%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF
করোনাকালে অনলাইনে প্রয়োজনীয় ডাক্তারি পরামর্শ ‘সহজ হেলথে’
করোনাকালীন সময়ে স্বাস্থ্যসেবা সবার হাতের নাগালে আনতে ১৫০ জনের বেশি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও ২০ জনের বেশি স্পেশালাইজেশন বা ক্যাটাগরি নিয়ে ‘সহজ হেলথ’ সেবা নিয়ে কাজ করছে সহজ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, বাংলাদেশে ডাক্তার-রোগী আনুপাতিক গড় হচ্ছে প্রতি ১০ হাজার জনের জন্য ডাক্তার রয়েছে মাত্র ৫ দশমিক ২৬ জন, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নিচের দিক থেকে দ্বিতীয়।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষা সামগ্রী দিলো প্রাণ-আরএফএল
কোভিড-১৯ বিশ্বব্যাপী যেভাবে ছড়িয়েছে, বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। প্রতিদিনই করোনা আক্রান্ত হচ্ছে অনেকেই। আর এ সময়ে করোনার প্রভাব থেকে বাঁচতে ডাক্তারদের পরামর্শ একটাই-স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিরাপদে বাসায় থাকুন। আর সরকারও সংক্রমণের হার কমাতে লকডাউনের মতো সিদ্ধান্ত নিতেও বাধ্য হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যসেবা সবার হাতের নাগালে আনতে ‘সহজ হেলথ’ কাজ করছে।
আরও পড়ুন: রমজানে ব্র্যান্ড সার্ভিস অফার নিয়ে এলো অপো
সহজ-এর বিশ্বমানের ডিজিটাল হেলথকেয়ার অ্যাপে ব্যবহারকারীরা দেশের যেকোনো স্থান থেকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের সঙ্গে ভিডিও কলের মাধ্যমে পরামর্শ নিতে পারবেন। এ ফিচারটি ব্যবহার করতে হলে প্রথমেই সহজ অ্যাপে লগ-ইনের পর ‘হেলথ’ অপশনে গিয়ে স্পেশালাইজেশন বা ক্যাটাগরি নির্বাচন করে নির্দিষ্ট ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। সহজ হেলথ-এ নিয়োজিত কমিউনিটি এনগেজমেন্টের কর্মীরা ডাক্তারদের সঙ্গে ভিডিও কলে পরামর্শ গ্রহণের প্রতিটি পদক্ষেপ ব্যবহারকারীদের বুঝিয়ে দিবে।
আরও পড়ুন: বাজারে আসছে নতুন অপো এফ১৯ প্রো
এছাড়া, সহজ সুপারঅ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা বাসায় বসেই স্থানীয় ফার্মেসীগুলো থেকে প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ঔষধ ডেলিভারি পেয়ে যাবেন খুব সহজে। কোভিড-১৯ এর এই সময়ে ডাক্তারদের পরামর্শের জন্য এখন আর ঝুঁকি নিয়ে চেম্বারে যেতে হবে না।
উপরোক্ত সেবাসমূহের মাধ্যমে বিভিন্ন স্পেশালাইজেশনের শতাধিক ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণের পাশাপাশি ঘরে বসে প্রয়োজনীয় ঔষধ ডেলিভারি সুবিধা পাওয়া যাবে ‘সহজ হেলথ’ থেকে।
লকডাউনে মোংলা বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক
দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকার ঘোষিত লকডাউনের মধ্যে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রমসহ সকল কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
করোনার প্রার্দুভাব বৃদ্ধিতে রমজানে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম স্বাভাবিক রাখতে দেশে উৎপাদিত পণ্য ও কাচাঁমাল সরবরাহ ঠিক রাখতে মোংলা বন্দরে ২৪ ঘণ্টা স্বাভাবিক কার্যক্রম চলছে।
লকডাউনে এক সপ্তাহে বন্দরে জাহাজ আগমন করে ২১টি, গত বছর সমসাময়িক সময়ে জাহাজ আগমন করেছে ১৮টি। কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার ৫৬৭ মেট্রিক টন, গত বছর সমসাময়িক সময়ে ছিল ২ লাখ ৩ মেট্রিক টন। কন্টেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে ৩৭৩টি হাউজে এবং ৭ হাজার ১১৭ মেট্রিক টন।
আরও পড়ুন: মোংলা বন্দরে জাহাজ আগমনে রেকর্ড সৃষ্টি
এছাড়াও এ সময়ে বন্দর থেকে ২৭২টি গাড়ি ডেলিভারি করা হয়েছে। জাহাজ, কার্গো, গাড়ি ও কন্টেইনার হ্যান্ডলিং এর ক্ষেত্রে সকল সূচক ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার ফলে বন্দরের আয় স্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের মধ্যে খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন নির্মাণ কাজ শেষ করার নির্দেশ
বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. মোস্তফা কামাল বলেন, করোনাকালীন সময়ে লকডাউনের মধ্যে মোংলা বন্দরের যে সকল পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়েছে-ডাল, ছোলা, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট, কয়লা, হোয়াইট ক্লিংকার, পাথর, গ্যাস, কিচেন সিংক, ডাটা কেবল, ফেব্রিক্সস, এলইডি লাইট, ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, অ্যালুমিনিয়াম সীট, এমএসি স্টীল, লেনটাইলস, মেশিনারিজ, চাল ও গাড়ি।
বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেন, ইতোমধ্যে মোংলা বন্দরের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অফিস করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতীয় চালের প্রথম চালান জানুয়ারিতে মোংলা বন্দরে পৌঁছাবে
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রার্দুভাবের ফলে সর্তকতা হিসেবে মোংলা বন্দর নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দর্শনার্থী প্রবেশ (সীমিত আকারে), অফিসে প্রবেশের ক্ষেত্রে তাপমাত্রা পরীক্ষা, বন্দরের অফিসগুলোতে এবং বন্দর এলাকায় করোনার সতর্কতামূলক বিভিন্ন ধরনের ব্যানার স্থাপন, বন্দরের মসজিদ গুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নামাজ আদায় ইত্যাদি।
মোহাম্মদ মুসা বলেন, লকডাউনের মধ্যে বন্দর কার্যক্রম সচল রাখতে মোংলা বন্দর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ, ব্যাংক, শিপিং এজেন্ট, সিএনএফ এজেন্ট, স্টিভের্ডস ও অন্যান্য বন্দর ব্যবহারকারীর সমন্বয়ে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। যেহেতু আমরা বন্দরের সকল স্টক হোল্ডারদের সমন্বয়ে কাজ করছি ফলে করোনার মধ্যে মোংলা বন্দরের কার্যক্রম ২৪ ঘণ্টা চলমান থাকবে।
প্রথমবার এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করল সরকার
ভোক্তা পর্যায়ে বিক্রির লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করে দিল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য হিসেবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৯৭৫ টাকা এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান এলপি গ্যাস কোম্পানি লি. এর সাড়ে ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ৫৯১ টাকা নির্ধারণ করে বিইআরসি।
সোমবার বিইআরসি চেয়ারম্যান মো আব্দুল জলিল ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, সৌদির চুক্তি মূল্যের (সিপি) ওপর বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়। নির্ধারিত মূল্য আজ থেকেই কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়।
আরও পড়ুন: রমজানে নকল-ভেজালের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা : শিল্পমন্ত্রী
এতদিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সিলিন্ডার প্রতি ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা এবং সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান সিলিন্ডার প্রতি ৭০০ টাকার অধিক গ্রাহকদের কাছ থেকে আদায় করছিল।
আরও পড়ুন: রূপকল্প ২০৪১-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের তাগিদ শিল্পমন্ত্রীর
জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে নিজেদের অফিস এবং কার্যক্রম না থাকায় এই মূল্য নির্ধারণ নিশ্চিত করা কঠিন হবে বলে জানান বিইআরসি প্রধান।
আরও পড়ুন: সরকারি ক্রয়ে এসএমই খাতের জন্য কোটা নির্ধারণের চেষ্টা চলছে: শিল্পমন্ত্রী
ডেইলি শপিংয়ে বেশি কেনাকাটায় মিলবে আকর্ষণীয় পুরস্কার
নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের জনপ্রিয় রিটেইল চেইনশপ ‘ডেইলি শপিংয়ে শুরু হয়েছে ‘কাস্টমার চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২১’ ক্যাম্পেইন। এর আওতায় ক্রেতারা ক্যাম্পেইন চলাকালীন তিন মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কেনাকাটা করলে পাবেন নিশ্চিত পুরস্কার।
১ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পেইনটি চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: হিরো বাংলাদেশ এখন দারাজে
পুরস্কার হিসাবে আড়াই লাখ টাকার কেনাকাটার জন্য থাকছে ভিশন ৩২ ইঞ্চি এলইডি টেলিভিশন, দুই লাখ টাকার জন্য ভিশন হট এন্ড ওয়ার্ম ওয়াটার পিউরিফায়ার, দেড় লাখ টাকার জন্য ভিশন ইলেকট্রিক ওভেন, ৯০ ও ৭৫ হাজার টাকার জন্য যথাক্রমে তিন হাজার ৬০০ টাকা ও তিন হাজার টাকার ক্যাশ ভাউচার।
যতজন ক্রেতা উল্লেখিত পরিমাণ পণ্য কিনবেন, ততজনই পুরস্কার পাবেন। একজন ক্রেতা একাধিক পুরস্কারও পেতে পারেন।
ডেইলি শপিংয়ের জেনারেল ম্যানেজার গালিব ফাররোখ বখত্ বলেন, ‘আমাদের ডেইলি শপিংয়ের শোরুমগুলো অধিকাংশই আবাসিক এলাকার কাছাকাছি যেন ক্রেতারা হাতের নাগালে সব ধরনের পণ্য ন্যায্যমূল্যে ক্রয়ের সুযোগ পান। আমাদের প্রচুর ক্রেতা রয়েছেন যারা পুরো মাসের বাজারসহ প্রয়োজনীয় সব পণ্যই ডেইলি শপিং থেকে কিনে থাকেন। আমরা মনে করি, এই ক্যাম্পেইনের ফলে সেসকল ক্রেতার পাশাপাশি নতুন ক্রেতারাও ডেইলি শপিং থেকে কেনাকাটা করতে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন।’
আরও পড়ুন:সুপার স্টারের পণ্য যাবে পেপারফ্লাইয়ে
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সারা দেশে সাত দিনের লকডাউন জারি করা হয়েছে। তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটার জন্য সরকার নির্ধারিত সময় পর্যন্ত ডেইলি শপিং খোলা থাকছে। এছাড়া আমরা ক্রেতাদের সুবিধার জন্য হোম ডেলিভারির পরিসরও বাড়িয়েছে। ক্রেতারা নিজ নিজ এলাকায় থাকা ডেইলি শপিংয়ের শোরুমে ফোন দিয়ে পণ্যের অর্ডার করতে পারবেন।’
আরও পড়ুন: লকডাউনের খবরে বাজারে ক্রেতাদের ভিড়
ডেইলি শপিংয়ের ব্র্যান্ড ম্যানেজার ওমর ফারুক জানান, বর্তমানে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ডেইলি শপিং এর ৪৯টি শোরুম চালু রয়েছে। এসব শোরুম থেকে চাল, ডাল, চিনি, দুধ, ঘি, মসলা, টয়লেট্রিজ পণ্য, শিশু খাদ্য, বেভারেজ, পার্সোনাল কেয়ার, ইলেকট্রনিকস ও হাউজওয়্যার পণ্যসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারছেন ক্রেতারা।
নববর্ষ উদযাপন: দারাজের ‘বৈশাখী মেলা’ ক্যাম্পেইন
পহেলা বৈশাখের আনন্দ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে টানা পঞ্চমবারের মতো দারাজ আয়োজন করেছে ‘বৈশাখী মেলা’ ক্যাম্পেইন। ‘জাগো বাঙালি বর্ষবরণের আনন্দে’ শীর্ষক শ্লোগান নিয়ে ৪ এপ্রিল দারাজ প্ল্যাটফর্মে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনটি চলবে চলতি মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রাহকদের চাহিদার সাথে মিল রেখে ফ্যাশন ও বিউটি এবং স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে গ্রোসারি, টেলিভিশন এবং স্মার্টফোন পর্যন্ত একাধিক ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন অসধারণ ডিল দিয়ে সাজানো হয়েছে পুরো ক্যাম্পেইনটি। বৈশাখী কালেকশন যেমন- শাড়ি, পাঞ্জাবি ও অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী পণ্যগুলোর উপর থাকা বিশেষ ছাড় ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ক্রেতাদের সর্বাধিক সন্তুষ্টির জন্য এই ক্যাম্পেইনে রয়েছে অসংখ্য আকর্ষণীয় ডিল। এর মধ্যে আছে ব্র্যান্ড ডাবল টাকা ভাউচার, মেগা ডিলস, গেস অ্যান্ড গেট ইট ফ্রি, ১৪২৮ টাকা ডিলস, ব্র্যান্ড ফ্রি শিপিং এবং মেগা ভাউচার।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে দারাজের ‘রোড শো’
এছাড়াও দারাজের নতুন গ্রাহকরা তাদের অর্ডারের উপর পাচ্ছেন বিশেষ ছাড়।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় ৫টি সেরা ডিল হচ্ছে- স্যামসাং ৪৩″ আরইউ৭১০০ ৪কে ইউএইচডি স্মার্ট এলইডি টিভি (৪১,৮৫০ টাকা); শার্প ইলেকট্রিক ওভেন, ইও-৬০এনকে (১১,৮৩৯ টাকা); উইমেন’স রেড কালার হাফ সিল্ক শাড়ি (৮০০ টাকা); ড্যানিয়েল ক্লেইন ডিকে১২১৩৪-৫ রিস্ট ওয়াচ ফর মেন (৩,৯০৬ টাকা); ও শাওমি এমআই রেডমি এয়ারডটস ট্রু ওয়্যারলেস ইয়োথ থ্রিডি স্টেরিও ব্লুটুথ ইয়ারফোন (৯৫৪ টাকা)।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে দারাজের আকর্ষণীয় অফার
ক্যাম্পেইনটির কো-স্পন্সর হিসেবে রয়েছে বাটা, ডেটল, লাইজল, স্টুডিওএক্স, সানসিল্ক ও শাওমি। ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে রয়েছে ইমামি, ফোকালিউর, হারপিক, লিভিংটেক্স, প্যারাসুট ন্যাচারাল শ্যাম্পু, রিবানা, শেভারশপ বাংলাদেশ ও টিপিলিংক। দারাজের এই বৈশাখী মেলা ক্যাম্পেইনটির ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে বিঞ্জ, এক্সট্রা গিফট কার্ড, ঘুড়ি লার্নিং এবং লিংক থ্রি।
ক্রেতাদের কেনাকাটার সুবিধার কথা মাথায় রেখে দারাজ অফার করছে বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট পার্টনারদের মাধ্যমে ডিস্কাউন্ট ও ক্যাশব্যাক অফার। পেমেন্ট পার্টনারের মধ্যে রয়েছে বিকাশ, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও সিটি ব্যাংক।
আরও পড়ুন: হিরো বাংলাদেশ এখন দারাজে
এর আগে, চলতি বছর ৩১ মার্চ দারাজ এক সংবাদ সম্মেলনে এই ক্যাম্পেইনটি ঘোষণা করে। দারাজের ক্যাম্পেইন অ্যাম্বাসেডর তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল-হাসান দারাজ ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে এই ক্যাম্পেইনটি উন্মোচন করেন।
দেশব্যাপী ‘সাজগোজ’ এর প্রসাধন সামগ্রী ডেলিভারি করবে ‘পেপারফ্লাই’
প্রত্যেকেই চায় সুন্দর হতে। বিশেষত, নারীরা একটু বেশিই সোন্দর্য পিয়াসী। সৌন্দর্যের প্রতি তাদের এই আকর্ষণ ও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নানারকম পণ্যের উপর তাদের নির্ভরশীলতা বাজারে প্রসাধন সামগ্রীর একটি বড় চাহিদা তৈরি করেছে।
‘সাজগোজ’ একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম, যা নানারকম জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের নির্ভরযোগ্য প্রসাধন সামগ্রী বিপণন করে। এখন থেকে ‘পেপারফ্লাই’, বাংলাদেশে তাদের সবচেয়ে শক্তিশালী ডেলিভারি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে এসকল প্রসাধন সামগ্রী পৌঁছে দেবে।
আরও পড়ুন:স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে দারাজের ‘রোড শো’
সম্প্রতি ‘সাজগোজ’ এর প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা মিল্কি মাহমুদ এবং ‘পেপারফ্লাই’ - এর পক্ষ থেকে মহাব্যবস্থাপক বিপণন, রিয়াজ উদ্দিন খান ও মোহাম্মদ সাজ্জাদুল ইসলাম ফাহমি এই সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় ‘পেপারফ্লাই’ ।
এই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ‘সাজগোজ’ এর সিআরএম ও রিটেইল পরিচালনা প্রধান আজমেরি বিনতে রাজ্জাক, জ্যেষ্ঠ নির্বাহী হিসাবরক্ষক অপূর্ব মন্ডল, ভারপ্রাপ্ত ফুলফিলমেন্ট কর্মকর্তা নাইম এবং ‘পেপারফ্লাই’এর সহকারী ব্যবস্থাপক ওলি উর রেজা, সহকারি ব্যবস্থাপক মাকসুদা আকতার তন্নি।
আরও পড়ুন: সুপার স্টারের পণ্য যাবে পেপারফ্লাইয়ে
কেশ পরিচর্যার প্রসাধনী থেকে শুরু করে, ব্যক্তিগত পরিচর্যা ও ত্বক পরিচর্যা সামগ্রী, মেক-আপ সামগ্রী সবকিছুই ‘সাজগোজ’ এ পাওয়া যায়। পন্ডস, নিউট্রেজেনা, ট্রেসেমি, বডিশপসহ নানা ব্র্যান্ডের প্রসাধনী রয়েছে তাদের ওয়েবসাইটে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল তাদের প্রতিটি পণ্যই আসল এবং নির্ভরযোগ্য।
আরও পড়ুন: দেশজুড়ে ফেয়ার মার্ট এর পণ্য পৌঁছে দেবে পেপারফ্লাই
২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়া ‘পেপারফ্লাই’ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় লজিস্টিক সলিউশন সরবরাহকারী একটি প্রতিষ্ঠান। গত ৫ বছরে প্রতিষ্ঠানটি স্মার্ট রিটার্ন, স্মার্ট চেক, স্মার্ট লগ, ইন-অ্যাপ কল এবং ক্যাশলেস পে ফিচার চালু করেছে। এছাড়াও সম্প্রতি তারা তাদের সেলারওয়ান প্যাকেজের মাধ্যমে ফেসবুকভিত্তিক ব্যবসায়ীদের জন্য ১ ঘণ্টায় মার্চেন্ট পেমেন্ট সুবিধা প্রদান করছে।
ভোমরা স্থলবন্দরে ট্রাক থেকে পণ্য ওঠা-নামা বন্ধ
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে ব্যবসায়ীরা দু’বার লেবার বিল দিতে রাজী না হওয়ায় ট্রাক থেকে পণ্য ওঠানো-নামানো বন্ধ রয়েছে।
শনিবার সকাল থেকে ব্যবসায়ীরা পণ্য খালাসে লেবারদের না ডাকায় এ অচলাবস্থা তৈরি হয়।
আরও পড়ুন: ভোমরা বন্দরে ৫ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভোমরা স্থলবন্দরের শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ট্রাক প্রতি লেবার ঠিকাদাররা তাদের বিল দেন ৩৮০ টাকা। প্রায় ৪০ টন পণ্য খালাসে এই টাকা তাদের কাছে কিছুই না। সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয় শ্রমিকদের। এতদিন ট্রাক প্রতি ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বকশিস দিতেন ব্যবসায়ীরা। এই বখশিসের টাকা বন্ধ করে দেয়াতে শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন। এছাড়া সকাল থেকে তাদের কোনো দলকে কাজে ডাকাও হচ্ছে না।
আরও পড়ুন: ২ দিন ধরে ভোমরা বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ
এব্যাপারে ভোমরা স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম জানান, প্রতি টন পণ্য খালাসে ৭২ টাকা করে পরিশোধ করতে হয় ব্যবসায়ীদের। এর সাথে লেবারদের ট্রাক প্রতি বকশিস দিতে হয় ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা। বাড়তি এই বকশিসের টাকা দেয়া সম্ভব নয় বিধায় তারা লেবার ডাকা বন্ধ করে দিয়েছেন বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: ভোমরা বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় পেঁয়াজের ১৫০ ট্রাক
দর্শনা বন্দর দিয়ে আরও পেঁয়াজ আমদানি
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আরও ১৩০০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ বাংলাদেশে এসেছে।
সোমবার সন্ধ্যায় ৪২টি রেলওয়াগনে এ পেঁয়াজ আমদানি হয়।
দর্শনা বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রায়হান ও রফিকুল ইসলাম জানান, দু’জন আমদানিকারক চাঁপাই নবাবগঞ্জের টাটা ট্রেডার্স ৫৯৯ দশমিক ৯৭০ মেট্রিক টন ও ফেনীর রূপসী বাংলা ৭১৩ দশমিক ৫৮০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করেছে। প্রতি টন পেঁয়াজের ইনভয়েস মূল্য ২৫০ ডলার।
আরও পড়ুন: দেড় বছর পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
তবে শতকরা ১০ ভাগ শুল্ক আরোপ করায় পেঁয়াজ আমদানিতে খুব একটা লাভ হচ্ছে না বলে জানান আমদানিকারকের প্রতিনিধিরা।
দর্শনা আর্ন্তজাতিক রেলওয়ে স্টেশনের সুপারিনটেনডেন্ট মীর লিয়াকত আলী জানান, আমদানি করা পেঁয়াজ যশোর নওয়াপাড়ায় বুকিং নিয়েছে আমদানিকারকরা।
আরও পড়ুন: পেঁয়াজ বীজে সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখছেন মাগুরার কৃষকরা
এর আগে গত শুক্রবার ১৫০০ মেট্রিন টন পেঁয়াজ আমদানি হয় দর্শনা বন্দর দিয়ে। পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখে পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে এ বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আরও বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে।
১৩.৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে বেনাপোল বন্দরে সিসিটিভি ও গেটপাস সিস্টেম স্থাপন কাজ শুরু
বেনাপোল স্থল বন্দরে সিসিটিভি ও গেটপাস সিস্টেম স্থাপন কাজ শুরু হয়েছে।
দেড় বছর পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
দেড় বছর পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুইটি ট্রাকে সাড়ে ৪২ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। রাতে পেঁয়াজ আমদানির পর শুক্রবার সকালে বন্দর থেকে পেঁয়াজের চালান খালাশ দেয়া হয়।