কোরবানি
৮ ঘন্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হবে: মেয়র আতিক
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ডিএনসিসির ৮টি কোরবানির অস্থায়ী পশুর হাটে ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেন ব্যবস্থা থাকবে।
তিনি বলেন, আসন্ন ঈদুল আজহায় ৮ ঘন্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হবে।
সোমবার (১৯ জুন) বনানীর হোটেল শেরাটনে 'স্মার্ট বাংলাদেশ স্মার্ট হাট'- বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ডিএনসিসি মেয়র আতিককে কিরগিজিস্তানের সম্মাননা
তিনি বলেন, আমি যখন মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছি তখন কোরবানির বর্জ্য অপসারণ হতো ৪৮ ঘন্টার মধ্যে। এর পরের বছর থেকে কোরবানির বর্জ্য অপসরণ শেষ করতাম ২৪ ঘন্টার মধ্যে। গত কোরবানির ঈদে বর্জ্য অপসারণ করেছি ১২ ঘন্টায়।
এবার ঘোষণা দিতে চাই, সবার চেষ্টায় এই ঈদে আমরা উত্তর সিটি করপোরেশন ৮ ঘন্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করবো। এবার আমাদের টার্গেট আট ঘন্টার মধ্যেই কোরবানির বর্জ্য অপসরণ করা।
এসময় তিনি বলেন, কোরবানির বর্জ্য অপসারণে নিয়োজিত কর্মকর্তা, কর্মচারীদের পাশাপাশি আমি নিজেও মাঠে থাকব।
মেয়র বলেন, এছাড়া কোরবানির বর্জ্য অপসারণের সঙ্গে জড়িত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের সবার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। পাশাপাশি বর্জ্য অপসারণ সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য তদারকি টিম ও কমিটি গঠন করে দিয়েছি।
তিনি বলেন, বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে আমাদের ১১ হাজার কর্মী মাঠে থাকবে।
তিনি আরও বলেন, ডিএনসিসি অস্থায়ী ৮টি কোরবানীর পশুর হাটের আয়োজন ইতোমধ্যে করেছে, এছাড়া দুই একদিনের মধ্যে আরও একটি হাট চূড়ান্ত হবে। অর্থাৎ ডিএনসিসির এই ৯ টি অস্থায়ী হাট এবং গাবতলী স্থায়ী হাট এই মোট ১০ টি হাটের বাহিরে আর কোন হাট ডিএনসিসি এলাকায় থাকবে না।
আতিক বলেন, এর বাইরে কোথাও যদি রাস্তা দখল করে হাট বসানো হয় তাহলে আমি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুলিশকে অনুরোধ করবো এসব হাটের বিরুদ্ধে আপনারা ব্যবস্থা নিন। অনুমোদন ছাড়া কোথাও যেন হাট বসতে না পারে।
আরও পড়ুন: মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত স্থান সংরক্ষণ করতে হবে: মেয়র আতিক
মশার জাত বুঝে কীটনাশক প্রয়োগ বাড়াতে চায় ডিএনসিসি: মেয়র আতিক
দেশে কোরবানির পশুর কোন সংকট নেই: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, দেশে কোরবানির পশুর কোনো সংকট নেই বরং উদ্বৃত্ত রয়েছে।
তিনি বলেন, চলতি বছর কোরবানিযোগ্য মোট গবাদিপশুর সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩৩। যা গত বছরের চেয়ে ৪ লাখ ১১ হাজার ৯৪৪টি বেশি।
এ বছর কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর মধ্যে ৪৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৫২টি গরু-মহিষ, ৭৬ লাখ ৯০ হাজার ছাগল-ভেড়া এবং ২ হাজার ৫৮১টি অন্যান্য প্রজাতির গবাদিপশু।
এ বছর কোরবানির পশুর সম্ভাব্য চাহিদা ১ কোটি ৩ লাখ ৯৪ হাজার ৭৩৯টি। সে হিসাবে এ বছর ২১ লাখ ৪১ হাজার ৫৯৪টি পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে।
আরও পড়ুন: জাটকা নিধন বন্ধ হলে দেশের মানুষ বড় ইলিশ খাওয়ার সুযোগ পাবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
বুধবার (১৪ জুন) সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোরবানির পশুর অবাধ চলাচল ও পরিবহন নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, কোরবানিযোগ্য পশুর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৮ লাখ ৯৫ হাজার ৪৫৪টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ২০ লাখ ৫৩ হাজার ১২৮টি, রাজশাহী বিভাগে ৪৫ লাখ ১১ হাজার ৬১৪টি, খুলনা বিভাগে ১৫ লাখ ১১ হাজার ৭০৮টি, বরিশাল বিভাগে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ২০৬টি, সিলেট বিভাগে ৪ লাখ ১০ হাজার ২২৫টি, রংপুর বিভাগে ১৯ লাখ ৬২ হাজার ৯৫১টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭টি কোরবানিযোগ্য গবাদিপশু রয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, এবারও দেশে উৎপাদিত গবাদিপশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে। বিদেশ থেকে পশু আমদানির কোনও প্রয়োজন নেই। দেশে প্রাণিসম্পদের উৎপাদন এত বৃদ্ধি পেয়েছে যে কোনভাবেই আমরা বাইরের প্রাণির ওপর নির্ভরশীল হবো না।
অবৈধভাবে দেশে পশু আসলে আমাদের অর্থ দেশের বাইরে অবৈধভাবে চলে যায়।
তিনি বলেন, কোরবানির হাটে এ বছর কোনোভাবেই রোগাক্রান্ত বা অসুস্থ পশু বিক্রি করতে দেওয়া হবে না। এ লক্ষ্যে গত বছরের ন্যায় এবারও সারাদেশে পশুর হাটে ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম কাজ করবে।
তিনি বলেন, অন্যান্য বছরের মতো এবারও রেলে কোরবানির গবাদিপশু পরিবহন করা হবে। যে অঞ্চলে গবাদিপশুর উৎপাদন বেশি সে অঞ্চল থেকে যে অঞ্চলে উৎপাদন কম সে অঞ্চলে রেলের মাধ্যমে পশু পরিবহন করা যায়।
এক্ষেত্রে রেল বিশেষ সুযোগ দেবে। কম খরচে পশু পরিবহনের সুযোগ করে দিবে। দেশের সর্বত্র যাতে কোরবানির পশু পর্যাপ্ত থাকে সে অনুযায়ী পশু পরিবহনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে।
খামারিরা যাতে পছন্দ অনুযায়ী হাটে কোরবানির পশু বিক্রি করতে পারে এবং জোর করে কেউ পথে পশু নামাতে না পারে সেজন্য খামারিরা চাইলে ৯৯৯ এ যোগাযোগ করতে পারবে।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে।
মন্ত্রী বলেন, কেউ খামারে পশু বিক্রি করলে তার কাছ থেকে হাসিল আদায় করা যাবে না। কোন খামারি নিজ বাড়ি থেকে পশু বিক্রি করলেও তাকে হাসিল দিতে হবে না। হাটে আনার পথে কেউ পশু বিক্রি করলে তার কাছ থেকে ইজারা গ্রাহক জোর করে চাঁদা বা হাসিল আদায় করতে পারে না।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ সময় মন্ত্রী বলেন, হাটে যাতে কৃত্রিম সংকট না হয়, সে জন্য হাটে আনার পথে, বাড়িতে ও পশু বিক্রি করা যাবে। তবে রাস্তায় হাট বসানো যাবে না।
এ ছাড়া ডিজিটাল হাটের মাধ্যমেও পশু বিক্রি করা যাবে।
আরও পড়ুন: অসাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতায় যেতে চাওয়া রাষ্ট্রদ্রোহিতা: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
সমুদ্র সম্পদ নিয়ে গবেষণা ও বিনিয়োগের আহ্বান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রীর
কোরবানির বর্জ্য দ্রুততম সময়ে অপসারণে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: তাজুল ইসলাম
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য দ্রুততম সময়ে অপসারণে সকল সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা ও উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদ প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।
তিনি বলেন, এছাড়া নির্দিষ্ট স্থানের বাইরে যাতে পশুর হাট না বসে এবং তা জনজীবনে যাতে অসুবিধার সৃষ্টি না করে তা নিশ্চিত করতে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: আবুল মুহিত ছিলেন আলোকিত সফল মানুষ: তাজুল ইসলাম
বুধবার স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ প্রস্তুতি, পশুর হাট ব্যবস্থাপনা, নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণ নিশ্চিতকল্পে প্রস্তুতি পর্যালোচনামূলক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে গণমাধ্যম কর্মীদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য সূর্যাস্তের পূর্বেই সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করতে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে সচেতনতামূলক কমিটি করা হয়েছে, যাতে কোরবানির পশুর রক্ত ও বর্জ্য যত্রতত্র না ফেলা হয়। জনগণ উদ্বুদ্ধ ও সচেতন হলে এবং সহযোগিতা করলে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ ও সংগ্রহ করা সহজ হয়।
তাজুল ইসলাম বলেন, পশুর হাট যেন ডেঙ্গু ছড়ানোর উৎস না হয় সেজন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কোরবানির পশুর হাটে জাল টাকা শনাক্তকরণে প্রয়োজনীয় মেশিন স্থাপনে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এর পাশাপাশি মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে লেনদেন করার জন্য সকল আয়োজন রাখা হবে।
ছাদ বাগান বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী জানান, নির্দিষ্ট মানদণ্ড অনুসরণ করে ছাদে বাগান এবং সবজি চাষ করাকে উৎসাহিত করার জন্য সকল সিটি কর্পোরেশনভুক্ত এলাকায় বাড়ির হোল্ডিং ট্যাক্সে ১০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষকদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে: তাজুল ইসলাম
বাঙালির অধিকার আদায়ে বঙ্গবন্ধু কখনও আপোষ করেননি: তাজুল ইসলাম
সন্ধ্যার মধ্যেই কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
আসন্ন কোরবানির ঈদে সন্ধ্যার মধ্যে পশুর বর্জ্য অপসারণের জন্য সংশ্লিষ্টদেরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
একইসঙ্গে এবারও নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি দিতে হবে বলেও জানান তিনি।
বুধবার (১৪ জুন) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এক সভায় সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
তাজুল ইসলাম জানান, সাধারণত সন্ধ্যার মধ্যেই পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হয়। এবারও সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এছাড়া এবারও নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি দিতে হবে। এটা অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে করে পরিবেশ দূষণ না হয়।
আরও পড়ুন: প্রকল্পে অংশীদারদের মতামতের সমন্বয় জরুরি: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
শক্তিশালী কৃষি বাণিজ্যিকীকরণ অর্থনীতির অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ের সঙ্গে নাগরিক সচেতনতা জরুরি: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
কুমিল্লায় কোরবানিতে ৮,৬০৬ পশু উদ্বৃত্ত থাকবে: প্রাণিসম্পদ বিভাগ
কুমিল্লার ছয় উপজেলায় এ বছর কোরবানির পশু ঘাটতি থাকার কথা জানিয়েছে প্রাণি সম্পদ বিভাগ। তবে কুমিল্লার ভৌগলিক গুরুত্ব আর বড় জেলা হিসেবে কোরবানির প্রায় ৮ হাজার পশু অতিরিক্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে কুমিল্লায় পশু পালন করছেন ৩৩ হাজার ৯৩৭ জন খামারি।
কুমিল্লা জেলা প্রাণীসম্পদ বিভাগের তথ্যমতে, ১৭ উপজেলায় চাহিদা দুই লাখ ২০ হাজার ৪৯২ টি পশু। জেলায় মোট পশু রয়েছে দুই লাখ ২৯ হাজার ০৯৮টি।
এছাড়া পুরো জেলায় আট হাজার ৬০৬টি পশু উদ্বৃত্ত আছে।
আরও পড়ুন: কোরবানির ঈদে কিশোরগঞ্জের দম্পতির উপহার হিসেবে গরু গ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
তবে উপজেলার হিসাবে চৌদ্দগ্রামে ২৭৩, নাঙ্গলকোটে ৬০৮, চান্দিনা ৪২৬, দেবিদ্বার ৪৩৩৫, হোমনা ৩৯৫ ও সদর দক্ষিণে ১০৩৯ টি পশু ঘাটতি রয়েছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত জরিপে আরও দেখা যায়, পশু লালন-পালনে শীর্ষে রয়েছে লাকসাম উপজেলা। এ উপজেলার দুই হাজার ৫৯২ জন খামারি ২১ হাজার কোরবানির পশু পালন করছেন।
যা উপজেলার চাহিদা থেকে সাড়ে সাত হাজার বেশি। মেঘনা উপজেলার এক হাজার ৬০৫ জন খামারি ৯ হাজার ৮৩৯টি পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছেন।
যা উপজেলার চাহিদা থেকে দুই হাজার ৪০০টি বেশি রয়েছে।
বরুড়ার ঝলম এলাকার খামারি রুবেল সর্দার জানান, ‘দিনে দিনে গরুর খাদ্যের দাম বাড়তে থাকায় আমাদের লোকসান গুণতে হয়। যদি ভারতের গরু প্রবেশ করে, তবে বাজার খারাপ যাবে’।
কুমিল্লা প্রাণিসম্পদ ট্রেনিং অফিসার চন্দন কুমার পোদ্দার বলেন, কুমিল্লায় চাহিদার চেয়েও আট হাজার পশু বেশি আছে।
যে সব উপজেলায় পশু কম, সেসব উপজেলায় পার্শ্ববর্তী উপজেলা বা অন্য জেলা থেকেও পশু আসে। কুমিল্লা ভৌগলিক গুরুত্বের কারণে পাশের জেলাসহ সারাদেশে ট্রাকে করে গরু আনা নেওয়া করা হয়।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. নজরুল ইসলাম জানান, এ বছর গরু আছে এক লাখ ৮৫ হাজার ৯৫৬, মহিষ আছে ১০৬, ছাগল ৪০ হাজার ৮৮৩ ও ভেড়া দুই হাজার ১৫৩টি।
কুমিল্লায় পশু সংকটের সম্ভাবনা নেই। আর পশু বাজারে আমরা মেডিকেল টিম বসাবো। এ বিষয়ে বাজার কমিটির সহযোগিতা লাগবে।
আরও পড়ুন: যশোরে ‘লালু পালোয়ান’
ঠাকুরগাঁওয়ে গরু ও মহিষের ১০ গাড়িতে করে বরযাত্রা!
যশোরে ‘লালু পালোয়ান’
আসন্ন কোরবানির ঈদ উপলক্ষ্যে বাড়িতে বিশাল আকৃতির একটি ষাঁড় লালন-পালন করেছেন আসমা খাতুন। শখ করে নাম রেখেছেন ‘লালু পালোয়ান’। মাত্র তিন বছরে ষাঁড়টির ওজন হয়েছে ৮০০ কেজি (২০ মণ)।
এর দাম হাঁকছেন পাঁচ লাখ টাকা।
ষাঁড়টির মালিক আসমা খাতুনের বাড়ি যশোরের শার্শা উপজেলার কন্যাদহ গ্রামের দক্ষিণ পাড়ায়। ‘লালু পালোয়ান’কে একনজর দেখতে প্রতিদিন তার বাড়িতে উৎসুক জনতা ভিড় করছেন।
ইউটিউবে বড় বড় গরু দেখে তা পালনের শখ জাগে আসমা খাতুনের। এখন বাড়িতে জন্ম নেওয়া নেপাল জাতের ষাঁড়টি তার স্বপ্ন পূরণ করতে চলেছে।
মাত্র তিন বছরেই তৈরি করে ফেলেছেন ‘লালু পালোয়ান’ নামের শখের ষাঁড়টিকে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবন থেকে গরু আনতে গিয়ে বাঘের মুখে কৃষক
চার দাঁতের ষাঁড়টির উচ্চতা প্রায় পাঁচ ফুট। ওজন ৮০০ কেজি। দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ছয় ফুট। কোনো হরমোন ইনজেকশন ছাড়াই প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে সন্তানের মতো করে ষাঁড়টিকে বড় করেছেন আসমা খাতুন।
আসমা খাতুন বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে সন্তানের মতো লালন-পালন করেছি লালু পালোয়ানকে। এখন অনেক বড় হয়ে গেছে। তাকে রাখার মতো জায়গা আমার নেই। আমরা সাধারণ মানুষ। তাই ভালো দাম পেলে বিক্রি করে দিব’।
আসমা খাতুনের স্বামী বাবলু হোসেন বলেন, তিনি জমি মাপের (আমিন) কাজ করেন। পাশাপাশি বাড়িতে গরু পালন করেন। এর দেখাশোনা করেন তার স্ত্রী আসমা খাতুন।
শার্শা বাজার থেকে আসা জাফর উদ্দিন বলেন, ‘মানুষের মুখে শুনে কন্যাদাহ গ্রামের আসমা খাতুনের ষাঁড়টি দেখতে এসেছি। আমারও ইচ্ছা হচ্ছে একটা গরুর খামার করার।
বেনাপোলের গরু ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ষাঁড়টি দেখলাম। তবে দামটা একটু বেশি। আরও কয়েকটি গরু দেখবো। তারপর সিদ্ধান্ত নিব কোনটি কিনবো’।
তিনি আরও বলেন, তাছাড়া আমাদেরও তো বিক্রি করতে হবে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে গরু ও মহিষের ১০ গাড়িতে করে বরযাত্রা!
‘গরিবের কসাইখানায়’ ১০ টাকায় গরুর মাংস!
৩ দিনে প্রায় ২১ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ
বিগত তিনদিনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) প্রায় ২১ হাজার মেট্রিক টন কোরবানির পশুর হাট ও কোরবানির পশুর বর্জ্য মাতুয়াইল কেন্দ্রীয় ভাগাড়ে অপসারণ করেছে।৯ জুলাই সন্ধ্যা ৬টা থেকে মঙ্গলবার (১২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চার হাজার ৮৮০টি ট্রিপের মাধ্যমে মোট ২০ হাজার ৬২৬.৩৪ মেট্রিক টন কোরবানির পশু ও পশুর হাটের বর্জ্য মাতুয়াইল কেন্দ্রীয় ভাগাড়ে স্থানান্তরপূর্বক অপসারণ করেছে।এদিকে মঙ্গলবারও ডিএসসিসি এলাকার ৫৮টি ওয়ার্ডে কোরবানির পশু জবাই করা হয়েছে। ঈদুল আজহার তৃতীয় দিনে ৪, ৬, ৯-১১, ১৮, ২১, ৫২, ৫৯-৬১, ৬৩, ৬৬, ৬৭, ৭১, ৭২ ও ৭৫ নম্বর ওয়ার্ড বাদে বাকী ৫৮টি ওয়ার্ডে ৯৩৫টি কোরবানির পশু জবাই করা হয়েছে। সকাল থেকে শুরু হয়ে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত এসব পশু জবাই করা হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬.১০মিনিট নাগাদ সকল ওয়ার্ড থেকে ঈদের তৃতীয় দিনে জবাই করা কোরবানির পশুর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও প্রথম দিনে মাত্র সোয়া ১১ ঘন্টায় সকল ওয়ার্ড থেকে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১২ ঘণ্টার আগেই কোরবানির বর্জ্য শতভাগ অপসারণ করা হয়েছে: মেয়র আতিক
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে দক্ষিণ সিটির নিয়ন্ত্রণ কক্ষ
১২ ঘণ্টার আগেই কোরবানির বর্জ্য শতভাগ অপসারণ করা হয়েছে: মেয়র আতিক
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘সকলের সহযোগিতায় পূর্ব ঘোষিত ১২ ঘণ্টার আগেই ঢাকা উত্তর সিটির কোরবানির বর্জ্য শতভাগ অপসারণ করা সম্ভব হয়েছে। সচেতন নাগরিকদের আন্তরিক সহযোগিতায় এটি করতে পেরেছি। আগামী দিনেও ঢাকা শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে জনগণ ও সিটি করপোরেশনকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’সোমবার দুপুরে রাজধানীর গুলশান-২ এ নগরভবনের হল রুমে ডিএনসিসির কোরবানির বর্জ্য অপসারণ সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান।এ সময় মেয়র আরও বলেন, ‘ঈদের দিন ৭নং ওয়ার্ডের সাতটি নির্দিষ্ট স্থানে প্রায় ছয় হাজার পশু কোরবানি দেয়া হয়েছে। নিজে সেখানে গিয়ে দেখেছি দুপুরের মধ্যেই ৭নং ওয়ার্ডের শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন: দুপুর ২টা থেকে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ শুরু হবে: মেয়র তাপসএবছর কোরবানির বর্জ্য অপসারণে ৭নং ওয়ার্ড প্রথম হওয়ায় সেখানে পুরস্কার হিসেবে বরাদ্দ বাড়িয়ে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।উল্লেখ্য, এবছর পরীক্ষামূলকভাবে ডিএনসিসির তিনটি ওয়ার্ডের ৯টি নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানি দেয়া হয়েছে।নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানি হলে উৎসব মুখর পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার পাশাপাশি খুব অল্প সময়ে বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব উল্লেখ করে আগামী ঈদে প্রতিটি অঞ্চলে নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানির আহ্বান করেন ডিএনসিসি মেয়র।তিনি বলেন,'আমরা সিটি করপোরেশন থেকে নির্দিষ্ট স্থানে প্যান্ডেলের ব্যবস্থা করে দেব, মাংস বাসায় পৌছে দেয়ার জন্য গাড়ির ব্যবস্থাও করে দেব। রাস্তায়, ফুটপাতে ও যেখানে সেখানে কোরবানি না দিয়ে আপনারা শুধু দায়িত্ব নিয়ে প্যান্ডেলে এসে পশু কোরবানি দেবেন।'এক প্রশ্নের জবাবে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, 'আধুনিক জবাই খানা নির্মাণের জন্য দ্রুতই আমরা পদক্ষেপ নিব৷ সংশ্লিষ্ট বিভাগকে আমি নির্দেশনা দিয়েছি আধুনিক জবাইখানা নির্মাণের জন্য। গাবতলী স্থায়ী পশুর হাটের পাশেই উন্নত দেশের মতো আধুনিক জবাইখানা নির্মাণ করার পরিকল্পনা রয়েছে।'
আরও পড়ুন: সাড়ে ৯ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য স্থানান্তর করেছে ডিএসসিসি
দুপুর ২টা থেকে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ শুরু হবে: মেয়র তাপস
দুপুর ২টা থেকে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ শুরু হবে: মেয়র তাপস
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম দুপুর ২টা থেকে শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।
রবিবার সকালে রাজধানীর জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে প্রধান ঈদ জামাতে অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ডিএসসিসি মেয়র শেখ তাপস এ তথ্য জানান।
এসময় তাপস বলেন, ‘ঈদুল আযহা উপলক্ষে কোরবানি দেয়া হবে। আমি সকলকে সুষ্ঠুভাবে ও পরিবেশ বজায় রেখে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে কোরবানি দেয়ার অনুরোধ করব। এরপর আমরা দুই মেয়র মিলে, ঢাকা শহরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার জন্য সকল বর্জ্য অপসারণে দুপুর ২টা থেকে কার্যক্রম শুরু করব।’
আরও পড়ুন: ঈদের দ্বিতীয় দিনের মধ্যে কোরবানি সম্পন্নের আহ্বান তাপসের
ঈদ জামাতের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে মেয়র বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান, আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে শোকরিয়া আদায় করছি। অত্যন্ত সুষ্ঠু, সুন্দর ও সন্তোষজনক পরিবেশে আমরা এই ঈদের জামাতে অংশগ্রহণ করতে পেরেছি।’
মেয়র তাপস এ সময় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ দেশবাসী ও ঢাকাবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
এসময় বর্জ্য অপসারণে সকলের সহযোগিতা কামনা করে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমি সবাইকে অনুরোধ করব, ঢাকাবাসীকে অনুরোধ করব আপনারা আমাদেরকে সাহায্য করুন। আপনারা নির্দিষ্ট স্থানে বর্জ্যটা রেখে দিন। আমাদের সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নকর্মীরা ইতোমধ্যে মাঠে নেমেছে। জনগণের সহযোগিতা পেলে, আমরা আশা করি খুব শিগগিরিই সকল বর্জ্য অপসারণ করতে পারব।’
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামানসহ করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে দক্ষিণ সিটির নিয়ন্ত্রণ কক্ষ
১২ ঘণ্টায় ডিএনসিসি’র কোরবানির বর্জ্য পরিষ্কার করা হবে: মেয়র আতিকুল
ঈদের দ্বিতীয় দিনের মধ্যে কোরবানি সম্পন্নের আহ্বান তাপসের
ঈদের দ্বিতীয় দিনের মধ্যে কোরবানি সম্পন্নের আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
তিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করি যে, অনেকেই ঈদের তৃতীয় দিনে কোরবানির পশু জবাই করে থাকেন। আমরা বিনীতভাবে নিবেদন করছি -তৃতীয় দিনের অপেক্ষায় যাতে কেউ না থাকেন। ঈদের দ্বিতীয় দিনের মধ্যেই যেন সকলেই কোরবানি সম্পন্ন করেন। কারণ বর্জ্য অপসারণে আমরা একটানা দীর্ঘ ৭২ ঘণ্টা কাজ করব। সেজন্য তাদেরও বিশ্রাম প্রয়োজন রয়েছে, ঈদের ছুটির প্রয়োজন রয়েছে।’
শনিবার (৯ জুলাই) দুপুরে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে প্রধান ঈদ জামাত আয়োজনের সার্বিক প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রম সরেজমিন পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে ঢাকাবাসীকে এই আহ্বান জানান মেয়র।
কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে বরাবরের মতোই এবারও বিশাল কর্মযজ্ঞ গ্রহণ করা হয়েছে জানিয়ে ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, ‘কোরবানির পশুর বর্জ্য এবং হাটের বর্জ্য -- সবমিলিয়ে আমরা বিশাল এক কর্মযজ্ঞে লিপ্ত থাকি। সেই প্রস্তুতি আমরা এরই মাঝে সম্পন্ন করেছি। ’
তিনি বলেন, আজ রাত ১১টা থেকে হাটের বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম আরম্ভ হবে। আগামীকাল কোরবানির পর দুপুর ২টা থেকে আমরা কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করব। আমরা আশাবাদী, পূর্বের ন্যায় এবারও সকল বর্জ্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে সক্ষম হবো।
মেয়র বলেন, জাতীয় ঈদগাহে প্রধান ঈদ জামাত আয়োজনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে এবং আগামীকাল সকাল ৮টায় জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে একসাথে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাতে অংশ নিতে পারবেন।
এ সময় তিনি ঢাকাবাসীকে ঈদের আগাম শুভেচ্ছা জানান এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে জাতীয় ঈদগাহে নামাজ আদায়ের অনুরোধ করেন।
পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে দক্ষিণ সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলাম, দক্ষিণ সিটির পরিবহন মহাব্যবস্থাপক শহিদুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. ফজলে শামসুল কবির, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনিসুর রহমান, অঞ্চল-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মিথুন চন্দ্র শীল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে দক্ষিণ সিটির নিয়ন্ত্রণ কক্ষ