������������������������
সব সময় আমাকে সংগ্রাম করতে হয়েছে: স্বস্তিকা মুখার্জি
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের এবারের আসরে জাতীয় জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মিলনায়তনে দেখা যাবে কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জির ‘বিজয়ার পরে’ সিনেমা। এটির পরিচালক অভিজিৎ শ্রী দাস। সিনেমাটির প্রদর্শনের সময় ২৪ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টা।
এই উপলক্ষে এরইমধ্যে ঢাকায় পা রেখেছেন স্বস্তিকা মুখার্জি। রবিবার (২১ জানুয়ারি) ঢাকা ক্লাবের স্যামসন লাউঞ্জে আয়োজিত ‘উইমেন ইন সিনেমা’ বিষয়ক কনফারেন্সে যোগ দেন এই তারকা। যেখানে গণমাধ্যমের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশের কাজ নিয়মিত দেখেন স্বস্তিকা। মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী ও আফরান নিশোর বেশ ভক্ত তিনি। বিশেষ করে আফরান নিশোর অভিনয় এই তারকার বেশি পছন্দ বলেও জানান।
আরও পড়ুন: ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে আসছে ৭৪ দেশের ২৫২ সিনেমা
স্বস্তিকা বলেন, ‘বিমানবন্দর থেকে আসার সময় এক বিজ্ঞাপনে আফরান নিশোর ছবি দেখে লাফিয়ে উঠি। তার সুড়ঙ্গ সিনেমাটি আমি দুইবার দেখেছি। এছাড়াও তার ওয়েব সিরিজগুলোও দেখা হয়েছে।’
সিনেমায় নিজের চরিত্র বেশ চিন্তা করেই বাছাই করেন স্বস্তিকা। তার কাজগুলোকে অন্য ১০ জনের থেকে আলাদাও করা যায়। নিজের এই চরিত্র নির্বাচন প্রসঙ্গে স্বস্তিকা বলেন, ‘বিভিন্ন সিনেমায় আমি এমন চরিত্রগুলো করেছি, যারা নিজেদের জীবনের সিদ্ধান্ত নিজেরাই নিতে জানে। যে চরিত্ররা গতানুগতিক নয়। এমন একটা সময়ও এসেছিল, যখন আমার কোনো সিনেমা সেন্সর বোর্ডে গেলে, সেটা না দেখেই রিভিশন বেঞ্চে পাঠিয়ে দেওয়া হতো। সব সময় আমাকে সংগ্রাম করতে হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিল্পীদেরও একটা দায়িত্ব থাকে, শিল্পী হিসেবে তারা কী ধরনের ন্যারেটিভের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইছে অথবা চাইছে না। অসংখ্য তরুণ দর্শক আমার সিনেমা দেখে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ফলো করে, অনুসরণ করতে চায়। সুতরাং মাথায় সব সময় থাকে, এমন চরিত্র আমার বেছে নেওয়া উচিত, যা সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে। যদিও অভিনয়ই আমার রুটি-রোজগার। তবে, শুধু রোজগারের জন্য আমাদের সিনেমা করা উচিত নয়।’
আরও পড়ুন: নাম্বার ওয়ান কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হলাম: শাকিব খান
রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের পরিবেশনায় মঞ্চে আসছে ‘ক্রীতদাসের হাসি’
নাম্বার ওয়ান কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হলাম: শাকিব খান
এদেশে সিনেমা নিয়ে যত আলোচনা তার বেশিরভাগ শাকিব খানকে ঘিরে। একের পর এক তিনটি সিনেমার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। সেগুলো নিয়ে চলছে তুমুল ব্যস্ততা। আর এরমধ্যেই ঢালিউড কিংকে নিয়ে এলো নতুন খবর। এবার কর্পোরেট ব্যবসায় নাম লেখাচ্ছেন তিনি।
একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হিসেবে যুক্ত হলেন শাকিব খান। যেখানে বিশ্বমানের স্কিনকেয়ার, কসমেটিকস, টয়লেট্রিজ, হোম কেয়ার, পারফিউমসহ নানা পণ্য পাওয়া যাবে। বাংলাদেশ ছাড়াও শাকিব খানের এই কোম্পানির পণ্য পাওয়া যাবে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।
এ উপলক্ষে শনিবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর পাঁচ তারকা হোটেল ওয়েস্টিনে জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন শাকিব খান।
এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির আর দুই পরিচালক শাহরিয়ার আলম ও আবুল বাশার হাওলাদার এবং প্রধান নির্বাহী এমদাদুল হক সরকার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে নিজের ব্যবসা প্রসঙ্গে শাকিব খান বলেন, ‘আমি ভীষণ আনন্দিত। কারণ, যে স্বপ্ন আমি দেখেছিলাম কয়েক বছর আগে, সে স্বপ্নের বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। আমি যখন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শপিং মলে মেড ইন বাংলাদেশ লেখা কাপড় দেখতাম, খুব গর্বিত হতাম। সেই সঙ্গে ভাবতাম, এই কাপড়ের মতো বাকি সব পণ্য, যেমন কসমেটিকস, টয়লেট্রিজ, ইলেকট্রনিকসও যদি আমার দেশে তৈরি হতো, কতই–না অসাধারণ হতো। তখন আমার বন্ধুদের সঙ্গে আমি কথা বলেছিলাম এমন একটা কসমেটিকস, টয়লেট্রিজ, স্কিনকেয়ার ইন্ডাস্ট্রির স্বপ্ন আমি দেখি, যা হবে বিশ্বমানের কিন্তু উৎপাদন হবে আমার দেশে তা হবে সব শ্রেণির মানুষের হাতের নাগালে ও সহজলভ্য আর মানে ও গুণে হবে সেরা।’
শাকিব আরও বলেন, ‘যেহেতু আমি সিনেমার মানুষ। প্রযোজনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আমার রয়েছে। তবে এবার ভিন্ন এক জায়গায়। গণ্ডির বাইরে এসে ব্যবসায়ী হয়ে ওঠা, এটা সত্যিই আমার জন্য চ্যালেঞ্জিং বিষয়। আপনারা যেমন ভালোবেসে আমাকে নাম্বার ওয়ান বলে ডাকেন, আমিও কিন্তু নাম্বার ওয়ান কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হলাম।’
ভিকির সিরিজে ভিন্ন লুকে সিয়াম-সাফা-মনোজ
শিগগিরই চরকির প্ল্যাটফর্মে আসতে যাচ্ছে মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের গল্প অবলম্বনে ভিকি জাহেদের পরিচালনায় চরকি অরিজিনাল সিরিজ ‘টিকিট’। সিয়াম, সাফা, মনোজসহ এই সিরিজে আছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, জয়রাজ, এ কে আজাদ সেতু, মাহমুদ আলম, বাদল শহীদ, মার্শিয়া শাওন, রেজান শোভন, জান্নাতুল ফেরদৌস রাইসা, কে এস এম আরাবি মওদুদ প্রমুখ।
একদম ভিন্ন লুকে দেখা মিলবে সিয়াম আহমেদকে।
আরও পড়ুন: তাসনিয়া রহমানের জীবনের কেন এই করুণ পরিণতি?
সিয়াম গণমাধ্যমে বলেন, ‘এই সিরিজে আমার চরিত্রের নাম সালেক। এই চরিত্রটা আমি ঠিক কতখানি করতে পারব সেটা নিয়ে আমার মাঝে বেশ সংশয় ছিল। তবে ভিকি ভাই সবচেয়ে বেশি কনফিডেন্ট ছিলেন। সাহস দিয়েছেন। উনার কারণেই আমি সালেক চরিত্রটা করতে পেরেছি। চরিত্রের দুইটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। একটা হচ্ছে, সালেকের চরিত্র একেবারেই আলাদা হতে হবে। যাকে আলাদাভাবে ভাগ ভাগ করে ডিটারমাইন্ড করা যায়। আর দ্বিতীয়টা হচ্ছে সালেক হ্যাজ টু লুক ডিফারেন্ট ফ্রম এভরিওয়ান। তার কিছু আন্ডারটোনড পার্ফমেন্স, তার কিছু কনফিডেন্সের অভাব। এই জিনিসগুলোর সঙ্গে আসলে তার লুকস, তার এপিয়ারেন্স অনেকটা রিলেটেড। সালেকের জন্য ওয়েট গেইন করতে হয়েছে।’
এই সিরিজে বেশ সাহসী চরিত্র ও ভিন্ন লুকে অভিনয় করে চমক দেখিয়েছেন সাফা কবির।
সাফা বলেন, ‘এই কাজটা বেশ কিছু কারণে আমার জন্য বিশেষ। আমি আগে কখনও এমন চরিত্রে অভিনয় করিনি। সেই সঙ্গে গল্পটা আসলে ডার্ক কমেডি, থ্রিলার ও স্যাটায়ার মিলিয়ে। আর চরিত্র করতে গিয়ে ভালোই কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। কারণ আমার বেড়ে উঠার সঙ্গে সিরিজের চরিত্রের আকাশ-পাতাল তফাৎ ছিল।’
আরও পড়ুন: পর্দায় ফিরে বিয়ের খবর দিলেন পল্লব
পরিচালক ও সহ-শিল্পীদের নিয়ে সাফা বলেন, ‘ভিকি ভাইয়ের গল্পসহ কাজের ভক্ত আমি। আমরা এক সঙ্গে বেশ কিছু কাজ করেছি। সহশিল্পী হিসেবে সিয়াম খুবই একনিষ্ঠ একজন অভিনেতা। তার মতো কঠোর পরিশ্রমী অভিনেতা খুব কমই। আর মনোজ দা টিচারের মতো। উনার থেকে চরিত্র পোর্টেট করতে সাহায্য পাই। সব শিল্পী কাজের জন্য সর্বোচ্চ পরিশ্রম করেছে।’
মনোজ প্রামাণিক আরেকটি বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করে তাক লাগিয়েছেন। নিজের চরিত্র নিয়ে মনোজ বলেন, ‘সিরিজে আমার চরিত্র আর বাস্তবে আমি দুইটা দুই মেরুর চরিত্র। এই চরিত্রটা করতে আমার কাছে খুব মজা লেগেছে। আর এই চরিত্রটা করতে গিয়ে আমার এক ছাত্রকে কিছুটা অনুকরণ করার চেষ্টা করেছি। কেননা ওর চরিত্রটা এরকম। আর সব চরিত্রই পোট্রেট করা অভিনেতাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। সিরিজটা টান টান উত্তেজনার একটা গল্প। আশা করি, দর্শক কাজটা পছন্দ করবে।’
আরও পড়ুন: সিনেমাটি নতুন বছরের অনন্য পাওয়া: বুবলি
পর্দায় ফিরে বিয়ের খবর দিলেন পল্লব
নব্বই দশকের পরিচিত মুখ মডেল-অভিনেতা পল্লব। দীর্ঘদিন পর বিরতি ভেঙে ফের পর্দায় এসে নিজের বিয়ের খবর দিলেন তিনি।
১১ বছরের প্রেমের পর গত বছরের ১৩ জুলাই বিয়ে করেন ওয়াহিদা রাহিকে।
পল্লব গণমাধ্যমে বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি ও মার্চে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিয়ের খবরটি প্রকাশ্যে আনতে চেয়েছিলাম। এখন খবরটি প্রকাশ্যে এলেও কোনো সমস্যা নেই। আমরা তো বিয়ে করেছি। সবাই আমাদের তাদের প্রার্থনায় রাখবেন এটুকু প্রত্যাশা করছি।’
পল্লব বলেন, ‘ছেলের বউ পেয়ে মা এখন খুব খুশি। মায়ের খুশিতেও আমিও খুশি।’
রাহি বলেন, ‘আমি টুকটাক ফটোশুটের কাজ করতাম। পল্লবের সঙ্গেও একটা কাজ করেছি, নির্মাতা আশরাফুল আলম রিপন ভাইয়ের একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে। এরপর ফোনে কথা বলতাম। আমাদের দেখাও হতো। ঘুরতে বের হতাম। একজন আরেকজনকে পছন্দ করতাম। যখন দেখলাম, পল্লব খুবই ভালো মানুষ, ভাবলাম আমার আগামী জীবনের মানুষ হিসেবে তাকেই চাই। ঠিক দুই বছর আগে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরপর দুই পরিবারের সঙ্গে কথা বলে গত বছর বিয়েটা করে ফেললাম।’
উল্লেখ্য, ‘অপারেশন জ্যাকপট’ দিয়ে ফের বড়পর্দায় আসছেন পল্লব। মুক্তিযুদ্ধের কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত এই সিনেমায় তাকে এসএম গুপ্তা চরিত্রে দেখা যাবে।কানিজ
গাঁটছড়া বাঁধলেন অর্ষা-নূর
শোবিজে চলছে বিয়ের হিড়িক। এবার বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন অভিনেত্রী নাজিয়া হক অর্ষা ও অভিনেতা মোস্তাফিজুর নূর ইমরান।
রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি প্রকাশ করে খবরটি নিশ্চিত করেছেন অর্ষা।
আরও পড়ুন: যেভাবে ‘ওস্তাদ’ হয়ে ওঠেন রশিদ খান
ছবির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘প্রকৃতি আর পরিবার নিয়ে এখন আমি থেকে আমরা। আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা বিবাহিত।’
জানা যায়, দুই থেকে তিন মাস আগে দুই পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে ঘরোয়া আয়োজনে বিয়েটা সেরেছেন তারা।
আরও পড়ুন: 'টপ গান থ্রি' নির্মাণ হচ্ছে কি?
তাসনিয়া রহমানের জীবনের কেন এই করুণ পরিণতি?
ধানমণ্ডির বাসা থেকে শুক্রবার সকালে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় মডেল তাসনিয়া তানজিম ওরফে তাসনিয়া রহমানের লাশ। পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয় আত্মহত্যা করেছেন তাসনিয়া।
বেপরোয়া ও বিলাসী জীবন যাপনে অভ্যস্ত তাসনিয়া রহমান আত্মহত্যার পথ কেন বেছে নিলেন তা নিয়ে শোবিজ অঙ্গনে চলছে নানা গুঞ্জন।
আরও পড়ুন: অভিনেতা ও প্রযোজক সাজু মুনতাসিরের বিশেষ দিন
জানা গেছে, ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়ে গিয়েছিলেন তাসনিয়া।
গত বছর যখন তার বিরুদ্ধে একের পর এক প্রতারণা ও মিথ্যা মামলা দিয়ে আর্থিক সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনের বরাতে প্রকাশ্যে আসতে থাকে, তখন তার ব্যক্তিগত জীবনের নানা বিতর্কিত বিষয় নিয়ে ফেসবুক লাইভে ও কয়েকটি অনলাইন মাধ্যমে কথা বলেন তাসনিয়া।
এসব লাইভে তাসনিয়া প্রকাশ করেন তার সঙ্গে কার কার সম্পর্ক ছিল এবং কাদের কাছ থেকে তিনি আর্থিক সহায়তা নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: যেভাবে ‘ওস্তাদ’ হয়ে ওঠেন রশিদ খান
তদন্তে উঠে আসে ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি গুলশান থানায় এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক আমজাদ হোসেনের নামে ধর্ষণের মামলা করেন তাসনিয়া। পরে পিবিআইয়ের তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হয় এই মামলা। উঠে আসে বেশ কয়েকবছর ধরে চলা তাদের প্রেমের সম্পর্কের বিষয়টি।
মাত্র চার মাস পর একই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর ইফতেখারুল আলম নামের এক ব্যাবসায়ীর বিরুদ্ধে পর্ণ ছবি ছড়ানোর অভিযোগে সাইবার মামলা করেছিলেন তাসনিয়া। কিন্ত সিআইডির তদন্তে বেরিয়ে আসে ইফতেখারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল তাসনিয়ার। করেছেন বিদেশ ভ্রমণও। বিভিন্ন সময়ে তার থেকে অন্তত বিশ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন এবং পরে মিথ্যা মামলা করেন ইফতেখারের বিরুদ্ধে।
আরও পড়ুন: বলিউড স্টাইল আইকন হৃত্বিক রোশনের যে সিনেমাগুলো ২০২৪ সালে মুক্তির অপেক্ষায়
সিআইডির তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, তাসনিয়া পেশাদার ব্যাকমেইলিং এ জড়িত। মূলত ধনাঢ্য পুরুষদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ব্ল্যাকমেইল করে হাতিয়ে নিতেন লাখ লাখ টাকা।
আরেক তদন্তকারী সংস্থা পিবিআইয়ের তদন্তেও উঠে আসে একই চিত্র।
এছাড়াও শোবিজ অঙ্গনের আরেক মডেল ইশরাত পায়েলের স্বামীর সঙ্গেও সম্পর্কে জরিয়েছিলেন তাসনিয়া। এ বিষয়ে ইশরাত পায়েলের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার একটি কলরেকর্ড ফাঁস করেন তিনি।
আরও পড়ুন: টুয়েলভথ ফেইলের মতো অনুপ্রেরণা সৃষ্টিকারী ১০ সিনেমা
সেইসঙ্গে পায়েল দেশে ফিরলে তাকে দেখে নেওয়ার হুমকিও দেন তিনি।
এসব তথ্য সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের পর গেল বছর তাসনিয়া রহমান নির্মাতা জসীম আহমদকে তা ছড়ানোর জন্য অভিযুক্ত করে তাদের মধ্যকার ২০২০ সালের একটি পুরনো মামলাকে সামনে নিয়ে এসে অনলাইনে মানহানিকর বক্তব্য দিতে থাকেন।
এসময় জসীম আহমেদের আইনজীবিরা সংবাদ সম্মেলন করেন সাইবার আইনে মামলার আবেদনের কথা জানান।
আইনজীবি ব্যারিস্টার শাহেদুল আজম গণমাধ্যমে বলেন, ‘তাসনিয়া সিরিয়ালি ধন্যাঢ্য ব্যক্তিদের টার্গেট করে ব্ল্যাকমেইল করেন।’
আরও পড়ুন: ফুলের মালা দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়েছে: ফেরদৌস
একের পর এক বিতর্কে জড়ানোর পর বেশকিছুদিন ধরেই তাসনিয়া রহমান তার ফেইসবুক ও ইন্সটাগ্রাম আইডি ডিএক্টিভেট করে আড়ালে চলে যান।
সম্প্রতি ইউ ল্যাবের এক ছাত্রের সঙ্গে লিভিং রিলেশনে ছিলেন তিনি। কিন্তু সংবাদ মাধ্যমে তাসনিয়ার নানা অপরাধ প্রকাশ্য আসতেই সেই ছাত্র তাকে ছেড়ে গেলে লাইভে এসে আত্মহত্যার ঘোষণা দেন তাসনিয়া।
শোবিজে কাজ করার স্বপ্ন নিয়ে এসে উচ্চাকাঙ্ক্ষী বেপরোয়া জীবনের নিয়ন্ত্রণ টানতে না পেরে করুণ পরিণতি বরণ করে নিতে হলো তাসনিয়া রহমানকে। অর্থসংকট ও সর্বশেষ প্রেমিকের সঙ্গে বিচ্ছেদের হতাশায় আত্মহত্যা করেছেন তাসনিয়া, এমনটাই ভাবছেন শোবিজ অঙ্গনের মানুষরা।
আরও পড়ুন: ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফেরদৌস
যেভাবে ‘ওস্তাদ’ হয়ে ওঠেন রশিদ খান
উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের ইতিহাস যাকে ছাড়া অপূর্ণ থেকে যাবে তিনি ওস্তাদ রশিদ খান। তার জাদুকরী কণ্ঠ মাতিয়েছে অজস্র ভক্তদের। সেই মানুষটি ৫৫ বছর বয়সে ৯ জানুয়ারি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করলেন।
সংগীত জগতে উস্তাদ রাশিদ খানের অবদান কতখানি, তা নতুন করে বলে দিতে হয় না। সকলের অন্তরেই যেন তার কণ্ঠ আর গানের বাস। পদ্মশ্রী, বঙ্গ ভূষণ, সংগীত নাটক অ্যাকাডেমির মতো পুরস্কার রয়েছে তার ঝুলিতে। এমন এক শিল্পীর অকালে প্রয়ানে স্তব্ধ সংগীতপ্রেমীরা।
যার নামের আগে ‘ওস্তাদ’ শব্দটি জড়িয়ে আছেন তিনিই শৈশবে গান খুব একটা পছন্দ যে করতেন এমনটা নয়। তবে তার মাঝে যে সংগীতের জ্ঞান তীব্র রয়েছে সেটি বুঝতে পারেন চাচা গোলাম মুস্তফা খান।
১১ বছর বয়সে প্রথম সংগীতানুষ্ঠান করেন রশীদ খান। আর তার কয়েক বছর পরে যুবক রাশিদ খানকে বিরাট ‘সার্টিফিকেট’ দিয়েছিলেন পণ্ডিত ভীমসেন যোশী। গান শুনে মন্তব্য করেন ‘ভারতীয় কণ্ঠ সংগীতের ভবিষ্যত উজ্জ্বল’।
উত্তর প্রদেশে জন্ম হলেও রশিদ খান এক সময় বাংলার মানুষ হয়ে যান। চলতি শতাব্দীর প্রথম দশক থেকেই তিনি ভারতীয় রাগ সংগীতের অন্যতম মুখ হয়ে ওঠেন। বিলম্বিত খেয়ালে বিশেষভাবে পারদর্শী ছিলেন এই শিল্পী। শাস্ত্রীয় সংগীতের গায়ক হলেও রশিদ খান ছিলেন আশ্চর্য ব্যতিক্রম, ধ্রুপদী সংগীতের ‘শিক্ষিত’ শ্রোতাদের বাইরেও বেড়ে ওঠে তার ভক্তকুল।
উত্তরপ্রদেশের সম্ভ্রান্ত সংগীতিক পরিবার জন্ম হলেও রশিদ খান আসলে ছিলেন বাঙালি। এই দাবি করতেই পারেন বাংলার মানুষ। কারণ রাগ সংগীতের আশ্চর্য আলোকিত গায়নে রবীন্দ্রনাথের গানকেও নতুন মাত্রা দিয়ে গিয়েছেন তিনি। অন্যতম উদাহরণ হয়ে থাকবে নচিকেতা চক্রবর্তীর সঙ্গে যৌথ অ্যালবাম ‘যাত্রা’। যেখানে রবীন্দ্রসংগীত ও হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় বন্দিশের আশ্চর্য মেলবন্ধন ঘটেছিল।
শাস্ত্রীয় সংগীতে রশিদ খানের ভিত্তি হলেও বলিউড ও টালিউডের অনেক সিনেমায় গান গেয়েছেন। প্রতিটি গান শ্রোতাদের হৃদয়ে গেঁথে থাকবে অনন্তকাল।
শাস্ত্রীয় সংগীতে অসামান্য অবদান রাখায় একাধিক পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন রাশিদ খান। ২০০৬ সালে তিনি পদ্মশ্রী, পাশাপাশি ‘সংগীত নাটক আকাদেমি’ পুরস্কারে ভূষিত হন।
এছাড়াও পেয়েছেন বঙ্গভূষণ পুরস্কার, গ্লোবাল ইন্ডিয়ান মিউজিক অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস, মহাসংগীত সম্মান পুরস্কার আর ২০২২ সালে রশিদ খান ভূষিত হন শিল্পকলার ক্ষেত্রে ভারত সরকার কর্তৃক ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মভূষণ।
ফুলের মালা দায়িত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়েছে: ফেরদৌস
রঙিন থেকে সাদাকালো পোস্টারেও জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ফেরদৌস।
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা ১০ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে জয়ী হয়ে এমনটা আবারও প্রমাণ দিলেন তিনি। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী থেকে প্রায় ৬৩ হাজার ভোট বেশি পেয়ে এই তারকা এগিয়ে ছিলেন।
নিজের এই জয়কে তার প্রতি জনগণের ভালোবাসা বলছেন ফেরদৌস। সেই সঙ্গে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তার চোখেও পানি চলে আসে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফেরদৌস
ফেরদৌস বলেন, ‘বাবাকে খুব মিস করছি। আমার শ্বশুর থাকলেও খুব খুশি হতেন। তিনি একজন সংসদ সদস্য ছিলেন। যিনি আমার অনুপ্রেরণা ছিলেন। কীভাবে মানুষকে ভালোবাসা যায়, তার কাছ থেকে শিখেছি। কীভাবে সাধারণ মানুষ হয়েও অসাধারণভাবে ভালোবাসা যায়, সেটাও জেনেছি। গণমানুষের নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেখেছি। তাদের কাছ থেকে শেখার চেষ্টা করেছি।’
কর্মী ও সাধারণ মানুষের প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে ফেরদৌস বলেন, ‘এই ফুলের মালা আমার দায়িত্ব আরও বাড়িয়েছে। আমি সেবক হতে চেয়েছিলাম, সেবা করব। মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলাম সেবার করার, করেছিও। জনগণ মালা পরিয়ে দিয়েছে, এখন নিশ্চিত হয়ে তাদের পাশে দাঁড়াব। আমি নেতা-কর্মীদের প্রতি ভীষণ কৃতজ্ঞ। তারা ছাড়া এ জয় কোনোভাবেই সম্ভব ছিল না।’
আরও পড়ুন: সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করব: ফেরদৌস
এদিকে জয়ের পরেই নতুন কর্মসূচির ঘোষণা করেছেন ফেরদৌস আহমেদ। সোমবার (৮ জানুয়ারি) বিকাল তিনটার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরের জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। এরপর তিনি তার নির্বাচনি এলাকার পোস্টার অপসারণ করার কথা জানান।
বিজয়ী হয়ে ফেরদৌস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার জন্য আমার নির্বাচনী এলাকার সব ভোটারদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এলাকার উন্নয়ন করতে চাই।’
আরও পড়ুন: ভাষানটেক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন অভিনেতা ফেরদৌস
অভিনেতা ও প্রযোজক সাজু মুনতাসিরের বিশেষ দিন
দেশের জনপ্রিয় অভিনেতা সাজু মুনতাসির। এছাড়াও তার অন্যতম পরিচয় একজন প্রযোজক এবং টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টেলিপ্যাব) সাধারণ সম্পাদক।
সাজু মুনতাসির বর্তমানে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ১৯৫২ ইন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেডের সিইও। এ ছাড়াও তার মালিকাধীন আরেকটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ডিজিটালিয়ার কাজ নিয়ে ব্যস্ততা চলছে নিয়মিত।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) জনপ্রিয় এই অভিনেতা জন্মদিন। ১৯৭৭ সালে আজকের দিনে পিরোজপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার বাবা ওবায়দুল কবির এবং মা কানিজ নাজনীন আক্তার।
টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টেলিপ্যাব) সাধারণ সম্পাদক সাজু মুনতাসির জীবনের বিশেষ দিনটিতে ভাসছেন শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায়।
সাজু ইউএনবিকে বলেন, ‘এটা সত্যি দারুণ একটি বিষয় যে প্রতিবছর জন্মদিন এলে কাছের মানুষেরা, সহকর্মীরা শুভেচ্ছা দিয়ে সেটি রঙিন করে রাখেন। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সবার কাছে আমি দোয়া চাই যেন সততা নিয়ে একজন প্রযোজক নেতা হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালন করতে পারি। ভালো ভালো নির্মাণ দিয়ে যেন ইন্ডাস্ট্রি ও দর্শকের চাহিদা মেটাতে পারি।’
তিনি ১৯৯৭ সালে র্যাম্প মডেল হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০০ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত তিনি বিভিন্ন টিভিসিতে মডেল হিসেবে অভিনয় করেন। তিনি ২০০২ সালে জনপ্রিয় পরিচালক আহমেদ ইউসুফ সাবের পরিচালিত বাংলা নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করেন। ২০১৫ সাল পর্যন্ত তিনি প্রায় ১৫০টিরও বেশি নাটকে অভিনয় করেছেন।
সাজু মুনতাসির মিডিয়ার সব অঙ্গনেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। মডেলিং, অভিনয় থেকে শুরু করে প্রযোজক হিসেবেও তিনি সর্বমহলে অত্যন্ত সমাদৃত।
তিনি কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন নানা পুরস্কার। তার মধ্যে ট্রাব অ্যাওয়ার্ড, চ্যানেল আই ডিজিটাল মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড, সিজেএফবি অ্যাওয়ার্ড অন্যতম। দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দুইটি টিভি রিয়েলিটি শো বিনোদন বিচিত্রা ফটোসুন্দরি এবং ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম- দ্যা আলটিমেট ম্যান পাওয়ারড বাই বাংলাদেশ নেভীর বিচারক হিসেবেও নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজ লাগিয়েছেন তিনি।
ভোট দিয়ে উচ্ছ্বসিত তারকারা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে রবিবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে। দেশের বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে ভোট দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন শোবিজ তারকারা।
রাজধানীর ভাসানটেক সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে সকাল ৯টা ৪৬ মিনিটে ভোট দেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস। ভোট দেওয়ার ছবি তার ফেসবুকে পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমি ভোট দিয়েছি। আপনি দিয়েছেন কি?’
রাজধানী ধানমন্ডির গভর্মেন্ট হাইস্কুল ভোটকেন্দ্রে সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে ভোট দিয়েছেন অভিনেত্রী ও শিল্পী মেহের আফরোজ শাওন। ভোট দিয়ে কালি দেওয়া আঙুলের ছবি তার ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন ‘ভোট দিয়ে আসলাম’।
আরও পড়ুন: ২০২৪ সালের সিনেমায় সম্ভাবনাময় উপস্থিতি
মানিকগঞ্জে নিজের নির্বাচনি এলাকায় সকাল ১০টার দিকে ভোট দিয়েছেন সংগীতশিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ। কেন্দ্রে গিয়ে তিনি বিজয় চিহ্ন দেখিয়ে ভোট প্রদানের ছবি তিনি তার ফেসবুকে শেয়ার করেছেন।
গুলশান মডেল হাই স্কুলে ভোট দিয়েছেন গান বাংলা টেলিভিশনের কর্ণধার তাপস ও তার স্ত্রী মুন্নী। তাপস ভোট দেওয়ার ছবি তার ফেসবুকে পোস্ট করে লিখেছেন, ‘জয় বাংলা’।
অভিনেত্রী তারিন জাহান ভোট দিয়ে হাতের অমোচনীয় কালি প্রদর্শন করা ছবি তার ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমি আমার ভোট দিয়েছি, আপনি?’
আরও পড়ুন: সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করব: ফেরদৌস
তরুণ প্রজন্মের দুই অভিনয়শিল্পী সৌম্য ও দিব্য প্রথমবার ভোট দিলেন।
তাদের মা অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি তার ফেসবুকে এ তথ্য প্রকাশ করেছেন। দুই ছেলের ছবি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘প্রথমবার ভোট। যারা ভোট বর্জন করেছে, তারা তরুণদের আবেগ বর্জন করেছে। আমার ভোট, আমার দেশ, ভালোবাসি বাংলাদেশ।’
আরও পড়ুন: আলোড়ন সৃষ্টিকারী সিনেমা ‘টুয়েল্ভ্থ ফেইল’ হাজারও সংগ্রামী তরুণের জীবনের গল্প