������������������-���������������������
যাত্রা শুরু করল নতুন স্টার্টআপ ‘এক্সচেঞ্জকরি’
পুরোনো ল্যাপটপ কম্পিউটার ক্রয়, বিক্রয় এবং বিনিময়ের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ প্ল্যাটফর্ম হিসাবে সিস্টেমআই টেকনোলজিস লিমিটেড একটি নতুন স্টার্টআপ এক্সচেঞ্জকরি উদ্বোধন করা হয়েছে।
বুধবার (২৩ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন তৈরি রি-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে ওয়ারেন্টিসহ যে কেউ ব্যবহৃত ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার নিতে পারবেন।
কেউ যদি পুরোনো ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ বিনিময় বা বিক্রি করতে চান তবে তারা পুরোনো ডিভাইসের একটি ছবি এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে প্ল্যাটফর্মে নিবন্ধন করতে পারেন। এরপর পণ্যের তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের পর দাম নির্ধারণ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ে রপ্তানি আয় ৪.৫৯ বিলিয়ন ডলার
পরে, আগ্রহী গ্রাহক প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত মূল্য যোগ করে পণ্যটি বিক্রি করতে বা একটি নতুন পণ্য কিনতে পারবেন।
সাধারণত একজন গ্রাহক নতুন ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কেনার সময় সর্বোচ্চ তিন বছরের ওয়ারেন্টি পান। ওয়ারেন্টির মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে, এক্সচেঞ্জকরি প্ল্যাটফর্মটি কম খরচে আপগ্রেড বা পরিষেবা সরবরাহ করে।
এক্সচেঞ্জকরি প্লাটফর্মের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেল আহমেদ বলেন, ব্যক্তিগত ও কর্পোরেট পর্যায়ে বাংলাদেশে ৮০ লাখের বেশি পুরাতন ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ কম্পিউটার রয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা বছরে এক লাখ কেজি ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। এতে গ্রাহক পর্যায়ে কম্পিউটার কেনার খরচ কমবে, পরিবেশ সবুজ হবে এবং এর ফলে বাংলাদেশ চক্রাকার অর্থনীতিতে প্রবেশ করবে।
এই ডিভাইসগুলোকে সচল এবং পুনরায় ব্যবহারযোগ্য রাখতে প্ল্যাটফর্মটি কাজ করবে বলেও জানান তিনি। এক্সচেঞ্জকরি আউটলেট-ভিত্তিক অপারেশন ছাড়াও হোম পরিষেবা সরবরাহ করবে।
আরও পড়ুন: ব্যাপক বিক্রির চাপের মধ্যে শেয়ারবাজারে টানা ৪ দিন দরপতন
জুলাইয়ে রপ্তানি আয় ৪.৫৯ বিলিয়ন ডলার
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ।
ইপিবি জানিয়েছে, জুলাইয়ে ৪ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। যা আগের অর্থবছরের জুলাইয়ের তুলনায় ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বেশি।
বৃহস্পতিবার পণ্য রপ্তানির এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করে ইপিবি।
আরও পড়ুন: ২০২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ৫৫.৫৬ বিলিয়ন ডলার, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বাংলাদেশ ২৬ ধরনের পণ্য রপ্তানি করে এবং এর মধ্যে ১৭টি পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে।
২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬২ বিলিয়ন ডলার এবং প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছিল ১১ দশমিক ৫৯ শতাংশ।
এদিকে, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয় ও প্রবৃদ্ধি ছিল যথাক্রমে ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার ও ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
খাতভিত্তিক রপ্তানির তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয় এসেছে তৈরি পোশাক খাত থেকে। এর মধ্যে ২ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার ও ১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার এসেছে সেলাই ও উলের পোশাক থেকে।
আরও পড়ুন: রপ্তানি ঋণের সুদের হার কমিয়ে ৯ শতাংশ নির্ধারণ
চলতি অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৭২ বিলিয়ন ডলার
ব্যাপক বিক্রির চাপের মধ্যে শেয়ারবাজারে টানা ৪ দিন দরপতন
দেশের শেয়ারবাজারে বিক্রির ব্যাপক চাপে টানা চার কার্যদিবস বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার দরে পতন দেখা গেছে।
মঙ্গলবার উভয় পুঁজিবাজারের পতন দেখিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ৬ পয়েন্ট এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ ১২ পয়েন্ট হারিয়েছে।
সূচকের সঙ্গে দাম বাড়ার বিপরীতে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ফলে টানা চার কার্যদিবস দরপতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। তবে তার আগে গত বুধবার পুঁজিবাজারে উত্থান দেখা যায়।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার বাজারে ৩৫৮টি কোম্পানির মোট ১৩ কোটি ৬৫ লাখ ৭৬ হাজার ৯৫৭টি শেয়ার ও ইউনিট বিনিময় হয়েছে। এসব শেয়ারে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৬৬০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা।
আগের দিন প্রায় ৬৩৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল। আগের দিনের তুলনায় মঙ্গলবার লেনদেন কিছুটা বেড়েছে।
এদিন ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে, কমেছে ১২১টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮৮টি কোম্পানির শেয়ারের দর।
আরও পড়ুন: বড়দিনে চীন, জাপানের শেয়ার বাজারে দরপতন
ডিএসইর প্রধান সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩৩১ পয়েন্টে। ডিএসইর অন্য দু’টি সূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৭৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএস-৩০ সূচক ৪ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৬২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) প্রধান সূচক ১২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট কমে ১৮ হাজার ৭০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। মঙ্গলবার সিএসইতে ১৯০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৪১টি কোম্পানির দর, কমেছে ৭৩টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৬টি কোম্পানির দর।
দিন শেষে (মঙ্গলবার) সিএসইতে ১০ কোটি ২৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের দিন প্রায় ৮ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
আরও পড়ুন: অক্টোবরের মধ্যেই শেয়ারবাজারে আসবে রাষ্ট্রমালিকানাধীন ৪ ব্যাংক: অর্থমন্ত্রী
ভারত থেকে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও এইচআইভি টেস্টের কিট আমদানি
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো ভারত থেকে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও এইচআইভি টেস্টের কিট আমদানি করা হয়েছে। ঢাকার একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ১ হাজার ২০০ কেজি কিট দেশে আমদানি করেছে।
হিলি স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট শফিকুল ইসলাম জানান, দেশে ডেঙ্গু ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছে। এ কারণে ডেঙ্গু পরীক্ষার জন্য কিটের চাহিদা বেড়ে গেছে। এই অবস্থায় ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া ও এইচআইভি টেস্টের কিট আমদানির জন্য ব্যাংকে এলসি খোলে ঢাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স ল্যাকটেড ইন্টারন্যাশনাল।
শফিকুল ইসলাম জানান, বুধবার বিকালে এলসির প্রথম চালানটি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে দেশে আসে। এরপর চালানটি খালাসের জন্য হিলি কাস্টমসে সব কাগজপত্র দাখিল করা হলে কাস্টমস কর্মকর্তারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করে এবং ট্যাক্স নিয়ে খালাসের অনুমতি দেয়। পরে রাতে কিটের চালানটি ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে নির্বাচন, হিলি দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
তিনি আরও জানান, আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে এসব কিট সরবরাহ করবে। এজন্য ভারত থেকে এসব কিট আমদানি করা হয়েছে।
এদিকে হিলি স্থলবন্দরের শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম জানান, আমদানি করা এসব কিটের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ট্যাক্স নির্ধারণ করা হয়েছে।
আমদানিকারক ট্যাক্স পরিশোধ করে কিটের চালান খালাস করে নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে ৬ দিন পর পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু
চলতি অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৭২ বিলিয়ন ডলার
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এবং মোট ৭২ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
এসময়ে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাতের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলার।
মঙ্গলবার (১২ জুলাই) সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি চলতি অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের এই লক্ষ্যমাত্রার কথা জানান।
আরও পড়ুন: বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
২০২২-২৩ অর্থবছরের সাময়িক হিসাব অনুযায়ী, এই অর্থবছরে ৬৪ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য ও সেবা রপ্তানি করা হয়েছে। যা ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এই অর্থবছরে ৫৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন মূল্যের পণ্য এবং ৯ বিলিয়ন মূল্যের পরিষেবা রপ্তানি করা হয়েছিল এবং প্রবৃদ্ধি ছিল যথাক্রমে ৬ দশমিক ৬৭ এবং ১ দশমিক ২৫ শতাংশ।
ঘোষণার আগে মন্ত্রী বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতা ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে ব্যবসায়ী নেতারা সাশ্রয়ী মূল্যে শিল্প কারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
এছাড়া রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে তারা মন্ত্রীকে বলেন।
নতুন রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণার সময় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের সময় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা বিবেচনা করা হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের সময় গ্যাস ও বিদ্যুতের সংকটও বিবেচনা করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, প্রশিক্ষিত শ্রমশক্তি এবং পণ্যের সাশ্রয়ী মূল্যসহ বাংলাদেশের কিছু সুবিধা রয়েছে।
এছাড়াও, বিশ্বব্যাপী উদ্যোক্তারা ভূ-রাজনৈতিক কারণে চীন থেকে শিল্প স্থানান্তর করছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, ভিয়েতনামেও শ্রমিক সংকট রয়েছে। এসব সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: ইউরোপীয় ইউনিয়নে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৯.৯৩ শতাংশ
ভারতে নির্বাচন, হিলি দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে দেশে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছেন, আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে এবার ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম বর্গফুট প্রতি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা নির্ধারণ করেছে সরকার।
তিনি আরও জানান, ঢাকার বাইরে ৪৫ থেকে ৪৮ নির্ধারণ করা হয়েছে।
রবিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে ট্যানারি মালিক, ট্যারিফ কমিশন ও সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এ তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: কোরবানির পশুর চামড়া সংরক্ষণে নিরবচ্ছিন্ন লবণ সরবরাহ নিশ্চিতের উদ্যোগ বিসিকের
মন্ত্রী বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার ঢাকায় তিন টাকা এবং ঢাকার বাইরে পাঁচ টাকা বেড়েছে লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দামে। আর খাসি (পুরুষ ছাগল) ও ছাগলের চামড়ার দাম আগের বছরের মতোই রাখা হয়েছে।
টিপু মুনশি জানান, কোরবানির কাঁচা চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে পুরুষ ছাগলের দাম ১৮ টাকা থেকে ২০ টাকা এবং বকরি ছাগলের চামড়ারদাম রাখা হয়েছে ১২ থেকে ১৪ টাকা।
গত বছর ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ছিল ৪৭ থেকে ৫২ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৪০ থেকে ৪৪ টাকা। আর খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম ছিল ১৮ থেকে ২০ টাকা এবং বকরি ছাগলের চামড়া ১২ থেকে ১৪ টাকা।
আসন্ন ঈদুল আজহায় কাঁচা চামড়া সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য ট্যানারী মালিকরা ব্যাংক থেকে প্রায় ২৫৯ কোটি টাকা ঋণ পাবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ট্যানারি মালিকরা ৫০০ কোটি টাকা ঋণ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন।
সর্বমোট ১২টি সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক আবেদনকারীদের মধ্যে ঋণ বিতরণ করবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ পরিমাণ ঋণ দেবে।
আরও পড়ুন: গত বছরের চেয়ে কিছুটা বাড়িয়ে পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ
কোরবানির পশুর চামড়ার দাম বাড়ালো সরকার
হিলি স্থলবন্দরে ভারতীয় ট্রাক চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আধাবেলা পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টে আমদানিকৃত পণ্য নিয়ে অবস্থান করা ভারতীয় ট্রাক চালকদের দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুজন চালক আহত হয়েছেন।
এদিকে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত আধাবেলা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। পরে দুই দেশের ব্যবসায়ী, ট্রাক পরিবহন চালক ও পুলিশের মধ্যস্থতায় বিষয়টির সুরাহা হলে দুপুর ২টা থেকে ফের আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়।
হিলি স্থলবন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন মল্লিক জানান, ‘গতকাল বুধবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিকৃত বিভিন্ন পণ্যবাহী শতাধিক ভারতীয় ট্রাক পানামা পোর্টে প্রবেশ করে। এসময় কিছু পণ্যবাহী ট্রাক থেকে পণ্য খালাস করা হলেও অন্য ট্রাকগুলো পণ্য খালাসের অপেক্ষায় পানামা পোর্টে অবস্থান করছিল। গতরাত ১১টার দিকে ভারতের হিলির ট্রাক চালকরা কোনো কারণ ছাড়াই উত্তর প্রদেশের ট্রাক চালকদের ওপর চড়াও হয়। এসময় উত্তর প্রদেশের চালকরা বাধা দিলে উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে উত্তর প্রদেশের চালক খুরশিদের হাত এবং মাথা ফেটে যায় এবং আনাস অজ্ঞান হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পানামা পোর্টের নিরাপত্তা কর্মীরা এসে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন।’
আরও পড়ুন: ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক বিকল, ৪ ঘণ্টা পর হিলি দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
তিনি আরও জানান, ‘পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে পুলিশের উপস্থিতিতে আহত দুজন চালককে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সংঘর্ষের ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চেয়ে উত্তর প্রদেশের চালকরা সকাল থেকে হিলি স্থলবন্দরের গেটে অবস্থান নেয়। এতে করে সকাল থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি নিয়ে দুপুরে চেকপোস্টের জিরোপয়েন্টে দুই দেশের ব্যবসায়ী, পুলিশ, ট্রাক চালক ও বন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি আরও জানান, বৈঠকে আহতদের ক্ষতিপূরণসহ নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিতের আশ্বাস দিলে উত্তর প্রদেশের ট্রাক চালকেরা ব্যারিকেড তুলে নেয়। এরপর দুপুর ২টা থেকে বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ভারতীয় ট্রাক চালকদের আকস্মিক ধর্মঘটে হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি বন্ধ
হিলিতে চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার, পণ্য আমদানি শুরু
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু, কেজিতে কমল ২০ টাকা
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি শুরু হওয়ায় কমতে শুরু করেছে দেশি পেয়াজের দাম। ফলে ৮০ টাকার পেঁয়াজ আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে কেজিতে ২০ টাকা কমে খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। আর আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ এখনো পুরোপুরি বাজারে আসেনি। তবে ৪০ টাকায় কিছু পেঁয়াজ বন্দরের মোকামে পাইকারী বিক্রি হয়েছে। আর এই এই পেঁয়াজ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজিতে।
সরকার ৮০ দিন পর পেঁয়াজ আমদানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ায় গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৩টি ট্রাকে ৬০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। যা আজও ভারত থেকে আমদানি অব্যাহত থাকবে।
এদিকে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক সেলিম উদ্দিন জানান, আজ সন্ধ্যা থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ সরবরাহ করা হবে। এরপর থেকে দাম অনেক কমে আসবে। পাশাপাশি দেশি পেঁয়াজের দামও অনেক কমবে। ফলে কয়েকদিনের মধ্যেই পেঁয়াজের বাজার ৩০-৪০ টাকার মধ্যে চলে আসবে।
আরও পড়ুন: হিলি ও সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু
আরেক আমদানিকারক শহীদুল ইসলাম জানান, আমদানিকারকরা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির জন্য প্রায় ১৮ হাজার মেট্রিকটনের এলসি করেছেন। যা গতকাল থেকে আমদানি করা হচ্ছে।
স্থানীয় খুচরা ব্যবসায়ী মঈনুল হোসেন জানান, আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ এখনো পুরোপুরি বাজারে আসেনি। তবে আমদানি হচ্ছে এই খবরে দাম কেজিতে ২০ টাকা কমে বিক্রি করা হচ্ছে দেশি পেঁয়াজ। দু-একজন খুচরা ব্যবসায়ী ভারতীয় আমদানি করা পেঁয়াজ ৫০ টাকায় বিক্রি করছে।
বাজারে বিকাল বা সন্ধ্যা নাগাদ ভারতীয় পেঁয়াজ পুরোপুরি চলে আসবে। কাল থেকে দেশি ও ভারতীয় পেঁয়াজের দাম আরও কমে যাবে। এতে ভোক্তারা পেঁয়াজের দামে স্বস্তি পাচ্ছে।
এদিকে সরকার দেশের উৎপাদিত পেঁয়াজের ন্যায্যমুল্য নিশ্চিত করতে চলতি বছরের ১৬ মার্চ থেকে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে অনুমতি বন্ধ রাখে। এরপর থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ ছিল।
আরও পড়ুন: পেঁয়াজের সংকট দূর হবে, পেঁয়াজ নিয়ে রাজনীতি বন্ধ হবে: কৃষিমন্ত্রী
শিগগিরই পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে: কৃষি সচিব
শিল্প উৎপাদন সচল রাখতে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করুন: এফবিসিসিআই
দেশের শীর্ষ বাণিজ্য সংস্থা ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) আর্থিক বরাদ্দের সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে শিল্পখাতে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
এছাড়া কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু রাখা এবং কারখানাগুলোতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার সম্প্রসারণের আহ্বান জানানো হয়।
শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে এফবিসিসিআইয়ের নিজস্ব সম্মেলন কক্ষে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন এ আহ্বান জানান।
একই সঙ্গে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ওপর জোর দিয়ে কাঁচামালের ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহারেরও আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বঙ্গবাজার অগ্নিকাণ্ড: ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ১ কোটি টাকা অনুদান দিল এফবিসিসিআই
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘সরকারের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করতে শিল্প উৎপাদন সচল রাখতে হবে। সুতরাং, সাশ্রয়ী মূল্যের এবং নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের কোনো বিকল্প নেই।’
তিনি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আর্থিক সম্পদ বরাদ্দের ক্ষেত্রে সরকারকে আরও কৌশলী হওয়ার আহ্বান জানান।
প্রস্তাবিত বাজেটে বাজেট ঘাটতি মেটাতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেবে সরকার। এর মধ্যে ব্যাংকিং খাত থেকে ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হবে।
এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম বলেন, এই ঋণ নেওয়ার ফলে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হবে।
এমতাবস্থায় ব্যাংকিং খাতের পরিবর্তে তহবিলের ব্যয় বিবেচনা করে সম্ভাব্য সর্বনিম্ন সুদে বৈদেশিক উৎস থেকে অর্থায়ন গ্রহণের জন্য তিনি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
আরও পড়ুন: বিদ্যুৎ সংকট নিরসনের চেষ্টা চলছে: নসরুল হামিদ
তাপপ্রবাহের মধ্যে ঘন ঘন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় বেড়েছে মানুষের দুর্ভোগ
বাংলাদেশে আসা তুলার ফিউমিগেশন বাতিলকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা তুলা বাংলাদেশের বন্দরে ফিউমিগেশন (বিষবাষ্পীকরণের মাধ্যমে পতঙ্গমুক্ত করার প্রক্রিয়া) ছাড়াই আসতে পারবে। মঙ্গলবার (১৬ মে) থেকে কার্যকর হওয়া আইন অনুযায়ী বাংলাদেশি আমদানিকারকদের শত শত কোটি টাকা ব্যয়-সাশ্রয় হওয়ার পাশাপাশি পাঁচ দিন অপেক্ষার অবসান হবে।
সোমবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস জানিয়েছে, বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ের একটি কারিগরি প্রতিনিধিদল ২০২২ সালের নভেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সফল সফরের পর ১৬ মে থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়।
প্রতিনিধি দলটি যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে সরজমিনে যুক্তরাষ্ট্রের তুলা উৎপাদন প্রক্রিয়া পরিদর্শন করেছে এবং তাদের কীটপতঙ্গ ব্যবস্থাপনা কৌশল যাচাই করে দেখেছে।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্র থেকে সাড়ে ১২ হাজার মেট্রিক টন চিনি আমদানি করবে সরকার
এই সময়ে তারা তুলা প্রক্রিয়াকরণে যে কৌশলগুলো অনুসরণ করে- জিনিং বা তুলা থেকে বীজ ও ময়লা পরিষ্কার করা, লিন্ট ক্লিনিং বা পাতা, ঘাস বা অন্যান্য উপাদান সরিয়ে ফেলা, তুলার বেল তৈরির সময় কঠোরভাবে চাপানো- দেখে আশ্বস্ত হয়েছে যে আমেরিকা থেকে আমদানি করা তুলাতে বোল উইভিল বা তুলার ভোমরা পোকা থাকার কোনও উপায় বা সম্ভাবনা নেই।
বাংলাদেশ তুলা আমদানির দিক থেকে বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক দেশ, যা দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের তুলার সপ্তম বৃহত্তম রপ্তানি বাজারে পরিণত করেছে এবং যার আর্থিক মূল্য ২০২২ সালে ৪৭৫ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
এবং বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। আগে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা তুলা ফিউমিগেশন বা বিষবাষ্পীকরণের মাধ্যমে পতঙ্গমুক্ত করার প্রক্রিয়ার বাধ্যবাধকতা থাকায় একদিকে আমদানিকারকের কাছে তুলা পৌঁছাতে দেরি হতো। অন্যদিকে বাংলাদেশি আমদানিকারকদের প্রতিবছর শত শত কোটি টাকা এই বাবদ খরচ করতে হতো।
আমেরিকা থেকে আমদানি করা উচ্চমানের ও টেকসই তুলার ফিউমিগেশন বা বিষবাষ্পীকরণের মাধ্যমে পতঙ্গমুক্ত করার প্রক্রিয়ার প্রথা বাতিল করায় এখন আমেরিকান তুলা সরাসরি ও সহজেই বাংলাদেশি আমদানিকারকদের মাধ্যমে তৈরি পোশাক শিল্পের সাপ্লাই চেইন বা সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রবেশ করতে পারবে। ফলে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক খাতের উল্লেখযোগ্য সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।
রাষ্ট্রদূত হাস বলেন, যৌথভাবে কাজ করার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করতে পারা এবং একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে সমৃদ্ধি বাড়ানো ও বাণিজ্যের বাধাগুলো দূর করার একটি বড় উদাহরণ যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ।
তিনি আরও বলেন, আমেরিকান ভোক্তারা যেহেতু বাংলাদেশে উৎপাদিত টেকসই, উচ্চমানের পোশাকের উপর নির্ভর করে তাই বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ও বৈদেশিক মুদ্রার আয় বাড়াতে উচ্চমানের আমেরিকান তুলা প্রয়োজন রয়েছে।
বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকও এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয় জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলা, উদ্ভাবনী প্রযুক্তির বিকাশ ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ এবং বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা অব্যাহত রাখতে আগ্রহী।
গত ২২ বছরেরও বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার আমেরিকার তুলা শিল্পের সহযোগিতায় আমদানি করা তুলার ফিউমিগেশন বা বিষবাষ্পীকরণের মাধ্যমে পতঙ্গমুক্ত করার বাধ্যবাধকতা বাতিলের জন্য বাংলাদেশ সরকারের সাথে ক্রমাগত আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে 'গভীর সম্পর্ক' এগিয়ে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র: দূতাবাস
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাজ্য হিসেবে মন্টানায় ব্যক্তিগত ডিভাইসে নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে টিকটক