রফিকুল ইসলাম
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের ২ হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের দুই হাজতির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়।
তাঁরা হলেন-আব্দুস শুক্কুর (৬০) ও রফিকুল ইসলাম (৭৩)।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের কারাধ্যক্ষ মো. এমরান হোসেন মিঞা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই হাজতির মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে মৃত বন্দি আব্দুস শুক্কুর নগরের চান্দগাঁও থানার দক্ষিণ মোহরার এবং রফিকুল ইসলাম ওরফে হাতকাটা রফিক হালিশহর থানার ছোটপুল এলাকার বাসিন্দা।
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে জানা গেছে, রবিবার রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারের বন্দি আব্দুস শুক্কুর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।
কারা হাসপাতালের সহকারি সার্জনের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে রাত ১টা ৩০ মিনিটে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আব্দুস শুক্কুর চান্দগাঁও থানার একটি মাদক মামলায় দুই বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন।
২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর তাকে চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠান আদালত।
অপরদিকে শনিবার বিকালে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি রফিকুল ইসলাম অসুস্থ হয়ে পড়লে রবিবার রাতে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।
জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তৃতীয় তলার মেডিসিন বিভাগে ভর্তি দেন।
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার রাত সাড়ে ১০টায় তার মৃত্যু হয় বলে জানান ডেপুটি জেলার মনির হোসেন।
আইনগত প্রক্রিয়া শেষে তাদের পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাট কারাগারের হাজতির মৃত্যু
কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত মুসল্লিকে হামলা: আসামি বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় নামাজরত মুসল্লিকে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করা মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেশ ছেড়ে পালানোর সময় মঙ্গলবার ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে গ্রেপ্তার করে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ।
বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, মঙ্গলবার কুয়েতে পালানোর চেষ্টাকালে রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি শবে মিরাজের রাতে সোলেমান(২৮) নামে এক যুবককে বুড়িচং উপজেলার নাজিরাবাজার বাইতুর রহমান জামে মসজিদে নামাজরত অবস্থায় একাধিক ব্যক্তি সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ধারালো অস্ত্র নিয়ে নৃশংস হামলা চালায়।
পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে বুড়িচং থানায় দুই ভাই মোঃ রফিক এবং মোঃ সুমনসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়।
আরও পড়ুন: আজ পবিত্র শবে মিরাজ
ঘটনার পরই প্রধান আসামি কুয়েত প্রবাসী মোঃ রফিক (৩৫) কুয়েতে পালানোর চেষ্টায় ঢাকায় আসেন এবং বিকালের বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে কুয়েতে ফেরত যাওয়ার পরিকল্পনা করেন।
কিন্তু আগে থেকেই সতর্ক অবস্থায় থাকা এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের গোয়েন্দা দল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চেক ইন কাউন্টার থেকে তাকে আটক করেন।
পরবর্তীতে কুমিল্লা জেলা পুলিশের সাথে যোগাযোগ করে প্রধান অভিযুক্ত রফিকের পরিচয় সম্পর্ক নিশ্চিত হয় এয়ারপোর্ট পুলিশ।
অভিযুক্তের নামে থাকা মামলায় রফিককে কুমিল্লা জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
মামলার ২ নাম্বার আসামি মোঃ সুমন বর্তমানে দেশে অবস্থান করা একজন কুয়েত প্রবাসী।
তাকেও গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
পড়ুন: ৬ ভাই নিহতের মামলায় পিকআপ মালিক গ্রেপ্তার
‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
রাষ্ট্রবিরোধী ও উসকানিমূলক বক্তব্য দেয়ার অভিযোগে গাজীপুরের গাছা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলায় আলোচিত ‘শিশুবক্তা’ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
অভিযোগ গঠনের ফলে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।
বুধবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন এ অভিযোগ গঠন করেন। একই সঙ্গে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রাষ্ট্রবিরোধী, উসকানিমূলক ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে গত বছরের ৭ এপ্রিল রাত সাড়ে ৩টার দিকে রফিকুলকে নেত্রকোনার নিজ বাড়ি থেকে আটক করে র্যাব।
আরও পড়ুন: মিতু হত্যা: নিজের মামলায় ফের জামিন না মঞ্জুর বাবুল আক্তারের
ওই সময় তার কাছ থেকে চারটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। এরপর ৮ এপ্রিল রফিকুলের বিরুদ্ধে গাজীপুরের গাছা থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়।
এরপর ১১ এপ্রিল গাজীপুরের বাসন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়। তার বিরুদ্ধে মারাত্মক মিথ্যা, ভয়ভীতি দেখিয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে মানহানিকর তথ্য প্রকাশ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার মতো অপরাধে সহায়তার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এদিকে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ময়ময়সিংহের কোতয়ালি থানায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলায় রফিকুল ইসলাম হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছেন। বিচারপতি মো. হাবিবুল গণি ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ তাকে জামিন দেন।
আরও পড়ুন: নাসির-তামিমার বিয়ে: অভিযোগ গঠনের আদেশ ৯ ফেব্রুয়ারি
সাগর-রুনি হত্যা: ৮৫ বার পেছালো মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
একুশে পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট নজরুল গবেষক, জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
মঙ্গলবার এক শোক বার্তায় ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশ একজন মহান শিক্ষক ও অভিভাবককে হারালো।
তিনি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এদিকে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো শাহরিয়ার আলমও গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, সর্বজন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হলো। এসময় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের অবদান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সম্প্রতি তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশত বার্ষিকী উদযাপন সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন সে জন্য বাংলাদেশের জনগণ তাঁকে আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ রাখবে।
তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: বিশ্ব বাণিজ্যকে সুসংহত করতে হবে: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
প্রবাসীদের উন্নত সেবা নিশ্চিত করতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা
ঢাকা মেডিকেলে হাই ফ্লো নাসাল ক্যানুলা মেশিন দিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
নিজের শিক্ষক ও জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বাংলা সাহিত্য ও গবেষণায় এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবেন।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক এক শোক বার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণের পর প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে ড. রফিকুল ইসলাম যে ইতিহাস রচনা করেছেন তা বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ।
একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদক বিজয়ী লেখক ও বিশিষ্ট নজরুল গবেষক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম (৮৭) মঙ্গলবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বাংলা একাডেমির চেয়ারম্যান এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতিও ছিলেন।
আরও পড়ুন: হাসান আজিজুল হকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, নজরুল গবেষণায় তার অসামান্য অবদান রয়েছে। বিশিষ্ট এই লেখক ও গবেষকের সাহিত্যকর্ম বাঙালি জাতিকে সর্বদা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করবে। তিনি বাংলা সাহিত্য ও গবেষণায় এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবেন।
শেখ হাসিনা আর বলেন, তার মৃত্যুতে আমি আমার একজন শিক্ষক, পরামর্শদাতা এবং অভিভাবককে হারালাম। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে আমার প্রিয় শিক্ষকের অনুপ্রেরণা এবং অনুপ্রেরণা আমাকে এগিয়ে যাওয়ার সাহস ও শক্তি জুগিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
আরও পড়ুন: আব্দুল বাসেত মজুমদারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজয় কুমারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম আর নেই
প্রসিদ্ধ শিক্ষাবিদ, জাতীয় অধ্যাপক, লেখক, গবেষক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, বাংলা একাডেমির চেয়ারম্যান এবং ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের(ইউল্যাব) সেন্টার ফর বাংলা স্টাডিজের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম আর নেই। ইন্নালিল্লাহি………রাজিউন। মঙ্গলবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ৮৭ বছর বয়সী এই গুণীব্যক্তিত্ব।
রফিকুল ইসলামের ছেলে বর্ষণ ইসলামের বন্ধু আফজাল রহমান বাবু এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তাঁর পরিবারিকসূত্রে জানা যায়, শেষ শ্রদ্ধা জানাতে আগামীকাল বুধবার দুপুর ২টায় তার মৃতদেহ জাতীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর বাদ আসর রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হবে।
প্রফেসর রফিকুল ইসলামকে ২৬ নভেম্বর এভারকেয়ার হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। এর এক সপ্তাহ আগে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং অবস্থার অবনতি হলে তাকে হাসপাতালের হাই ডিপেনডেন্সি ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক শামীম মাশরেকী আর নেই
গত ৭ অক্টোবর পেটে ব্যথা নিয়ে বিএসএমএমইউতে ভর্তি হন ৮৭ বছর বয়সী এই জাতীয় অধ্যাপক। বিভিন্ন পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা নিশ্চিত করেন, তার ফুসফুসে পানি জমেছে। পরবর্তীতে পানি বের করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম দেশেই চিকিৎসা নিতে চেয়েছিলেন। এমনকি তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে আসতেও চাননি, বিএসএমএমইউতে চিকিৎসা করতে ইচ্ছুক ছিলেন তিনি।
১৯৩৪ সালের ১লা জানুয়ারি চাঁদপুর জেলার মতলব উপজেলার কোলাকান্দা গ্রামে ডা. মো. জুলফিকার আলী ও জান্নাতুনেসার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। ১৯৫৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ পাশ করেন। তিনি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী ছিলেন।
তিনি ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে ভাষাবিজ্ঞানে এমএ পাশ করেন। এবং ১৯৭৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
আরও পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জি আর নেই
বরেণ্য অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদ আর নেই
চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আসামি নিখোঁজ: জেলার, ডেপুটি জেলার প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে ফারহাদ হোসেন রুবেল নামে এক কারাবন্দী নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে জেলার মো. রফিকুল ইসলামসহ এক ডেপুটি জেলারকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
পঞ্চগড়ে শ্লীলতাহানির চেষ্টায় গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপক গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ে এক নারীর শ্লীলতাহানির চেষ্টার অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংক তেঁতুলিয়া শাখার ব্যবস্থাপককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।