ডিএসসিসি
দোকান বরাদ্দে অনিয়ম রোধ করা হয়েছে: ডিএসসিসি মেয়র
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, দোকান বরাদ্দে সকল ধরনের অনিয়ম রোধ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, দোকান বরাদ্দ প্রদান কার্যক্রমে নানাবিধ অনিয়ম ছিল। ফলে প্রকৃত বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গ নানা সময়ে বহুবিধ জটিলতার সম্মুখীন হয়েছেন। ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাই, প্রশাসনিক সংস্কারের অংশ হিসাবে আমরা এই দোকান বরাদ্দ প্রদান কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। ফলে দোকান বরাদ্দে সকল অনিয়ম রোধ করা সম্ভব হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের ব্যাংক ফ্লোর প্রাঙ্গণে ঢাকা ট্রেড সেন্টারের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলা, ঢাকেশ্বরী মন্দির রোডসাইড মার্কেট ও আজিমপুর আধুনিক নগর মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে দোকান বরাদ্দ প্রদানের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লটারি কার্যক্রম পূর্ব বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: ঢাকার নদীমুখী গোড়াপত্তন দৃশ্যমান হবে: ডিএসসিসি মেয়র
এ সময় যে কোনও ধরনের অনিয়ম সম্পর্কে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে মেয়র বলেন, অনেক সময় প্রতারক চক্র নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে, বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে আপনাদের কষ্টার্জিত অর্থ হাতিয়ে নেয়। এ ধরনের প্রতারণা ও জালিয়াতি সম্পর্কে আপনারা সজাগ থাকবেন এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরসহ আমাদেরকে অবগত করবেন। মনে রাখবেন, কোনও প্রতারক চক্র কিংবা ব্যক্তি আপনাদেরকে অবৈধ উপায়ে দোকান বরাদ্দ দিতে পারবে না। সেজন্য আপনাদের সকলের উপস্থিতিতে এ লটারি প্রক্রিয়া যথাযথভাবে আয়োজন করা হয়েছে।
করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হকের সঞ্চালনায় লটারির মাধ্যমে দোকান বরাদ্দ প্রদান কার্যক্রম অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আকরামুজ্জামান, অঞ্চল-১ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মেরীনা নাজনীন, অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা বাবর আলী মীর, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রঞ্জন বিশ্বাস, সংরক্ষিত আসন ৭ এর কাউন্সিলর শিরিন গাফ্ফার, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সাফিয়া আক্তার সীমু, করপোরেশনের উপ-প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা শাহজাহান আলী এবং রাজস্ব কর্মকর্তা মিয়া মো. জুনায়েদ আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা ট্রেড সেন্টারের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তলায় ১৭৯ জন, ঢাকেশ্বরী মন্দির রোডসাইড মার্কেটে ৪১ জন ও আজিমপুর আধুনিক নগর মার্কেটের ১৫ জন ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে দোকান বরাদ্দ প্রদানে এ লটারি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেল পুনরুদ্ধারে ডিএসসিসি'র উচ্ছেদ অভিযান শুরু
ডিএসসিসি’র অভিযানে নীলক্ষেতের ১৮৮টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
ডিএসসিসি’র অভিযানে নীলক্ষেতের ১৮৮টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে নীলক্ষেত রোড সাইড মার্কেট তথা তুলা মার্কেটের ১৮৮টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করেছে।
রবিবার ডিএসসিসি’র সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে ২৬নং ওয়ার্ডের নীলক্ষেত তুলা মার্কেটে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আরও পড়ুন: হোটেল ও রেস্টুরেন্ট রাত ১০টার পর বন্ধ থাকবে: ডিএসসিসি
নীলক্ষেত তুলা মার্কেটের প্রথম তলায় শুধু ৩৫টি দোকানই বৈধ। এছাড়াও তিন তলা মার্কেটের ২য় ও ৩য় তলা ৭৫টি করে মোট ১৫০টি এবং প্রথম তলায় বৈধ ৩৫টি দোকানের সঙ্গে অবৈধভাবে ৩৮টি দোকান সম্প্রসারণ ও নির্মাণ করা হয়। সবমিলিয়ে তুলা মার্কেটে মোট ১৮৮টি অবৈধ দোকান রয়েছে।
আজকের অভিযানে সকল অবৈধ দোকান ও দোকানের বর্ধিতাংশ উচ্ছেদে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযান প্রসঙ্গে করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘নীলক্ষেত তুলা মার্কেটের বৈধ ৩৫টি দোকানের ওপর ভিত্তি করে একটি অসাধু চক্র নিয়ম বহির্ভূতভাবে ১৮৮টি অবৈধ দোকান নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করেছে। অভিযানে প্রথম তলার বৈধ ৩৫টি দোকান বাদে বাকী সকল অবৈধ দোকান ভেঙে ফেলা হবে। সকল অবৈধ দোকান না ভাঙা পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।’
করপোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন পুরো উচ্ছেদ কার্যক্রম তদারকি করেন ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন। আগামীকালও উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেল পুনরুদ্ধারে ডিএসসিসি'র উচ্ছেদ অভিযান শুরু
গুলিস্তানে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে ডিএসসিসির উচ্ছেদ অভিযান
আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেল পুনরুদ্ধারে ডিএসসিসি'র উচ্ছেদ অভিযান শুরু
আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেল দখল করে গড়ে ওঠা বড় বড় দখলদারদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
রবিবার থেকে বুড়িগঙ্গা চ্যানেল পুনরুদ্ধারে ম্যাটাডোর পার্ক, পান্না ব্যাটারি কারখানা, চ্যানেলের জায়গায় গড়ে ওঠা একটি ১০তলা ভবনসহ ২৮টি অবৈধ স্থাপনার অবৈধ বর্ধিতাংশ উচ্ছেদে অভিযান শুরু করেছে ডিএসসিসি।
দিনব্যাপী চলমান এই উচ্ছেদ কার্যক্রম রবিবার মতো সমাপ্ত হলেও সোমবার সকাল থেকে আবারও উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
আরও পড়ুন: হোটেল ও রেস্টুরেন্ট রাত ১০টার পর বন্ধ থাকবে: ডিএসসিসি
করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে রবিবার সকাল ১১টা থেকে কালুনগর স্লুইস গেইট হতে ম্যাটাডোর পার্ক পর্যন্ত এলাকায় এই অভিযান শুরু হয়।
অভিযান প্রসঙ্গে করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বুড়িগঙ্গা আদি চ্যানেল দখল করে গড়ে ওঠা ভবন/প্রতিষ্ঠানসমূহের যে অংশ চ্যানেলের জায়গায় অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে ইতোমধ্যে তা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, রাজউক, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন, গণপূর্ত অধিদপ্তর, বিআইডব্লিউটিএ, জেলা প্রশাসন, জরিপ অধিদপ্তর কর্তৃক চিহ্নিত করা হয়েছে। চিহ্নিত করা সেসব ভবনের অবৈধ বর্ধিতাংশ ভেঙে ফেলতে করপোরেশনের মেয়র মহোদয়ের নির্দেশনার আলোকে রবিবার থেকে আমরা উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছি। অভিযান অব্যাহতভাবে পরিচালনা করা হবে। একইসঙ্গে উদ্ধারকৃত অংশে আদি চ্যানেল পুনরুদ্ধার কার্যক্রমও চলমান রয়েছে।’
করপোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
অভিযানকালে ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. নুরে আলম ও ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: গুলিস্তানে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে ডিএসসিসির উচ্ছেদ অভিযান
২৪ বছর ধরে হোল্ডিং ট্যাক্স না দেয়ায় গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ডিএসসিসির অভিযান
শাহবাগ শিশু পার্ক: আধুনিকায়নের নামে ৩ বছরের বেশি সময় বন্ধ
আধুনিকায়নের নামে তিন বছরের বেশি সময় ধরে রাজধানীর শাহবাগ শিশু পার্ক বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ। এতে বিনোদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিশু–কিশোররা।
নগর বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি শিশু পার্ক আধুনিকায়ন বা আধুনিক রাইড স্থাপনের নামে অর্ধযুগ পার করে দেবে, এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ সময়ে একটি প্রজন্ম শিশু পার্কের বিনোদন থেকে বঞ্চিত হবে। এতে তাদের শারীরিক-মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
পড়ুন: ‘ইয়াংগেস্ট ট্রাভেলার অব বাংলাদেশ’ স্বীকৃতি পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী শাওন
উন্মুক্ত বর্জ্যের পরিমাণ ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে: মেয়র তাপস
ঢাকা শহরে আগে যেখানে ৯০ শতাংশ বর্জ্য উন্মুক্ত অবস্থায় থাকতো, সেখানে বিগত দুই বছর থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে বলে জানান ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
বুধবার সকালে খিলগাঁও এলাকায় দক্ষিণ সিটির দুই নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্বর্তীকালীন বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রের (এসটিএস) উদ্বোধন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এ মন্তব্য করেন।
মেয়র বলেন, ‘ঢাকা শহরে আগে যত্রতত্র ৯০ শতাংশ বর্জ্য উন্মুক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতো। বর্তমানে এটা কমিয়ে তা মাত্র ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। (বর্জ্য সংগ্রহ বাড়াতে) বাকি অন্তর্বর্তীকালীন বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রগুলো নির্মাণ করতে আমাদের কাজ চলমান রয়েছে।’
আরও পড়ুন: আর সম্ভব নয়, রোহিঙ্গাদের ফিরে যেতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা এখন আর বর্জ্যের শহর নয় উল্লেখ করে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ‘ঢাকা শহরে আগে ৯০ ভাগ বর্জ্য উন্মুক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতো। ৫০ বছরে মাত্র ২৪টি বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। আর আমরা এই দুই বছরে ৩৫টি বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণ করেছি। বাকিগুলোর কাজ চলমান আছে।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়নের কারিগর, বলিষ্ঠ নেতৃত্বের অধিকারী এবং অসহায়, গরিব-দুঃখী মানুষের আশ্রয়স্থল সফল রাষ্ট্রনায়ক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে দেশব্যাপী উৎসবমুখর পরিবেশে নানা কর্মসূচি পালন করছে, এই দিনে আমরা প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করি। বাংলাদেশ আজ অনেক এগিয়ে গেছে, আমরা কামনা করি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই যেন আমরা উন্নত বাংলাদেশ গড়তে পারি।’ এ সময় ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস ভূইয়া মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটেন এবং পরবর্তীতে বাইতুল মুকাররম মসজিদের পূর্ব ফটক ও ডিআইটি এভিনিউ সড়কের সংযোগ রাস্তা ও আদি বুড়িগঙ্গা চ্যানেলের চলমান খনন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডসমূহের কাউন্সিলর ও মহিলা কাউন্সিলররা, দক্ষিণ সিটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে সরকারের সমালোচনা করতে পারে: ওয়াশিংটনে প্রধানমন্ত্রী
এশিয়ায় খাদ্য সংকট মোকাবিলায় ১৪ বিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি
গুলিস্তানে ফুটপাত দখলমুক্ত করতে ডিএসসিসির উচ্ছেদ অভিযান
পথচারীদের জন্য ফুটপাত দখলমুক্ত করতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) রবিবার গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ হয়ে আহাদ পুলিশ বক্স পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে।
ডিএসসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে সকাল ১১টায় থেকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়ে বিকাল ৩টা পর্যন্ত চলে।
অভিযানে অবৈধভাবে রাস্তা ও ফুটপাথ দখলের দায়ে ৯জনকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ডিএসসিসি জানিয়েছে, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন ২০০৯ এর ধারা ৯২ এর উপধারা ৭ ও ৮ এর অধীনে জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে রেলওয়ের উচ্ছেদ অভিযান
মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘পদ্মা সেতু দিয়ে যান চলাচল শুরুর পর থেকে মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার দিয়ে যান চলাচলের পরিমাণ বেড়েছে। তাই মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার দিয়ে যান চলাচল ও সংশ্লিষ্ট এলাকায় জনসাধারণের চলাফেরা নির্বিঘ্ন করতে মেয়র মহোদয়ের নির্দেশনার আলোকে গুলিস্তান জিরো পয়েন্ট থেকে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ হয়ে সার্জেন্ট আহাদ পুলিশ বক্স এবং বঙ্গভবন ও মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারগামী ফ্লাইওভার থেকে গুলিস্তান চত্ত্বর এলাকাকে ‘রেড জোন’ ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এই রেড জোন থেকে সকল প্রকার হকার এবং রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে গড়ে তোলা স্থাপনা উচ্ছেদে রবিবার অভিযান পরিচালনা করা হয়।’
সম্পত্তি কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘গত তিন দিন এখানে টানা মাইকিং করা হয়েছে। আমরা এখানে কোনও হকার বসতে এবং কাউকে অবৈধভাবে দোকানপাট ও স্থাপনা নির্মাণ করতে দেবো না। আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
তিনি জানান, রাস্তা ও পায়ে হাঁটার পথসমূহকে লাল, হলুদ ও সবুজ শ্রেণিতে চিহ্নিত করার লক্ষ্যে এর আগে রবিবার সকালে করপোরেশনের সচিব আকরামুজ্জামানের স্বাক্ষরিত এক দপ্তর আদেশে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ডিএসসিসি প্রণীত মহাপরিকল্পনার সঙ্গে সমন্বয় রেখে রাস্তা ও হাঁটার পথ যানবাহন ও জন চলাচলের জন্য নির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে কর্ম পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন ও ব্যবস্থাপনা করবে।
অভিযানকালে করপোরেশনের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. এনামুল হক ও ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ রতন উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডের দূর্গম পাহাড়ে জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ অভিযান
খুলনায় অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ অভিযান
ওষুধের দোকান বন্ধের সময়সীমা পুনর্বিবেচনা করা হতে পারে: তাপস
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়তা অনুসারে সংশ্লিষ্ট ওষুধের দোকান বন্ধের সময়সীমা পর্যালোচনা ও পুনর্বিবেচনা করা হতে পারে।
বুধবার নগরীর আজিমপুর পথচারী পারাপার সেতু উদ্বোধন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে মেয়র এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, অবশ্যই ওষুধ একটি অত্যাবশকীয় বিষয়। এ জন্য বিবেচনা করেই আমরা মহল্লার ওষুধের দোকানগুলোকে রাত ১২টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ সময় দিয়েছি। এছাড়া হাসপাতাল সংশ্লিষ্ট ওষুধের সবসময় একটি তাগাদা থাকতে পারে এবং প্রয়োজন থাকে। এজন্য আমরা রাত দুইটা পর্যন্ত করেছি। আমরা মনে করি যে, এটা যৌক্তিক। তারপরও যদি কোনও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে লিখিত জানালে আমরা সেটা পর্যালোচনাপূর্বক বিবেচনা করব।
আরও পড়ুন: ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী জনগণের আইনজীবী ছিলেন: শেখ তাপস
তিনি বলেন, যেমন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, এটি বাংলাদেশের মধ্যে অত্যন্ত ব্যস্ত এবং গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল। তারা যদি আমাদেরকে লিখিতভাবে জানায়, তাহলে আমরা সেটা পর্যালোচনা করে পুনর্বিবেচনা করব। এছাড়া কিছু ক্ষেত্রে, যেখানে প্রয়োজন হয়, ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে হয়তোবা সময়টা বর্ধিত করা যেতে পারে। এটা সেই হাসপাতাল ও এলাকার প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করেই করা হবে। এখন থেকে কোনও ঢালাওভাবে কোনও সময়সূচি ছাড়া কেউ চলতে (কার্যক্রম পরিচালনা) পারবে না। সবাইকে একটা সময়সূচির মধ্যে আসতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যে কোনও আইন বা নীতিমালা প্রয়োগ বা বাস্তবায়নে অবশ্যই কঠোর হতে হয়। তবে সেখানে জনসম্পৃক্ততা প্রয়োজন। আমি মনে করি, আমরা যে সময়সূচি দিয়েছি, এটা শুধু ঢাকাবাসীই নয়, সারা বাংলাদেশের জনগণ এবং বহির্বিশ্বে আমাদের যারা প্রবাসী আছেন, তারাও এটা সাদরে গ্রহণ করেছেন। সুতরাং আমরা জনসম্পৃক্ততা পেয়েছি। তাই, আমি মনে করি এটা বাস্তবায়ন দুরূহ হবে না। সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা যাবে।
এরপরে ডিএসসিসি মেয়র জয়কালী মন্দির থেকে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত রাস্তার উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন করেন এবং হাজারীবাগে ট্যানারী ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের উদ্যোগে ১৫ অগাস্ট ১৯৭৫ এ নিহত সকল শহীদ স্মরণে ট্যানারি শ্রমিকদের জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম মনু, করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, করপোরেশনের সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, সলিডারিটি সেন্টার বাংলাদেশ এর কান্ট্রি প্রোগ্রাম ডাইরেক্টর এ কে এম নাসিম, ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও মহিলা কাউন্সিলরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় ঢাকা শহরকে সময়সূচির মধ্যে আনতেই হবে: মেয়র তাপস
দুটি আন্তঃজেলা বাস টার্মিনাল নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে: মেয়র তাপস
ওষুধের দোকান ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ওষুধের দোকান ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, ‘ইত্যোমধ্যে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে, সিটি কর্পোরেশনের সাথে আলোচনা চলছে। রাত ১২টার ওষুধের দোকান বন্ধের কোন নির্দেশ আমরা দেইনি। এ বিষয়ে আলোচনা চলছে। তবে ওষুধের দোকান ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে।’
বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে দেশের হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম সংক্রান্ত সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, 'স্বাস্থ্যসেবা হল জরুরি সেবা। আমরা কোন হাসপাতালের টাইমিং কমাইনি। আমরা ২৪ ঘণ্টা সেবা বজায় রেখেছি৷ শুধু অফিস কেন্দ্রিক বা সিভিল সার্জন অফিস, সেখানে ৮-৩টা করেছি। তাছাড়া সকল হাসপাতাল তার নিজস্ব গতিতে চলবে। সেখানে সময়টা অপরিবর্তিত থাকবে এবং ওষুধের দোকানের বিষয়ে আমরা বন্ধ করার জন্য কোন নির্দেশনা দেইনি।
তিনি বলেন, ‘ওষুধ একটি জরুরি প্রয়োজনীয় বিষয়। যে সমস্ত প্রতিষ্ঠান যারা জরুরি সেবা দিয়ে থাকে, সাধারণত বন্ধ রাখা হয় না। ফার্মেসিগুলো কিন্তু ২৪ ঘণ্টাই খোলা থাকে। এ বিষয়ে আমরা কোন নির্দেশনা দেইনি। সিটি কর্পোরেশন যদি এ বিষয়ে কিছু করে থাকে, আমরা তাদের সাথে আলোচনা করে একটা সুরাহা অবশ্যই করব। আমি মনে করি এটা ২৪ ঘন্টা খোলা থাকা প্রয়োজন।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যখনই শুনেছি তখন থেকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। খোলা ইনশাআল্লাহ থাকবে আমরা মনে করি। উনারা হয়তো বলেছিল রাতের বিষয়। এ বিষয়টা অবশ্যই আলোচনার প্রয়োজন থাকে। উনারা একটা সিদ্ধান্ত দিয়েছে, যে সিদ্ধান্ত আমাদের সাথে আলোচনা করে দেয়া হয়নি৷ আমরা আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে আমরা আমাদের কর্মকর্তাদেরকে বলেছি, আলোচনা করে এটাকে সরাহা করার জন্য।’
মন্ত্রী বলেন, ‘ওষুধের দোকানতো বন্ধ হয়নি। এটাতো গতকালকের বিষয়৷ এক সপ্তাহ পার হয়নি। গত পরশু ক্যাবিনেটে এটা আলোচনা হয়েছে। গতকালকে হয়তো এ বিষয়টি বলেছে৷ এ বিষয়ে আমরা গতকালই জেনেছি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আমরা বলেছি। ওষুধের দোকান বন্ধ থাকবে না, খোলা থাকবে। কারণ এটা একটা প্রয়োজনীয় জিনিস। যেভাবে হাসপাতাল খোলা থাকবে, সেভাবে ওষুধের ব্যবস্থাও থাকবে।
তিনি আরও বলেন, সরকারি হাসপাতালেতো ওষুধ সরাসরি যায়। সেখানেতো বন্ধ থাকার কোন সুযোগ নেই৷ ফার্মেসিগুলোর কথা হয়তো বলেছে, এ বিষয়ে আমরা, সেটাকেও খোলা রাখার আমরা ব্যবস্থা নেব।
এর আগে ২২ আগস্ট ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সাধারণ ওষুধের দোকান রাত ১২টা পর্যন্ত এবং হাসপাতাল সংলগ্ন নিজস্ব ওষুধের দোকান রাত দুইটা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।
এতে বলা হয়, শপিংমল, সব ধরনের দোকানপাট, ব্যবসায়িক বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, কাঁচাবাজার, মার্কেট ও স্থাপনা রাত ৮টায় বন্ধ করতে হবে। খাবার দোকান ও রেস্টুরেন্ট রাত ১০টার মধ্যে বন্ধ করতে হবে। তবে রাত ১১টা পর্যন্ত খাবার সরবরাহ করা যাবে।
আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে এসব নির্দেশনা কার্যকর হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
পড়ুন: হোটেল ও রেস্টুরেন্ট রাত ১০টার পর বন্ধ থাকবে: ডিএসসিসি
সরকার জ্বালানি খাতকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে জনগণের টাকা লুটপাট করছে: বিএনপি
হোটেল ও রেস্টুরেন্ট রাত ১০টার পর বন্ধ থাকবে: ডিএসসিসি
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য শপিংমল, সব ধরনের দোকানপাট, ব্যবসায়িক বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, কাঁচাবাজার, মার্কেট ও স্থাপনা রাত আটটায় বন্ধ করতে বলেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। এছাড়া খাবার দোকান ও রেস্টুরেন্ট রাত ১০টার মধ্যে বন্ধ করতে হবে। তবে রাত ১১টা পর্যন্ত খাবার সরবরাহ করা যাবে।
সোমবার ডিএসসিসি এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, এই সিদ্ধান্ত আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সিনেমা হল ও চিত্তবিনোদনমূলক প্রতিষ্ঠান রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।
আরও পড়ুন: ২৪ বছর ধরে হোল্ডিং ট্যাক্স না দেয়ায় গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ডিএসসিসির অভিযান
এছাড়া, সাধারণ ওষুধের দোকান রাত ১২টা পর্যন্ত এবং হাসপাতাল সংলগ্ন নিজস্ব ওষুধের দোকান রাত দুইটা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।
উল্লেখ্য, এর আগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের লক্ষ্যে গত ১৬ জুন দেয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে রাত আটটার মধ্যে শপিংমল ও কাঁচা বাজার বন্ধ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয় সরকার।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়য়ের মহাপরিচালক (প্রসাশন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী রাত আটটার মধ্যে দোকানপাট, শপিং মল, খাবারের দোকানসহ স্থাপনাগুলো বন্ধ রাখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: বকেয়া হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ডিএসসিসির অভিযান
২৪ বছর ধরে হোল্ডিং ট্যাক্স না দেয়ায় গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ডিএসসিসির অভিযান
১৯৯৮-৯৯ অর্থবছর থেকে হোল্ডিং ট্যাক্স না দেয়ায় গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) একটি দল।
হোল্ডিং ট্যাক্স বার্ষিক স্থানীয় নাগরিক সংস্থার পক্ষ থেকে দেয়া সম্পত্তি কর।
বারবার নোটিশ দিয়েও ২৪ বছরের হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ না করায় বুধবার ডিএসসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দল হাসপাতালটি সিলগালা করার জন্য অভিযান পরিচালনা করে।
নাগরিক সংস্থাটি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এই হাসপাতালটি ২৪ বছর ধরে ডিএসসিসিকে দুই কোটি ৪০ হাজার টাকার হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধ করেনি।
মুনিরুজ্জামান বলেন, ‘এক বছরের বেশি সময় ধরে অনেক নোটিশ এবং রিমাইন্ডার সত্ত্বেও, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কোনো সাড়া দেয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘তবে অভিযান চলাকালীন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রাথমিকভাবে ১০ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে এবং মেয়রের সঙ্গে আলোচনা করে বাকি বকেয়া পরিশোধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।’
আরও পড়ুন: অভিযান চালানোর সময় হামলা: খুলনায় ৩ পুলিশ আহত, আটক ৩
ডেঙ্গু রোধে বুধবার থেকে অভিযান শুরু: তাপস