চতুর্থ শিল্প বিপ্লব
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব নিয়ে আ.লীগের দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব (ফোরআইআর) নিয়ে দুই দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটির উদ্যোগে ৪ ও ৫ নভেম্বর এ কর্মসূচি পালিত হবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব নিয়ে উপমহাদেশে এটিই প্রথম কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি।
বুধবার (২ নভেম্বর) বেলা সোয়া ১১টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক কনফারেন্সটি ৪ ও ৫ নভেম্বর রাজধানীর রমনায় অবস্থিত ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। কনফারেন্সের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে 'স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে যাত্রা এবং ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়ন'।
আবদুস সবুর বলেন, 'পরিবর্তনশীল বিশ্বে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রস্তুত রয়েছে। ইতোমধ্যে আমরা আমাদের প্রায় সব দলীয় কার্যক্রম ডিজিটাল মাধ্যমে পরিচালনা করছি। শুধু তা-ই নয়, তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষতা তৈরির মাধ্যমে মেধাবী তরুণদের কর্মসংস্থান তৈরির সুযোগ করে দেয়া হচ্ছে। এক কথায় বলতে গেলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য দেশ ভালোভাবে প্রস্তুত রয়েছে।'
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যুবকদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন, 'কনফারেন্স থেকে যে সকল সুপারিশমালা আসবে সেগুলো দলের দপ্তরে এবং সরকাররের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাছে জমা দেয়া হবে। যেন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বির্নিমাণে কার্যকর পদক্ষেপ রাখতে পারে।'
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে দলটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটির চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য প্রফেসর ড. হোসেন মনসুর, উপকমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিক কনফারেন্স উপলক্ষে গঠিত ১১টি উপকমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়াও দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে দেশি-বিদেশি ৬৬২ টি গবেষণাপত্র থেকে বাছাইকৃত প্রায় ২৫০টি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে।
তিনি আরও বলেন, ফোরআইআরকে সফলভাবে কাজে লাগিয়ে দ্রুত অগ্রসরমান বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশনের মধ্য দিয়ে টেকসই অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে রোল মডেল হয়ে থাকবে। এই সম্মেলনে ফোরআইআর প্রযুক্তি ব্যবহারে সরকারের উদ্ভাবনী কর্মসূচি বাস্তবায়নে ও সম্ভাবনাময় প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে পেশাদার বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, শিক্ষাবিদ,গবেষক ও শিক্ষার্থীরা তাদের মতামত এবং চিন্তাভাবনা বিনিময় করতে পারবেন। যা ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ ও শতবর্ষী ডেল্টা প্লান বাস্তবায়নের ক্ষেত্রেও পথ দেখাবে। এছাড়াও বর্তমান অবস্থান থেকে ভবিষ্যৎ স্বপ্নপূরণের পথ অনুসন্ধানে দেশি-বিদেশি প্রতিভাবানদের দলগত ব্রেইন-স্টর্মিং সেশনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেবে।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
সবুর বলেন, দ্বিতীয়, তৃতীয় শিল্প বিপ্লব আমরা ধরতে পারিনি। কিন্তু আমরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই সময়ে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে পারি সে লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা জনাব সজিব ওয়াজেদ জয়ের সঠিক দিক নির্দেশনায় এগিয়ে যাচ্ছি।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবকে সামনে রেখে দেশে বিভিন্ন স্থানে হাউটেক পার্ক স্থাপন করছে সরকার। উদ্যোক্তাদের সহায়তায় দেশে অনেকগুলো এক্সেলারেটর ও ইনকিউবেটর প্রতিষ্ঠা করেছে। এডভান্সড টেকনোলজিতে দেশের মেধাবী তরুনদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে গবেষকদের উৎসাহ ও প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে বুয়েট পোস্ট গ্রাজুয়েশন রিসার্চের জন্য বৃত্তি চালু করেছে। পিএইচডি প্রোগ্রামের গবেষকদের প্রতিমাসে ৪৫ হাজার টাকা করে,মাস্টার্স প্রোগ্রামে ৩০ হাজার টাকা করে বৃত্তি দিচ্ছে বুয়েট।
এছাড়াও টিচিং এসিস্ট্যান্ট ও রিসার্চ এসিস্ট্যান্ট হিসেবে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রজেক্টে গবেষণার সুযোগ করে দিচ্ছে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই গবেষণা সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও প্রযুক্তি খাতে সমন্বিতভাবে কাজ করলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দেয়া সম্ভব
দুই দিনব্যাপী আয়োজনে যা থাকছে:
৪ নভেম্বর সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এই আন্তর্জাতিক কনফারেন্সটির শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।
প্রথমদিন বেলা সোয়া ১১ টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) অডিটরিয়ামে কনফারেন্সের প্রথম মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, বেলা ১২ টায় দ্বিতীয় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন থাইল্যান্ডের এআইটি'র বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রফেসর ড. জয়শ্রী রায়।
দুপুর আড়াইটায় থেকে বিকাল ৫টায় পর্যন্ত আইইবিতে মোট ৯টি ভেন্যুতে আলাদা আলাদা টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হবে।
দ্বিতীয় দিন আইইবি'র কাউন্সিল রুমে সকাল ১০টায় তৃতীয় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার।
সকাল ১১ টা ২০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা আইইবিতে মোট ৯টি ভেন্যুতে আলাদা আলাদা টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ২ টা ২০ মিনিটে চতুর্থ এবং শেষ মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন আইইইই'র ইতিহাসের প্রথম বাঙালি প্রেসিডেন্ট ড. সাইফুর রহমান।
বিকাল ৩ টা থেকে দুই ঘণ্টাব্যাপী মোট ৯টি ভেন্যুতে আলাদা আলাদা টেকনিক্যাল সেশন অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকটি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় নেতৃবৃন্দ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
আন্তর্জাতিক কনফারেন্সটির সমাপনী অনুষ্ঠান ৫ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মাননীয় মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বড় চ্যালেঞ্জ দুর্নীতি: পরিকল্পনামন্ত্রী
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যুবকদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জনের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষা ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করে দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে যুবসমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘যেকোনো জাতির জন্য যুবসমাজ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমি চাই দেশের তরুণরা শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করে যোগ্য নাগরিক হবে।’
রবিবার ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০২২’ বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উদ্ভূত পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়ার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন, সরকার দেশের তরুণদের চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য প্রস্তুত করতে পদক্ষেপ নিয়েছে যা বেশিরভাগই হবে প্রযুক্তিনির্ভর।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার কারিগর হবে যুবসমাজ। তিনি দেশের যুবসমাজকে জাতির মূল্যবান সম্পদ হিসেবেও অভিহিত করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বের অনেক দেশ তাদের জনসংখ্যায় প্রয়োজনীয় যুবক না থাকায় ভুগছে।
যুবসমাজকে দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা সংক্ষেপে বর্ণনা করেন শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব মেসবাহ উদ্দিন বক্তব্য দেন।
যুব ও ক্রীড়া সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের পক্ষে মো. মাসুদ আলম ও মেঘনা খাতুন বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে প্রতিমন্ত্রী পুরস্কারপ্রাপ্তদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে দেশের উন্নয়নের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও প্রযুক্তি খাতে সমন্বিতভাবে কাজ করলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দেয়া সম্ভব
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উদ্ভূত পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়ার ওপর জোর প্রধানমন্ত্রীর
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ফলে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে যে সম্ভাব্য পরিবর্তন ঘটবে তা মোকাবিলায় এখন থেকেই প্রস্তুতি নেয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আমাদের বিশাল শ্রমশক্তি আছে, যা এখানে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। দক্ষ জনশক্তি হয়ে উঠতে তাদের হতে হবে প্রশিক্ষিত, শিক্ষিত ও বিকশিত।’
বৃহস্পতিবার গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নগরীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইডিইবি) ২৪তম জাতীয় সম্মেলন ও ৪৩তম কাউন্সিল অধিবেশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কার মতো সংকট বাংলাদেশে হবে না: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, তার সরকার দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, প্রযুক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা শক্তিশালীকরণ, আঞ্চলিক সংযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়ন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমতা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে দক্ষতা উন্নয়নে কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। কারণ দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা খুবই জরুরি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে প্রযুক্তির ব্যবহার, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং রোবোটিক্স গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলবে। দেশে তৈরি পোশাক খাতে ইতোমধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন রোবট ও প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে অন্যান্য খাতেও শুরু হবে।
আরও পড়ুন: রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে বাংলাদেশের অর্থ পরিশোধে টান পড়তে পারে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন রোবট ও প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে তৈরি পোশাক শিল্প খাতে উৎপাদনশীলতা বাড়ছে এবং একই সঙ্গে কাপড়ের মানও উন্নত হচ্ছে বলে জানান তিনি।
কারিগরি শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনা জরুরি। আমরা ইতোমধ্যে এখানে পরিবর্তন এনেছি।’
এ বিষয়ে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জনশক্তিকে মানবসম্পদে পরিণত করতে আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং কারিগরি শিক্ষায় ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি।’
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
আইডিইবির সভাপতি এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টন সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক সই: প্রতিমন্ত্রী
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ যেন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব দিতে পারে সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি।
তিনি বলেন, আমরা এখন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ঊষালগ্নে রয়েছি। আসন্ন এই বিপ্লব মোকাবিলার প্রধান হাতিয়ার হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স, ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি), ন্যানোটেকনোলজির মত আধুনিক ও উন্নত প্রযুক্তি। আমাদের লক্ষ্য এই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেয়া। তাই সরকারি কর্মচারীদেরকে আগামী দিনের নেতৃত্ব প্রদানে সক্ষম হিসেবে এবং তথ্য-প্রযুক্তিতে আরও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে।
আরও পড়ুন: করোনার সংক্রমণ ইস্যুতে সাধারণ ছুটির চিন্তা-ভাবনা নেই: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
রবিবার বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমিতে ১২৪তম, ১২৫তম ও ১২৬তম 'আইন ও প্রশাসন’কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এই সব কথা বলেন।
ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকারি কর্মচারীরা জনগণ ও সরকারের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। তাই সরকারের ভাবমূর্তি যাতে ক্ষুণ্ন না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করতে হবে। তাদেরকে সততা, আন্তরিকতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সেবা দিতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী এসময় সরকারী কর্মচারীদের দেশপ্রেম ও জনসেবার মনোভাব নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: মেহেরপুর হবে শিক্ষা নগরী: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর মোমিনুর রশীদ আমিন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। পাঁচ মাসব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কোর্সটিতে ৩৫তম, ৩৬তম ও ৩৭তম বিসিএস ব্যাচের ১০২ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
নতুন রপ্তানি নীতি: সব খাতকে সমান সহায়তা দেয়ার ওপর বিশেষ নজর
রপ্তানিমুখী সব খাতকে সমান নীতিগত সহযোগিতা করার ওপর বিশেষ নজর দিয়ে নতুন খসড়া রপ্তানি নীতি ২০২১-২০২৪ অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বার্ষিক রপ্তানি ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করার লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বুধবার অর্থনৈতিক বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি (সিসিইএ) এবং পাবলিক ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিপিপি) দুটি বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব তথ্য জানান মন্ত্রী।
তিনি বলেন, বিশ্ব রপ্তানি বাজারে নতুন বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক বিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি নতুন খসড়া রপ্তানি নীতি অনুমোদন করেছে।
আরও পড়ুন: এখন মানুষের ক্রয় সক্ষমতা আছে: অর্থমন্ত্রী
তিনি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নতুন রপ্তানি নীতিতে বেশ কিছু বিষয়কে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের স্বল্প উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেয়া হয়েছে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বড় চ্যালেঞ্জ দুর্নীতি: পরিকল্পনামন্ত্রী
পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে দুর্নীতি। শিক্ষা ও প্রযুক্তির প্রসার ঘটিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলার মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সর্বস্থরের দুর্নীতিকে প্রতিকার করা জরুরি। বড় বড় প্রকল্পগুলো দুর্নীতি, লুটপাট ও অপচয়ের সুযোগ করে দিচ্ছে। দুর্নীতি একটি ব্যাধি। সমাজে দুর্নীতি আছে এবং আমরা এটি নিয়ে চিন্তিত। অসহিষ্ণুতা নয় আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে দুর্নীতি হ্রাস করা হবে।’
শুক্রবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এফডিসিতে ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারের প্রস্তুতি’ নিয়ে ছায়া সংসদে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদকসহ অন্যান্য প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে জানিয়ে মান্নান বলেন, হাইটেক পার্কে যেসব ব্যত্যয় ঘটেছে তা দূরীকরণে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উচ্চ শিক্ষার প্রসারে সরকার আন্তরিক এবং সেজন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে, যেখানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। অটোমেশন বা যান্ত্রিকীকরণ প্রক্রিয়ায় পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তবে এটি সত্য যে মেশিনের পিছনে যে মানুষ সেখানে আমাদের ঘাটতি আছে।
আরও পড়ুন: সৃষ্টিশীল শিক্ষার্থী গড়ে না উঠার কারণ খুঁজতে হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। প্রতিযোগিতাটির আয়োজন করে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।
সভাপতির বক্তব্যে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, বাংলাদেশও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে পথ চলা শুরু করেছে। কিন্তু দ্রুত গতির চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে বাংলাদেশ কতটা যুক্ত হতে পারছে সেটি হচ্ছে আলোচনার বিষয়।
তিনি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে দ্রুতগতির ইন্টারনেট, মেশিন টু মেশিন যোগাযোগ, বিগ ডাটা, রিয়েল টাইম ডাটা, কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা, আধুনিক রোবটিক্স, ন্যানো টেকনোলজি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, থ্রিডি প্রিন্টিং, স্বয়ংক্রীয় গাড়ি ইত্যাদি বিষয় চলে আসে। কিন্তু এগুলির কোনটিতেই এখনো আমরা আশানুরূপ অবস্থান তৈরি করতে পারিনি।
চৌধুরী কিরণ বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে যুক্ত হওয়ার জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে ইন্টারনেট সুবিধা। অথচ ইন্টারনেট গতিতে বাংলাদেশ সুদান, লিবিয়া, সিরিয়া, সোমালিয়া, ইথিওপিয়া, উগান্ডার মতো দেশের চেয়েও পিছিয়ে আছে। মোবাইল ইন্টারনেট গতিতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৭টি দেশের মধ্যে ১৩৫তম। ইন্টারনেট গতিতে বাংলাদেশের পিছনে রয়েছে আফগানিস্তান ও ভেনেজুয়েলা। তবে বাংলাদেশের সরকারি বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে অনলাইন সেবা চালু হয়েছে। চালু হয়েছে ৯৯৯ ও ৩৩৩ এর মতো জরুরি সেবা কার্যক্রম, মোবাইল ব্যাংকিং, ই-কমার্স, অনলাইন মার্কেটিং ইত্যাদি কার্যক্রম।
অনুষ্ঠানে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ১০টি সুপারিশ উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: ফখরুলের টিকা দুর্নীতির অভিযোগ কাল্পনিক: কাদের
দুর্নীতির অভিযোগে ৮ জনের ব্যাংক হিসেব জব্দের আদেশ
একদিন ব্যবসা মানেই হবে ‘ডিজিটাল ব্যবসা’: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশে একদিন ব্যবসা মানেই হবে ডিজিটাল ব্যবসা।
তিনি বলেন, ‘এমন একদিন আসবে কোনোকিছুই ডিজিটাল ছাড়া থাকবে না। চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কিংবা পঞ্চম প্রজন্মের সেতুতে উঠতে হলে এটাই অনিবার্য ঠিকানা। ই-কমার্স হবে ডিজিটাল হাইওয়ে নির্মাণের অন্যতম উপাদান। এখন উন্নত বিশ্বের দিকে এগিয়ে যেতে আমাদেরকে ডিজিটাল হাইওয়েতে আরও অগ্রসর হতে হবে ।’
রবিবার বিকালে অনলাইনে অনুষ্ঠিত ‘রুরাল টু গ্লোবাল ই-কমার্স পলিসি কনফারেন্স ২০২১’ র দ্বিতীয় সেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সবার জন্য সুলভ ব্রডব্যান্ডের ব্যবস্থা করা হচ্ছে: মোস্তাফা জব্বার
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এটুআই এর ই-কমার্স হেড রেজওয়ানুল হক জামি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে অনলাইন ক্রেতার ৮৮ শতাংশ শহরে এবং ১২ ভাগ ক্রেতা বাস করে গ্রামে। তবে একটা ইতিবাচক দিক হলো গ্রাম থেকে পণ্য বিক্রয় সংক্রান্ত যে টাকা আসে তার ২৩ শতাংশ অগ্রিম। মানে এক্ষেত্রে সিওডি কম।
তিনি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সহজ উপায়ে নথিভুক্তকরণ ও পেমেন্ট সেবা বিকেন্দ্রীকরণ নিয়ে বিভিন্ন দেশের উদাহরণ তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে উন্নত দেশগুলোকে অনুকরণ করতে পারব না: মোস্তাফা জব্বার
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ই-ক্যাবের উপদেষ্টা নাহিম রাজ্জাক বলেন, আজকের কনফারেন্সে যেসব পরামর্শ উঠে এসেছে সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য একশন প্লান তৈরি করতে হবে।
ভূমি সচিব মোস্তাফিজুর রহমান পিএএ বলেন, প্রযুক্তি এত দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে তাতে কাঙ্খিত সাফল্য লাভ করতে হলে প্রাইভেট ও পাবলিক সেক্টরের সমন্বয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করতে হবে।
পোস্টাল সচিব মো. আফজাল হোসেন বলেন, পোস্ট অফিসের যে সক্ষমতা রয়েছে তার সাথে প্রযুক্তি ও প্রাইভেট সেক্টর যুক্ত হলে পোস্ট অফিসের সেবা ই-কমার্সের সহায়ক হবে। সরকার ডাক বিভাগকে আধুনিকায়ন করার যে কাজ হাতে নিয়েছে তাতে সামনের দিনগুলোতে আমরা আরও ভালোকিছু করতে পারব।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে সবার জন্য সুলভ ব্রডব্যান্ডের ব্যবস্থা করা হচ্ছে: মোস্তাফা জব্বার
ই-ক্যাবের সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে এনজিও ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান হেদায়েতুল্যাহ আল মামুন, বিআরটিসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. মফিজুল ইসলাম, ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দীন, বিডিজবসের ফাউন্ডার কেএম ফাহিম মাশরুর, ই-ক্যাবের জয়েন্ট সেক্রেটারি নাসিমা আক্তার নিশা, ই-ক্যাবের ডিরেক্টর সাইদ রহমান, সুন্দরবন কুরিয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ তানভীর আহমেদ রনি, ই-ক্যাবের রিসার্চ কমিটির চেয়ারম্যান সাদরুদ্দিন মোহাম্মদ ইমরান, ধামাকা শপের এমডি এসএম জসিম উদ্দীন চিশতী কনফারেন্সে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে মন্ত্রী ‘ধামাকা উদ্যোক্তা এ্যাপ’ র শুভ উদ্ভোধন ঘোষণা করেন।
প্রচলিত শিক্ষায় কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকোচিত হয়ে আসছে: মোস্তাফা জব্বার
প্রযুক্তির বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর অপরিহার্য উল্লেখ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রচলিত শিক্ষায় কর্মসংস্থানের সুযোগ ক্রমেই সংকোচিত হয়ে আসছে।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে উন্নত দেশগুলোকে অনুকরণ করতে পারব না: মোস্তাফা জব্বার
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে উন্নত দেশগুলোকে হুবহু অনুকরণ করা যাবে না বলে মনে করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ গ্রহণে দক্ষ জনশক্তি চান প্রধানমন্ত্রী
দেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ গ্রহণের জন্য অত্যন্ত দক্ষ জনশক্তি তৈরির ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।