শাস্তি
নীতিমালা ছাড়া মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল
সাধারণ নীতিমালা ছাড়া শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদণ্ড’ আরোপ কেন সংবিধানের কয়েকটি অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদণ্ড’ দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে না, তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) এ রুল দেন।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রায় বহাল: ভেঙে ফেলতে হবে গুলশান শপিং সেন্টার
আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সচিব, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী ইশরাত হাসান নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন- ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আযাদ।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, নীতিমালা ছাড়া মৃত্যুদণ্ড আরোপ সংবিধানের কয়েকটি (৭, ২৭, ৩১, ৩২ ও ৩৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন নীতিমালা করা হবে না, তা রুলে জানতে চাওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের দুইজন সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বিধানের বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান গত ৭ ডিসেম্বর রিটটি করেন।
আরও পড়ুন: আসামিদের গণহারে ডাণ্ডাবেড়ি পরানো যাবে না: হাইকোর্ট
রিট আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। কিন্তু এই মৃত্যুদণ্ডের বিধান সংবিধানের ৩২ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
এছাড়াও জাতিসংঘ ঘোষিত ১৯৪৮ সালের মানবাধিকার সনদ, ১৯৬৬ সালের নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি এবং ১৯৮৪ সালের নির্যাতন বিরোধী কনভেনশনে মৃত্যুদণ্ডকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ এসব দলিলে সইকারী দেশ হিসেবে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
ইতোমধ্যে বিশ্বের ১১২টি দেশ মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। রিট আবেদনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডকে অসাংবিধানিক ঘোষণার আবেদন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: অধস্তন আদালতের কক্ষ থেকে লোহার খাঁচা সরাতে নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট
পেঁয়াজ মজুদকারীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হবে: ভোক্তার মহাপরিচালক
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেছেন, আগামী সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সোমবার (১১ ডিসেম্বর) ভোক্তা অধিকারবিষয়ক সচেতনতামূলক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলকে দেওয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম সফিকুজ্জামান একথা বলেন।
আরও পড়ুন: ২০৩০ সালের জন্য কার্বন নিঃসরণ কমানোর অঙ্গীকার আরও জোরদার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘নতুন পেঁয়াজ ইতোমধ্যে বাজারে আসতে শুরু করেছে। এছাড়া পেঁয়াজ মজুদকারীদের আইনের আওতায় এনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির পেছনে কিছু মজুদদারকে ইতোমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং বাকি মজুদদারদের চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া চলছে।’
তিনি বলেন, খাতুনগঞ্জ ও শ্যামবাজারে কে পেঁয়াজ লুকিয়ে রেখেছিল এবং কীভাবে গুদামে সাজানো পেঁয়াজ উধাও হয়ে গেল তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে দেশের ৫৪টি জেলায় অভিযান চালিয়ে ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
মাংস ও আলুর বাজারে অস্থিতিশীলতা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হলেও সরকার এখন পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল করতে কাজ করছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ভোক্তাদের অধিকার রক্ষায় আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে ভোক্তা অধিকারবিষয়ক এক বিতর্কে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন- ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
প্রতিযোগিতায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ ও রানার্সআপ হয়েছে ইডেন মহিলা কলেজ।
চৌধুরী কিরণ বলেন, বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্যের বর্তমান পরিস্থিতি দেখায় যে কালোবাজার সরকারের চেয়ে বেশি শক্তিশালী।
তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, যারা বিভিন্ন স্থানে পেঁয়াজ লুকিয়ে রেখেছেন তারা লোকসান এড়াতে চাইলে দ্রুত বাজারে পণ্য সরবরাহ করবেন।’
আরও পড়ুন: কপ-২৮ উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক: সীমিত সম্পদ সত্ত্বেও কম কার্বনের পথে বাংলাদেশ
রবিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, নতুন মুড়িকাটা ও গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ বাজারে আসতে শুরু করেছে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ানোর কোনো কারণ নেই।
মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিধান চ্যালেঞ্জ করে রিট
দেশে মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিধান চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বাদী হয়ে এ রিট করেন।
রিট আবেদনে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সচিব এবং সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে বিবাদী করা হয়েছে।
আগামী রবিবার (৯ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। কিন্তু এই মৃত্যুদণ্ডের বিধান সংবিধানের ৩২ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
আরও পড়ুন: স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে ১ শতাংশ ভোটারের সই করা তালিকা দাখিলের বিধান চ্যালেঞ্জ করে রিট
এছাড়া, জাতিসংঘ ঘোষিত ১৯৪৮ সালের মানবাধিকার সনদ, ১৯৬৬ সালের নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারবিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি এবং ১৯৮৪ সালের নির্যাতন বিরোধী কনভেনশনে মৃত্যুদণ্ডকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ এসব দলিলে সইকারী দেশ হিসেবে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ইতোমধ্যে বিশ্বের ১১২টি দেশ মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। রিট আবেদনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডকে অসাংবিধানিক ঘোষণার আবেদন জানানো হয়েছে।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভুটান ও নেপালসহ বিশ্বের অনেক দেশে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক দলিলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নিষিদ্ধ করার পক্ষে বাংলাদেশ সইকারী দেশ। সে হিসেবে সেসব দলিল অনুসরণ করাই আন্তর্জাতিক আইনের রীতি। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৫ নম্বর অনুচ্ছেদেও আন্তর্জাতিক আইন অনুসরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এছাড়া মৃত্যুদণ্ডের বিধান আমাদের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এসব কারণে রিটটি দায়ের করেছি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের তফসিল স্থগিত চেয়ে রিটের আদেশ ১০ ডিসেম্বর
তফসিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে ১০ খুবি শিক্ষার্থীকে শাস্তি
শৃঙ্খলা পরিপন্থী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ১০ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
১৫ নভেম্বর এ সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (২১নভেম্বর) বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।
মাদক সেবন, সহপাঠীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, গালিগালাজ, রাতে মাঠে আটকে রাখা ও ব্যাচ বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেওয়ার সুনিদিষ্ট অভিযোগে এ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: খুবি শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগে সড়ক অবরোধ
শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলেন- ফার্মেসি ডিসিপ্লিনের সাইফ নেওয়াজ, মো. সুমন রহমান, সানজিদা আফরিন ময়ূরী, মো. নূর আলম, মো. বনি আমিন; ব্যবসায় প্রশাসন ডিসিপ্লিনের মুহাম্মদ জারিফ, হিজবুল্লাহ তামিম এবং নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনার শিক্ষার্থ মো. কবিরুল ইসলাম বিন্দু, সন্দীপ পাল ও মোজতাবা ফাহিম।
এদের মধ্যে সাইফ নেওয়াজকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, সুমন রহমানকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, সানজিদা আফরিন ময়ূরীকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা, নূর আলমকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা, বনি আমিনকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং মুহাম্মদ জারিফকে পরবর্তী দুই টার্ম অর্থাৎ তৃতীয় বর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২ বছরের জন্য বহিষ্কার ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং মাদকদ্রব্য সেবনের অভিযোগে মো. কবিরুল ইসলাম বিন্দুকে পরবর্তী ২ টার্ম অর্থাৎ চতুর্ষ বর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২ বছরের জন্য বহিষ্কার ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা, সন্দীপ পালকে পরবর্তী ২ টার্ম অর্থাৎ চতুর্ষ বর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২ বছরের জন্য বহিষ্কার ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও মোজতাবা ফাহিমকে পরবর্তী ২ টার্ম অর্থাৎ চতুর্ষ বর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় টার্মের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২ বছরের জন্য বহিষ্কার ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও হিজবুল্লাহ তামিমকে সতর্ক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় মোখা: খুবি ও খুকৃবিতে রবিবার সকল শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা
এছাড়া, ভবিষ্যতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আচরণ-শৃঙ্খলা অধ্যাদেশ পরিপন্থী কোনো কাজে লিপ্ত হবে না মর্মে প্রত্যেককে আগামী এক মাসের মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্রসহ (এনআইডি) অভিভাবকদের উপস্থিতির নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক পরিচালক অধ্যাপক মো. শরীফ হাসান লিটন বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, সুনিদিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিলে আপিল করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: শনিবার থেকে খুবি উপকেন্দ্রে ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু
ঢাকায় বিএনপির মিছিলে মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগকারীদের শাস্তি হবে: ডিবি প্রধান
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) প্রধান হারুন-অর-রশিদ বলেছেন, মিরপুর বাংলা কলেজের কাছে বিএনপির মিছিলে যারা মোটরসাইকেল পুড়িয়েছে তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।
মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) ঢাকায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে ডিবি প্রধান এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, এই পদযাত্রার কারণে ঢাকার লাখ লাখ যাত্রী চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত এই ধরনের কর্মসূচি ঘোষণার আগে জনদুর্ভোগের কথা ভাবা।
আরও পড়ুন: এক দফা আন্দোলন: গাবতলী থেকে পুরান ঢাকার দিকে বিএনপির পদযাত্রা শুরু
এর আগে মিরপুর সরকারি বাংলা কলেজের কাছে বিএনপির মিছিলে হামলা চালানো হয়।
তাদের এক দফা আন্দোলনের অংশ হিসেবে বেলা ১১টার দিকে গাবতলী বাসস্টান্ড থেকে পুরান ঢাকা অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করে বিএনপি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে বিএনপি কর্মীরা মিরপুরে কলেজের কাছে পৌঁছালে কয়েকজন যুবক তাদের ওপর হামলা চালায়, ফলে সংঘর্ষ হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানিয়েছেন, পরে একে অপরকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। সংঘর্ষ চলার সময় একটি মোটরসাইকেল ও একটি সাইকেলও পুড়ে গেছে।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়িতে আ.লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত শতাধিক
মিরপুর বাঙলা কলেজের সামনে বিএনপির পদযাত্রায় হামলা
যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানোর একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কেন অসাংবিধানিক নয়: হাইকোর্ট
যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানোর একমাত্র শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
রবিবার ইকুইটি রাইটস অ্যান্ড গভর্নেন্স ট্রাস্টের করা এক রিটের শুনানি শেষে বিচারপতি মাহমুদুল হক ও বিচারপতি মাহমুদ হাসান তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ অ্যান্ড ড্রাফটিং শাখার সচিব ও স্বরাষ্ট্র সচিবকে চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন: স্ত্রীর মামলায় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী মো. মনজুর আলম।
আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে এম মাসুদ রুমি।
যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানো শাস্তির বিধান উল্লেখিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১১ (ক) ধারায় বলা হয়েছে, ‘মৃত্যু ঘটানোর জন্য মৃত্যুদণ্ড বা মৃত্যু ঘটানোর চেষ্টার জন্য যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং উভয় ক্ষেত্রে উক্ত দণ্ডের অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন।’
এই বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ডিসেম্বরে হাইকোর্টে রিট করে সংগঠনটি। আজ (রবিবার) ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি হয়।
আরও পড়ুন: যৌতুকের দাবিতে ডাক্তার স্ত্রীর করা মামলায় ডাক্তার স্বামী গ্রেপ্তার
শাবিপ্রবিতে ৩০ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) কয়েকটি বিভাগের ৩০জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
শাস্তির আওতায় একজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিস্কার, ১৬ শিক্ষার্থীকে হল থেকে স্থায়ী বহিস্কার, যৌন নিপীড়নের অভিযোগে একজনকে একবছরের জন্য বহিস্কার এবং পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করায় ১২ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমান গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২৭তম সিন্ডিকেট সভায় এই শাস্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটির সুপারিশক্রমে এবং সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৬-১৭ বর্ষের শিক্ষার্থী জীবন চন্দ্র সেনকে সিএসই বিভাগে আনিত সকল অপরাধের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিবেচনা করে স্থায়ী বহিস্কার করা হয়েছে।
এছাড়াও র্যাগিংয়ের দায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ২০২০-২১ বর্ষের ১৬ শিক্ষার্থীকে স্ব স্ব আবাসিক হল থেকে স্থায়ী বহিস্কার করা হয়েছে। বহিস্কারের পাশাপাশি সকল হলেই প্রবেশ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তও গ্রহণ করা হয়েছে।
শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা হলেন- মো. পাপন মিয়া, মো. রিয়াজ হোসেন, পায়েল আহমদ, মো. খালেদ সাইফুল্লাহ, রামীম আহমদ, মো. রাকিব হোসেন, অশেষ চাকমা, সৌরভ নাথ, শরীফুল ইসলাম, অনিক দাশ, মো. ফাহিম মিয়া, নয়ন চন্দ্র দে, মো. তোহা মিয়া, মো. আশিক হোসেন, মো. আল আমিন ও মো. আপন মিয়া। এদের মধ্যে র্যাগিংয়ের ঘটনায় পাঁচ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিস্কারও প্রত্যাহার করা হয়েছে। ১৬ শিক্ষার্থীর কেউ যেকোনো শৃঙ্খলা বিরোধী কাজে জড়িত হলে কঠোর শাস্তি প্রদানে মর্মে নোটিশ প্রদান করা হবে।
এদিকে, যৌন হয়রানির অভিযোগে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের তাসফিকুল হক নামের এক শিক্ষার্থীকে এক বছরের জন্য বহিস্কার এবং পরীক্ষায় অসদুপায়ের দায়ে বিভিন্ন মেয়াদে বিভিন্ন বিভাগের ১২ শিক্ষার্থীকে শাস্তি প্রদান করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নিহত বুলবুলের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা দিচ্ছে শাবিপ্রবি প্রশাসন
শাবিপ্রবিতে নিহত শিক্ষার্থীর বান্ধবীকে নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন
বরগুনায় ছাত্রলীগের ওপর লাঠিচার্জ: ১৩ পুলিশের বিরুদ্ধে শাস্তির সুপারিশ
বরগুনায় ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর লাঠিচার্জের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি আলোচিত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) মহরম আলীসহ ১৩ পুলিশের বিরুদ্ধে অপরাধের প্রমাণ পেয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে কমিটি। রবিবার বরিশালের ডিআইজি এসএম আক্তারুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আক্তারুজ্জামান জানান, ১৫ আগস্ট বরগুনা শিল্পকলা একাডেমিতে শোক দিবসের অনুষ্ঠান চলাকালে ছাত্রলীগের সঙ্গে পুলিশের যে ঘটনা সেটি তদন্তে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি রবিবার সন্ধ্যায় তাদের প্রতিবেদন দাখিল করেছে। প্রতিবেদনে জনগণের সঙ্গে ব্যবহারে বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহরম আলীসহ একজন ইন্সপেক্টর, দুজন সাব ইন্সপেক্টরসহ ওই স্থানে কর্তব্যরত ১৩ জন পুলিশ সদস্যের আচরণগত ত্রুটির প্রমাণ মিলেছে। তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী এই ১৩ জনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
তিনি জানান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহরম আলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বরিশাল রেঞ্জ অফিস থেকে ইতোমধ্যে ঢাকায় চিঠি পাঠানো হয়েছে। অন্যদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা কার্যকর করতে বরগুনা পুলিশ সুপারকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:বরগুনায় ছাত্রলীগকে লাঠিপেটা: অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহরম আলী প্রত্যাহার
তিনি আরও জানান, এর আগে মহরম আলীকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে যুক্ত করা হয়। এছাড়া বরগুনার ঘটনায় দেশজুড়ে আলোচনার সৃষ্টি করেছে। ওই ঘটনায় পুলিশের পেশাদারত্ব কতটা ছিল, ঘটনাস্থলে কী কী হয়েছে, তার সব কিছুই তদন্ত করা হবে।
গত ১৫ আগস্ট দুপুর ১২টার দিকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি কমপ্লেক্সে ফুল দিতে যান বরগুনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল কবির রেজা ও সাধারণ সম্পাদক তৌশিকুর রহমান ইমরান। বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে ফেরার সময় শিল্পকলা একাডেমির সামনে পৌঁছালে ছাত্রলীগের পদবঞ্চিত গ্রুপের সদস্যরা তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় পুলিশের কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহরম আলীর নেতৃত্বে নেতাকর্মীদের বেধড়ক লাঠিপেটা করা হয়। এ ঘটনার ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে সারা দেশে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।
আরও পড়ুন:শিক্ষক লাঞ্ছিত: নড়াইল থানার ওসি প্রত্যাহার
সাংবাদিক হেনস্তা: চট্টগ্রামে হাইওয়ে পুলিশের এএসআইসহ ৫ পুলিশ প্রত্যাহার
পরিবেশ দূষণে শাস্তির বিধান রেখে ‘মোংলা বন্দর বিল’ পাস
পরিবেশ দূষণের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রেখে সংসদে ‘মংলা বন্দর বিল, ২০২২’ পাস হয়েছে।
সোমবার নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বিলটি উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
বিলটি চালনা বন্দর কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ ১৯৭৬ বাতিলের কারণ এটি সামরিক শাসনামলে জারি করা হয়েছিল।
বিলে বলা হয়, পানি, ভূমি ও উপকূল দূষণ করে পরিবেশের ক্ষতি করার শাস্তি এক বছরের কারাদণ্ড বা পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। বিদ্যমান অধ্যাদেশে শাস্তি হিসেবে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা।
আরও পড়ুন: পেটেন্ট মেয়াদ ২০ বছর রেখে সংসদে বিল পাস
বিলে সংযোজিত নতুন বিধান অনুযায়ী, বন্দরের টোল, ফি ও অন্যান্য চার্জ ফাঁকি দেয়ার শাস্তি এক বছরের জেল বা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
কেউ আইন অমান্য করলে ছয় মাসের কারাদণ্ড বা দুই লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। বিদ্যমান অধ্যাদেশে শাস্তি মাত্র ছয় মাসের জেল ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা।
এছাড়া ‘অভ্যন্তরীণ জলযান’, ‘টার্মিনাল’, ‘বার্থ’, কন্টেইনার মালবাহী স্টেশন ও ‘লিজ’-এর মতো কিছু নতুন পরষেবা বিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: একাদশ জাতীয় সংসদের ১৭তম অধিবেশন আজ শুরু
বিল অনুযায়ী, বন্দর পরিচালনার জন্য সাত সদস্যের একটি বোর্ড থাকবে। বিদ্যমান অধ্যাদেশে বোর্ডের সদস্য সংখ্যা চার জন।
বন্দর কর্তৃপক্ষ বিশেষ আদেশের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ বন্দর এলাকা ঘোষণা করতে পারে।
সাফারি পার্কের প্রাণী মৃত্যুর ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী মো. সাহাব উদ্দিন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে ১১ জেব্রা, একটি বাঘ ও একটি সিংহ মৃত্যুর ঘটনায় কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রবিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, জেব্রা, বাঘ ও সিংহ মৃত্যুর ঘটনায় বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রনালয় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে প্রতিবেদনের জন্য ১০ কার্যদিবস সময় দেয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন যে বা যারাই জড়িত থাকবে তাঁদের বিরুদ্ধেই মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমি আশা করি, এই ঘটনা সঙ্গে কেউ জড়িত আছে কিনা বা কারও ইন্ধনে হয়েছে কিনা তা এই তদন্তে বেরিয়ে আসবে। সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ইতোমধ্যে সাফারি পার্কের তিন কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরে মন্ত্রী সাফারি পার্কের অভ্যন্তরের বন্যপ্রাণী সমূহের ব্যবস্থাপনা সরেজমিনে পরিদর্শনে যান।
এসময় মন্ত্রীর সঙ্গে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রনালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, গাজীপুর ৩ আসনের সাংসদ ইকবাল হোসেন সবুজ, ওই মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ ও সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসেন চৌধুরী, গাজীপুর জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান, সাফারি পার্কের প্রকল্প পরিচালক মোল্লা রেজাউল করিম ও সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: যেকোনো মূল্যেই হাতি হত্যা বন্ধ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
বিশ্ব জলবায়ু কূটনীতিতে বাংলাদেশ অগ্রণী ভূমিকা রাখছে: পরিবেশমন্ত্রী