারি হয়েছে মন্ত্রণালয় থেকে। মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
এ প্রণোদনার আওতায় ১৪ লাখ ৪০ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় দুই কেজি হাইব্রিড বীজ বিনামূল্যে পাবেন।
এর ফলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, বোরোতে হাইব্রিড জাতের ধানের আবাদ ১ লাখ ৯২ হাজার হেক্টর বাড়বে এবং হেক্টর প্রতি ৪ দশমিক ৯৫ টন ফলন হিসাবে ৯ লাখ ৫০ হাজার টন অতিরিক্ত চাল উৎপাদন হবে।
প্রসেঙ্গত, গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৫ লাখ কৃষককে হাইব্রিড বীজ বিনামূল্যে দেওয়া হয়েছিল। এতে ২ লাখ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ বেড়েছিল এবং ৯ লাখ ৮৩ হাজার টন চাল উৎপাদন বেড়েছিল।
আরও পড়ুন: চলতি বছর কৃষিখাতে ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ: কৃষিমন্ত্রী
রবি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ১৮৯ কোটি টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার
বছরে চার ফসলের সম্ভাবনা জাগাচ্ছে ব্রি৯৮ আউশ ধান: কৃষিমন্ত্রী
পরিবেশবান্ধব ইট উৎপাদনকারীদের প্রণোদনা দেবে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, পরিবেশবান্ধব ব্লক ইট উৎপাদনকারীদের প্রণোদনা দেবে সরকার।
বুধবার (১১ অক্টোবর) সিলেটের তেমুখী, কুমারগাও এ অবস্থিত পরিবেশবান্ধব চায়না-বাংলা ব্লক ফ্যাক্টরির উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ৩ বছরে ২৪৩২২ একর দখল করা বনভূমি পুনরুদ্ধার করেছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, ইটভাটার ধোঁয়া পরিবেশের জন্য অনেক ক্ষতিকর তাই পুরোনো ইটের বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব ব্লক ইটের ব্যবহার বাড়াতেই হবে। প্রথমদিকে এটার প্রচলন কষ্টকর হলেও পরিবেশের স্বার্থে সবাইকে এটা গ্রহণ করতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশের মানুষের জন্য বাসযোগ্য পরিবেশ নিশ্চিত করণে কাজ করছে। শব্দদূষণ রোধে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। শব্দদূষণ রোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আগামী ১৫ অক্টোবর ঢাকা মহানগরে ১০টা থেকে ১০টা ১ মিনিট পর্যন্ত শব্দহীন কর্মসূচি পালন করা হবে। দেশের সবাই অপ্রয়োজনে শব্দ সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকলে সবার জন্য মঙ্গল হবে।
আরও পড়ুন: প্লাস্টিক দূষণ রোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
ক্ষতিকর প্লাস্টিকের ব্যবহার ৯০ শতাংশ কমানো হবে: পরিবেশমন্ত্রী
রবি ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ১৮৯ কোটি টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার
চলতি অর্থবছরে রবি মৌসুমের ১০ ফসলের আবাদ ও উৎপাদন বাড়াতে ১৮৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার। সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১০টি ফসলের মধ্যে রয়েছে- গম, ভুট্টা, সরিষা, সূর্যমুখী, চিনাবাদাম, সয়াবিন, শীতকালীন পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারি ডাল।
আরও পড়ুন: কৃষি মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানের মোট ২৬০ জন করোনায় আক্রান্ত
এ প্রণোদনার আওতায় ৬৪টি জেলার ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ৭০০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে বিনামূল্যে বীজ ও সার দেওয়া হবে।
একজন কৃষক ১০ ফসলের যে কোন একটি চাষের জন্য এ প্রণোদনা পাবেন। প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় গমবীজ ২০ কেজি, ভুট্টার বীজ ২ কেজি, সরিষা/সূর্মুখীর বীজ ১ কেজি, চিনাবাদামের বীজ ১০ কেজি, সয়াবিনের বীজ ৮ কেজি, শীতকালীন পেঁয়াজের বীজ ১ কেজি, মুগ/মসুরের বীজ ১ কেজি ও খেসারির বীজ ৮ কেজি এবং সার বিনামূল্যে পাবেন।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হবে।
এ সংক্রান্ত আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে। মাঠপর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
আরও পড়ুন: হাওরের ৪১ শতাংশ ধান কাটা শেষ হয়েছে: কৃষি মন্ত্রণালয়
‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে সহায়ক হবে’
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে আরও ১৬.২০ কোটি টাকার প্রণোদনা দেবে সরকার
গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতে সরকার চলতি বছরে দ্বিতীয় ধাপে ১৮ হাজার কৃষককে ১৬ দশমিক ২০ কোটি টাকা প্রণোদনা দেবে বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) জনসংযোগ কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকায় পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকার বেশি
এ প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের নাবী (লেইট) জাতের প্রয়োজনীয় ১ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ২০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন।
এছাড়া, জমি তৈরি বা শ্রমিকের মজুরি বাবদ নগদ ২ হাজার টাকা পাবেন।
নাবী জাতের এই পেঁয়াজ রোপণের সময় নভেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর উৎপাদন বা বাজারে আসবে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে। এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ ইতোমধ্যে জারি হয়েছে।
মাঠ পর্যায়ে শিগগিরই এসব প্রণোদনা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, প্রথম ধাপে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের উৎপাদন বাড়াতেও সমপরিমাণ বা ১৬ কোটি টাকার প্রণোদনা ১৮ হাজার কৃষককে দেওয়া হয়। এই প্রণোদনার আওতায় আবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। এই পেঁয়াজ বাজারে আসবে নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে।
আরও পড়ুন: সোমবার থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেবে সরকার: কৃষি মন্ত্রণালয়
পেঁয়াজের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করেছে সরকার