ভারত
অবকাঠামো, সমবায় ও পল্লী উন্নয়নে বিনিয়োগের আগ্রহ ভারতের
অবকাঠামো, সমবায় ও পল্লী উন্নয়নে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রণয় কুমার ভার্মা। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলামের সঙ্গে এক সাক্ষাতে এ আগ্রহের কথা জানান রাষ্ট্রদূত।
প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে বিরাজমান চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, উভয় দেশের মধ্যে যোগাযোগ সুদৃঢ় হলে দুটি দেশের মানুষ তার সুফল ভোগ করবে।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বৈঠকে ভারতের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা কিভাবে কাজ করে তার বিস্তারিত জানতে চান রাষ্ট্রদূতের কাছে। বাংলাদেশে কার্যকর ও দক্ষ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠায় ভারতের অভিজ্ঞতা আমাদের কাজে লাগবে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সমবায়ের উপর ভারত সরকার গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে উল্লেখ করে ভারতের রাষ্ট্রদূত বলেন, সমবায়ের ক্ষেত্রে উভয় দেশ অভিজ্ঞতা বিনিময় করলে লাভবান হবে।
গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন প্রকল্পে ভারতের সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে তাজুল ইসলাম বলেন, সুপেয় পানি সরবরাহ ও গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে ভারত বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ভারত ও বাংলাদেশ নিজস্ব মুদ্রায় বাণিজ্যিক লেনদেন বিষয়ে উভয় দেশের বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় ও বাণিজ্য সহজীকরণ হবে।
আরও পড়ুন: পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তুরস্ক ও ইতালির রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় রয়েছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ শেখ হাসিনাকে সমর্থন দিচ্ছে বলে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন যদি না হতো তাহলে আমরা সুলতানগঞ্জে আসতে পারতাম না।
সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ও ভারত অভ্যন্তরীণ নৌপথ অতিক্রমণ ও বাণিজ্য প্রটোকলের (পিআইডব্লিউটিটি) আওতায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার সুলতানগঞ্জে ‘সুলতানগঞ্জ পোর্ট অব কল’ এবং ‘সুলতানগঞ্জ-মায়া’ নৌপথে নৌযান যাত্রার উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বাল্কহেড ধাক্কা দেওয়ায় ফেরিডুবির ঘটনা ঘটেছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
এরপর সুলতানগঞ্জ হাইস্কুল মাঠে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ আতঙ্কে থাকত। উন্নয়নের চাকা ৭৫ এর মতো উল্টোদিকে ঘুরিয়ে দিতে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অর্থবহ, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়েছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অকুণ্ঠ সমর্থনের কারণে শেখ হাসিনার হাত আরও শক্তিশালী হয়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আগামী দিনে দেশি-বিদেশি সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে চাই। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, শেখ হাসিনার ডাইনামিক নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা নির্মিত হয়েছে।
তিনি অরও বলেন, ‘কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব’ এ নীতিতে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশ ও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় চলে গেছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। সৌদিআরবসহ উন্নয়নশীল দেশগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডে সরাসরি চলবে জাহাজ : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, প্রতিবেশি দেশের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য একটি মহল তৎপর ছিল। বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় চলে গেছে।
২৩ বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারিত হতে যাচ্ছে ভারতের আদালতে
ফেনীর ছাগলনাইয়ার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার ২৩ বাংলাদেশি শ্রমিকের ভাগ্য নির্ধারিত হতে যাচ্ছে ভারতের আদালতে। কারণ ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) চোরাচালানকারী হিসেবে তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর করে স্থানীয় মনু বাজার থানায় পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে।
গ্রেপ্তার হওয়া ২৩ বাংলাদেশি হলেন- সাইমুম হোসেন, রাইসুল ইসলাম, সামিন, হারুন, লিটন, মাঈন উদ্দিন, মহসিন, কাজী রিপন, তাজুল ইসলাম সাকিল, হানিফ, আবুল হাসান, ইমরান, রুবেল, জাফর ইমাম মজুমদার, ওবায়দুল হক, জামাল উদ্দিন, আরিফ হোসেন, করিম, খোরশেদ, আজাদ হোসেন, মাহিম, হারুন ও ইমাম হোসেন। তাদের সবার বাড়ি সীমান্ত ঘেঁষা প‚র্ব ছাগলনাইয়া, মটুয়া ও রাধানগর এলাকায়।
আরও পড়ুন: ২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ভারতের দক্ষিণ ত্রিপুরার মনুবাজার পুলিশ স্টেশনে তাদের হস্তান্তরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবির ফেনী ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক (৪ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা।
ওই ২৩ বাংলাদেশিদের ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে- এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ফেনী ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বলেন, বিএসএফ বিজিবির কাছে স্বীকার করেছে চোরাকারবারী হিসেবে তাদের থানায় হস্তান্তর করেছে তারা। ফলে পতাকা বৈঠকে আর কিছু করার সুযোগ নেই। সে দেশের আদালত তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।
এর আগে বুধবার সন্ধ্যায় বিজিবি ও বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠকে এ তথ্য জানিয়েছেন বিএসএফ। ছাগলনাইয়ার মধুগ্রাম বিওপির আওতায় ২১৯৫ মেইন পিলারে এ পতাকা বৈঠকে অনুষ্ঠিত হয়।
পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন মধুগ্রাম বিওপির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার জুলফিকার আলী এবং ভারতের পক্ষে নেতৃত্ব দেন বিএসএফের মাদারগঞ্জ কোম্পানি কমান্ডার ইন্সপেক্টর মুক্তা মাজলী।
পূর্ব ছাগলনাইয়া বিওপির কমান্ডার নায়েব সুবেদার মো. আবদুর রশীদ পতাকা বৈঠকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভারতীয় বিএসএফের হাতে গ্রেপ্তার ২৩ বাংলাদেশিকে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারদের মেডিকেল পরীক্ষা হয়েছে। তারা সবাই ভালো আছে। বিষয়টি নিচের লেভেলের হাতে নেই। এটি উচ্চ পর্যায়ে চলে গেছে। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় তারা ফেরত আসবে।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৫ বাংলাদেশি
ধরে নেওয়ার দুই দিন পরও গ্রেপ্তারদের কারো পরিবার কিংবা স্বজনদের পক্ষ থেকে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি বলে নিশ্চিত করেছেন ছাগলনাইয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাসান ইমাম।
এদিকে বেলাল হোসেন নামে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তির বাবা জানান, ছেলেকে ফিরিয়ে আনতে পূর্ব ছাগলনাইয়া ফাঁড়িতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্মনিবন্ধনের কপি জমা দেওয়া হয়েছে।
ফেনী-৪ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শেখ মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা বলেছেন, চোরাকারবারীর অভিযোগে ২৩ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে বলে পতাকা বৈঠকে দাবি করে বিএসএফ।
তিনি আরও বলেন, বৈঠকে আটককৃতদের একটি তালিকাও দিয়েছে বাহিনীটি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
ভারতের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসানের সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ভারতের প্রেসিডেন্ট দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের আমন্ত্রণে নয়া দিল্লি সফরে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
মন্ত্রী হাসান ভারতের ডেপুটি প্রেসিডেন্ট জগদীপ ধনখড় এবং বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গেও দেখা করেছেন।
গত মাসে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর।
৭ ফেব্রুয়ারি জয়শঙ্কর ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেন হাসান।
কলকাতায় দুটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে আজ রাতে তার ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: অজিত দোভালের ঢাকা সফর উভয় দেশের মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বিনিময়ের অংশ: এমইএ
মিয়ানমারে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে একযোগে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে: জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতে এআই প্রযুক্তি নিয়ে মাইক্রোসফটের নতুন কৌশল
ভারতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) বিকাশ ও এটি নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের ক্ষমতায়ন এবং দেশটিতে শক্তিশালী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অংশীদার হিসেবে নিজেদের অবস্থান সুরক্ষিত করার জন্য বিস্তৃত কৌশল ঘোষণা করেছে মাইক্রোসফট।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, এআই ব্যবহারের সুযোগকে গণতান্ত্রিক অধিকারে পরিণত করার মিশনের রূপরেখা তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও সত্য নাদেলা। বেঙ্গালুরুতে একটি অনুষ্ঠানে এ বিষয়ে মূল প্রবন্ধ পড়ার সময় তিনি এ রূপরেখা তুলে ধরেন। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সবার জন্য এবং এ বিষয়ে আমরা ভারতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত অংশীদার হতে চাই।’ এআই ডোমেইনে অন্তর্ভুক্তি ও প্রবেশাধিকার বাড়ানো নিয়ে মাইক্রোসফটের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয় এই উদ্যোগ।
প্রতিশ্রুতির অংশ অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে ভারতের ২০ লাখ মানুষকে এআই প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে মাইক্রোসফট। এই উদ্যোগ দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের শহরের মানুষের উপর এবং বিশেষ করে দেশটির গ্রামীণ এলাকাগুলোতে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রচারের জন্য গ্রহণ করা হবে। প্রযুক্তির এই অগ্রগতিকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে এআই বিধিবিধান ও আইন প্রতিষ্ঠায় ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন সত্য নাদেলা।
জিপিটির মতো চ্যাটভিত্তিক এআই প্রযুক্তিগুলোর বিবর্তনের বিষয়টি তুলে ধরে নাদেলা কমপিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক অগ্রগতি উদযাপন করেছেন। একই সঙ্গে ব্যবহারকারীদের (মানব) প্রয়োজন বুঝে খেলাধুলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে ‘স্বাভাবিক কথোপকথন’ চালিয়ে যেতে পারে এমন মেশিন তৈরির লক্ষ্যের কথা তুলে ধরেছেন।
বিপুল পরিমাণে তথ্য বিশ্লেষণ ও প্যাটার্ন শনাক্ত করে তথ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য একটি নিউরাল ইঞ্জিন ব্যবহারের কথা মাইক্রোসফটের এই কৌশলে তুলে ধরা হয়েছে। মাইক্রোসফট কোপাইলটের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে এআই প্রযুক্তি দিয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখা যাবে বলে আশা প্রকাশ করে সংস্থাটি। এআই ল্যান্ডস্কেপে মাইক্রোসফটের ভূমিকা তুলে ধরার লক্ষ্যে এই নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে বিশাল আকারে বিপণন ও প্রচার চালানো হবে।
যাই হোক, মডেল প্রশিক্ষণ ও অনুমান ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ এআই অবকাঠামোর উন্নয়নে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে মাইক্রোসফট। জিপিটির বৈচিত্র্য এবং বেশকিছু উন্নত বড় মডেলের অধিকারী হওয়া নিয়ে গর্ব প্রকাশ করে নাদেলা সংস্থাটির এআই প্রযুক্তিগত ক্ষমতা সম্প্রসারণের বিষয়ে উচ্চাভিলাসী পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন।
মিয়ানমারে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে একযোগে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে: জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
দিল্লি সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের সঙ্গে অত্যন্ত আন্তরিক পরিবেশে খোলামেলা ও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউজে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের সঙ্গে প্রথমে একান্ত ও পরে আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দু'দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক যে নতুন উচ্চতায় উঠেছে, সেটিকে আরও ঘনিষ্ঠ ও গভীর করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
ড. হাছান বলেন, ‘সীমান্তে হত্যা নয় সৌহার্দ্য বজায় রাখা, আন্তঃদেশীয় যোগাযোগ বৃদ্ধিতে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দরকে ভারতের ব্যবহারের কার্যকর সূচনা, বিদ্যুৎ শক্তির উৎসজনিত সহায়তার বিষয়সমূহের পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের পূর্ণ অধিকারসহ তাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসন এবং মিয়ানমারে চলমান পরিস্থিতি নিয়েও একযোগে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: উন্নয়ন-অগ্রগতির স্বার্থে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখা প্রয়োজন: দিল্লিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আনুষ্ঠানিক বৈঠক পর্বে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব স্মিতা প্যান্ট এবং দু'দেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের আমন্ত্রণে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফরে এসে বুধবার দুপুরে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করেন।
সরদার প্যাটেল ভবনে এ বৈঠক শেষে রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর দাহস্থান ও স্মৃতিসৌধ চত্বরে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করে সৌধ পরিদর্শন বইতে সই করেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: নয়া দিল্লিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী, জয়শঙ্করের সঙ্গে আজ বৈঠক
বিকালে প্রেসক্লাব অব ইন্ডিয়াতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রেসক্লাবে ২০২১ সালে তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে থাককালে হাছান মাহমুদের উদ্বোধন করা বঙ্গবন্ধু কর্ণারটি তিনি ঘুরে দেখেন ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
বৃহস্পতি ও শুক্রবার বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশনে বক্তৃতা এবং ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী পীযুষ গয়ালের সঙ্গেসহ একাধিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের কথা রয়েছে মন্ত্রীর।
আরও পড়ুন: নয়া দিল্লিতে বিমসটেক অ্যাকুয়াটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪-এর উদ্বোধন
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৫ বাংলাদেশি
ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ২৫ বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশু বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন।
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে এসব নারী-পুরুষ ও শিশুকে বাংলাদেশে আনা হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন এবং পশ্চিমবঙ্গের নারী শিশু পাচার রোধ বিষয়ক টাস্কফোর্সের সমন্বিত প্রচেষ্টায় তাদের ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
ফেরত আসারা বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল। এরা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সেইফ হোমের হেফাজতে ছিল। পরে তাদের নাগরিকত্ব যাচাইপূর্বক ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করে ফিরিয়ে আনা হলো।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের একটি প্রতিনিধি দল বেনাপোল-পেট্রাপোল নোম্যান্সল্যান্ডে স্থানীয় ইউএনও, উপজেলা মহিলা ও শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা, বিজিবি ও পুলিশ প্রশাসনের কাছে থেকে উদ্ধার করা এসব নারী-পুরুষ ও শিশুদের হস্তান্তর করেন।
বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) শফিক আহমেদ জানান, ট্রাভেল পারমিটে ফেরত আসা বাংলাদেশি নারী-পুরুষ ও শিশুদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষে পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার সময় বেনাপোল সীমান্তে বিজিবি কর্মকর্তা, স্থানীয় এনজিও কর্মকর্তা এবং ভারতের বিভিন্ন সরকারি সংস্থা ও বিএসএফ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
নয়া দিল্লিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী, জয়শঙ্করের সঙ্গে আজ বৈঠক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের মধ্যে আজ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগের পর প্রথম ৩ দিনের সরকারি সফরে রাত ১টার কিছু আগে নয়া দিল্লি পৌঁছান হাসান মাহমুদ।
ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান এবং উজবেকিস্তানে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত স্মিতা পন্থ বিমানবন্দরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
ভারত বলেছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছানের নয়া দিল্লিতে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর উভয় দেশের সম্পর্ককে উচ্চ গুরুত্ব ও অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয় প্রতিফলিত করে।
আরও পড়ুন: ইন্দো-প্যাসিফিকে সমৃদ্ধির লক্ষ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আলোচনা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সফরকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান বৈঠক করবেন। যেখানে উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিস্তৃত ক্ষেত্রের অগ্রগতি পর্যালোচনা করবেন এবং ভবিষ্যতের সম্পৃক্ততার এজেন্ডা নির্ধারণ করবেন।
তারা অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট উপ-আঞ্চলিক, আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় ইস্যু নিয়েও মতবিনিময় করবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এটিই হাসানের প্রথম বিদেশ সফর।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতি বিশ্বকে চমকে দিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নয়া দিল্লিতে অবস্থানকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, যেহেতু পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করবেন, তাই আঞ্চলিক ইস্যুর প্রেক্ষাপটে মিয়ানমারের বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর প্রতিও শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। তার একটি সেমিনারে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ইউ-ইন্দো-প্যাসিফিক ফোরাম: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও সবুজায়নে শক্তিশালী সহযোগিতার প্রস্তাব পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ১২ বাংলাদেশি
ভারতে গিয়ে আটকে পড়া ১২ বাংলাদেশি নাগরিক দেশে ফিরেছেন। আগরতলার বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশে আসেন।
আরও পড়ুন: ভারতে ৩ বছর কারাভোগের পর দেশে ফিরলেন ১৬ বাংলাদেশি
দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশি নাগরিকেরা হলেন- সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার জবা রানী রায় ও তার ছেলে জগদীশ রায়, নেত্রকোনার পূর্বধলার মোসা. বিউটি, চাঁদপুরের নিশ্চিন্তপুরের রিয়াহ হোসেন, যশোরের অভয়নগরের মোসা. বিনা বেগম, মো. শেখ সাদী। নওগাঁর আত্রাই উপজেলার শাহিনা বেগম, জামালপুরের মেলান্দহের দুই ভাই মো. শামিম মিয়া ও মো. সুহান মিয়া। জামালপুরের ইসলামপুর থানার মো. ফারুখ হোসেন ও আসমা বেগম এবং ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার তৃষ্ণা অধিকারী তিশা।
সাজা শেষে তিশা আগড়তলার জওহরলাল নেহেরু বালিকা নিবাসে এবং বাকিরা নরসিংগড় ডিটেনশন সেন্টারে অবস্থান করছিলেন।
পরিবার ও সহকারী হাই কমিশনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ১২ জন বাংলাদেশি অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিল। পরবর্তীতে তারা ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হন।
আরও পড়ুন: ২ বছর ৬ মাস কারাভোগ শেষে ২ বাংলাদেশি কিশোরকে দেশে ফেরত
তিনি আরও জানান, পরে তাদের জেল হাজতে পাঠানোর পর কারাভোগ শেষ করে সেখানে একাধিক সেন্টারে রাখা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ত্রিপুরায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ সাংবাদিকদের বলেন, আজকে আমাদের জন্য খুবই আনন্দের দিন যে আমরা ১২ জন বাংলাদেশিকে প্রত্যাবাসন করতে পারছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের মানবপাচার ও অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে জনসচেতনতা আরও জোরদার করতে হবে।
এ সময়ে তাদের প্রয়োজনীয় জরুরি সহায়তা প্রদান করে বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রাম।
আরও পড়ুন: ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১০ বাংলাদেশি
নয়া দিল্লিতে বিমসটেক অ্যাকুয়াটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪-এর উদ্বোধন
ভারতের কেন্দ্রীয় যুব বিষয়ক ও ক্রীড়া মন্ত্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর নেপালের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী দিগ বাহাদুর লিম্বুর উপস্থিতিতে ৬ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি নয়া দিল্লিতে অনুষ্ঠিত প্রথম বিমসটেক অ্যাকোয়াটিক চ্যাম্পিয়নশিপের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
যা বিমসটেক কাঠামোর মধ্যে আয়োজিত প্রথম ক্রীড়া আয়োজন।
নয়া দিল্লির ড. শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় সুইমিং পুল কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত বিমসটেক অ্যাকুয়াটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪-এ বিমসটেকের ৭ সদস্য দেশের ৪ শতাধিক ক্রীড়াবিদ ও কর্মকর্তা অংশ নিচ্ছেন।
বিমসটেকের মহাসচিব রাষ্ট্রদূত ইন্দ্র মণি পান্ডে এই চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজনের জন্য ভারত সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে আঞ্চলিক সহযোগিতা জোরদারে ক্রীড়া ও অন্যান্য যুব ইভেন্ট আয়োজনের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত এবং বিমসটেক মহাসচিবের সাক্ষাৎ
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুসারে, বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে আঞ্চলিক সহযোগিতার মনোভাব জোরদার করার উদ্যোগ হিসেবে ভারত বিমসটেক (বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন) অ্যাকুয়াটিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪ আয়োজন করছে।
বঙ্গোপসাগর অঞ্চল বিশ্বের বৃহত্তম তরুণ জনসংখ্যার আবাসস্থল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অঞ্চলটি সারা বিশ্বে ক্রীড়া প্রতিভার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সেতু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
এই অঞ্চলে ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলোর একটি সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় মেলবন্ধন রয়েছে। যা বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান আকর্ষণীয় ও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এবং আন্তর্জাতিক ক্রীড়ারও অংশ হয়ে উঠছে।
আরও পড়ুন: বিমসটেকের পরবর্তী মহাসচিব হিসেবে শিগগিরই যোগ দেবেন ভারতের ইন্দ্র মণি পান্ডে
সহযোগিতা জোরদারে পরিকল্পনা বাস্তবে রূপান্তরিত করার অঙ্গীকার বিমসটেক প্রধানের