ধ্বংস
কৃষিপণ্যের মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেওয়া হবে: কৃষিমন্ত্রী
দেশে কৃষিপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ।
তিনি বলেন, যে পদ্ধতি অনুসরণ করলে মধ্যস্বত্বভোগীদের ধ্বংস করে দেওয়া যাবে আমরা সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চাই। আমরা ভোক্তাদের জন্য মার্কেট স্ট্যাডি করতে চাই।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে কৃষিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন:
এর আগে মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রোস্টার। সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার।
তিনি আরও বলেন, মার্কেট দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে এখনই তার কোনো ডেডলাইন দেওয়া যাচ্ছে না।
মন্ত্রী বলেন, কত দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে সে বিষয় ডেডলাইন দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য যতগুলো সেক্টর আছে সবাই একত্রিত হয়ে একটি সমন্বিত ব্যবস্থা নেব। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা নিয়েই আমরা বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে চাই।
তিনি বলেন, বেশি মুনাফার জন্য মানুষের বুকে চাকু মারলাম, সেটা তো হয় না। বাজার নিয়ন্ত্রণে বাজার বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: পেশায়-নেশায় সবকিছুর মধ্যে কৃষক: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এগিয়ে যাওয়া। এগিয়ে যাওয়ার জন্য উন্নত প্রযুক্তির চাষাবাদ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য কৃষকদের উৎসাহিত করতে হবে। এখানে অনেক বিজ্ঞানী রয়েছেন, আমরা তাদের কাজে লাগাতে চাই।
তিনি আরও বলেন, উৎপাদন যাতে বেশি হয়, ফসল যাতে বেশি হয়, সেজন্য আমরা কোনো জমি খালি রাখতে চাই না। যেসমস্ত জায়গায় ফসল ফলানো যায়, সেখানে যাতে কৃষকরা উৎপাদনে উৎসাহিত হয়, আমরা সে পদক্ষেপ নেব। প্রয়োজনে আমরা উঠান বৈঠক করব। গ্রাম পর্যায়ে কৃষি সম্প্রসারণের কর্মকর্তারা রয়েছেন। প্রতিটি ইউনিয়নে তিনজন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রয়েছেন। তারা প্রতিটি এলাকায় ঘুরে ফসলের সমস্যা কী, কীটনাশক সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে কিনা ও সঠিক মাত্রায় সার দিচ্ছে কি না- তা তদারকি করে থাকেন। সেই তদারকি আরও জোরদার করা হবে।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতাদের মুক্তি নিয়ে কৃষিমন্ত্রীর বক্তব্য ব্যক্তিগত: আইনমন্ত্রী
জামার্নির রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুস শহীদ বলেন, স্বাধীনতার সময় থেকে জার্মানির সঙ্গে আমাদের একটা সুসম্পর্ক রয়েছে। তারা আমাদের পরীক্ষিত বন্ধু। জার্মানি উন্নত দেশ, কৃষিতে উন্নত। তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতা করবে। পূর্বাচলে আমরা একটি আন্তর্জাতিকমানের প্যাকিং হাউজ ও ল্যাব করতে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে জার্মানির কারিগরি সহযোগিতা দরকার। এ বিষয়েও তারা সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা জার্মানিতে আম, আনারস, শাকসবজি রপ্তানি করতে চাই। তাদের বলেছি, কোয়ালিটির ব্যাপারে আমরা কোনো আপস করব না। উৎপাদনের ক্ষেত্রে মানের প্রশ্নে আপস করা হবে না। এক্ষেত্রে আমাদের জিরো টলারেন্স।
আরও পড়ুন: আলু আমদানি হলে দাম কমবে, মানুষ স্বস্তি পাবে: কৃষিমন্ত্রী
বিএনপি-জায়ামাত দেশকে ধ্বংস করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে: আনিসুল হক
বিএনপি-জায়ামাত দেশকে ধ্বংস করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ যখন উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সারাবিশ্বে পরিচিত, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে; তখন আবার বিএনপি-জায়ামাত দেশকে ধ্বংস করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ গ্রামের কর্মমঠ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রিয় নগরপিতা আনিসুল হককে স্মরণ
যারা নির্বাচন বাণচলের চেষ্টা করছে তাদেরকে সাবধান করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা- আখাউড়া) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আনিসুল হক বলেন, দেশে আইন আছে, আইনের শাসন আছে। হরতাল, অবরোধ ও অসহযোগ আন্দোলনের নামে যা করা হচ্ছে তা রাষ্ট্রদ্রোহী।
তিনি বলেন, দেশের মানুষ ২০২৪ সালে জয়ী হয়ে আবারও অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়বে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াত দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তাদের এক নেতা লন্ডনে বসে জনগণকে ধ্বংস করার হুমকি দেয়।
এসব হুকুমে ভয় না পেয়ে, দেশের মানুষ নির্বাচন চায় তা সারাবিশ্বকে প্রমাণ করে দিতে আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ুন: পুলিশের বক্তব্যকে প্রাধান্য দিয়েই আনসার আইন করা হবে: আনিসুল হক
দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাচেলেট কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেননি: আনিসুল হক
তৃতীয় পক্ষ আমার সংসারটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: বুবলির উদ্দেশে অপু
চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলি বিভিন্ন সময় একে অপরের বিরুদ্ধে কথা বলে সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন। কিছুদিন আগেও অপুর একটি ফোনালাপ ফাঁসের পর বিষয়টি আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠে। এ নিয়ে কম জল ঘোলা হয়নি।
আবারও সেই পথেই হাঁটলেন অপু। তার ফেসবুক লাইভে বুবলিকে নিয়ে নানা সমালোচনা করেন এই নায়িকা।
১৭ ডিসেম্বর ভোরে নিজের ফেসবুক পেজে ২৮ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও প্রকাশ করেন অপু।
আরও পড়ুন: ভিউ বাড়ানোর প্রতিযোগিতায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি আমরা: অপু বিশ্বাস
ওই ভিডিওবার্তার এক অংশে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘এই যে তার (ফারজানা মুন্নী) সংসারে টানাপোড়েন, সেই একই তৃতীয় পক্ষ। যে তৃতীয় পক্ষ আমার সংসারটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। সরি টু সে ভাবি, আপনি যেমন একটি ইনফরমেশন দিয়েছেন যে, একটি ফোন এসেছে রাত ৩টায়। সেখানে অপু বিশ্বাস লেখা। ফর ইওর কাইন্ড ইনফরমেশন, ট্রু-কলারে যে নামটা দিয়ে রেজিস্ট্রার করা হয়, সে নামটা ভেসে আসে। আমার নম্বরটি থেকে যদি আপনার নম্বরে কল যায়, তাহলে ওখানে নাম উঠবে আব্রাহাম খান। কারণ, আমার ওইভাবে রেজিস্ট্রি করা। মুন্নী ভাবি আমাকে প্রথমে ফোন করেছিল মোবাইল ফোনে। তখন তাকে হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করতে বলি। কারণ, বিষয়টি সেনসিটিভ। আমার সঙ্গে কিন্তু উনার হোয়াটসঅ্যাপে কথা হয়েছে।’
কী কথা হয়েছিল তাদের মাঝে সেটা উল্লেখ করে এই নায়িকা বলেন, উনি (ফারজানা মুন্নী) এতটা ডিস্টার্ব ছিল যে, আমার কোনো কথাই বলতে হয়নি। নিজেই বলছিল।
তিনি আমাকে বলেছেন ‘আমি আর এই সংসারে থাকব না’।
আমি তখন তাকে বলেছি, ভাবি আপনি আমাকে অপু ডেকেছেন না! আমাকে আদর করেছেন না! ওই ‘মহিলা’র (বুবলী) ইনটেনশন হচ্ছে, প্রতিটা সংসার ভাঙা। শাকিব অত্যন্ত সরল-সোজা একজন মানুষ। সেই সরল-সোজা মানুষকে যা-তা করে ইউজ করতে পেরেছে সাইনবোর্ডের মতো।
আমি আপনার ক্ষেত্রে এমনটা হতে দেব না। দরকার হলে বলেন, আমি ভাইয়ার সঙ্গে কথা বলব। আপনি ভাইয়াকে ছেড়ে যাবেন, এটা স্বপ্নেও চিন্তা করবেন না। আপনি যদি এই কাজ করেন, তাহলে এখনই ফোনটা কেটে দেব।
আমি যখন তাকে বললাম, আমি ভাইয়ার সঙ্গে কথা বলি। তখন ভাবি বলল, অপু তোমাকে সে তার কাছে এতটা খারাপ বানিয়েছে যে, তুমি কীভাবে কথা বলবা। সেই স্পেসটাই তো রাখেনি। আমার বাচ্চাকে নিয়ে সে (বুবলী) বাজে মন্তব্য করেছে।
এরপর বুবলীকে ‘পচা আলু’ নাম দিয়ে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘একটা ভালো রুমের মধ্য পচা আলু থাকলে সেটা গন্ধ ছড়াবেই। যেই গন্ধটা আমার পরিবারকে উই পোকার মতো খেয়ে অন্য একটা পরিবারে ঢুকেছে। আজকে আপনারা (ফারজানা মুন্নী-তাপস) বা আমি-শাকিব অপরপ্রান্ত হয়ে কথা বলছি, সেটা তো ওই পচা আলুর জন্যই। যেহেতু ওই পচা আলু হাতে ধরে ফেলেছেন, গন্ধ তো ছড়াবেই।’
অপু শেষে বলেন, ‘আলুর গন্ধের জন্য আমার পরিবারটা নষ্ট হয়েছে। মন থেকে দোয়া করি আপনি ও ভাইয়া ভালো থাকেন। আপনারা ভালোভাবে চলেন। আপনারা ভালো-মন্দ যেটাই বলেন, পরিবার সবার আগে তারপর সবকিছু। আমার কাছেও আমার পরিবার আগে। তারপর সবকিছু। উপস্থাপকও হয়ত একটু বোকার মতো কাজ করেছেন। সে হয়ত চেয়েছেন আমাকে আপনাদের কাছে বাজেভাবে উপস্থাপন করতে। তাতে আমার সমস্যা নেই। আমার পরিবারের লোকজন জানেন আমি কেমন। সবশেষে বলব, হ্যাপি থাকুন। আর এই পচা আলুর গন্ধ যেন আর কোনো পরিবারকে নষ্ট করতে না পারে সেটা মাথায় রাখুন।’
আরও পড়ুন: অপু বিশ্বাসের মায়ের মত্যু
ভোলায় নির্বাচনী প্রচারণায় ফেরদৌস ও অপু বিশ্বাস
আমরা যা গড়ি বিএনপি ও তাদের মিত্ররা তা ধ্বংস করে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকারের তৈরি ভালো জিনিসগুলো শুধু কীভাবে ধ্বংস করতে হয় বিএনপি ও তাদের মিত্ররা শুধু সেটাই জানে।
তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি ও তার মিত্ররা) শুধু ধ্বংস করতে জানে, গড়তে নয়। আমরা সৃষ্টি করি আর তারা ধ্বংস করে।’
শনিবার (১১ নভেম্বর) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইনের উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপি-জামায়াতের জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার ভয়াবহ দিনগুলোর কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের হৃদয় অন্ধকারে ভরে গেছে।
তিনি বলেন, ‘যারা অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে মানুষ হত্যা করতে পারে; বাস, ট্রাক, ট্রেন জ্বালিয়ে দিতে পারে, তারা মোটেও অন্ধ নয়।’
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বিএনপি ও এর সহযোগীদের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড ও মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা সহ্য করা হবে না।
রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর অ্যাডিমন গিন্টিং এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর।
অনুষ্ঠানে রেললাইন প্রকল্পের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজনসহ স্থানীয় সংসদ সদস্যরা তাকে স্বাগত জানান।
স্থানীয় শিল্পীরা প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে ঐতিহ্যবাহী গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন।
আরও পড়ুন: শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে উৎসবমুখর কক্সবাজার
কক্সবাজারে বড় পরিসরে পর্যটকদের আকৃষ্ট করবে ঝিনুক আকৃতির রেলস্টেশন
গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নয়, ধ্বংসের জন্য লড়াই করছে বিএনপি: কাদের
বিএনপি গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য লড়াই করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ শান্তি চায়। অস্থিরতা থাকলে বিএনপি এখন পর্যন্ত একটি সমাবেশও করতে পারত না। তবে ২৮ অক্টোবর শান্তি বিঘ্নিত করতে চাইলে এবারও ছাড় দেওয়া হবে না।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় ওবায়দুল কাদের বলেন এসব কথা বলেন।
আগামী ২৮ অক্টোবর শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ সফল করতে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: সাইবার স্পেসে গুজব ছড়ালে কেউ রেহাই পাবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বৈঠকে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্দিষ্ট তারিখ নিয়ে কোনো আন্দোলন হয় না। তারিখ ঘোষণা করে বিশ্বের কোনো দেশেই কোনো আন্দোলন সফল হয়নি। এমনকি আমাদের দেশেও '৬৯ ও '৯০-এর আন্দোলন কোনো তারিখ ঘোষণা করে হয়নি। ভুল পথে চলার কারণে এবার বিএনপির আন্দোলন গর্তে পতিত হবে।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শান্তি চায়। আমরা কেন ক্ষমতায় অস্থিরতা চাই? কিন্তু এখন যদি কেউ কোনো অস্থিরতা সৃষ্টি করতে আসে, তাহলে আমরা তা দেখিয়ে দেব, কাকে অস্থিরতা বলা হয়।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আমি ২৮ অক্টোবর উত্তাল সমুদ্র দেখতে চাই। আমি উত্তাল বঙ্গোপসাগরের গর্জন শুনতে চাই। আমরা অনেক সহ্য করেছি। সহনশীলতার একটা সীমা আছে।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, ‘তারা ৪০টি দলের সঙ্গে সমাবেশ করবে। স্বপ্ন তো স্বপ্ন। বিএনপির সেই স্বপ্নে রঙিন বেলুন চুপসে যাবে। একটু অপেক্ষা করুন।’
মন্ত্রী বলেন, ক্ষমতাসীন দলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যে ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন তা বিস্ময়কর।
সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কামরুল ইসলাম, ড. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: রাস্তা দখল ও অবরোধের হুমকি দিয়ে বিএনপির ইচ্ছা পূরণ হবে না: কাদের
হামাসকে 'ধ্বংস' করার অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর : গাজা আক্রমণ এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে
গাজা উপত্যকায় প্রত্যাশিত স্থল আক্রমণের জন্য সেনাবাহিনী প্রস্তুত করার সময় হামাসকে ধ্বংস করার অঙ্গীকার করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
নেতানিয়াহু শুক্রবার(১৩ অক্টোবর) রাতে জাতীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে এই হুমকি দেন।
গত শনিবার হামাস জঙ্গিরা নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলা চালিয়ে নৃশংস তাণ্ডবে এক হাজার ৩০০ জনেরও বেশি ইসরায়েলিকে হত্যা করার পর থেকে গাজায় বিমান হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। শুক্রবার ভোরে ইসরায়েল গাজার অর্ধেক জনসংখ্যাকে তাদের বাড়িঘর থেকে সরে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়।
আরও পড়ুন: সিরিয়ার দামেস্ক ও আলেপ্পোর বিমানবন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
নেতানিয়াহু বলেন, 'এটা শুরু মাত্র। 'আমরা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী হয়ে এই যুদ্ধের অবসান ঘটাব'
‘আমরা হামাসকে ধ্বংস করব’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই অভিযানের জন্য ইসরায়েলের প্রতি ব্যাপক আন্তর্জাতিক সমর্থন রয়েছে।
আরও পড়ুন: হামাসের আকস্মিক হামলা-ইসরায়েলি প্রতিক্রিয়ায় নিহত ১০০০ ছাড়িয়েছে
বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে দেশ ধ্বংস করবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, বিরোধী দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী আবার ক্ষমতায় এলে দেশকে ধ্বংস করে দেবে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই তা সম্ভব।। কিন্তু যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে এবং বিএনপি-জামায়াতের মতো সন্ত্রাসী দল যারা স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করে না তারা এ দেশকে ধ্বংস করে দেবে।’
আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ (শুক্রবার) সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
তার সরকারের অধীনে বিভিন্ন খাতে দেশের উন্নয়ন সাফল্য তুলে ধরে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এ দেশ আরও উন্নত ও সমৃদ্ধ হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ, একটি স্মার্ট জনসংখ্যা, একটি স্মার্ট অর্থনীতি গড়ে তুলব এবং দেশ এগিয়ে যাবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের খাদ্য নিশ্চিত করেছে, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে, প্রতিটি বাড়িকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করেছে, তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত তাদের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছে, অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করেছে এবং আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি নিশ্চিত করেছে।
তিনি বলেন, আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে উঠেছে এবং তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত ওয়াইফাই সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে এবং জনগণের হাতে এখন প্রযুক্তি ও মোবাইল ফোন রয়েছে।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ার রাজা ও প্রধানমন্ত্রীর জন্য শেখ হাসিনার আম উপহার
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯-২০২৩ সালে দেশের দারিদ্র্যের হার ৪১ শতাংশ থেকে ১৮ শতাংশে নেমে এসেছে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ২৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নেমে এসেছে।
তিনি আরও বলেন যে সাক্ষরতার হার বেড়েছে, মাতৃমৃত্যুর হার কমেছে, শিশু মৃত্যুর হার কমেছে, গড় আয়ু বেড়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘অবকাঠামো উন্নয়নের অংশ হিসেবে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে বাংলাদেশ আজ সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে।’
কৃষি, বিজ্ঞান, স্বাস্থ্যসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নের জন্য অর্জিত মর্যাদা বজায় রেখে এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করে দেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগই একমাত্র দল যারা জনগণের কল্যাণে চিন্তা করে।’
দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আসুন আমরা বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের অঙ্গীকার করি এবং দেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলি।’
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন প্রতিষ্ঠিত হয়।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
শেখ হাসিনা সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের পক্ষ থেকে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে দিবসটির উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: সেন্ট মার্টিন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য রাজনৈতিক কৌশল ছাড়া কিছুই নয়: ফখরুল
ইউক্রেনের কাখোভকা বাঁধ ধ্বংস, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৭
ইউক্রেনের কাখোভকা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের বাঁধ ধ্বংস এবং খেরসন অঞ্চলে তীব্র বন্যার মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ জনে।
মঙ্গলবার আঞ্চলিক সরকারের প্রধান আন্দ্রেই আলেক্সিয়েঙ্কো এ কথা জানিয়েছেন।
আলেক্সিয়েঙ্কো এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলেন, আজ সকালে হোলা প্রিস্তান শহরে ১২ জন এবং ওলেশকি শহরে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনার আহ্বান চীনের
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, যোগাযোগের সমস্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে, বিশেষ করে ওলেশকি ও হোলা প্রিস্তান শহরে।
গত ৬ জুন কাখোভকা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রকে লক্ষ্য করে চালানো এক হামলায় বাঁধটি ভেঙে পড়ার পর ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। এতে সেখানকার হাজার হাজার বাসিন্দা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।
আরও পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধের সমালোচনা করায় শিক্ষার্থীর ৮ বছরের কারাদণ্ড
ইউক্রেনে যুদ্ধ ও দুর্যোগে ২০২২ সালে অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ৭১ মিলিয়ন: প্রতিবেদন
আ.লীগ দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে ফেলেছে: বিএনপি মহাসচিব
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ নিজেদের স্বার্থে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে ফেলেছে, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ধ্বংস করেছে, শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে ফেলেছে।
তিনি বলেন, ১৯৭২ সালে এদেশের মানুষ যে সংবিধান রচনা করেছিলেন সেটাকে বারবার কাটাছেঁড়া করে অকার্যকর একটা সংবিধান করেছে। বাহাত্তরের সংবিধানের মূল ভিত্তি নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। তারা যখনই সুযোগ পেয়েছে সংবিধানকে ধ্বংস করেছে।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপি মহাসচিবের ত্রাণ বিতরণ
শুক্রবার (১০ মার্চ) দুপুরে সিলেট মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, এই সরকারের অপকীর্তি বলে শেষ করা যাবে না। তাদের একটাও ভালো কাজ নেই, তারা এই দেশের সমাজকে পুরোপুরি বিভক্ত করে ফেলেছে এবং একটা দূষিত সমাজে পরিণত করেছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে আজ ভয়াবহ নির্যাতন নিপীড়ন চলছে। আমাদের আন্দোলন শুরু হয়েছে গত আগস্ট থেকে। এ পর্যন্ত ১৭ জন নেতাকর্মী প্রাণ দিয়েছেন। জীবিত সকল নেতাকর্মী মামলার আসামি।
সিলেট মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আবদুল কাইয়ুম জালালী পংকির সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল আরও বলেন, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতে লুট হচ্ছে। আদানির সঙ্গে চুক্তিতে দেড় লাখ কোটি টাকা লোকসান হবে। চুক্তির ফলে বিদ্যুতের দাম দ্বিগুণ হবে।
তিনি বলেন, ৭০ টাকা মোটা চাল, মিহি চাল ১৭০ টাকা, ডিমের দাম ৩/৪ গুন বেড়েছে। জনগণের নাভিশ্বাস উঠেছে। অথচ সরকার মুখে বাগাড়ম্বর করছে। তারা নির্বাচন ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে দিয়েছে।
সিলেট মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মিফতাহ সিদ্দিকীর সঞ্চালনায় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম এ জাহিদ, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, এনামুল হক চৌধুরী, সিসিক মেয়র ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য আরিফুল হক চৌধুরীসহ অন্যান্য নেতারা।
আরও পড়ুন: বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল হাসপাতালে ভর্তি
হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত নয়: কর্মীদের প্রতি বিএনপি মহাসচিব
হিলি স্থলবন্দরে ১৮ বছর পড়ে থাকা ৫০ ট্রাক পণ্য ধ্বংস
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের গুদামে ১৮ বছর ধরে পড়ে থাকা বিভিন্ন সময়ে আটককৃত বিভিন্ন সংস্থার জমাকৃত পণ্য ধ্বংস করেছে হিলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
সোমবার দুপুরে ধ্বংস কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে হিলির জালালপুর শ্মশানের পাশে মাটি খুঁড়ে সেখানে এসব পণ্যে আগুন লাগিয়ে দিয়ে ধ্বংস করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম বন্দরে মজুদকৃত বিপজ্জনক সেই রাসায়নিক পণ্য ধ্বংস করা হবে ছাতকে
যার আনুমানিক মুল্য ২০ কোটি টাকা।
এ সময় সেখানে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের উপ-কমিশনার বায়জিদ হোসেন, পরিবেশ অধিদপ্তর দিনাজপুরের সহকারী পরিচালক ছামিউল আলম, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর দিনাজপুরের উপ-পরিচালক শাহ নেওয়াজ, জয়পুরহাট ২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক উপন্দ্রেনাথ হালদারসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।ৎ
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে থাকা মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য ধ্বংসের কাজ শুরু
চট্টগ্রাম বন্দরে পড়ে থাকা ৩৮৫ কনটেইনারের পণ্য ধ্বংস করবে কাস্টমস