মন্ত্রণালয়
মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি না: শ্রমপ্রতিমন্ত্রী
মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন না বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী।
রবিবার (৩ মার্চ) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে তিনি একথা বলেন।
আরও পড়ুন: সোমবার থেকে রাত ৮টার পর দোকান বন্ধ থাকবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘শ্রম ও কর্মসংস্থান সম্পর্কে অভিজ্ঞতা আছে এবং পাঁচ বছর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সদস্য হয়ে দায়িত্ব পালন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই মন্ত্রণালয়ের কাজ সম্পর্কে আগে থেকেই আমার অভিজ্ঞতা আছে। তাই এত বড় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি না।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যে বিশ্বাস নিয়ে আমাকে এই দায়িত্ব দিয়েছেন, সেটা আমি পালন করতে পারব, সে আত্মবিশ্বাস আছে আমার।’
আরও পড়ুন: শ্রম প্রতিমন্ত্রী মনোনয়ন না পাওয়ায় খুলনায় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
ঈদের ছুটির আগেই বোনাস ও জুন মাসের ১৫ দিনের বেতন দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
‘শরিফার গল্প’ পর্যালোচনায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৫ সদস্যের কমিটি
নতুন কারিকুলামে সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে মানুষে মানুষে সাদৃশ্য ও ভিন্নতা ভিন্নতা বিষয়ে ‘শরিফা’র গল্প নিয়ে উদ্ভূত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আরও গভীরভাবে পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এবিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডকে (এনসিটিবি) সহায়তা করার জন্য পাঁচ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: সংশোধিত শ্রম আইন আগামী অধিবেশনে পাস হবে: আইনমন্ত্রী
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুর রশীদকে এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গভর্নর মুফতি মাওলানা কফিল উদ্দীন সরকার, এনসিটিবির সদস্য মশিউজ্জামান, ঢাকা আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআরের পরিচালক মো. আবদুল হালিম।
আরও পড়ুন: ৬ প্রকল্পে চীনের কাছে এক বিলিয়ন ডলার চায় বাংলাদেশ: পলক
ময়মনসিংহ-কুমিল্লা সিটি উপনির্বাচন ৯ মার্চ: ইসি
কূটনীতিকরা স্টেশন ছাড়ার বিষয়ে কোনো তথ্য জনসম্মখে প্রকাশ করা হয় না: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরিন বলেছেন, কোনো রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার স্টেশন ছেড়ে গেলে কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে আয়োজক দেশকে জানানো একটি কূটনৈতিক প্রক্রিয়া; তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই তথ্য জনসম্মখে প্রকাশ করে না।
তিনি বলেন, ‘এটি প্রকাশ্যে জানানোর কথা ছিল না।’
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের ছুটির বিষয়ে তার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যখন কোনো রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার স্টেশন ছেড়ে যান, তখন তারা একটি কূটনৈতিক নোটের মাধ্যমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করেন এবং সেই বিশেষ কূটনীতিকের অনুপস্থিতিতে কে মিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান হবেন তাও উল্লেখ থাকে।
আরও পড়ুন: ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনার বিষয়বস্তু কী হবে তা তাদের ব্যাপার: মুখপাত্র
মুখপাত্র বলেন, তাদের নিজ নিজ সদর দপ্তরেও এ তথ্য জানাতে হবে।
সেহেলী আরও বলেন, ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের একজন মুখপাত্র থাকায় ভুল তথ্য বা বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, একইভাবে যদি কোনো বাংলাদেশি কূটনীতিক স্টেশন ত্যাগ করেন, তাহলে তিনি তা আয়োজক দেশ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে পৌঁছে দেন।
রাষ্ট্রদূত হাসের বাংলাদেশের বাইরে যাওয়া নিয়ে সকাল থেকে অনেক আলোচনা চলছে, যদিও ঠিক কী ঘটেছে তা জানতে মার্কিন দূতাবাসের কাছে যোগাযোগ করা হলে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
সংবাদমাধ্যমের একাংশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছুটি কাটাতে শ্রীলঙ্কার কলম্বোর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর তারিখ এখনো ঠিক হয়নি: সেহেলী সাবরীন
বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: মুখপাত্র
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনার বিষয়বস্তু কী হবে তা তাদের ব্যাপার: মুখপাত্র
ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনার বিষয়বস্তু কী হবে তা ওই দু’দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরীন।
তিনি বলেন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অনুষ্ঠিত এই সংলাপে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট নানান বিষয় নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সে আলোচনায় বৃহত্তর বৈশ্বিক, আঞ্চলিক ও উপআঞ্চলিক নিরাপত্তা ও ভূ-রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার নানান দিক উঠে আসা স্বাভাবিক। আলোচনার বিষয়বস্তু হিসেবে কী আসবে, না আসবে তা এই দু’দেশের নিজস্ব ব্যাপার।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) ভারত- যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আলোচনার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের 'টু প্লাস টু' সংলাপের ধারণাগত সূত্রপাত ২০১৭ সালে। পরে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথমবারের মতো এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয় ভারতের নয়াদিল্লিতে। 'টু প্লাস টু' সংলাপটি মূলত ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সার্বিক দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াবলি আলোচনার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে পরিচিত।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরুর তারিখ এখনো ঠিক হয়নি: সেহেলী সাবরীন
তিস্তা চুক্তি বিষয়ে বাংলাদেশ ভারত থেকে কোনো বার্তা পেয়েছে কি না- এ প্রশ্নের জবাবে সেহেলী সাবরীন বলেন, আপনারা জানেন তিস্তা নদীর পানি বণ্টনসংক্রান্ত চুক্তির ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বাংলাদেশ তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে কোনো অগ্রগতি হলে তা যথাসময়ে আমরা আপনাদের জানাব।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে কোনো অগ্রগতি আছে কি না- এ প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ-মিয়ানমার-চীনের একটি ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগে রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায়, নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের কাজ চলমান রয়েছে। দ্রুত রাখাইনে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন শুরু হবে বলে আশা করা যায়।
উল্লেখ্য, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ, টেকসই ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসন শুরু করার জন্য রাখাইনে প্রত্যাবাসনের পরে রোহিঙ্গারা কী কী সুযোগ সুবিধা পাবে সে সম্পর্কে ব্রিফ করা এবং অসমাপ্ত ভেরিফিকেশন কার্যাবলী সম্পন্ন করার জন্য গত ৩১ অক্টোবর-১ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে কক্সবাজারের টেকনাফে দ্বিতীয় কাম অ্যান্ড টক ভিজিটের আয়োজন করা হয়েছিল।
এ সময় মিয়ানমারের প্রতিনিধিদল রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং যেসব প্রশ্নের তাৎক্ষণিক উত্তর দিতে পারেননি; যেমন নিজ গ্রামে ফিরে যাওয়ার নিশ্চয়তা দান, প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় রাখাইনে জাতিসংঘের সরাসরি সম্পৃক্ততা ইত্যাদি। সেসব বিষয়ে পরে তাদের অবস্থান জানাবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
ইতোপূর্বে মিয়ানমারের আরেকটি প্রতিনিধিদল কক্সবাজার ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের ব্রিফ করেন এবং রোহিঙ্গাদের একটি প্রতিনিধিদল প্রত্যাবাসনের আয়োজন সম্পর্কে সরাসরি ধারণা নেওয়ার জন্য রাখাইন ভ্রমণ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: মুখপাত্র
অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র কোনো পক্ষ নেয় না: মুখপাত্র
শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের ৫ জন
কর্মক্ষেত্রে শুদ্ধাচার চর্চার স্বীকৃতি স্বরূপ ভূমি মন্ত্রণালয়ের পাঁচজন গণকর্মচারী ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে পুরস্কার প্রাপ্তদের হাতে সম্মাননা সনদ ও স্মারক তুলে দেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের মেয়াদেই ভূমি অপরাধ আইন প্রণয়নের চেষ্টা চলছে: ভূমিমন্ত্রী
পুরস্কার প্রাপ্তরা হলেন- ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. নজরুল ইসলাম, উপসচিব ড. মো. রাজ্জাকুল ইসলাম, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মো. শাহজামাল, অফিস সহায়ক মো. আব্দুল বাছেদ এবং অফিস সহায়ক হাবিবা আক্তার নিজ নিজ ক্যাটাগরিতে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের শুদ্ধাচার পুরস্কার অর্জন করেন।
এ সময় শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রাপ্তদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান ভূমিমন্ত্রী।
ভূমি সচিব মো. খলিলুর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এসময় ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্বাছ উদ্দিন, ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম, ঢাকার জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান সহ অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা অনুযায়ী ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের চারটি স্তম্ভের মধ্যে ‘স্মার্ট সরকার’ অন্যতম।
তিনি বলেন, কর্মক্ষেত্রে শুদ্ধাচার নিশ্চিত করা স্মার্ট সরকার স্থাপনে অপরিহার্য। আমাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে এমনভাবে কাজ করতে হবে যা কর্মক্ষেত্রে আমাদের অনুজদের অনুপ্রাণিত করে।
ভূমি মন্ত্রণালয় একটি সেবামুখী মন্ত্রণালয় উল্লেখ করে ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থায় কর্মরত সবাইকে আইনের মধ্যে থেকে ভূমিসেবা গ্রহীতার সন্তুষ্টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করতে হবে।
প্রসঙ্গত, স্মার্ট সরকার স্তম্ভের বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পাদিত উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে সরকারি-বেসরকারি ১২টির অধিক দপ্তর-সংস্থার সাথে ডাটার আন্তঃসংযোগ, ল্যামস-এর আন্তঃসিস্টেমসমূহের মাধ্যমে আন্তঃযোগাযোগ, কিউআর কোড ভিত্তিক খতিয়ান, দাখিলা ও ডিসিআর, দ্বিতীয় প্রজন্মের স্মার্ট মিউটেশন, স্মার্ট এলডি ট্যাক্স, স্মার্ট খতিয়ান, এলএসজির মাধ্যমে সকল ধরণের ডেটার আন্তঃসংযোগ, ২০টির অধিক এসওপি ও গাইডলাইনের খসড়া প্রণয়ন।
আরও পড়ুন: ৬০ বিঘার বেশি জমি থাকলে মালিক পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন: ভূমিমন্ত্রী
ভূমি মালিকদের স্মার্ট কার্ড দেয়া হবে: ভূমিমন্ত্রী
১৫ বছরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বাজেটের আকার বেড়েছে ১২ গুণ: মন্ত্রী
গত ১৫ বছরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বাস্তবায়িত জনকল্যাণমূলক সেবাখাতে বাজেটের আকার ১২ গুণ বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, বিগত পনেরো বছরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাস্তবায়িত জনকল্যাণমূলক সেবাখাতগুলোর বাজেটের আকার ১২ গুণ বাড়ানো হয়েছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক বাজেট ছিল ১ হাজার ১৩ কোটি ৩১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা, যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাজেট ১২ হাজার ২১৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে।
বুধবার (১১ অক্টোবর) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অগ্রগতি, অর্জন ও কার্যক্রম অবহিতকরণ বিষয়ক সেমিনারে তিনি এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: আট বিভাগে প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে: সমাজকল্যাণমন্ত্রী
সচিবালয় বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এ সেমিনারের আয়োজন করে।
তিনি আরও বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বয়স্ক ভাতা খাতে জনপ্রতি মাসিক ২৫০ টাকা হারে ২০ লাখ প্রবীণ ব্যক্তির জন্য বাজেট বরাদ্দ ছিল ৬০০ কোটি টাকা। জনপ্রতি ৬০০ টাকা হারে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫৮ লাখ প্রবীণ ব্যক্তির জন্য বার্ষিক বাজেট উন্নীত হয়েছে ৪ হাজার ২০৫ কোটি টাকায়।
মন্ত্রী বলেন, ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের দরিদ্রপ্রবণ ১১২টি উপজেলাকে শতভাগ বয়ষ্কভাতা কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে আরও ১৫০টি উপজেলাকে শতভাগ বয়স্ক ভাতার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে ২৬টি উপজেলায় ভাতা পাওয়ার উপযোগী শতভাগ লোক ভাতার আওতায় এসেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর বর্তমান মেয়াদ পর্যন্ত সময়ে প্রতিটি কর্মসূচিতে বাজেট, উপকারভোগীর সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়েছে বলেও জানান সমাজকল্যাণমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা মহিলা ভাতা খাতে জনপ্রতি মাসিক ২৫০ টাকা হারে ৯ লাখ বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারীর জন্য বাজেট বরাদ্দ ছিল ২৭০ কোটি টাকা। তা মাথাপিছু মাসিক ৫৫০ টাকা হারে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৫ লাখ ৭৫ হাজার জনের জন্য বাজেট বরাদ্দ ১ হাজার ৭১১ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে।
সমাজকল্যাণমন্ত্রী বলেন, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে প্রতিবন্ধী ভাতা খাতে জনপ্রতি মাসিক ২৫০ টাকা হারে ২ লাখ প্রতিবন্ধী ব্যক্তির জন্য বাজেট বরাদ্দ ছিল ৬০ কোটি টাকা। বর্তমানে মাথাপিছু ভাতা মাসিক ৮৫০ টাকা হারে বৃদ্ধি পেয়ে ২৯ লাখ জনের জন্য বাজেট ২ হাজার ৯৭৮ কোটি টাকা করা হয়েছে। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে প্রতিবন্ধী শিক্ষা-উপবৃত্তিখাতে ১৩ হাজার প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর জন্য বাজেট বরাদ্দ ছিল ৬ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ১ লাখ প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর জন্য বাজেট বরাদ্দ হয়েছে ১১২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: মুনাফালোভীদের কারণে ইলিশের দাম বেশি: মৎস্যমন্ত্রী
৬০ বিঘার বেশি জমি থাকলে মালিক পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জানিয়েছেন, উত্তরাধিকার সূত্রে অর্জিত জমি ৬০ বিঘার বেশি হলে ভূমির মালিক তার পছন্দ অনুযায়ী জমি বেছে নিতে পারবেন।
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’ এবং সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক হওয়া যাবে না- এমন বিধান রেখে জাতীয় সংসদে ভূমি সংস্কার আইন পাস হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, এ আইনে ব্যক্তিগতভাবে ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক কেউ হতে পারবেন না।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর আমলে এটা ১০০ বিঘা ছিল। এরশাদ এসে ৬০ বিঘা করেছেন। কিন্তু অনুমতি নিয়ে কোনো কোম্পানি ৫০০ কিংবা ১ হাজার বিঘা জমি নিতে পারবে।
আরও পড়ুন: আ.লীগের প্রতি বরাবরই দুর্বলতা আছে পুলিশের: ভূমিমন্ত্রী
তিনি বলেন, আইনের পাঁচ নম্বরে বলা আছে- উত্তরাধিকার সূত্রে অর্জিত জমি ৬০ বিঘার বেশি হলে ভূমির মালিক তার পছন্দ অনুসারে ৬০ বিঘা জমি রাখতে পারবেন। অবশিষ্ট জমি সরকারি বিধির মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে খাস করতে পারবেন। এ ছাড়া ৬০ বিঘার বেশি থাকলে সেটি কেউ বিক্রিও করে দিতে পারেন বলে জানান ভূমিমন্ত্রী।
কার কার ৬০ বিঘার বেশি জমি আছে, তা সরকার কীভাবে জানবে, সে বিষয়টিও খোলাসা করেন ভূমিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের কাছে এ সংক্রান্ত ডাটাবেজ আসছে। তখন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। দেশের যেকোনো জায়গায় জমি থাক না কেন, তা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ডাটাবেজ দেখে বলা যাবে আপনার নামে কতটুকু জমি আছে।
তিনি আরও বলেন, আপনি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। কিন্তু যখন এ ভূমি দান করতে যাবেন, তখন নতুন করে রেকর্ড করতে হবে। এখন কেউ যদি কাউকে জমি দান করেন, যাকে দান করা হচ্ছে, তার যদি এরই মধ্যে ৬০ বিঘা জমি থাকে, সেই দান তিনি নিতে পারবেন না। যদি সেক্ষেত্রে ৬০ বিঘার কম জমি থাকে, তাহলে যতটুকু কম ততটুকু নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে ইমরানকে বরখাস্ত করা হয়েছে: আইনমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ ৬ মাস বাড়ানো হবে: আইনমন্ত্রী
রাজশাহীর নতুন বিভাগীয় কমিশনার হুমায়ুন কবীর
রাজশাহীর নতুন বিভাগীয় কমিশনার নিয়োগ পেয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অ্যাসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই-৩) প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর।
তাকে এ নিয়োগ দিয়ে বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
অন্যদিকে রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনারের দায়িত্ব চালিয়ে আসা জিএসএম জাফরউল্লাহকে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
এর আগে গত ২ জুলাই বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার পদে রদবদল আনে সরকার।
আরও পড়ুন: জনপ্রশাসনের উপসচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
নতুন অফিস সূচি ‘স্থায়ী নয়’: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ‘বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক’ প্রদান
এক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মিলবে কৃষির ৪৫টি সেবা
এখন থেকে কৃষি মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ ১৭টি দপ্তর/সংস্থার ৪৫টি নাগরিক সেবা মিলবে একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। যেখান থেকে কৃষিকাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুই কোটিরও বেশি মানুষ সরাসরি এসব সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (moa.gov.bd) থেকে ইন্টিগ্রেটেড ডিজিটাল সার্ভিস (http://service.moa.gov.bd/portal/home) ট্যাবে ক্লিক করলেই এসব সেবা মিলবে।
বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ডিজিটাল সার্ভিসের উদ্বোধন করেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
আরও পড়ুন: আমনে আবাদ লক্ষ্যমাত্রার শতভাগ অর্জিত: কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর
এ সময় কৃষি-সচিব ওয়াহিদা আক্তার এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংস্থা প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, এ প্ল্যাটফর্ম চালুর ফলে কৃষি মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থা প্রদত্ত নাগরিক সেবাসমূহ এক জায়গায় খুব সহজেই পাওয়া যাবে, সেবা প্রাপ্তিতে সময় কম লাগবে ও যাতায়াত খরচ হ্রাস পাবে।
এই পোর্টালের মাধ্যমে বর্তমান নাগরিক সেবাসমূহকে (যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাবে) খাত, ধরন দপ্তর/অধিদপ্তর অনুসারে সন্নিবেশ করা হয়েছে।
কৃষক, উৎপাদক, ব্যবসায়ী, আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকদের জন্য কৃষি পরামর্শ, শস্য, লাইসেন্স ও নিবন্ধন, সার, অনুদান ও ভর্তুকি, সেচ এবং কীটনাশক বিষয়ে মন্ত্রণালয় ও সকল সংস্থা প্রদত্ত সেবা ডিজিটালি পাওয়া যাবে।
এখানে প্রতিটি সেবার বিপরীতে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সন্নিবেশ করা হয়েছে। এতে কী প্রক্রিয়ায়, কত খরচে, কার মাধ্যমে, কত সময়ে এবং কী কী প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মাধ্যমে সেবাসমূহ পাওয়া যাবে তা বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি সেবার পদ্ধতির ধাপসমূহ বর্ণনা করা হয়েছে।
পরে কৃষিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন অগ্রগতি সভায় ফলমূল, শাকসবজি বা হর্টিকালচারে গবেষণা বাড়াতে বিজ্ঞানীদের নির্দেশ দেন।
তিনি বলেন, অর্থকরী ফলমূল, শাকসবজি বা হর্টিকালচার গবেষণায় দেশের বিজ্ঞানীরা এখনো পিছিয়ে আছেন। এ খাতে বিজ্ঞানীদের অবদান খুব দৃশ্যমান নয়।
বেসরকারি কৃষি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে হর্টিকালচার নিয়ে মতবিনিময় করার জন্যও বিজ্ঞানীদের নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: কৃষিপণ্যের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণে নীতিমালা অনুমোদন মন্ত্রিসভার
পতিত জমি চাষের জন্য ব্যবহার করতে অন্য মন্ত্রীদের কৃষিমন্ত্রীর চিঠি
তামাক চাষ বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে মন্ত্রণালয়: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, জনস্বাস্থ্য এবং পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি বিবেচনা করে তামাক চাষ বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
তিনি বলেন, এক্ষেত্রে কৃষি ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করা হবে।
রবিবার ধানমণ্ডির ঢাকা আহছানিয়া মিশন মিলনায়তনে আয়োজিত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে এবং পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনে তামাকের ক্ষতিকর প্রভাবে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর পক্ষে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশ: পরিবেশমন্ত্রী
তামাক চাষের বিকল্প কৃষিপণ্য চাষের জন্য তামাক চাষীদের প্রণোদনা দেয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, জনস্বাস্থ্য, অর্থনীতির জন্য হুমকিস্বরূপ তামাক চাষ বন্ধে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।
এছাড়া বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সরকারের তামাক নিয়ন্ত্রণ কাজে তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, তামাকের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে তামাকের ব্যবহার নির্মূল করার ঘোষণা দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই দূরদর্শী ঘোষণা বাস্তবায়নে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের অধিকতর সংশোধনী পাসে তার মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে।
মন্ত্রী বলেন, তামাকজাত পণ্যের ব্যবসায়ীগণ যাতে অবৈধভাবে বৃক্ষনিধন না করতে পারে তা নিশ্চিত করা হবে। ধূমপানের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেতে পাবলিক প্লেস ও পরিবহনসমূহ শতভাগ ধূমপানমুক্ত রাখতে সরকারের পাশাপাশি প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে। দেশকে ধূমপানমুক্ত করতে এবং তামাক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে দেশের আগামী প্রজন্মকে রক্ষার জন্য সবাইকে একযোগে ও আরর সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে।
ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট কাজী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ব স্বাস্থ্য) কাজী জেবুন্নেছা বেগম এবং ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস এর লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা আহছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ। আলোচনা সভায় বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিগণ তামাকের ব্যবহার বন্ধ করতে বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: দেশকে বিপজ্জনক জৈব রাসায়নিক কীটনাশক ডিডিটি মুক্ত ঘোষণা পরিবেশমন্ত্রীর
‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ গড়তে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী