রোগী
ডেঙ্গু: দেশে আরও ৪ রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে চারজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্ত চারজনই ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৫
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২২ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ১৫ জন ঢাকার মধ্যে এবং সাত জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৮০০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৯৩ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪০৭ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৭৬৯ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৭২ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৯৭ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে নতুন মৃত্যু ও আক্রান্ত নেই
ডেঙ্গু: দেশে আরও ৩ রোগী শনাক্ত
ডেঙ্গু: দেশে ৭ জন রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও সাতজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্ত সাতজনই ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩১ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৭ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৪ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ৯ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭৭৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৭৬ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪০০ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৭৩৬ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৫৩ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৮৩ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ২
দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ১
ডেঙ্গু: দেশে ৩ জন রোগী শনাক্ত
দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ১
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও একজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এছাড়া আক্রান্তদের মধ্যে একজন ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ২
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৯ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৫ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৪ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ৮ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭৬৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৬৯ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪০০ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৭৩১ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৪৮ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৮৩ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে ১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪
ডেঙ্গু: দেশে ৮ জন রোগী শনাক্ত
ডেঙ্গু: দেশে ৮ জন রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও আটজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু: দেশে ৩ জন রোগী শনাক্ত
আক্রান্তদের মধ্যে পাঁচজন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি তিনজন ঢাকার বাইরের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩০ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৫ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৫ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ৬ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭৬৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৬৬ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৪০০ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৭২৭ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৪৫ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৮২ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৪
দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ২
খুলনায় চিকিৎসকের ওপর হামলা: কর্মবিরতির ২য় দিনে চিকিৎসা না পেয়ে ভোগান্তিতে রোগীরা
খুলনার শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. শেখ নিশাত আব্দুল্লাহ-এর ওপর হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে দ্বিতীয় দিনেও কর্মবিরতি অব্যাহত রেখেছেন চিকিৎকরা।
বৃহস্পতিবার সকালেও হাসপাতালে যাননি কোনো চিকিৎসক। টানা দুই দিন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসক না থাকায় অবর্ণীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন রোগীরা।
এদিকে বুধবার রাতে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) খুলনা জেলার জরুরি সভা শেষে হামলায় জড়িত ব্যক্তিরা গ্রেপ্তার না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন চিকিৎসকরা।
সভা শেষে বিএমএ’র জেলা সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলম অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হওয়া না পর্যন্ত চিকিৎসকদের কর্মবিরতি চলবে বলে জানান। আজ (বৃহস্পতিবার) বেলা ১১টায় শেখ আবু নাসের হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: খুলনায় চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে সকল হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টার কর্মবিরতি
প্রসঙ্গত, ডা. নিশাত আবদুল্লাহ’র ওপর হামলার প্রতিবাদে বুধবার সকাল ৬টা থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন চিকিৎসকরা। এতে করে সরকারি হাসপাতাল ও বেসরকারি ক্লিনিকে চিকিৎসা কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। দূর-দূরান্ত থেকে আসা রোগীরা চিকিৎসা নিতে না পেরে ফিরে যাচ্ছেন। হাসপাতালে ভর্তি রোগীরাও সেবা পাচ্ছেন না।
খুলনায় চিকিৎসকের ওপর হামলা: কর্মবিরতির ২য় দিনে চিকিৎসা না পেয়ে ভোগান্তিতে রোগীরা
আরও পড়ুন: হাসপাতালে রোগীর মৃত্যু, টুঙ্গিপাড়ায় চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
খুলনায় চিকিৎসকের ওপর হামলা: সেবা বন্ধের আল্টিমেটাম
ডেঙ্গু: দেশে ৩ জন রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে তিনজন ডেঙ্গুরোগী আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে দুইজনই ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি একজন ঢাকার বাইরের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৭ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১২ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৫ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৩
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭৩৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৫০ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৩৮৫জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৬৯৯ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩৩২ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৬৭ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৪ জন
ডেঙ্গু: মৃত্যুশূন্য দিনে আক্রান্ত ৫
দেশে ২জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও দুইজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্ত ব্যক্তি ঢাকার বাইরের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে শনাক্ত ও মৃত্যু নেই
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১২ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১১ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭১৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৪১ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৩৭৪ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৬৮৩ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩২৩ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৬০ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি, আক্রান্ত ৪
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৯ জন
দেশে একজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও একজন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্ত ব্যক্তি ঢাকার বাইরের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১৯ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ১৩ জন ঢাকার মধ্যে এবং ৬ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৭০০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৩৩৫ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ৩৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৬৭২ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে ৩১৬ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ৩৫৬ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৯জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ১০ জন
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫ জন
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ১২ জন
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময়ে ১২ জন নতুন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আক্রান্তদের মধ্যে ৬ জন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি ৬ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৫১ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এরমধ্যে ৩০ জন ঢাকার মধ্যে এবং ২১ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
আরও পড়ুন: বছরের প্রথম দিনে ৪১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত, মৃত্যু নেই
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ৫১৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এর মধ্যে ঢাকায় ২৪৫ জন ও ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন ২৭০ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৪৫৮ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
এদের মধ্যে ২১২ জন ঢাকার বাসিন্দা, বাকি ২৪৬ জন ঢাকার বাইরের অন্যান্য জেলার বাসিন্দা।
এছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ৪৮ জন
দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৩১ জন
পহেলা মার্চ থেকে নিজ প্রতিষ্ঠানেই রোগী দেখতে পারবেন সরকারি চিকিৎসকরা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছেন, পহেলা মার্চ থেকে নিজ প্রতিষ্ঠানেই চিকিসকরা রোগী দেখতে পারবেন।
তিনি জানান, সরকারি ইন্সটিটিউটের প্র্যাকটিসের কথা বলা হয়েছে, যাতে তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠানে প্র্যাকটিস করতে পারে।
এছাড়া কারা কতক্ষণ, কিভাবে প্র্যাকটিস করবে সেটি বাস্তবায়নে একটি টিম গঠন করেছি, তারা আমাদের অবহিত করবেন।
রবিবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্যখাতের কিছু জরুরি বিষয় নিয়ে মিডিয়া ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মার্চ মাস থেকে ইন্সটিটিউশনাল প্র্যাকটিস শুরু হবে। পাইলট প্রকল্প হিসাবে ৫০টি উপজেলা ২০টি জেলা ও পাঁচটি মেডিকেল এর আওতাভুক্ত থাকবে।
আরও পড়ুন: দেশের সকল জেলা হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি সার্ভিস চালু করা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
এতে রোগীরা বেশি চিকিৎসা পাবেন। এছাড়া পহেলা মার্চ থেকে ইন্সটিটিউশনাল প্র্যাকটিস শুরু করতে চাচ্ছি।
ফি কি বেশি হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাইরে যে ফি তারা নেন, সেক্ষেত্রে নিজের প্রতিষ্ঠানে অবশ্যই কম ফি নেবেন বলে আশা করি। বাইরে যা ফি হয় তার চেয়ে কমই হয়ত গ্রহণ হবে। চেম্বারে বসে যে পরামর্শ দেয়া হয় সেগুলো তারা দেবেন। সেটা অফিসের কর্মঘন্টার পর। সেখানে কাজ করার জন্য আমরা অবশ্যই তাদের তাগিদ দেবো। তারা প্রায়য়োরেটি পাবেন।
তিনি আরও বলেন, নিজের প্রতিষ্ঠানে কাজ করবে। যাবতীয় যা কাজ আছে করবে। এর বাইরে যদি সময় পায় তাহলে তারা কাজ করবে। এখানে সময় দিলে সেভাবে বাইরে সময় দিতে পারবে না। এখনও বাইরে প্র্যাকটিস করেন।
জাহিদ মালেক বলেন, আমরা এটি বাস্তবায়ন করতে পারব আশা করি। প্রাইভেট প্র্যাকটিস নতুন কনসেপ্ট না। শুরু করতে গাইডলাইন লাগবে, সেখানে সময়, অর্থ সব নিয়ে কাজ শুরু করব।
এছাড়া কাজ করার মধ্যে কোন সমস্যা দেখা দিলে সেটি সমাধান করব।
তিনি বলেন, স্বাস্থ্যসেবায় আমরা প্রতিনিয়ত কিছু উন্নয়নের চেষ্টা করছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ে চোখের কর্ণিয়া ও কিডনি প্রতিস্থাপন সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। আমরা সেখানকার সকলকে ধন্যবাদ জানাই। কিছুদিন আগে তারা লিভার প্রতিস্থাপনও করেছেন, যেটি একটি মাইলফলক। মানুষ এসব চিকিৎসার জন্যই বিদেশে যায়। মৃত্যুর পর যদি কিডনিটা দিয়ে যেতে পারেন, সেটা যদি মৃত্যুর আগে বলে যান তাহলে সেটি অন্য একজন মানুষের জীবন রক্ষা পেতে পারে। একজন মৃত ব্যক্তি মারা গেলে কয়েক ঘন্টা পর কিডনি অকেজো হয়ে যাবে, তাই সেটি দান করে একজনের জীবন বাঁচাতে পারেন। আমরা চাচ্ছি কিডনি প্রতিস্থাপন আরও জোরদার হবে, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভারে কিডনি প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করছি। আমাদের প্রতিনিয়ত চেষ্টা আছে কিভাবে দেশের স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি করা যায় এবং মানুষের বিদেশে যেতে না হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিভাগভিত্তিক জায়গাগুলোতে যে সমস্যা আছে সেগুলো সমাধানের চেষ্টা করছি। বরিশাল বিভাগে গিয়ে যে সমস্যাগুলো দেখেছি, সেগুলো সমাধানের জন্য পরামর্শ দিয়ে এসেছি। তবে সঠিক তদারকি হলে ভালো কাজ হবে। আমাদের দুর্বল জায়গা হলো উপজেলা হাসপাতালগুলো। আমরা ডাক্তার নার্স নিয়োগ দিলেও ঘাটতি কমেনি।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে ৫০০ বেডের হাসপাতাল করা হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সবাইকে স্বাস্থ্যকার্ড দেয়া হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী