ব্যবসা
ভারত থেকে ১৩০ মেট্রিক টন বিস্ফোরক দ্রব্য আমদানি
ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে সোমবার সকালে আট ট্রাকে করে ১৩০ মেট্রিক টন বিস্ফোরক দ্রব্য আমদানি করেছে দিনাজপুরের মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান। যার মূল্য দেড় কোটি টাকা।
সোমবার বিকালে বন্দর ও কাস্টমসের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিস্ফোরকের চালানটি দিনাজপুরের উদ্দেশে নেয়া হবে।
এর আগে রবিবার রাতে ভারতের পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে এ বিস্ফোরক দ্রবের চালানটি বেনাপোল বন্দরের ৩১ নম্বর ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ডে প্রবেশ করে। এ চালানের কাগজপত্র বন্দর ও কাস্টমসে দাখিল করেছেন এএস ইন্টারন্যাশনাল নামে এক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সচল
এএস ইন্টারন্যাশনালের ম্যানেজার আল আমিন জানান, বিস্ফোরকটির চালান খালাসের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কাস্টমসে দাখিল করা হয়েছে। কাস্টমসের কাজ সম্পন্ন হলে ভারতীয় ট্রাক থেকে এসব বিস্ফোরক দ্রব্য খালাস করে বাংলাদেশি ট্রাকে নেয়া হবে। পরে ট্রাকগুলো দিনাজপুরের উদ্দেশে বেনাপোল বন্দর থেকে ছেড়ে যাবে বলে জানান তিনি।
বন্দর সূত্র জানায়, এক লাখ ৪৩ হাজার ৪৩৬ ডলার মূল্যে ১৩০ মেট্রিক টন ওজনের বিস্ফোরক দ্রব্য দিনাজপুর মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড ভারত থেকে আমদানি করেছে। যার মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় এক কোটি ৫৩ লাখ ২ হাজার ৫৮২ টাকা। এদিকে এর আগে গত ১৪ মার্চ ৮ ট্রাকে ১১১ মেট্রিকটন ও গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর ১০ ট্রাকে ১২০ মেট্রিক টন বিস্ফোরক আমদানি করেছিল প্রতিষ্ঠানটি।
বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (ট্রাফিক) আব্দুল জলিল জানান, দিনাজপুরের মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড খননকাজ পরিচালনার জন্য ভারতের নাগপুর থেকে এই বিস্ফোরক দ্রব্য আমদানি করেছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বন্দর এলাকায় প্রশাসনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
গ্রাহক প্রতারণা: স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বোনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা
বীমার টাকা পরিশোধ না করায় সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যান ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বোন অধ্যাপক রুবিনা হামিদসহ সাত জনের বিরুদ্ধে গ্রাহকদের দায়ের করা মামলায় পরোয়ানা ইস্যু করেছেন আদালত।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আসলাম রেজা, অডিট অফিসার মো. সাইদুর রহমান খান ও কোম্পানি সচিব মো. রবিউল ইসলাম। এছাড়াও মামলায় আর দুজন আসামির নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
আরও পড়ুন: অরিত্রীর আত্মহত্যা: ভিকারুনিসার দুই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
সংশ্লিষ্টরা জানান, সারাদেশে সানলাইফ ইন্সুরেন্সের কাছে ৩০ কোটি টাকার বেশি পাওনা হয়েছে গ্রাহকরা। কুষ্টিয়া ছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নড়াইলসহ আরও কয়েকটি জেলায়ও কোম্পানির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে। সেসব মামলার কয়েকটিতে ওয়ারেন্টও জারি হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে পরে থাকে তাদের বীমা দাবি টাকা পরিশোধ না হওয়ায় তারা বাধ্য হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। তবে মামলা দায়ের হলেও বীমা কোম্পানিটির মালিক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের পরিবারের সদস্য হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কোন আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।
এ বিষয়ে বাদীপক্ষের আইনজীবী আব্দুল মতিন খন্দকার বলেন, গ্রাহক প্রতারণায় কোম্পানির চেয়ারম্যান ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বোন অধ্যাপক রুবিনা হামিদসহ সাতজনের কুষ্টিয়ার আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এখন পর্যন্ত আমার কাছে এ সংক্রান্ত মোট ১১টি মামলা আছে। মোট গ্রাহক ৪৯৭ জন। মোট অর্থের পরিমাণ ৯০ লাখ ৬২ হাজার ৯২৬ টাকা। নয়টি মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ইস্যু হয়েছে। দুটি মামলা লকডাউনের জন্য স্থগিত আছে। এর মধ্যে ছয়টি মামলার ওয়ারেন্ট সংশ্লিষ্ট থানায় পাঠানো হয়েছে।
এদিকে মামলা দায়েরের পর ভুক্তভোগীদেও মামলা তুলে নেয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া ও গয়েশ্বরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
অভিযোগ প্রসঙ্গে সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম বলেন, কুষ্টিয়ার মামলার বিষয়ে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। করোনার কারণে কিছু ল্যাকিং (ঘাটতি) তৈরি হয়েছিল। আশা করি আগামী (জুন) মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে এসব সমস্যার সমাধান করে ফেলব।
তার দাবি, কোম্পানির আগের কিছু কর্মকর্তার গাফিলতির কারণে বেশকিছু বীমা দাবি আটকে ছিল। আমরা ইতোমধ্যে ৩-৪টি মামলার দাবিগুলো পরিশোধ করেছি। লকডাউনের কারণে কিছু মামলার দাবি পরিশোধ করতে পারিনি। শুনেছি, আমাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। আমরা দ্রুত এ বীমা দাবিগুলো পরিশোধ করব।
এসএমই খাতের উন্নয়নে বাজেটে এসএমই ফাউন্ডেশনের ৬৩টি প্রস্তাব
এসএমই খাতের উন্নয়নে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে এসএমই ফাউন্ডেশনের ৬৩টি প্রস্তাব পেশ করা হয়েছে।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতি অর্থ বছরের ধারাবাহিকতায় ২০২১-২২ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে এসএমই বান্ধব প্রস্তাবনা অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যে এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক বিভিন্ন এসএমই অ্যাসোসিয়েশন, ট্রেড বডিজ ও উদ্যোক্তা হতে প্রস্তাবনা চাওয়া হয়। যার প্রেক্ষিতে ১৫টি অ্যাসোসিয়েশন-ট্রেড বডিজ হতে এসএমই খাত সংশ্লিষ্ট ১০০ এর বেশি প্রস্তাব পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের প্রণোদনার চেক বিতরণ শুরু
চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি ও ৭ মার্চ এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত দু’টি যৌক্তিকীকরণ সভার মাধ্যমে সভায় উপস্থিত বিভিন্ন এসএমই অ্যাসোসিয়েশন ও ট্রেড বডিজের প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনাক্রমে প্রস্তাবসমূহ যৌক্তিকীকরণপূর্বক ৬৮টি প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়।
২৩ মার্চ অনুষ্ঠিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রাক-বাজেট সভায় এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক ৬৩টি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। যেখানে কাস্টম্স সংশ্লিষ্ট ৩১টি, মূসক সংশ্লিষ্ট ১১টি এবং আয়কর সংশ্লিষ্ট ২১টি প্রস্তাব রয়েছে।
আরও পড়ুন: সরকারি ক্রয়ে এসএমই খাতের জন্য কোটা নির্ধারণের চেষ্টা চলছে: শিল্পমন্ত্রী
এছাড়া নগদ সহায়তা সংশ্লিষ্ট অবশিষ্ট ৫টি প্রস্তাব বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। প্রাক-বাজেট সভায় এসএমই ফাউন্ডেশন উত্থাপিত প্রস্তাবসমূহ সর্বোচ্চ বিবেচনা করা হবে মর্মে এনবিআর এর চেয়ারম্যান আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম উল্লেখ করেন।
তিনি এসব প্রস্তাবনার মাধ্যমে যাতে বৃহৎ উদ্যোক্তারা সুবিধা না পেয়ে বরং প্রকৃত এসএমইরা সুবিধা পায় সেদিকে গুরুত্ব প্রদানের জন্য এনবিআর এর সংশ্লিষ্ট বোর্ড সদস্যদেরকে নির্দেশ প্রদান করেন।
এসএমই খাতের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে প্রতি অর্থবছর এসএমই ফাউন্ডেশন কর্তৃক জাতীয় শিল্পনীতি ও এসএমই নীতিমালা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে জাতীয় বাজেটে ট্যাক্স, ভ্যাট, ট্যারিফ ও আর্থিক প্রণোদনা ইত্যাদি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা শিল্প মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও সংশ্লিষ্ট সংস্থা বরাবর উপস্থাপন করা হয়।
আরও পড়ুন: রূপকল্প ২০৪১-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের তাগিদ শিল্পমন্ত্রীর
২০১১-১২ অর্থবছর থেকে এ পর্যন্ত এসএমই ফাউন্ডেশন হতে সর্বমোট ৩২৮ টি প্রস্তাবনা জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও সংশ্লিষ্ট সংস্থা বরাবর পাঠানো হয়েছে যার মধ্যে ৫৭ টি প্রস্তাবনা এনবিআর কর্তৃক গৃহীত হয়েছে এবং জাতীয় বাজেটে প্রতিফলিত হয়েছে।
অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট বাড়াল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট সংখ্যা বাড়িয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
শনিবার ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের জনসংযোগের মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে ৬টি গন্তব্যে ২৫টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে এয়ারলাইন্সটি। করোনাকালীন সময়ে সকল ধরনের স্বাস্থ্য সতর্কতা মেনে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, সিলেট, যশোর, সৈয়দপুর, রাজশাহী ও বরিশাল রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা।
বর্তমানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে পাঁচটি, যশোরে ছয় , সৈয়দপুরে সাত, সিলেট, রাজশাহী ও বরিশালে দুটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এছাড়া ১ জুন থেকে ঢাকা থেকে সিলেটে আরও একটি অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
সাত ব্র্যান্ডনিউ এটিআর ৭২-৬০০ ও তিনটি ড্যাশ৮-কিউ৪০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে অভ্যন্তরীণ রুটের ফ্লাইটগুলো পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। এছাড়া এয়ারলাইন্সের বিমান বহরে আরও চারটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা দিয়ে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
আরও পড়ুন: ইউএস বাংলার ঢাকা-দোহা ফ্লাইট পুনরায় শুরু হচ্ছে ৩১ আগস্ট
ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে সকাল ৭টা, ১০টা, দুপুর ২টা, বিকাল ৫টা ৩০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে ফ্লাইট উড্ডয়ন করছে এবং চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে সকাল ৮টা২৫ মিনিট, ১১টা ২৫ মিনিট, দুপুর ৩টা ৩০ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিট ও রাত ৮টা ৫৫ মিনিটে ফ্লাইট ছেড়ে যাচ্ছে।
ঢাকা থেকে যশোরের উদ্দেশে সকাল ৭টা ১০ মিনিট, ৯টা, দুপুর সাড়ে ১২টায়, সাড়ে ৩টায়, বিকাল সাড়ে ৫টায় ও সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ফ্লাইট উড্ডয়ন করছে এবং যশোর থেকে ঢাকার উদ্দেশে সকাল ৮টা ২৫ মিনিট, সোয়া ১০টায়, দুপুর ১টা ৪৫ মিনিট, বিকাল ৪টা ৪৫ মিনিট, সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট ও ৭ টা ৪৫ মিনিটে ফ্লাইট ছেড়ে যাচ্ছে।
ঢাকা থেকে সৈয়দপুরের উদ্দেশে সকাল ৭টা ১০ মিনিট, সাড়ে ১০টায়, সাড়ে ১১টায়, দুপুর দেড়টায়, সাড়ে ৩টায়, বিকাল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ফ্লাইট ছেড়ে যাচ্ছে এবং সৈয়দপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশে ফ্লাইট উড্ডয়ন করছে সকাল ৮টা ৩৫ মিনিট, দুপুর ১২টা, ১টা, ৩টা, বিকাল ৫টা, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ও রাত ৯টায়।
ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশে সকাল ৮ টা ও সন্ধ্যা ৭টায় এবং সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে সকাল ৯টা ২০ মিনিট ও রাত ৮টা ২০মিনিটে ফ্লাইট ছেড়ে যাচ্ছে। এছাড়া আগামী ১ জুন থেকে দুপুর দেড়টায় ঢাকা থেকে সিলেটে এবং সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশে দুপুর আড়াইটায় একটি অতিরিক্ত ফ্লাইট ছেড়ে যাবে।
ঢাকা থেকে রাজশাহীর উদ্দেশে সকাল ৯টা ও বিকাল ৪টা ৩০মিনিটে এবং রাজশাহী থেকে ঢাকার উদ্দেশে সকাল ১০টা ২০ মিনিট ও বিকাল ৫টা ৪৫ মিনিটে ফ্লাইট ছেড়ে যাচ্ছে।
ঢাকা থেকে বরিশালের উদ্দেশে সকাল সাড়ে ৯টায় ও বিকাল ৫টা এবং বরিশাল থেকে ঢাকার উদ্দেশে সকাল ১০টা ৪০ মিনিট ও সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে ফ্লাইট উড্ডয়ন করছে।
আরও পড়ুন: ঝড়ের কারণে ঢাকা থেকে ফিরে এসেছে ইউএস বাংলার ফ্লাইট
ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের নূন্যতম ভাড়া সকল প্রকার ট্যাক্স ও সারচার্জসহ ওয়ান ওয়ের জন্য মোট ৩,৪৯৯ টাকা ও রিটার্ন ভাড়া ৬,৯৯৮ টাকা। এছাড়া ঢাকা থেকে সৈয়দপুর, সিলেট, যশোর, রাজশাহী ও বরিশালে নূন্যতম ভাড়া সকল প্রকার ট্যাক্স ও সারচার্জসহ ওয়ান ওয়ের জন্য ৩,৩৯৯টাকা আর রিটার্ন ভাড়া ৬,৭৯৮ টাকা।
করোনাকালীন সময়ে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের।
মোবাইল ব্যাংকিং: সেন্ড মানি ফ্রিসহ সার্ভিস চার্জ কমানোর দাবি
আসন্ন ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের (এমএফএস) সার্ভিস চার্জ হাজারে ১০ টাকা ও সেন্ড মানি ফ্রি করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
ঈদে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের গ্রাহকরা পাবেন ১০ লাখ টাকার ফ্রি লাইফ ইন্সুরেন্স সুবিধা
আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের সকল শোরুমের ডায়মন্ড জুয়েলারিতে থাকছে ২৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট, স্ক্র্যাচ অ্যান্ড উইন ক্যাশ ব্যাক অফার এবং প্রতিটি কেনা কাটায় ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ফ্রি লাইফ ইন্সুরেন্স সুবিধা।
এছাড়াও অনলাইনে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড হতে ক্রয়কৃত ডায়মন্ডের গহনাতে পাওয়া যাবে ২৭ শতাংশ ডিসকাউন্ট, ১৫ দিনের মধ্যে ফ্রি একচেঞ্জ সুবিধা, ২৫ শতাংশ টাকা পেমেন্ট করে বুকিং সুবিধা, ফ্রি হোম ডেলিভারি, কিংবা ১২ মাস পর্যন্ত কিস্তি সুবিধা।
বৃহস্পতিবার গ্রাহকদের বর্তমান অবস্থা চিন্তা করে দেশের সু-পরিচিত জুয়েলারি ব্র্যান্ড ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজের লাইভে এসে ক্রেতাবান্ধব ঈদ আয়োজনের পর্দা উন্মোচন করেন জনপ্রিয় চিত্র নায়িকা মৌসুমী।
ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের যে কোনো পণ্য কিনতে কল করা যাবে ০১৭১৩১৯৯২৭০ নম্বরে, কিংবা অনলাইনে অর্ডার করতে চাইলে ভিজিট করতে হবে https://www.diamondworldltd.com/eid2021.html লিঙ্কে।
কোভিড-১৯: বিসিক শিল্পনগরীসমূহে উৎপাদন অব্যাহত
কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবজনিত পরিস্থিতির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মেডিকেল অক্সিজেন, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ, করোনা প্রতিরোধমূলক সামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) শিল্পনগরীসমূহে।
বিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আব্দুল বারিক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিসিক শিল্পনগরী ও সমন্বয় শাখার তথ্যমতে, সারাদেশে বিসিকের ৭৬টি শিল্পনগরী রয়েছে। এ শিল্পনগরীগুলোর মধ্যে টাঙ্গাইলের তারটিয়ায় অবস্থিত বিসিক শিল্পনগরীর শিল্প প্রতিষ্ঠান মেসার্স বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্যাস লিমিটেড করোনা চিকিৎসায় ব্যবহৃত মেডিকেল অক্সিজেন উৎপাদন করছে । এ শিল্প প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে মেডিকেল অক্সিজেন উৎপাদনকারী চারটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম। কারখানাটিতে প্রতিদিন ১০ হাজার ঘনফুট মেডিকেল অক্সিজেন উৎপাদিত হয়। যা টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ , রাজশাহী, গাজীপুরসহ উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার হাসপাতাল ও ক্লিনিকে সরবরাহ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নে এক সপ্তাহের প্রশিক্ষণ দেবে বিসিক
এছাড়াও বিসিক শিল্পনগরীগুলোতে করোনা প্রতিরোধমূলক পণ্য, পিপিই, মাস্ক, স্যানিটাইজার, সাবান ডিটারজেন্ট পাউডার ও ফ্লোর ক্লিনার, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ, হারবাল, ইউনানী ও এনিম্যাল ড্রাগস, শিশুখাদ্য ও গুড়া দুধ, চাল, ডাল , আটা, ময়দা, সুজি, সরিষার তেল, লবণ, পাউরুটি, কেক, বিস্কুট, চানাচুর, চিড়া, মুড়ি, গো-খাদ্য, পোল্ট্রি ফিডস, ফিস ফিডস, ফিসিংনেট, সেন্টিফিউগাল পাম্প, কৃষিযন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ,কীটনাশক, গুটি ইউরিয়া,দস্তাসার, তৈরি পোশাক, ড্রাইংকেমিক্যাল, তুলা উৎপাদন, ইলেকট্রিক ফ্যান, বাল্ব, প্লাস্টিকজাত পণ্য, এ্যালুমিনিয়ামতৈজসপত্রসহ নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী উৎপাদন স্বাস্থ্যবিধি মেনে অব্যাহত রয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রাণ ফিরে পাচ্ছে বিসিক কুমিল্লা, খুলছে বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
বগুড়ায় মাসব্যাপী বিসিক শিল্প পণ্য মেলা শুরু
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিসিক শিল্পনগরীসমূহে উৎপাদন অব্যাহত রাখতে প্রতিটি জেলায় মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিসিক জেলা কার্যালয় ও শিল্পনগরীসমূহের কর্মকর্তা এবং শিল্প মালিক সমিতির প্রতিনিধিগণের সমন্বয়ে গঠিত মনিটরিং টিম উৎপাদনরত শিল্পকারখানাগুলো নিয়মিত পরিদর্শন করছেন এবং স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনের বিষয়টি নিশ্চিত করছেন।
আরও পড়ুন: প্রাণ ফিরে পাচ্ছে বিসিক কুমিল্লা, খুলছে বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
বগুড়ায় মাসব্যাপী বিসিক শিল্প পণ্য মেলা শুরু
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারতের উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় বিধানসভা নির্বাচনের কারণে বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল সচল রয়েছে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান স্বজন বলেন, ভারতের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বনগাঁ মহাকুমা অঞ্চলে বৃহস্পতিবার বিধানসভা নির্বাচন। এ উপলক্ষে পেট্রাপোল বন্দরের সাথে বেনাপোল বন্দরের সকল প্রকার আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে বলে ওপারের বন্দর ব্যবহাকারীরা জানিয়েছেন। শনিবার থেকে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক নিয়মে চলবে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি বাড়লেও রপ্তানি বাণিজ্যে ধস
পেট্রাপোল স্টাফ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চক্রবর্তী বলেন, পেট্রাপোল বন্দর বঁনগা থানার মধ্যে পড়েছে। নির্বাচনের মধ্যে বাণিজ্যিক নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটতে পারে। বিষয়টি মাথায় রেখে ব্যবসায়ীরা এ পথে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়।
বেনাপোল বন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক আব্দুল জলিল বলেন, ভারতের সাথে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে বন্দর অভ্যন্তরে পণ্য খালাস সচল থাকবে। শনিবার থেকে স্বাভাবিক নিয়মে আবারও এ পথে দুদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
আরও পড়ুন:বেনাপোলে পাসপোর্টধারীদের যাতায়াত বাড়ছে
সংশ্লিষ্ট জানান, প্রতিদিন ভারত থেকে প্রায় ৫০০ পণ্যবাহী ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য নিয়ে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। এ ছাড়া বাংলাদেশি প্রায় দেড়শ ট্রাক পণ্য রপ্তানি হয় ভারতে। আমদানি পণ্যের মধ্যে গার্মেন্টস, কেমিকেল, তুলা, মাছ, মেশিনারিজ ও শিশু খাদ্য উল্লেখ্যযোগ্য। রপ্তানি পণ্যের মধ্যে বেশির ভাগ পাট ও পাটজাত দ্রব্য।
টিসিবির পণ্য: সাতক্ষীরায় পঁচা পেঁয়াজ না নিলে দেয়া হচ্ছে না তেল, চিনি
সাতক্ষীরায় টিসিবির পণ্য বিক্রয়ে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। খাবার অযোগ্য পঁচা পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে সাধারণ ক্রেতাদের কাছে। পঁচা পেঁয়াজ না কিনলে ক্রেতার কাছে সয়াবিন তেল, চিনি, ছোলা, খেজুরসহ টিসিবির অন্যান্য পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে না। এককথায় বাধ্য হয়েই ক্রেতাদেরকে পঁচা ও খাবার অযোগ্য পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে।
এদিকে টিসিবির পণ্য বিক্রির অন্যতম শর্ত হলো করোনাভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করা। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা করছে না কেউই। গায়ে গা মিশিয়ে পণ্য কিনছে ক্রেতারা। ফলে করোনার ঝুঁকি বাড়ছে। আর এসব নিয়ে প্রশাসনের কোনো ধরনের তদারকি নেই সেখানে।
আরও পড়ুন: খুলনার বাজারে নতুন পেঁয়াজ, মজুদ নিয়ে চিন্তিত টিসিবি
বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে সাতক্ষীরা শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে টিসিবির ডিলার সাতক্ষীরা শহরের সুলতানপুর বড় বাজারের ব্যবসায়ী সংকর সাধুর এভাবেই সরকারি পণ্য বিক্রির সরেজমিনে সত্যতা পাওয়া গেছে।
ক্রেতারা জানায়, পঁচা পেঁয়াজ না কিনলে অন্য কোনো পণ্য দেয়া হচ্ছে না। ডিলার সংকর সাধু ও তার ভাই সাফ জানিয়ে দিয়েছে, যারা পঁচা পেঁয়াজ না কিনবে তাদেরকে অন্যান্য পণ্য দেয়া হবে না। মাল ওজনেও কম দেয়ার অভিযোগ করেন ক্রেতারা।
আরও পড়ুন:অনলাইনে ২৩ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে টিসিবির পেঁয়াজ
এ ব্যাপারে ডিলার সংকর সাধু বলেন, পঁচা পেঁয়াজ আমাদেরকে কিনে আনতে হচ্ছে টিসিবি থেকে। আমরা যা কিনবো তাই বিক্রি করবো। পেঁয়াজ পঁচা হলে আমাদের কিছু করার নেই।
একদিন ব্যবসা মানেই হবে ‘ডিজিটাল ব্যবসা’: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশে একদিন ব্যবসা মানেই হবে ডিজিটাল ব্যবসা।
তিনি বলেন, ‘এমন একদিন আসবে কোনোকিছুই ডিজিটাল ছাড়া থাকবে না। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কিংবা পঞ্চম প্রজন্মের সেতুতে উঠতে হলে এটাই অনিবার্য ঠিকানা। ই-কমার্স হবে ডিজিটাল হাইওয়ে নির্মাণের অন্যতম উপাদান। এখন উন্নত বিশ্বের দিকে এগিয়ে যেতে আমাদেরকে ডিজিটাল হাইওয়েতে আরও অগ্রসর হতে হবে ।’
রবিবার বিকালে অনলাইনে অনুষ্ঠিত ‘রুরাল টু গ্লোবাল ই-কমার্স পলিসি কনফারেন্স ২০২১’ র দ্বিতীয় সেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সবার জন্য সুলভ ব্রডব্যান্ডের ব্যবস্থা করা হচ্ছে: মোস্তাফা জব্বার
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এটুআই এর ই-কমার্স হেড রেজওয়ানুল হক জামি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে অনলাইন ক্রেতার ৮৮ শতাংশ শহরে এবং ১২ ভাগ ক্রেতা বাস করে গ্রামে। তবে একটা ইতিবাচক দিক হলো গ্রাম থেকে পণ্য বিক্রয় সংক্রান্ত যে টাকা আসে তার ২৩ শতাংশ অগ্রিম। মানে এক্ষেত্রে সিওডি কম।
তিনি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহজ উপায়ে নথিভুক্তকরণ ও পেমেন্ট সেবা বিকেন্দ্রীকরণ নিয়ে বিভিন্ন দেশের উদাহরণ তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে উন্নত দেশগুলোকে অনুকরণ করতে পারব না: মোস্তাফা জব্বার
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ই-ক্যাবের উপদেষ্টা নাহিম রাজ্জাক বলেন, আজকের কনফারেন্সে যেসব পরামর্শ উঠে এসেছে সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য একশন প্লান তৈরি করতে হবে।
ভূমি সচিব মোস্তাফিজুর রহমান পিএএ বলেন, প্রযুক্তি এত দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে তাতে কাঙ্খিত সাফল্য লাভ করতে হলে প্রাইভেট ও পাবলিক সেক্টরের সমন্বয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করতে হবে।
পোস্টাল সচিব মো. আফজাল হোসেন বলেন, পোস্ট অফিসের যে সক্ষমতা রয়েছে তার সাথে প্রযুক্তি ও প্রাইভেট সেক্টর যুক্ত হলে পোস্ট অফিসের সেবা ই-কমার্সের সহায়ক হবে। সরকার ডাক বিভাগকে আধুনিকায়ন করার যে কাজ হাতে নিয়েছে তাতে সামনের দিনগুলোতে আমরা আরও ভালোকিছু করতে পারব।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সবার জন্য সুলভ ব্রডব্যান্ডের ব্যবস্থা করা হচ্ছে: মোস্তাফা জব্বার
ই-ক্যাবের সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে এনজিও ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হেদায়েতুল্যাহ আল মামুন, বিআরটিসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. মফিজুল ইসলাম, ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দীন, বিডিজবসের ফাউন্ডার কেএম ফাহিম মাশরুর, ই-ক্যাবের জয়েন্ট সেক্রেটারি নাসিমা আক্তার নিশা, ই-ক্যাবের ডিরেক্টর সাইদ রহমান, সুন্দরবন কুরিয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ তানভীর আহমেদ রনি, ই-ক্যাবের রিসার্চ কমিটির চেয়ারম্যান সাদরুদ্দিন মোহাম্মদ ইমরান, ধামাকা শপের এমডি এসএম জসিম উদ্দীন চিশতী কনফারেন্সে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে মন্ত্রী ‘ধামাকা উদ্যোক্তা এ্যাপ’ র শুভ উদ্ভোধন ঘোষণা করেন।