জিএম কাদের
রংপুর-৩ আসনে জাপার মনোনয়ন ফরম নিলেন জিএম কাদের
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সাংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে তার পক্ষে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক ও জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্ববায়ক আজমল হোসেন লেবু।
আরও পড়ুন: টাকা বা ক্ষমতার জন্য নিজেকে বিক্রি করতে পারব না: জিএম কাদের
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাফিউল ইসলাম শাফী।
মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ শেষে আজমল হোসেন লেবু সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। আমাদের মাঝে কোনো কোন্দল নেই। রংপুর জাতীয় পার্টির ঘাঁটি।
তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রীয় নির্দেশে আমরা জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছি। জাপা চেয়ারম্যানের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করায় আনন্দিত তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।
উল্লেখ্য, রংপুর-৩ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য ও হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ছেলে রাহগির আলমাহি সাদ এরশাদ।
আরও পড়ুন: জনগণ আগামী নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে উদ্বিগ্ন: জিএম কাদের
দুইটি দল শুধু পূজা-নির্বাচনের সময় সংখ্যালঘুদের নিয়ে চিন্তা করে: জিএম কাদের
জনগণ আগামী নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে উদ্বিগ্ন: জিএম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ আগামী সাধারণ নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
তিনি বলেন, সঠিক সময়ে ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে জনগণের মধ্যে শঙ্কা রয়েছে। তারা নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে উদ্বিগ্ন।
আরও পড়ুন: কা বা ক্ষমতার জন্য নিজেকে বিক্রি করতে পারব না: জিএম কাদের
সোমবার রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয় মিলনায়তনে ‘উপজেলা ব্যবস্থা প্রবর্তন দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় জিএম কাদের বলেন, আসন্ন নির্বাচন জনগণের অগ্রাধিকার এবং আগামী দিনগুলোতে কী হবে তা নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন।
এর আগে অনুষ্ঠিত দুটি ডেমোক্রেসি সামিটে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি উল্লেখ করে জিএম কাদের বলেন, ‘জার্মানি পরিচালিত ১২৯টি দেশের মধ্যে সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, ৪৮টি দেশে স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতায় রয়েছে।’
তিনি বলেন, জরিপে বাংলাদেশ, লেবানন, মোজাম্বিক, নিকারাগুয়া ও উগান্ডার সরকারকে ‘নতুন স্বৈরাচারী’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
জিএম কাদের বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নামে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করেছে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম মহাসচিব গোলাম মোহাম্মদ রাজুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: দুইটি দল শুধু পূজা-নির্বাচনের সময় সংখ্যালঘুদের নিয়ে চিন্তা করে: জিএম কাদের
নানা অজুহাত দিয়ে দাম বাড়ানো হচ্ছে: জিএম কাদের
নানা অজুহাত দিয়ে দাম বাড়ানো হচ্ছে: জিএম কাদের
নানা অজুহাত দিয়ে দ্রব্যমূল্য একেবারেই নিয়ন্ত্রণহীন করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
তিনি বলেন, আমার মনে হয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। সরকার সম্পূর্ণভাবে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। নানান অজুহাত দিয়ে দাম একেবারেই নিয়ন্ত্রণহীন করা হচ্ছে।
শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১টায় রংপুর নগরীর দর্শনাস্থ পল্লী নিবাসে জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
আরও পড়ুন: রওশন এরশাদের অসুস্থতার সুযোগে কিছু লোক তার সইয়ে কাগজ তৈরি করছে: জিএম কাদের
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জিএম কাদের বলেন, দাম যেটা বেঁধে দেওয়া হয়েছে আমি মনে করি এটা কখনই সফল হওয়া সম্ভব নয়। দাম বেঁধে দেওয়ার একটা নিয়ম ছিল। কতটুকু দাম যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। হিসাব নিকাশ করে সেটা জানানো হয়।
তিনি আরও বলেন, যৌক্তিকতার বাইরে কেউ নিলে একটা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হয়। সহনীয় যেটাকে বলা হবে তা যুক্তিসঙ্গত দাম। সেটার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়। যথেষ্ট ঘাঁটাঘাঁটি করতে হয়, ডাটা নিতে হয়, ইভেন চাহিদা ও যোগানের ওপর তা নির্ধারণ হয়। যদি সেটা ঠিক না থাকে, তাহলে আমি যতই চাপাচাপি করি এটা স্বাভাবিকভাবে ঠিক হবে না।
জিএম কাদের বলেন, সিন্ডিকেট সরকারকে কোনো পাত্তা দিচ্ছে না বলে আমি মনে করি। যেখানে সরকারের হস্তক্ষেপ করার কথা, সরকারের কিছু দায়িত্ব থাকে। সেসব জায়গায় তারা সঠিকভাবে কিছু করছে এ ধরনের কোনো প্রমাণ আমরা পাই না। সে কারণে দ্রব্যমূল্য সরকার যাই বেঁধে দিয়ে থাকুক, বাজারে এর চেয়ে মূল্য বেশি।
তিনি বলেন, কৃষকরা অনেক সময় কম দামে দিচ্ছে শহরে তা অনেক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে, যেটা করা হচ্ছে অযৌক্তিকভাবে। তা নিয়ন্ত্রণে সরকারের কোনোরকম কোনো বন্দোবস্ত বা পদক্ষেপ জনগণের চোখে পড়ছে না। দ্রব্যমূল্যের চাপে মানুষ অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় আছে। এটা একটা দুর্বিসহ অবস্থা।
জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা এখন পর্যন্ত চিন্তা করছি ৩০০ আসনে করব। ভবিষ্যতে কী করব, ভবিষ্যতের অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা হবে। যেহেতু এখনও রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনেক অস্থিতিশীল, অনিশ্চিত, অস্বচ্ছ। সবকিছু জেনে বিবেচনায় নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সবাই আমার মনে হয় এই অনিশ্চয়তার দিকে তাকিয়ে আছে। সরকার এক ধরনের নির্বাচন করতে চাচ্ছে, সরকারের বিপক্ষ আরেক ধরনের নির্বাচন করতে চাচ্ছে। কোনো পদ্ধতিতে আসলে নির্বাচন হবে সেটাই আমরা জানি না। নির্বাচন সঠিক পথে সঠিক সময়ে হবে কিনা, এটা নিয়ে জনগণের মধ্যে অনেক কানাঘুষা আছে সন্দেহ আছে, আশংকা আছে।
তিনি বলেন, সব মিলিয়ে আমরা এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না সঠিকভাবে। শেষ পর্যন্ত কে লড়বেন আর কে থাকবেন সেটাও অনিশ্চিত। রংপুর-৩ আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত নিয়েও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
আরও পড়ুন: টাকা বা ক্ষমতার জন্য নিজেকে বিক্রি করতে পারব না: জিএম কাদের
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় সরকার এড়াতে পারে না: জিএম কাদের
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় সরকার এড়াতে পারে না: জিএম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, চলমান ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ সরকার।
তিনি বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার দায় সরকার এড়াতে পারেন না।
রবিবার (৬ আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জি এম কাদের এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: দেশের স্বার্থে আমরা সব ত্যাগ করতে প্রস্তুত: জিএম কাদের
তিনি বলেন, দুই সিটি করপোরেশনের ব্যর্থতায় সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গু। যাদের ব্যর্থতায় সারা দেশে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে তাদের জবাবদিহি করতে হবে।
দেশের সব হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্রে যথাযথ ডেঙ্গু পরীক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সরকারের কাছে দাবি জানান কাদের।
হাসপাতালের ভয়াবহ অবস্থার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, হাসপাতালে বেড খালি নেই, বারান্দা, করিডোর ও সিঁড়ির নিচেও ডেঙ্গু রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, হাসপাতালে পা ফেলার জায়গা নেই। পর্যাপ্ত জনবল ও সরকারি সহায়তার অভাবে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন।
তিনি আরও বলেন, জনবলের ঘাটতি ও অপর্যাপ্ত সরকারি সহায়তা স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের পর্যাপ্ত চিকিৎসা প্রদানের প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করছে।
প্রতিদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন জিএম কাদের।
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬৩ হাজার ৯৬৮ জন।
অন্যদিকে, চিকিৎসা শেষে ৫৪ হাজার ৩৩১ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
এ ছাড়া চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩০৩ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে শুধু রাজধানীতেই ২৪১ জন।
আরও পড়ুন: জনগণের আস্থা ফেরাতে না পারলে মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না: জিএম কাদের
বিনামূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করুন: জিএম কাদের
জনগণের আস্থা ফেরাতে না পারলে মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না: জিএম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয় না; এটা প্রমাণিত। জাতীয় পার্টি ও দেশের মানুষ অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়।
তিনি বলেন, কিন্তু সরকার সাজানো নির্বাচন চায়। বিগত ২০১৪ সাল ও ২০১৮ সালের নির্বাচনও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি। আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যরা সিল মেরেছে, জনগণ ভোটকেন্দ্রে যায়নি। তাই জনগণের আস্থা ফেরাতে না পারলে আগামীতেও মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না।
রবিবার (৩০ জুলাই) বগুড়া জেলা জাতীয় পার্টির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আমাদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে। জাতীয় পার্টিকে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করেছে। জাতীয় পার্টিকে তাদের বি-টিম হিসেবে রাখতে এখনও কাজ করছে সরকার।
আরও পড়ুন: দেশের স্বার্থে আমরা সব ত্যাগ করতে প্রস্তুত: জিএম কাদের
তিনি বলেন, কিন্তু আমরা আর এভাবে থাকবো না। দলকে শক্তিশালী করে আগামীতে আমরা ভালো করব। সরকারের কাছে এভাবে থাকতে চাই না। তাই ঘরে বসে থাকলে দল শক্তিশালী হবে না, এ জন্য কাজ করতে হবে।
জেলা সভাপতি শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম, ওমরের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলের কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আগামী নির্বাচনে আমরা ৩০০ আসনে নির্বাচন করব। সে জন্য আপনারা প্রস্তুতি নিন। আমরা কারো জোটে নেই।
এ ছাড়া দলের জাতীয় ও জেলা নেতৃবৃন্দ বক্তব্য দেন। সম্মেলনে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সহায়তা করবে: জিএম কাদের
বিনামূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করুন: জিএম কাদের
সারাদেশে ডেঙ্গুর পরিস্থিতি দিন দিন খারাপ হচ্ছে, তাই সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে সরকারি সহায়তায় বিনামূল্যে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মুহাম্মদ কাদের।
এছাড়া যারা ব্যর্থতা ও সমন্বয়হীনতার কারণে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। দুর্নীতির প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
এক বিবৃতিতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গণমাধ্যমকে উদ্ধৃত করে বলেন, শনিবার (৮ জুলাই) একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৮২০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সহায়তা করবে: জিএম কাদের
সংখ্যার বিচারে এটাই এ বছরের সর্বোচ্চ।
সরকারি তথ্যে দেখা গেছে যে ৮ জুলাই থেকে ডেঙ্গুতে ৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু, মানুষ মনে করে এই সংখ্যাটা অনেক বেশি।
তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীতে ১ হাজার ৭৭৩ জনসহ ২ হাজার ৫০২ জন ডেঙ্গু রোগী এখন সারাদেশের হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত ১২ হাজার ১১৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত শনাক্ত করেছে এবং সুস্থ হয়েছে ৯ হজার ৫৪৯ জন। গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৮১ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
ভাই এইচ এম এরশাদের মৃত্যুর পর দলের চেয়ারম্যান হওয়া কাদের আরও বলেন, ২০১৯ সালে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ডেঙ্গুর প্রকোপ ছিল। ওই বছর রাজধানীর ৯৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২১টি ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে ছিল। কিন্তু এ বছর রাজধানীর ৯৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৫৫টিই ডেঙ্গুর উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সরকারি জরিপে দেখা গেছে। এটি আসলে ডেঙ্গুর ভয়াবহ অবস্থার প্রমাণ দেয়।
তিনি বলেন, ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় সরকারের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেই।
এছাড়া ডেঙ্গু নির্মূলে যে ওষুধ ছিটানো হচ্ছে তার কার্যকারিতা নিয়েও সাধারণ মানুষের মধ্যে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি এখনই নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে ভবিষ্যতে এর পরিণতি আরও ভয়াবহ হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দেশের মানুষ এমনিতেই চরম দুর্ভোগে পড়েছে। তাই বিনামূল্যে ডেঙ্গু রোগের পরীক্ষা ও চিকিৎসা নিশ্চিত করার দাবি জানান জিএম কাদের।
আরও পড়ুন: দেশের স্বার্থে আমরা সব ত্যাগ করতে প্রস্তুত: জিএম কাদের
দেশের স্বার্থে আমরা সব ত্যাগ করতে প্রস্তুত: জিএম কাদের
বাংলাদেশ এখন ভয়াবহ সংকটে রয়েছে জানিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মুহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে তারা যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন অতল গহ্বরের দ্বারপ্রান্তে এবং যে কোনো সময় ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
রবিবার মুন্সীগঞ্জের জুবিলী রোডে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে জেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে জাপা চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘সরকারের কাছে কোনো রিজার্ভ নেই, সরকার যা হিসাব দিচ্ছে তার থেকে অনেক বেশি ধার নেওয়া হচ্ছে। সুদ ও মূল পরিশোধ করা হলে বাংলাদেশ দেউলিয়া হয়ে যাবে।’
এখন ঋণ নিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা মেটানো হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা ও কাদের বলেন, দেশের ব্যাংকগুলো এখন নির্দিষ্ট কিছু লোকের দখলে। তারা ব্যাংকের টাকা লুট করে লাখ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে।
তিনি বলেন, ‘এখন মানুষ বেঁচে থাকার জন্য সংগ্রাম করছে, তারা মাছ-মাংস খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকি তারা জীবনরক্ষাকারী ওষুধ এবং শিশুর খাবারও কিনতে পারছে না।’
তিনি আরও বলেন, মানুষ খরচ মেটাতে না পেরে হাসপাতাল থেকে তাদের রোগীদের বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
সম্প্রতি, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে, কিন্তু শ্রমজীবী মানুষের জন্য কিছুই নেই।
জাতীয় পার্টির প্রধান বলেন, সরকার কী রেশন কার্ড দিয়ে সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে উদ্যোগ নিয়েছে?
তিনি আরও বলেন, সরকার টাকা ধার করে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
সরকার বলছে, দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকায় দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল এবং ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। কিন্তু উন্নয়নের আসল ধরন মানুষ জানে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘ঢাকা ওয়াসা গুলশান, বনানী, বারিধারা এলাকার বর্জ্য অপসারণের জন্য ৩৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। কাজ শুরু করার সময় দেখা গেছে, বর্জ্য নিষ্কাশনের পাইপ লাইন বসানো হয়নি।’
দেশি-বিদেশি ঋণ নিয়ে প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে, কিন্তু কিছুই করা হচ্ছে না বলেও জানান জিএম কাদের।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সদস্য সচিব জানে আলম।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. জামাল হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মো. নোমান মিয়া প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সহায়তা করবে: জিএম কাদের
বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
বর্তমান সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয় বলে আবারও মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
তিনি বলেন, এটা বারবার প্রমাণিত হয়েছে এবং সাধারণ মানুষের ধারণা যে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হয়নি এবং ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করে ইচ্ছাকৃতভাবে নির্বাচনের নির্ভুলতা নষ্ট করা হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বনানীতে নিজ কার্যালয়ে দলের সাংস্কৃতিক শাখা 'জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টি'র প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
দলের প্রেস সেক্রেটারি-২ খন্দকার দেলোয়ার জালালীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: দেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় জনগণের আস্থা নেই: জিএম কাদের
সংসদে বিরোধী দলের উপনেতা কাদের বলেন, নির্বাচনের সময় বিভিন্ন এজেন্সি মানুষের মধ্যে ভয়ভীতি ছড়ায় এবং ইভিএমের মাধ্যমে ভোট কারচুপিও করা হয়।
তিনি বলেন, ক্ষমতাসীন দলের সমর্থকরা প্রতিপক্ষ প্রার্থীদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ায় তাদের ভীতি প্রদর্শন করছে।
দলীয় চেয়ারম্যান তাদের জানান, তারা শুধু ক্ষমতা ও সামর্থ্যের মূল্যায়ন করতেই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
তিনি বলেন, ‘জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে দেশে কিভাবে নির্বাচনী ব্যবস্থা বিদ্যমান এবং ভোটাররা এখন বলতে পারেন যে তারা ভোট কেন্দ্রে গিয়ে এবং নির্বাচনে আমাদের অংশগ্রহণ সত্ত্বেও তাদের ভোট দিতে পারেনি।’
আরও পড়ুন: বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
জবাবদিহিমূলক সরকারের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে জিএম কাদের বলেন, তিনি দেশ ও জাতির চাহিদা মেটাতে রাজনীতি করছেন।
তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জবাবদিহিমূলক সরকার নিশ্চিত করা যায়।
সাংস্কৃতিক শাখার সভাপতি ও সংসদ সদস্য শেরফা কাদেরের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শোভ রায়, মোস্তফা আল মাহমুদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সহায়তা করবে: জিএম কাদের
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সহায়তা করবে: জিএম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মুহাম্মদ কাদের বলেছেন, বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি আগামী সাধারণ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য করতে সহায়ক হবে।
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রত্যাশা করে। ভিসা নীতিতে যা বলা হয়েছে, সবই বাংলাদেশ ও এর জনগণের পক্ষে।’
মঙ্গলবার শেরপুর জেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে সংসদে বিরোধী দলের ডেপুটি নেতা কাদের শহরের সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকারের অধীনে আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করতে পারি না। এটি পরিবর্তন করা দরকার। তবে সব দলের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে পরিবর্তনের বিষয়ে আমাদের ঐকমত্য প্রয়োজন। তাই আমরা (জাতীয় পার্টি) মার্কিন ভিসা নীতিকে সমর্থন করি।’
জিএম কাদের বলেন, সবাই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায়।
আরও পড়ুন: দেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় জনগণের আস্থা নেই: জিএম কাদের
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকারের বিষয়ে আমরা এখনও কোথাও থেকে কোনো প্রস্তাব পাইনি। তবে আমরা দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। আগামী নির্বাচনে কীভাবে অংশগ্রহণ করব তা পরে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এ সময় জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তফা আল মাহমুদসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে শহরের চকবাজার কেন্দ্রে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে জেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে বক্তব্য দেন জিএম কাদের ও জাতীয় পার্টির নেতারা।
আরও পড়ুন: রিজার্ভ সঙ্কটের কারণে দেশ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে: জিএম কাদের
বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়: জিএম কাদের
বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের।
তিনি বলেন, বর্তমান পদ্ধতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। বর্তমান পদ্ধতির পরিবর্তন হলেই সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। কী পদ্ধতি হয় সেটার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে।
আরও পড়ুন: সরকার গোঁজামিল দিয়ে দেশ চালাচ্ছে: জিএম কাদের
রবিবার (১১ জুন) দুপুরে বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এর প্রেস সচিব- ০২ খন্দকার দেলোয়ার জালালী উপস্থিত ছিলেন।
এসময় জিএম কাদের বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার হবে বলে আমরা জানি না। আমাদের শাসন পদ্ধতিতে সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে প্রধানমন্ত্রীর হাতে।
তিনি বলেন, মন্ত্রিসভায় কে থাকলো না থাকলো অথবা সংসদে কতজন সদস্য আছে বা নেই তাতে কিছু আসে যায় না। প্রধানমন্ত্রীকে তার জায়গায় রেখে কোনো পরিবর্তনকে আমরা পরিবর্তন মনে করি না।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দেশে নির্বাচনগুলোতে কোনো দলেরই সকল আসনে যোগ্য প্রার্থী দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই কোনো না কোনো দলের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করতে হয়।
তিনি বলেন, প্রধান দুই দলের নেতৃত্বে শেষ পর্যন্ত দুটি জোটের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। এক পর্যায়ে সব দল নিজস্বতা হারিয়ে দুটি দলে বিলীন হয়।
তিনি বলেন, এ প্রেক্ষিতে আমরা তিনশ’ আসনের নির্বাচনের জন্যই প্রস্তুতি নিচ্ছি। দলকে শক্তিশালী করতে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছি। তবে নির্বাচনের সময়ে নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।
আরও পড়ুন: দেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় জনগণের আস্থা নেই: জিএম কাদের
রিজার্ভ সঙ্কটের কারণে দেশ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে: জিএম কাদের