বন্দুকযুদ্ধ
পাথরঘাটায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে ‘জলদস্যু’ নিহত
বরগুনার পাথরঘাটায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে এক ‘জলদস্যু’ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার বাদুরতলা এলাকায় বিষখালি নদীর তীরের একটি জঙ্গলে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত ২
র্যাব-৮ সূত্র জানায়, সংঘবদ্ধ একদল জলদস্যু ডাকাতির প্রস্ততি নিয়ে ওই এলাকায় অবস্থান করছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাত ২টার দিকে অভিযান চালায় র্যাব। এই সময় র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে জলদস্যুরা অতর্কিত গুলি চালায়। পরে র্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। একপর্যায়ে জলদস্যুরা পিছু হটে পালিয়ে যায়। এরপর ঘটনাস্থলে থেকে গুলিবিদ্ধ এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখে পাথরঘাটা থানা পুলিশকে খবর দেয় র্যাব।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল বাশার জানান, খবর পেয়ে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় একজনকে উদ্ধার করে পাথরঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে তার নাম ঠিকানা জানা যায়নি।
কুমিল্লায় জোড়া খুন মামলার প্রধান আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
কুমিল্লায় কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেলসহ জোড়া খুনের প্রধান আসামি শাহ আলম বুধবার দিবাগত রাতে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। এসময় পুলিশের দুই সদস্যও আহত হয়েছেন।
নিহত শাহ আলম সুজানগর বউ বাজার এলাকার মৃত জানু মিয়ার ছেলে।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল আজিম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলা পুলিশ ও ডিবি পুলিশের একটি দল সদর উপজেলার চাঁনপুর রত্নবতী গোমতী বেড়িবাঁধ এলাকায় রাত দেড়টার দিকে অভিযান চালায়।
তিনি জানান, এসময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এসময় দুই পক্ষের গোলাগুলিতে একজন সন্ত্রাসী গুলিবিদ্ধ হন।
পুলিশ জানায়, আলমকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি বলেন, ‘বন্দুকযুদ্ধে দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, গুলি ও গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় জোড়া খুন মামলার ২ আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
এর আগে সোমবার এই হত্যা মামলার দুই আসামি পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২২ নভেম্বর বিকালে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় পার্শ্ববর্তী ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের শাহালমকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় কাউন্সিলরকে গুলি করে হত্যা: ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় জোড়া খুন মামলার ২ আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র সৈয়দ মো. সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ সাহা হত্যা মামলার দুই আসামি সোমবার রাতে পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে। এসময় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছে।
নিহতরা হলেন মামলার এজহার নামীয় আসামি মো. সাব্বির হোসেন ও সাজন।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল আজিম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সোমবার রাত দেড় টায় নগরীর সংরাইশ গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশের সাথে একদল সন্ত্রাসীর গুলিবিনিময় হয়। এসময় গুলিবিদ্ধ দু'জনকে আহত অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। মৃতদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় কাউন্সিলরকে গুলি করে হত্যা: ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ওসি বলেন, গোলাগুলির সময় পুলিশের তিনজন সদস্য আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল, একটি পাইপ গান, পিস্তলের অব্যবহৃত গুলি, গুলির খোসা এবং কার্তুজের খোসা উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২২ নভেম্বর বিকালে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় পার্শ্ববর্তী ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের শাহালমকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লায় কাউন্সিলরসহ জোড়া খুনের মামলায় আরেক আসামি গ্রেপ্তার
টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২
টেকনাফে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ দুইজন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার ভোরে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের দমদমিয়া পাহাড়ি এলাকায় এ 'বন্দুকযুদ্ধে'র ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ২০ হাজার ইয়াবা, বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার করেছে র্যাব।
র্যাবের দাবি নিহত কেফায়েত উল্লাহ ও কোরবান আলী চিহ্নিত ডাকাত ও মাদককারবারি। তাদের বিরুদ্ধে মাদক ও অস্ত্র আইনে একাধিক মামলা রয়েছে।
কক্সবাজার র্যাব-১৫ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ল এন্ড মিডিয়া) মো. আবু সালাম চৌধুরী জানান, শুক্রবার ভোরের দিকে মাদক ও অস্ত্র নিয়ে একটি ডাকাত দল দমদমিয়া পাহাড়ে অবস্থান করছে এমন খবরে অভিযানে যায় র্যাব। আভিযানিক দলের অবস্থান টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা গুলি চালাতে থাকে। আত্মরক্ষার্থে র্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। গোলাগুলি থেমে গেলে ঘটনাস্থল থেকে কেফায়েত উল্লাহ ও কোরবান আলীর লাশ পাওয়া যায়। পরে ঘটনাস্থল তল্লাশি করে ২০ হাজার ইয়াবা, দুটি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার করা হয়।
ঘটনাস্থল থেকে টেকনাফ থানার পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১: ইয়াবা ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
মৌলভীবাজারে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২
টেকনাফে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১: ইয়াবা ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক ইয়াবা কারবারি নিহত হয়েছে। এসময় ঘটনাস্থল থেকে এক লাখ পিস ইয়াবা ও একটি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিবি। এই ঘটনায় বিজিবির দুই সদস্য আহত হয়েছে।
রবিবার (১৪ নভেম্বর) ভোর রাতে টেকনাফ উপজেলার মিনাবাজার ও নয়াবাজার সংলগ্ন নাফ নদীর ৭নং সুইসগইেট এলাকায় এ’ বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রমতে, নিহত ব্যাক্তি মিনা বাজারের আবু ছিদ্দিকের ছেলে মো.মামুন (২৩) বলে জানা গেছে।
একটি বিজ্ঞপ্তিতে টেকনাফ ২নং বিজিবি জানায়, উক্ত ব্যাটালিয়নের আওতাধীন ঝিমংখালী বিওপির বিশেষ টহল দল মাদকের চালান পাচারের সংবাদ পেয়ে মিনাবাজার ও নয়াবাজার সংলগ্ন পয়েন্টে অবস্থান নেয়। কিছুক্ষণ পর ৪/৫জন লোকজন মৎস্যঘেঁর বেয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। তখন বিজিবি জওয়ানেরা তাদের দাড়ানোর জন্য চ্যালেঞ্জ করে সামনে অগ্রসর হলেই দূর্বৃত্তরা বিজিবিকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে। এতে বিজিবির নায়েক সাজদার রহমান (৩৭) এবং ল্যান্স নায়েক মোস্তফা আলী (৩২) আহত হয়। তখন বিজিবি জওয়ানেরা সরকারী সম্পদ ও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলিবর্ষণ করে। এছাড়া গুলিবিদ্ধ হয় মাদক কারবারী দলের একজন।
আরও পড়ুন: মৌলভীবাজারে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২
এতে সশস্ত্র মাদক কারবারী গ্রুপের সদস্যরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থল তল্লাশী করে একলাখ পিস ইয়াবা, একটি দেশীয় লম্বা অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
আহত বিজিবি সদস্যরাসহ গুলিবিদ্ধ মাদক কারবারীকে চিকিৎসার জন্য টেকনাফ উপজেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে আহত বিজিবি সদস্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। কিছুক্ষণ পর গুলিবিদ্ধ মাদক কারবারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত করার জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এই ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে পৃথক মামলার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন: বাঁশখালীতে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১
মৌলভীবাজারে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ২
মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মিরতিংগা চা বাগানে র্যাব-৯ ক্যাম্পের সদস্যদের সাথে বন্দুকযুদ্ধে দুইজন নিহত হয়েছেন। রবিবার ভোর রাতে মাইজদিহি পাহাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
র্যাব অজ্ঞাতনামা পরিচয় বললে ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায় নিহতরা হলেন ব্যবসায়ী নাজমুল হাসান হত্যা মামলার আসামি চৈত্রঘাটের প্রতাপী এলাকার তোফায়েল আহমেদ (২৮) ও চৈত্রঘাটের শহীদ (৩৫)।
আরও পড়ুন: বাঁশখালীতে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১
র্যাব-৯ শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের কমান্ডার (অতিরিক্ত পুলিশ সুপার) বসু দত্ত চাকমা জানান, তাদের কাছে তথ্য ছিল মিরতিংগা চা বাগান ও কমলগঞ্জ মরিতিংগা চা বাগানের সীমানার পাহাড়ি এলাকায় একদল সন্ত্রাসী অবস্থান করছে। খবর পেয়ে রবিবার ভোর রাতে মাইজদিহি চা বাগানের পাহাড়ি এলাকায় টহলকালে র্যাবের গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে র্যাবের পক্ষ থেকেও পাল্টা গুলি ছোড়া হয়। এ সময় র্যাবের তিন জন সদস্য আহত হয়েছেন। তিনি জানান,তাদের সাথে আরও কিছু সন্ত্রাসী ছিল বলে মনে হচ্ছিল। তাদের কাছ থেকে কিছু অস্ত্র, গুলি ও রাম দা উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও জানান, গোলাগুলি বন্ধের কিছুক্ষণ পর ঘটনাস্থল থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের দুইজন কে উদ্ধার করে শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক কারবারি নিহত
শ্রীমঙ্গল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ জামাল জানান, র্যাব-৯ শ্রীমঙ্গল ক্যাম্প থেকে দুটি লাশ পাঠানো হয়েছে। তবে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
বাঁশখালীতে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মো. আলমগীর (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহত আলমগীর ডাকাতদলের সদস্য বলে জানিয়েছে র্যাব।
বুধবার ভোরে বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারা গ্রামে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। নিহত আলমগীরের বাড়ি বাঁশখালী উপজেলায়।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক কারবারি নিহত
চট্টগ্রাম র্যাবের সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) নুরুল আবসার জানান, র্যাবের একটি টিম গণ্ডামারা এলাকায় টহল দিচ্ছিল। আকস্মিকভাবে তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে কিছু দুর্বৃত্ত। আত্মরক্ষার্থে র্যাব সদস্যরাও গুলি ছোঁড়েন। পাল্টাপাল্টি গুলিবিনিময়ের পর ঘটনাস্থলে একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত ব্যক্তিকে স্থানীয়রা মো. আলমগীর ওরফে আলম ডাকাত হিসেবে শনাক্ত করেছে।তিনি জানায়, ঘটনাস্থল থেকে চারটি বিভিন্ন ধরনের আগ্নেয়াস্ত্র, দুটি রামদা, একটি ছুরি, ১১ রাউন্ড কার্তুজ ও দুই রাউন্ড খোসা উদ্ধার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহতর্যাব জানায়, আলমগীরের বিরুদ্ধে বাঁশখালীসহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন থানায় ডাকাতির অভিযোগে ৯টি মামলা আছে।
উখিয়ায় র্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক কারবারি নিহত
কক্সবাজারের উখিয়ায় র্যাবের সঙ্গে মাদক কারবারির গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এসময় জাহাঙ্গীর আলম নামে এক মাদক কারবারি নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা এবং অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারের দাবি করেছে এলিট ফোর্সের সদস্যরা।
বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উখিয়ার জালিয়াপালং এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার র্যাব ১৫- এর অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ বলেন, মাদক উদ্ধারে গেলে র্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায় মাদক কারবারিরা। আত্মরক্ষার্থে র্যাবও পাল্টা গুলি চালালে মাদক কারবারি জাহাঙ্গীর নিহত হয়। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে একটি অস্ত্র, তিন রাউন্ড গুলি ও ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
আরও পড়ুন: বিজিবির সাথে বন্দুকযুদ্ধে টেকনাফে নিহত ১
কেরানীগঞ্জে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত ২
বিজিবির সাথে বন্দুকযুদ্ধে টেকনাফে নিহত ১
কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীতে বন্দুকযুদ্ধে এক জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিজিবি। নিহতের পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।
এই সময় তিন লাখ ৪০ হাজার পিস ইয়াবা ও বন্দুকসহ ধারালো কিরিচ ও লোহার রড উদ্ধারের দাবি করেছে সামীন্তরক্ষী বাহিনী।
রবিবার ভোরে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা নিয়ে বাংলাদেশে ঢুকার সময় এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত ২
টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ফয়সল হাসান খানের ভাষ্য, ভোরে মিয়ানমারের জলসীমানা থেকে নৌকাযোগে টেকনাফের নাফ নদ সীমান্ত দিয়ে প্রবেশেকালে কয়েকজন মাদক পাচারকারিকে দেখতে পায় বিজিবি। এ সময় বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি করতে থাকে পাচারকারীরা। আত্মরক্ষার্থে বিজিবি সদস্যরাও গুলি করেন। এক পর্যায়ে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে পড়ে যায়। পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি করে তিন লাখ ৪০ হাজার পিস ইয়াবা ও একটি বন্দুক উদ্ধার করে বিজিবি।
তার ভাষ্য, এ ঘটনায় সরকারি কাজে বাঁধা ও অবৈধ মাদক পাচারের দায়ে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
কেরানীগঞ্জে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত ২
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের ঝিলমিল আবাসিক এলাকায় সোমবার রাতে র্যাব-১০ এর সদস্যদের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। তবে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: সাহিনুদ্দিন হত্যা: কথিত বন্দুকযুদ্ধে আসামি নিহত
র্যার-১০ এর দায়িত্বরত কোম্পানি কমান্ডার মেজর ওহেদুর রহমানের ভাষ্য, ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ঝিলমিল আবাসিক হাউজিং এলাকায় সোমবার দিবাগত রাতে র্যাব (১০) এর টহল দল ও সন্ত্রাসীদের মাঝে ২০-৩০ মিনিট গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গোলাগুলির একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে গেলে ঘটনাস্থলে আহত অবস্থায় দুই সন্ত্রাসীকে দেখতে পেয়ে তাদের উদ্ধার করে র্যাব সদস্যরা। পরে রাতেই আহতদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া জানান, র্যাবের গুলিতে আহত দুই যুবক মারা গেছে। তবে এখনও তাদের কোন নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: বিজিবির সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ টেকনাফে ২ ‘মাদক ব্যবসায়ী’ নিহত
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ জানান, সকাল ১০টার দিকে তাদের থানার একজন পুলিশ অফিসারকে তথ্য সংগ্রহের জন্য ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনি আসার পর সকল তথ্য দেয়া হবে।