জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধ ৫টি ট্রলার ও ৪টি নৌকাসহ ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে প্রবেশ করে মাছ ধরার সময় ১০ জন জেলেকে আটক করেছে বন বিভাগ।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫টি ট্রলার, ৪টি নৌকা, বেশকিছু জাল এবং মাছধরার সরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে জাটকা ধরায় ২৫ জেলে আটক
মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জের শেলার চর ও নারিকেল বাড়িয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিয়ান চালিয়ে ওই জেলেদের হাতেনাতে আটক করা হয়।
আটকদের বিরুদ্ধে বুধবার মামলা দায়ের করেছে বন বিভাগ।
আটক জেলেদের বাড়ি বাগেরহাট ও বরগুনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় বলে জানায় বন বিভাগ।
বুধবার সন্ধ্যায় সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন জানান, ওই জেলেরা অবৈধভাবে সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জ এলাকায় প্রবেশ করে অনুমতি ছাড়া (পাশ) বিভিন্ন নদী-খালে মাছ ধরছিল।
খবর পেয়ে বন বিভাগের সদস্যরা অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে মেঘনায় জাটকা ধরায় ২৫ জেলে আটক, ১৯ জনকে কারাদণ্ড
মেঘনায় মাছ শিকারে দায়ে ১৩ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মেঘনায় মাছ শিকার, ৪ জেলে আটক
ভোলার তজুমদ্দিনের মেঘনা নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অভয়াশ্রমে ইলিশ মাছ ধরার অপরাধে চার জেলেকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে মৎস্য কর্মকর্তার নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়।
এসময় জব্দ করা হয় একটি বেহুন্দি, পাঁচটি জালসহ দুই হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল। আটককৃত জেলেরা পাশ্ববর্তী উপজেলা বোরহান উদ্দিনের হাসান নগর ইউনিয়ের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: হাওরে পানি আটকে মাছ শিকার, সুনামগঞ্জে বোরো আবাদে শঙ্কা
আটককৃত জেলেদের উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মরিয়ম বেগমের কার্যালয়ে হাজির করলে তিনি দুই জেলেকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেন এবং অপ্রাপ্ত দুইজনকে তাদের অভিভাকের মুছলেকায় ছেড়ে দেয়া হয়।
এছাড়া জব্দকৃত মালামাল শশীগঞ্জ সুইজঘাটে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় এবং নৌকাগুলো মৎস অফিসের হেফাজতে রাখা হয়েছে।
তজুমদ্দিন উপজেলা ফিশারিজ কর্মকর্তা আল আমিন বিষয়টি নিশ্চিত করে স্থানীয় জানান, বৃহস্পতিবার রাতভর মেঘনায় বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে জেলেদের আটক, অবৈধ জাল ও নৌকা জব্দ করা হয়।
এছাড়া নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে আমরা সচেষ্ট রয়েছি।
আরও পড়ুন: হালদা নদীতে বিষ প্রয়োগে মাছ শিকার, ১ জনের কারাদণ্ড
চলন বিলে অবাধে মা বোয়াল মাছ শিকার, ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন
বাংলাদেশের জলসীমা থেকে ৩১ ভারতীয় জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের জলসীমা থেকে ৩১ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করেছে কোস্টগার্ড ।
বুধবার সন্ধ্যায় সমুদ্রের পশ্চিম আইএমবিএল থেকে ৭৭ নটিক্যাল মাইল দুরে বাংলাদেশ জলসীমা থেকে তাদের আটক করে।
এছাড়া বৃহস্পতিবার ট্রলারসহ ভারতীয় ওই জেলেদের মোংলা আনা হয়।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনের অভয়ারণ্য এলাকায় কাঁকড়া ধরায় ২৪ জেলে আটক
কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি জানান, কোস্টগার্ড জাহাজ মুনসুর আলী সমুদ্রে টহলে ছিল। এসময় তারা দুটি বিদেশি ফিশিং ট্রলারকে বাংলাদেশ জলসীমায় মাছ ধরতে দেখে। ধাওয়া করে কোস্টগার্ড সদস্যরা সমুদ্রের পশ্চিম আইএমবিএল থেকে ৭৭ নটিক্যাল মাইল দুরে বাংলাদেশ জলসীমা থেকে এফভি মঙ্গল চান্দী-২৫ ও এফভি মঙ্গল চান্দী-৩ নামে দুটি ট্রলারসহ ৩১ জেলেকে আটক করে।
তিনি আরও বলেন, আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ট্রলারসহ ওই ৩১ জেলেকে মোংলা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ৮ ট্রলারসহ ১৩৫ ভারতীয় জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ১৩ ভারতীয় জেলে আটক
সুন্দরবনে কীটনাশক ছিটিয়ে মাছ ধরার অভিযোগে ১২ জেলে আটক
বাগেরহাটের মোংলায় সুন্দরবনে কীটনাশক ছিটিয়ে মাছ ধরার অভিযোগে ১২ জেলেকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার ভোরে উপজেলার সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের জাপসি এলাকায় গোলের খাল থেকে তাদের আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
এসময় তাদের কাছ থেকে ৪০০ কেজি মাছ, পাঁচটি নৌকা, ছয় বোতল কীটনাশক, চারটি জাল ও পাঁচটি টর্চলাইট জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: ইলিশ শিকারের দায়ে মেঘনা থেকে ১২ জেলে আটক
আটক জেলেরা হলেন- সাদ্দাম বৈদ্য (২৭), শফিকুল ইসলাম বৈদ্য (৩৮), জাকির হোসেন (২৮), খায়রুল মোড়ল (২৫), আব্দুস সালাম গাজী (৩৬), বাচ্চু সানা (৩৫), আবু সাইদ সরদার (৩০), নাজমুল সরদার (২৮), আবুল হোসেন গাজী (২৮), শাহজাহান শেখ (৪৫), সালাম সানা (৩০) ও ইকরামুল সরদার (৩১)। তাদের সবার বাড়ি জেলার দাকোপ ও রূপসা উপজেলায়।
র্যাব খুলনা-৬ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুক্রবার ভোরে সুন্দরবনের অভয়াশ্রম এলাকায় নদী-খালে কীটনাশক ছিটিয়ে মাছ শিকার করা হচ্ছে এমন খবর পেয়ে র্যাব সদস্যরা অভিযান শুরু করে। অভিযান চলাকালে র্যাব সদস্যরা দেখতে পায় জাপসি নদী ও গোলের খালে অসংখ্য মাছ মরে ভেসে আছে এবং ওই ভাসা মাছ কয়েকটি নৌকায় তোলা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরায় ভোলায় ১৫ জেলে আটক
এসময় জেলেরা র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে নৌকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। পরে র্যাব সদস্যরা ধাওয়া করে ১২ জেলেকে আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে ৪০০ কেজি মাছ,পাঁচটি নৌকা,ছয় বোতল কীটনাশক, চারটি জাল এবং পাঁচটি টর্চলাইট জব্দ করা হয়।
আটক জেলেদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে মোংলা থানায় হস্তান্তরের প্রস্তুতি চলছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
মেঘনায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরায় ৪৫ জেলে আটক
ভোলার মেঘনা নদীতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরার অপরাধে চার ট্রলারসহ ৪৫ জন জেলেকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার ভোর রাত থেকে শনিবার দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে মৎস্য বিভাগ ও পুলিশ।
আটকদের মধ্যে ১৫ জনকে কারাদণ্ড ও ১৭ জনকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আরও পড়ুন: নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিন ভোলায় ১৫ জেলে আটক, ১২ জনের অর্থদণ্ড
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম জানান, তার নেতৃত্বে ভোলায় ইলিশা ও কাচিয়া এলাকার মেঘনা নদীতে মৎস্য বিভাগ ও পুলিশ অভিযান চালায়। এ সময় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নদীতে মাছ শিকার করার সময় ১০টি ট্রলারসহ ২৯ জেলেকে আটক করা হয়। ওই সময় তাদের কাছ থেকে ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল,দুটি বেহুন্দি জাল ও প্রায় এক মণ মাছ জব্দ করা হয়।
তিনি জানান, আটক জেলেদের মধ্যে ১৫ জনকে ২০ দিনের কারাদণ্ড ও ১৪ জনকে জরিমানা করেন ভ্রামাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালে আহমেদ।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে জাটকা ধরায় ২৫ জেলে আটক
এছাড়া তজুমদ্দিন উপজেলায় আটক তিন জেলেকে জরিমানা ও চরফ্যাশন উপজেলার ১৬ জেলেকে আটক করায় হয়েছে বলে জানান জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, ইলিশসহ সব মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভোলার ১৯০ কিলোমিটার এলাকার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে অভয়াশ্রম ঘোষণা করে ১ মার্চ থেকে ৩১ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে মৎস্য বিভাগ।
আরও পড়ুন: মা ইলিশ ধরার অপরাধে চাঁদপুরে ১৬ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞার প্রথম দিন ভোলায় ১৫ জেলে আটক, ১২ জনের অর্থদণ্ড
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মেঘনায় মাছ ধরার অপরাধে মঙ্গলবার ১৫ জেলেকে আটক করা হয়েছে। এই সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল ও ১৫ কেজি মাছ জব্দ করা হয়। পরে আটক জেলেদের মধ্যে থেকে ১২ জনকে ৬০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার ভোর থেকে ভোলা সদরের মেঘনা নদীর তুলাতলী ও ইলিশা এলাকায় অভিযান চালায় মৎস্য বিভাগ ও পুলিশের একটি টিম।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে জাটকা ধরায় ২৫ জেলে আটক
এব্যাপারে ভোলা সদর উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা জামাল হোসাইন জানান, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার করায় ১৫ জেলেকে আটক করা হয়েছে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালেহ আহমেদ ১২ জেলেকে নগদ পাঁচ হাজার টাকা করে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। এছাড়া তিন জেলে শিশু অপ্রাপ্ত বয়স হওয়ায় তাদের মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। এছাড়া জব্দ করা জাল আগুনে পুড়ে বিনষ্ট করা হয় ও মাছ দুঃস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মা ইলিশ ধরার অপরাধে চাঁদপুরে ১৬ জেলে আটক
উল্লেখ্য, ইলিশসহ সকল প্রকার মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীর ১৯০ কিলোমিটার এলাকার অভয়াশ্রমে মার্চ ও এপ্রিল এই দুই মাস সরকারি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
মা ইলিশ ধরার অপরাধে চাঁদপুরে ১৬ জেলে আটক
মতলব উত্তর উপজেলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৬ জেলেকে আটক করেছে চাঁদপুর নৌথানা পুলিশ।
নড়াইলে ইলিশ ধরায় আটক ৪, মাছ ও জাল জব্দ
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কালিয়া উপজেলার চিত্রা ও নবগঙ্গা নদীতে ইলিশ ধরার অভিযোগে চারজনকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
চাঁদপুরে মা ইলিশ ধরার অপরাধে ১৪ জেলে আটক, ১০ জনকে সাজা
চাঁদপুরের মতলব উত্তর ও হাইমচর উপজেলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৯ জেলেকে পৃথক মেয়াদে কারাদণ্ড এবং এক জেলেকে অর্থদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরায় ভোলায় ১৫ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ ধরায় ভোলা সদর ও বোরহানউদ্দিন উপজেলায় মেঘনা নদী থেকে ১৫ জেলেকে আটক করা হয়েছে।