প্রধানমন্ত্রী
গাজায় গণহত্যা বন্ধ করুন: বিশ্ব নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনের গাজা শহরে গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার মিউনিখ সুরক্ষা সম্মেলন-২০২৪-এর ফাঁকে তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত আনাদোলু এজেন্সিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ সব সময় গণহত্যার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। আমি মনে করি গাজায় যা ঘটছে, তা গণহত্যা। সুতরাং, আমরা কখনই এটি সমর্থন করি না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি জনগণের বাঁচার অধিকার রয়েছে এবং তাদের নিজস্ব রাষ্ট্র রয়েছে। ‘গাজার জনগণের বাঁচার অধিকার রয়েছে। সুতরাং আমাদের উচিত তাদের সহায়তা করা এবং এই আক্রমণ ও যুদ্ধ বন্ধ করা।’
আরও পড়ুন: মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নির্যাতিত ফিলিস্তিনি শিশু, নারী ও জনগণের প্রতি সমর্থন ও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে তাদের জন্য কিছু সহায়তা পাঠিয়েছে বলেও জানান তিনি।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় ইসরাইলের পরিকল্পিত অভিযানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ কখনই এ ধরনের আক্রমণ সমর্থন করে না। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনি জনগণের নিজস্ব রাষ্ট্রে থাকার অধিকার পাওয়া উচিত, এটা পরিষ্কার।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৬৭ সালের জাতিসংঘ প্রস্তাবে দুই-রাষ্ট্র (টু-স্টেট) তত্ত্ব রয়েছে। এটা বাস্তবায়ন করতে হবে।'
আরও পড়ুন: মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে মনোযোগের প্রধান কেন্দ্রবিন্দুতে প্রধানমন্ত্রী: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মিউনিখে জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে হোটেল বায়েরিসচার হোফের সম্মেলনস্থলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে দুই নেতা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শনিবার একই স্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জার্মান অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন বিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী সভেঞ্জা শুলজে।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য পর্যাপ্ত তহবিল যোগানের বিকল্প নেই: মিউনিখে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪ এ যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে ১৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মিউনিখ পৌঁছান।
গত মাসে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই তার প্রথম সরকারি বিদেশ সফর।
আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি তার ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র বানচাল করতে হবে: মিউনিখে সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে আর মাথা তুলে সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হবে। কেউ যেন দেশকে পিছিয়ে ঠেলে রাজাকারদের দেশে পরিণত করতে না পারে সেজন্য সতর্ক থাকুন।’
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) জার্মানির মিউনিখে হোটেল বার্গারহাউস গার্চিংয়ে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেওয়া এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে কেউ যাতে ষড়যন্ত্র করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তিনি বাংলাদেশকে একটি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন যেখানে প্রতিটি বিশ্বাসের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িকতার চেতনায় বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট সোনার বাংলাদেশে রূপান্তরে জাতির পিতার স্বপ্ন আমরা বাস্তবায়ন করব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সুফল প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিতে তিনি বদ্ধপরিকর।
তিনি বলেন, ‘আমি কখনো নিজের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করি না, বরং চিন্তা করি দেশ ও দেশের মানুষের উন্নতির জন্য আমি কী করতে পারি।’
আরও পড়ুন: জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার নেতৃত্বে ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশের মানুষ মাতৃভাষা বাংলাসহ দেশের স্বাধীনতা- সবকিছু পেয়েছে, যেহেতু আওয়ামী লীগ জনবান্ধব দল।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। আমাদের দল আছে বলেই কোভিড-১৯ মহামারির মতো বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, তিনি সব সময় জনগণের জন্য কিছু করার চেষ্টা করেছেন।
জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ এবং মিউনিখের স্থানীয় মেয়র।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জার্মানির মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী আবদুর রহমান আল থানির সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে মিউনিখের হোটেল বায়েরিসচার হফে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় ও আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে ‘মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪’।
আরও পড়ুন: জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ১৭ বছর সময় দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী: পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য ১৭ বছর সময় নির্ধারণ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, এই ১৭ বছরে একজন দেশপ্রেমিক, প্রগতিশীল, উদ্ভাবনী ও সমস্যা সমাধানকারী নাগরিক হিসেবে আমাদের নিজের দায়িত্বটা পালন করব এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব।
আরও পড়ুন: প্রতিবন্ধীরা ‘কর্মক্ষেত্রে বেশি মনোযোগী ও দায়িত্বশীল’: পলক
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর হাতিরঝিলে এসপায়ার টু ইনোভেট-এটুআই এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আয়োজনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রান ২০২৪’ দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
‘স্টেপ ইন টু দ্য ফিউচার: রান ফর মিশন ২০৪১’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রাজধানীতে প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রান ২০২৪’ দৌড় প্রতিযোগিতা।
তিনি বলেন, স্মার্ট রান সম্পন্নের সময় যেমন ৭৫ মিনিট নির্ধারণ করা হয়েছে, তেমনি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার সময় ১৭ বছর নির্ধারণ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ হবে সকলের জন্য। সেই ধারাবাহিকতায় সুস্থ স্বাভাবিক, বিশেষভাবে সক্ষম, নারী-পুরুষ, তৃতীয় লিঙ্গ, গ্রাম-শহর সকলকেই এই স্মার্ট রানে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
পলক বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রয়োজন সুস্থ-সবল, অসম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল চেতনার দেশপ্রেমিক স্মার্ট নাগরিক। স্মার্ট জাতি গড়ে তোলা ও মানুষের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশন-২০৪১ নিয়ে সচেতনতা এবং উৎসাহ বাড়ানোর লক্ষ্যে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
আজ সকাল ৬টায় হাতিরঝিলের এম্ফিথিয়েটারের সামনের অংশ হতে শুরু হয়ে পুরো হাতিরঝিল ৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার ঘুরে এম্ফিথিয়েটারে এসে দৌড় প্রতিযোগিতাটি শেষ হয়।
এসময় নারী, পুরুষ,পঞ্চাশ বছরের ঊর্ধ্ব বয়সী ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তি- এই চার বিভাগে সবমিলিয়ে ২ হাজার ৪১ জন অপেশাদার দৌড়বিদ অংশ নেন।
সাড়ে ৭ কিলোমিটার দুরত্বের দৌড় ক্যাটাগরিতে আলাদা আলাদা ইভেন্টে অংশ নেন নারী-পুরুষ ও ৫০ বছরের বেশি বয়সের দৌড়বিদরা।
আর ১ কিলোমিটার ক্যাটাগরিতে দৌড়ান প্রতিবন্ধী দৌড়বিদরা। চিপ টাইমিং সিস্টেমে ইভেন্টের বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু মালয়েশিয়া: পলক
দৌড় প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
চার বিভাগে সবমিলিয়ে ১৯ জন বিজয়ীকে আর্থিক পুরস্কার, সনদপত্র ও মেডেল দেওয়া করা হয়।
পুরুষ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন- মো. ইমরান হাসান, দ্বিতীয়- তোফায়েল আহমেদ, তৃতীয় - আশরাফুল আলম, চতুর্থ ও পঞ্চম হন যথাক্রমে- দ্বীপ তালুকদার এবং পলাশ শেখ।
নারী বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন- হামিদা আক্তার জেবা, দ্বিতীয়- মোছাম্মাৎ সামিয়া, তৃতীয়- সাদিয়া শাওলীন সিগমা। চতুর্থ ও পঞ্চম হন যথাক্রমে- রিয়া আক্তার স্বর্ণা এবং হুমায়রা মনিশা।
পঞ্চাশোর্ধ্ব বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন -মো. ওয়াহাব খান, দ্বিতীয়- জসীম উদ্দীন, তৃতীয়- আমিনুর রহমান।
আর প্রতিবন্ধী বিভাগের ৩ ক্যাটাগরিতে (হুইল চেয়ার, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এবং শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধী) যথাক্রমে চ্যাম্পিয়ন হন- আবু রায়হান, শিহাব বিশ্বাস ও জান্নাতুল নাঈম এবং দ্বিতীয় - তানভীর হোসেন, আলম দেওয়ান ও তানজিম হাসান।
এছাড়া সকল দৌড়বিদদের রেস জার্সি ও মেডেল দেওয়া হয়।
স্মার্ট বাংলাদেশ রান ইভেন্টে অংশ নেয়া দৌড়বিদদের উদ্বুদ্ধ করতে সাড়ে ৭ কিলোমিটার বিভাগের দৌড়ে অংশ নেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ৬৮ মিনিটে দৌড় শেষ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে ইরানের ইসলামি বিপ্লবের ৪৫তম বিজয় বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
জার্মানির মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার(১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে জার্মানির মিউনিখের হোটেল বায়েরিসচার হোফের কনফারেন্স হলে তিন দিনব্যাপী সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে যোগ দেন।
সম্মেলনে বিশ্বের সবচেয়ে জরুরি নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা নীতি নিয়ে পর্যালোচনার জন্য বিশ্বের নেতৃস্থানীয় ফোরাম ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আর ফোরামটির ৬০তম বার্ষিকী উদযাপনের সময় এবারের মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনটি হচ্ছে।
ইওয়াল্ড ভন ক্লেইস্ট কর্তৃক প্রতিষ্ঠার ছয় দশক পরে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন আবারও ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সবচেয়ে জরুরি আন্তর্জাতিক সুরক্ষা উদ্বেগ নিয়ে আলোচনার জন্য সারা বিশ্বের শীর্ষ নীতি নির্ধারক এবং চিন্তাবিদদের একত্রিত করেছে।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানির পথে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনে যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিউনিখ পৌঁছান, টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি তার প্রথম বিদেশ সফর।
এমএসসির উদ্বোধনী অধিবেশনে যোগদানের আগে তিনি হোটেল বায়েরিসচার হোফে কাতারের প্রধানমন্ত্রী আব্দুল-রহমান আল-থানির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।
এর আগে নারী রাজনৈতিক নেত্রীদের (ডব্লিউপিএল) প্রেসিডেন্ট সিলভানা কোচ-মেহরিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সফরকালীন আবাসস্থলে সাক্ষাৎ করেন।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলন-২০২৪ এ যোগ দিতে তিন দিনের সরকারি সফরে জার্মানি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট মিউনিখ সময় ১৬টা ৩৪ মিনিটে জার্মানির মুনচেন ফ্রাঞ্জ জোসেফ স্ট্রস বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নারী জাগরণ ঘটেছে: প্রধানমন্ত্রী
গত মাসে অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনে টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হওয়ার পর এটাই তার প্রথম বিদেশ সফর।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনকে নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনার জন্য বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ফোরাম হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি মিউনিখে অবস্থানকালে শেখ হাসিনা নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে জার্মান চ্যান্সেলর, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট, ডেনমার্ক ও নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
আরও পড়ুন: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানির পথে প্রধানমন্ত্রী
৬০তম মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
আগামী ১৬ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠেয় ৬০তম মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে (নিরাপত্তা সম্মেলন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, সফরকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাতটি দেশ ও তিনটি আন্তুর্জাতিক সংস্থার শীর্ষ নেতাদের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে ক্লাস নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সের সভাপতি রাষ্ট্রদূত ড. ক্রিস্টোফ হিউজেনের আমন্ত্রণে বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) নিরাপত্তা সম্মেলনে যোগ দিতে জার্মানির উদ্দেশে রওনা হবেন প্রধানমন্ত্রী।
বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি আরও জানান, ৬০তম মিউনিখ সম্মেলনে প্রায় ৬০টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান, আন্তর্জাতিক সংস্থা, গণমাধ্যম, সুশীল সমাজ, সরকারি এবং বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় প্রায় পাঁচশত প্রতিনিধি থাকবেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৬ ফেব্রুয়ারি সম্মেলনের উদ্বোধনী আয়োজনে এবং ক্লাইমেট ফিন্যান্স সংক্রান্ত উচ্চ পর্যায়ের প্যানেল আলোচনায় অংশ নেবেন। এছাড়া জার্মান প্রবাসী বাংলাদেশিদের আয়োজিত একটি নাগরিক সংবর্ধনায়ও উপস্থিত হবেন তিনি।
ড. হাছান বলেন, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজ, নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রাটা, ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেতে ফ্রেডেরিকসেন এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদোমায়ার জেলেনস্কির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।
পাশাপাশি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, জার্মানির আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী ভেনজা শুলজ, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ব্যবস্থাপনা পরিচালক এক্সেল ভ্যান ট্রটসেনবার্গ এবং মেটা'র গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স প্রেসিডেন্ট স্যার নিক ক্লেগ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
সংলাপের মাধ্যমে বিশ্বে শান্তি আনয়নের মূলমন্ত্র নিয়ে বিগত ১৯৬৩ সাল থেকে জার্মানির মিউনিখে অনুষ্ঠিত হয়ে আসা এ সম্মেলনের ২০১৭ ও ২০১৯ সালের আসরে অংশ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, জার্মানি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্যতম প্রভাবশালী দেশ। সেইসঙ্গে, একক দেশ হিসেবে জার্মানি বিশ্বে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং ইউরোপে সর্ববৃহৎ রপ্তানি বাজার।
আরও পড়ুন: রপ্তানি আয় বাড়াতে পণ্যের বৈচিত্র্যকরণের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
এছাড়াও, তারা বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী। রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবিলায় জার্মানি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক এবং মানবিক সহায়তা প্রদান করে যাচ্ছে।
এমতাবস্থায়, এ আয়োজনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে ইউরোপীয় নেতাদের পাশাপাশি জার্মান নেতাদের সঙ্গেও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ফলে প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন জার্মানি সফর অত্যন্ত সফল ও ফলপ্রসূ হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন ড. হাছান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে যাবেন- পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে চারদিনের সরকারি সফরে যাত্রা করে সেদিন সন্ধ্যায় মিউনিখ পৌঁছাবেন।
সফর শেষে প্রধানমন্ত্রীর ১৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার উদ্দেশে মিউনিখ ত্যাগ করে ১৯ ফেব্রুয়ারি পৌঁছার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সম্মেলনের ক্লাইমেট সিকিউরিটি সংক্রান্ত প্যানেল এবং পররাষ্ট্র সচিব পিস অপারেশনস বিষয়ক আরেকটি প্যানেল আলোচনায় অংশ নেবেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি হতাশা কাটিয়ে কোমর সোজা করে দাঁড়াক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বাংলাদেশে নারী জাগরণ ঘটেছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সংরক্ষিত আসনের জন্য জাতীয় সংসদে প্রত্যাশী ১ হাজার ৫৫০ জনেরও বেশি নারীর প্রবেশ প্রমাণ করে বাংলাদেশে নারী জাগরণ ঘটেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা যখন দেখি মাত্র ৪৮টি সংরক্ষিত আসনের জন্য ১ হাজার ৫৫৩ জন নারী আশাবাদী, তখন আমরা এই উপসংহারে আসতে পারি যে বাংলাদেশে নারীর জাগরণ ঘটেছে।’
বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী নারীদের সঙ্গে এক সভায় এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নারীরা এখন প্রতিটি সেক্টরে সফলভাবে কাজ করছে এবং তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চান রুগ্ণ শিল্পের মালিকরা
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যেখানেই নারীদের পাঠাই, তারা সবাই সফলভাবে কাজ করে… আমাদের নারীরা তাদের যোগ্যতার পরিচয় দিচ্ছে।’
খেলাধুলাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে নারীদের সাফল্যের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘নারীদের জন্য নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির কোনো যুক্তি নেই।’
তিনি বলেন, এটা অযৌক্তিক যে নারীরা খেলাধুলা, ব্যবসা ও চাকরিতে যোগ দিতে পারবে না। কারণ একজন নারী (খাদিজা) প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিবি খাদিজা একজন ব্যবসায়ী ছিলেন এবং তিনি ইসলাম প্রচার ও প্রসারের জন্য হযরত মুহাম্মদকে (সা.) তার সমস্ত অর্থ ও সম্পদ দিয়ে সহায়তা করেছিলেন।
ইসলাম নারীকে এমনকি হিজড়া সম্প্রদায়কেও যথেষ্ট অধিকার দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নারীদেরকে অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই। এ ব্যাপারে আমরা খুবই সচেতন। আজ গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত বাংলাদেশের কোনো নারীই পিছিয়ে নেই।’
প্রধানমন্ত্রী দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আরও বেশি সংখ্যক নারী সরাসরি ভোটের মাধ্যমে এগিয়ে আসবে।
জাতীয় সংসদে ৩৫০টি আসন রয়েছে, যার মধ্যে ৫০টি আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও বিমসটেক একসঙ্গে কাজ করবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চান রুগ্ণ শিল্পের মালিকরা
শিল্প মন্ত্রণালয়ের চিহ্নিত করা রুগ্ণ শিল্পগুলোর জন্য সরকার ঘোষিত এক্সিট সুবিধা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চেয়েছেন এরূপ শিল্পের মালিকরা।
মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকালে এফবিসিসিআই কার্যালয়ে ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
রুগ্ণ শিল্পের পুনর্বাসন সংক্রান্ত এফবিসিসিআই স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রথম সভায় শিল্প মালিকরা বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর রুগ্ণ শিল্পের পুনর্বাসন ও দায়দেনা নিষ্পত্তির জন্য ২০০৯ সালে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠন করেছিল।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকবান্ধব: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
পরবর্তীতে টাস্কফোর্সের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, কারখানার দায় দেনা অবসায়ন প্রকল্পে সরকার সার্কুলার জারি করেছে, কিন্তু ব্যাংকের অসহযোগিতার কারণে এক্সিট নিতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেন তারা।
এসকল শিল্প রুগ্ণ হলেও, ব্যাংকগুলোর মালিকদের খেলাপি দেখিয়ে অর্থঋণ আদালতে মামলা করেছে। এতে নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগও গ্রহণ করতে পারছেননা তারা।
এ অবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা চেয়েছেন রুগ্ণ শিল্পের মালিকরা।
কমিটির চেয়ারম্যান ছাদেক উল্ল্যাহ চৌধুরী জানান, রুগ্ণ শিল্পের পুনর্বাসনের জন্য ১৯৯৮ সালে মুন্সেফ কমিটি গঠিত হয়েছিল। রুগ্ণ শিল্প পুনর্বাসনে ১০০ কোটি টাকার তহিবল গঠন করেছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। পরে এ সংক্রান্ত কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। তবে ২০০৮ সালে এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে নতুন করে রুগ্ণ শিল্পের ডাটাবেজ তৈরি করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়ে রুগ্ন শিল্পের এক্সিট সুবিধা বাস্তবায়নসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবনা নিয়ে সরকারের সঙ্গে বৈঠকে বসার আশ্বাস দেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।
কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ রেজাউল করিম রেজনু বলেন, রুগ্ণ শিল্প ব্যবসার ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সার্ভিস অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু রুগ্ণ শিল্পগুলোর মালিকরা এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ও বিমসটেক একসঙ্গে কাজ করবে: প্রধানমন্ত্রী
অবকাঠামো নির্মাণের পাশাপাশি গ্রামীণ উন্নয়নে গুরুত্ব দিন: একনেক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী