নতুন শনাক্ত
সাতক্ষীরায় আরও ৯ মৃত্যু, ঢিলেঢালা লকডাউন
সাতক্ষীরায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আরও নয় জনের মৃত্যু হয়েছে।
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে জেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে ৫১০ জন ও করোনায় ৮৩ জন মারা গেলেন।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে করোনায় ৬ মৃত্যু
এদিকে, তৃতীয় দিনের মত জেলায় দায়সারাভাবে চলছে কঠোর লকডাউন। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও হাট বাজারগুলোতে ব্যাপক জনসমাগম লক্ষ্য করা গেছে। স্বাস্থ্যবিধিও মানা হচ্ছে না।
আংশিক খোলা রেখে শহরের অধিকাংশ দোকান পাটে বেঁচা-কেনা করা হচ্ছে। সড়কে জরুরি পণ্যবাহী পরিবহনের পাশাপাশি বেড়েছে ছোট ছোট যান চলাচল। তবে বন্ধ রয়েছে দুরপাল্লার সকল প্রকার গণপরিবহন।
আরও পড়ুন: করোনা ও উপসর্গে বরিশালে ১৫ মৃত্যু
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় জানায়, জেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ১৩টি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় মামলা দেয়া হয়েছে ৪৫টি এবং ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
ঝিনাইদহে করোনায় ৬ মৃত্যু
ঝিনাইদহে আবারও করোনায় মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছে ৬ জন। এছাড়াও নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৮৯জন।
আরও পড়ুন: করোনা ও উপসর্গে বরিশালে ১৫ মৃত্যু
সিভিল সার্জন ডা. সেলিনা বেগম জানান, শনিবার সকাল ৮ টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সদর হাসপাতালে করোনায় দুই জন ও উপসর্গ নিয়ে চার জনের মৃত্যু হয়েছে।
এছাড়াও ২৪ ঘন্টায় আসা ৭১৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৭৯ জনের করোনা পজেটিভ এসেছে। আক্রান্তের হার ৩৮ দশমিক ৯১ শতাংশ। নতুন শনাক্তদের মধ্যে সদর উপজেলায় ১৫৪ জন, শৈলকুপায় ১৫, হরিণাকুন্ডে ১৮, কালীগঞ্জে ৪৯, কোটচাঁদপুরে ৩৫ ও মহেশপুরের আট জন রয়েছেন। এ নিয়ে জেলায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৭ হাজার ১০৫ জনে।
আরও পড়ুন: করোনায় খুলনা জেলায় ১১ মৃত্যু
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হারুন অর রশিদ জানান, হঠাৎ করেই ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের করোনা ইউনিটে রোগীর চাঁপ বেড়েছে। গত দুই দিন হাসপাতালে রোগী ভর্তি বেশি হচ্ছে। গত ২৩ জুলাই হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ৮৭ জন। সেখানে বর্তমানে রোগী ভর্তি রয়েছে ১০৬ জন।
করোনায় খুলনা জেলায় ১১ মৃত্যু
খুলনার চারটি হাসপাতালে করোনায় শনিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে রবিবার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
খুলনা করোনা হাসপাতালে পাঁচ জন, শহীদ শেখ আবু নাসের হাসপাতালে দুই, খুলনা জেনারেল হাসপাতালে এক ও গাজী মেডিকেল হাসপাতালে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে।
খুলনা ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতালের ফোকাল পার্সন ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার জানান, হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাজশাহী মেডিকেলে করোনায় আরও ১১ মৃত্যু
হাসপাতালটিতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১১০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি ও সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন আট জন করে।
খুলনার শহীদ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. প্রকাশ দেবনাথ জানান, হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি রয়েছেন ৪১ জন। গত ২৪ ঘন্টায় ভর্তি হয়েছেন পাঁচ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন চার জন।
খুলনা জেনারেল হাসপাতালের ৮০ শয্যার করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. কাজী আবু রাশেদ জানান, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩৫ জন, তার মধ্যে ২০ জন পুরুষ ও ১৫ জন নারী। গত ২৪ ঘন্টায় ভর্তি হয়েছেন ৯ জন, আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭ জন।
আরও পড়ুন: করোনা ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় আরও ১৯ মৃত্যু
গাজী মেডিকেল হাসপাতালের স্বত্তাধিকারী ডা. গাজী মিজানুর রহমান জানান, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও ৭৬ জন। গত ২৪ ঘন্টায় ভর্তি হয়েছেন ১১ জন এবং সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন সাত জন।
করোনা ও উপসর্গে কুষ্টিয়ায় আরও ১৯ মৃত্যু
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৫ জন ও উপসর্গ নিয়ে আরও চার জনের মৃত্যু হয়েছে।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল ১৪ জন।
আরও পড়ুন: বরিশালে করোনা ও উপসর্গে ১১ জনের মৃত্যু
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে রবিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ২০৮ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৪৮ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৬০ জন।
এদিকে, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৮৪১ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ২৬০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩০ দশমিক ৯১ ভাগ। এ নিয়ে জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১৩ হাজার ১৯৯ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৬৫ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৫০৪ জন।
আরও পড়ুন: রাজশাহী মেডিকেলে করোনায় আরও ১১ মৃত্যু
নতুন শনাক্তদের মধ্যে সদর উপজেলার ৫২ জন, কুমারখালীর ২৬. দৌলতপুরের ৮৯, ভেড়ামারার ৩০, মিরপুরের ৪৯ ও খোকসা উপজেলায় ১৪ জন রয়েছেন। বর্তমানে কুষ্টিয়ায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৬৫৪ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২২৬ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৩ হাজার ৪২৮ জন।
কুষ্টিয়া জেলাতে করোনায় আরও ১৪ মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আরও ১৪ জন মারা গেছেন। এসময় করোনা আক্রান্ত হয়ে ১৩ জন ও উপসর্গ নিয়ে এক জনের মৃত্যু হয়েছে।
কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মার যান।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ছিল ১৭ জন।
আরও পড়ুন:রামেকে করোনা কেড়ে নিলো আরও ২২ প্রাণ
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা মো. মেজবাউল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, করোনা আক্রান্ত হয়ে ও উপসর্গ নিয়ে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ২২৮ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই ১৬৮ জন। আর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রয়েছেন আরও ৬০ জন।
এদিকে, কুষ্টিয়া পিসিআর ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ২০৭ নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে নতুন করে ৬৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩২ দশমিক ২০ শতাংশ। এ নিয়ে জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১২ হাজার ৯৩৯ জনে। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৮ হাজার ৮৬৫ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ও উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ৪৮৫ জন।
নতুন শনাক্তদের মধ্যে সদর উপজেলায় ৩৬ জন, কুমারখালীতে ১৩. দৌলতপুরে চার, ভেড়ামারায় আট, মিরপুরে চার ও খোকসা উপজেলায় দুই জন রয়েছেন।
আরও পড়ুন: করোনা: কুমিল্লায় আরও ১০ মৃত্যু, শনাক্ত ২০৯
বর্তমানে কুষ্টিয়ায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৬০৯ জন। এদের মধ্যে হাসপাতালে আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন ২৩২ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ৩ হাজার ৩৭৭ জন।
করোনা: কুমিল্লায় আরও ১০ মৃত্যু, শনাক্ত ২০৯
কুমিল্লায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে চার জন পুরুষ ও ছয় জন নারী।
কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. মোবারক হোসেন এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, বর্তমানে জেলায় মোট মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৪১ জনে। তাদের বয়স ৩৫ থেকে ৭৫ বছরের মধ্যে। ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ২০৯ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ২২ হাজার ৮
আরও পড়ুন: খুলনা বিভাগে করোনায় ৩০ মৃত্যু
জেলায় শনাক্তের হার শতকরা ৪৩ দশমিক ৫ শতাংশ। সুস্থ হয়েছেন ১৩ হাজার ৯১৫ জন।
খুলনা বিভাগে করোনায় ৩০ মৃত্যু
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছে ৩৬১ জনের। এর আগে বৃহস্পতিবার বিভাগে ৪০ জনের মৃত্যু ও ২১৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
শুক্রবার বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আরও পড়ুন: রামেকে করোনা কেড়ে নিলো আরও ২২ প্রাণ
স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে কুষ্টিয়া জেলায়। বাকিরা খুলনায় ও যশোরে পাঁচ জন করে; মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গায় তিন জন করে; মাগুরায় ২ জন ও ঝিনাইদহে একজন মারা গেছেন।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে করোনা ও উপসর্গে আরও ১০ মৃত্যু
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৮৫ হাজার ৫৩৫ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ হাজার ৯৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫৯ হাজার ১১৫ জন।
মাগুরায় করোনা সংক্রমণে আরও ৪ মৃত্যু
মাগুরা জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত আরও চার জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
মাগুরার সিভিল সার্জন ডা. শহীদুল্লাহ দেওয়ান জানান, মৃতদের মধ্যে দুইজনের বাড়ি মাগুরা শহরে, এক জনের বাড়ি হাজরাপুর ও আরেক জনের বাড়ি রাজারামপুরে। এ নিয়ে জেলায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৩ জনে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে করোনা জটিলতায় আরও ১০ মৃত্যু
তিনি জানান, শুক্রবার প্রাপ্ত নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেদনে ৫১ জনের মধ্যে ২০ জনের করোনা পজিটিভ ধরা পড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ নিয়ে জেলায় করোনা শনাক্তের হার ৩৯ দশমিক ২১ শতাংশ। মাগুরায় এখন পর্যন্ত মোট ২৭০৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনা: কুমিল্লায় আরও ৭ মৃত্যু, শনাক্ত ২৫১
এদিকে, জেলায় সর্বত্র কঠোর লকডাউন চলছে। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হচ্ছে।
ফরিদপুরে করোনা ও উপসর্গে আরও ১০ মৃত্যু
ফরিদপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গ নিয়ে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় করোনায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছে আরও ১৬২ জন।
ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই ১০ জনের মারা যান।
আরও পড়ুন: করোনা: কুমিল্লায় আরও ৭ মৃত্যু, শনাক্ত ২৫১
হাসপাতালটির পরিচালক ডা. সাইফুল রহমান জানান, আইসিইউ ও সাধারণ করোনা ওয়ার্ডে মোট দশ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এর মধে তিন জন করোনা ও সাত জন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। মৃতদের মধ্যে পাঁচ জন ফরিদপুর জেলার।
আরও পড়ুন: রামেকে করোনায় আরও ১৭ মৃত্যু
জেলা সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দীকুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪৫ নমুনা পরীক্ষার মধ্যে শনাক্ত হয়েছে ১৬২ জন। শনাক্তের হারে ৪৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
করোনা: কুমিল্লায় আরও ৭ মৃত্যু, শনাক্ত ২৫১
কুমিল্লায় করোনা শনাক্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা কিছুটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় সাত জনের মৃত্যুর হয়েছে এবং শনাক্ত হয়েছে ২৫১ জন।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে করোনা ও উপসর্গে ৩ মৃত্যু
কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. মোবারক হোসেন জানান, ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃতদের মধ্যে দুই জন পুরুষ ও পাঁচ জন নারী। এদের বয়স ৩৫ বছর থেকে ৭৫ বছর। নতুনদের নিয়ে জেলায় মৃতের সংখ্যা পৌঁছছে ৬৩১ জনে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ৩ মৃত্যু
এর পাশাপাশি নতুর করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৫১ জন। এদের মধ্যে ১৪০ জনই সিটি করপোরেশনের। এ পর্যন্ত শনাক্তের সংখ্যা ২২ হাজার ৬৫৭ জন। শনাক্তের হার শতকরা ৪০ শতাংশ। এনিয়ে জেলায় সুস্থ হয়েছেন ১৩ হাজার ৬৬৬ জন।