%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী আজ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী আজ বুধবার।
রাজনৈতিক ও সামাজিক ন্যায় বিচারের জন্য সংগ্রাম করে বিদ্রোহী কবির খেতাব পাওয়া কাজী নজরুল ১৮৯৯ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
নজরুল তার জ্বালাময়ী কবিতার মাধ্যমে মানুষকে ঔপনিবেশিক শাসনের অন্যায় ও দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।
বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে নজরুল ইন্সটিটিউট ও শিল্পকলা একাডেমি ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
দিবসটি উপলক্ষে সংবাদপত্রগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্প্রচার করছে।
নজরুল ইনস্টিটিউটের তথ্য মতে, কাজী নজরুল বাকশক্তি হারানোর আগে ২১ বছরের কর্মজীবনে দুই হাজার ৬০০টি গান, ৬০০টি কবিতা, তিনটি উপন্যাস ও ৪৩টি প্রবন্ধ লেখেন।
পিতার মৃত্যুর পর পরিবারকে সহযোগিতা করতে কাজী নজরুল তত্ত্বাবধায়ক হিসাবে চাকরি নেন এবং মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবেও কাজ করেন। ৯ বছর বয়সে চুরুলিয়াভিত্তিক একটি পেশাদার ‘লেটো’ দলে যোগ দেয়ার জন্য তাকে স্কুল ছেড়ে দিতে হয়েছিল।
দলের কাজ করার সময় তিনি বাংলা ও সংস্কৃত সাহিত্যের সঙ্গে পরিচিত হন। এক বছর পরে তিনি স্কুলে ফিরে আসেন এবং মাথারুন ইংলিশ স্কুলে ভর্তি হন। কিন্তু দারিদ্র্যের কারণে আবারও ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়া ছেড়ে দেন।
কিছুদিন পর পুলিশ কর্মকর্তা কাজী রফিজুল্লাহ তাকে ময়মনসিংহের ত্রিশালে তার বাড়িতে নিয়ে যান এবং দরিরামপুর স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি করেন।
১৯১৭ সালে সৈনিক হিসাবে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে চাকরি করেন কাজী নজরুল। এর কয়েক বছরের মধ্যে তিনি সাহিত্যিক জীবন শুরু করেন। ১৯২১ সালে তাঁর কবিতা ‘বিদ্রোহী’ প্রকাশিত হয়। এক বছর পরে তিনি ‘ধূমকেতু’ নামে একটি পাক্ষিক পত্রিকা শুরু করেন।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণের কারণে তিনি বেশ কয়েকবার ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের হাতে কারাবন্দি হন। কারাগারে থাকাকালীন কাজী নজরুল ‘রাজবন্দীর জবানবন্দী’ রচনা করেন এবং তার সৃষ্টি পরবর্তীতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে উৎসাহিত করে।
পড়ুন: কবি নজরুলের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী বুধবার
তিনি ছোটগল্প, উপন্যাস ও প্রবন্ধ লিখেছেন। তবে তাঁর গান ও কবিতা সবচেয়ে প্রশংসিত সাহিত্য সৃষ্টি। তিনি বাংলা গজল সুরকে জনপ্রিয় করেছিলেন এবং লেখায় আরবি ও ফারসি শব্দের উদার ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত তিনি।
কাজী নজরুল ‘নজরুল গীতি’ নামে সংগীতে একটি নতুন ধারা তৈরি করেছেন। এটি চার হাজার গানের সংকলন যা তিনি লেখেন এবং সঙ্গীত তৈরি করেন।
১৯৪২ সালে কাজী নজরুল দুরারোগ্য ব্যাধির কারণে তার কণ্ঠস্বর ও স্মৃতিশক্তি হারাতে শুরু করেন। পরে ভিয়েনার একটি মেডিকেল টিম তার অসুস্থতাকে পিকস ডিজিজ হিসেবে চিহ্নিত করে।
তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে কবির পরিবার বাংলাদেশে ভ্রমণ করেন এবং ১৯৭২ সালে ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে বিশিষ্ট অবদানের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ১৯৭৪ সালে সম্মানসূচক পোস্ট-ডক্টরাল ডিগ্রি প্রদান করে। তিনি ১৯৭৬ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন।
৭৭ বছর বয়সে বাংলা ১৩৮৩ সালের ১২ ভাদ্র (১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট) ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কবি। তাকে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে দাফন করা হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কবির বর্ণাঢ্য জীবন এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অবদান তুলে ধরে পৃথক বাণী দিয়েছেন।
পড়ুন: ডিআরইউ’র ‘কবি কাজী নজরুল ইসলাম লাইব্রেরি’ উদ্বোধন
কবি নজরুলের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী বুধবার
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী বুধবার উদযাপন করা হবে।
রাজনৈতিক ও সামাজিক ন্যায় বিচারের জন্য সংগ্রাম করে বিদ্রোহী কবির খেতাব পাওয়া কাজী নজরুল ১৮৯৯ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
নজরুল তার জ্বালাময়ী কবিতার মাধ্যমে মানুষকে ঔপনিবেশিক শাসনের অন্যায় ও দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।
বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করবে।
দিবসটি উপলক্ষে নজরুল ইন্সটিটিউট ও শিল্পকলা একাডেমি ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
দিবসটি উপলক্ষে সংবাদপত্রগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্প্রচার করবে।
আরও পড়ুন: ডিআরইউ’র ‘কবি কাজী নজরুল ইসলাম লাইব্রেরি’ উদ্বোধন
নজরুল ইনস্টিটিউটের তথ্য মতে, কাজী নজরুল বাকশক্তি হারানোর আগে ২১ বছরের কর্মজীবনে দুই হাজার ৬০০টি গান, ৬০০টি কবিতা, তিনটি উপন্যাস ও ৪৩টি প্রবন্ধ লেখেন।
পিতার মৃত্যুর পর পরিবারকে সহযোগিতা করতে কাজী নজরুল তত্ত্বাবধায়ক হিসাবে চাকরি নেন এবং মসজিদে মুয়াজ্জিন হিসেবেও কাজ করেন। ৯ বছর বয়সে চুরুলিয়াভিত্তিক একটি পেশাদার ‘লেটো’ দলে যোগ দেয়ার জন্য তাকে স্কুল ছেড়ে দিতে হয়েছিল।
দলের কাজ করার সময় তিনি বাংলা ও সংস্কৃত সাহিত্যের সঙ্গে পরিচিত হন। এক বছর পরে তিনি স্কুলে ফিরে আসেন এবং মাথারুন ইংলিশ স্কুলে ভর্তি হন। কিন্তু দারিদ্র্যের কারণে আবারও ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়া ছেড়ে দেন।
কিছুদিন পর পুলিশ কর্মকর্তা কাজী রফিজুল্লাহ তাকে ময়মনসিংহের ত্রিশালে তার বাড়িতে নিয়ে যান এবং দরিরামপুর স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি করেন।
১৯১৭ সালে সৈনিক হিসাবে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে চাকরি করেন কাজী নজরুল। এর কয়েক বছরের মধ্যে তিনি সাহিত্যিক জীবন শুরু করেন। ১৯২১ সালে তাঁর কবিতা ‘বিদ্রোহী’ প্রকাশিত হয়। এক বছর পরে তিনি ‘ধূমকেতু’ নামে একটি পাক্ষিক পত্রিকা শুরু করেন।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণের কারণে তিনি বেশ কয়েকবার ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের হাতে কারাবন্দি হন। কারাগারে থাকাকালীন কাজী নজরুল ‘রাজবন্দীর জবানবন্দী’ রচনা করেন এবং তার সৃষ্টি পরবর্তীতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে উৎসাহিত করে।
তিনি ছোটগল্প, উপন্যাস ও প্রবন্ধ লিখেছেন। তবে তাঁর গান ও কবিতা সবচেয়ে প্রশংসিত সাহিত্য সৃষ্টি। তিনি বাংলা গজল সুরকে জনপ্রিয় করেছিলেন এবং লেখায় আরবি ও ফারসি শব্দের উদার ব্যবহারের জন্য বিখ্যাত তিনি।
কাজী নজরুল ‘নজরুল গীতি’ নামে সংগীতে একটি নতুন ধারা তৈরি করেছেন। এটি চার হাজার গানের সংকলন যা তিনি লেখেন এবং সঙ্গীত তৈরি করেন।
আরও পড়ুন: শতকণ্ঠে কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’ কবিতা
১৯৪২ সালে কাজী নজরুল দুরারোগ্য ব্যাধির কারণে তার কণ্ঠস্বর ও স্মৃতিশক্তি হারাতে শুরু করেন। পরে ভিয়েনার একটি মেডিকেল টিম তার অসুস্থতাকে পিকস ডিজিজ হিসেবে চিহ্নিত করে।
তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে কবির পরিবার বাংলাদেশে ভ্রমণ করেন এবং ১৯৭২ সালে ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে বিশিষ্ট অবদানের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে ১৯৭৪ সালে সম্মানসূচক পোস্ট-ডক্টরাল ডিগ্রি প্রদান করে। তিনি ১৯৭৬ সালে একুশে পদকে ভূষিত হন।
৭৭ বছর বয়সে বাংলা ১৩৮৩ সালের ১২ ভাদ্র (১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট) ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কবি। তাকে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে দাফন করা হয়।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কবির বর্ণাঢ্য জীবন এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে তাঁর অবদান তুলে ধরে পৃথক বাণী দিয়েছেন।
পল্লি কবির লেবাস দেয়ায় আক্ষেপ ছিল জসীম উদ্দীনের: প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেছেন, পল্লি কবির লেবাস দেয়ায় আক্ষেপ ছিল জসীমউদ্দীনের।
তিনি বলেন, কবি জসীম উদ্দীন ছিলেন সমকালীন এক আধুনিক কবি। তার সময়কালে বাংলার সাধারণ মানুষের জীবন থেকে চিন্তা ভাবনা রসবোধ নিয়ে তার রচনা সমৃদ্ধ করেছেন ঠিক রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল ইসলামের মতই একটি স্বকীয় পথ তৈরি করে গেছেন। কিন্তু তাকে সাধারণভাবে উপস্থাপন করা হয়, ‘পল্লি কবি’র লেবাস জড়িয়ে দেয়া হয়। এজন্য কবির মনে আক্ষেপ ছিল। তিনি সমকালীন মানুষের ধ্যান ধারণা বিশ্বাস মূল্যবোধ, রসবোধ নিয়ে রচনা করেছে তিনি ছিলেন আধুনিক লেখক ও কবি।
রবিবার বিকালে শহরের অম্বিকাপুরে পল্লী কবির বাড়ির পাশে কুমার নদের তীরে ১৫ দিনব্যাপী ‘জসীম পল্লী মেলা’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে পল্লীকবির ১১৯তম জন্মবার্ষিকী পালন
তৌফিক ই ইলাহী বলেন, তার রচনা আমাদের অতি মূল্যবান ঐহিত্য। তিনি এই ফরিদপুরের সন্তান একজন বড় কবি হওয়ায় তার সঙ্গে আমার একটা আত্মার সম্পর্ক আছে।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে কবির অন্তরঙ্গ সম্পর্ক ছিল। বঙ্গবন্ধু তাকে ‘বড় ভাই’ হিসেবে সম্বোধন করতেন। এ জেলার মানুষ ভাগ্যবান তার মতো একজন কবি পেয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাহিত্যের একজন সমজদার এবং বাংলা বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। তিনি কবি জসীম উদ্দীন স্মৃতি সংগ্রহশালা করেছেন, আর আপনারা নিজ উদ্যোগে জসীম মেলা করছেন। একজন্য আমি কৃতজ্ঞ।
প্রকাশ হলো আসিফ আকবরের জীবনীগ্রন্থ
প্রকাশ হলো কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবরের জীবনী গ্রন্থ। ‘আকবর ফিফটি নট আউট’-শিরোনামে বইটি লিখেছেন সোহেল অটল। শনিবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে এক প্রকাশনা উৎসবের মাধ্যমে বইয়ের মোড়ক উন্মচন করা হয়।সেখানে আসিফ আকবর ও লেখক সোহেল অটল ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গীতিকবি শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, কণ্ঠশিল্পী ফাহমিদা নবী, গীতিকবি গোলাম মোর্শেদ, ক্রিকেট কোচ এমদাদুল হক এমদু, ক্রিকেটার জাভেদ ওমর বেলিম গুল্লু, প্রকাশক নাজমুল হুদা রতন, আসিফ আকবরের বড় ভাই আনিস আকবর, কণ্ঠশিল্পী রবি চৌধুরী, আতিক বাবু, সোহেল মেহেদীসহ সঙ্গীত ও সাহিত্যাঙ্গনের অনেকেই।সূচনা বক্তব্যে শহীদ মাহমুদ জঙ্গী বলেন, ‘জীবনীগ্রন্থ লেখা কঠিন কাজ। কারণ, জীবনীগ্রন্থে সত্যি কথা বলতে হয়। সে সত্যি কখনো কখনো অন্যের কিংবা নিজের বিরুদ্ধেও চলে যায়। সত্য গ্রহণের জন্য মানসিক প্রস্তুতিও থাকতে হয়।’
আরও পড়ুন: আসিফের বিরুদ্ধে মামলা হাইকোর্টে স্থগিতলেখক সোহেল অটল বলেন, ‘আকবর ফিফটি নট আউট’ লিখতে গিয়ে নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছি। অবশেষে বইটি প্রকাশ পেল। বইতে অনেক ঘটনা ও তথ্য অনেকের বিরুদ্ধে চলে যেতে পারে। আশা করব, সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করার মতো সাবালকত্বের প্রমাণ রাখবেন সংশ্লিষ্টরা।’আসিফ আকবর বলেন, ‘সত্যের মুখোমুখি হতে ভয় পাইনি কখনো। আমি জানতাম জীবনীগ্রন্থ প্রকাশ হলে অনেক কঠিন সত্য প্রকাশ করতে হবে। সেসব সত্য কখনো কখনো আমার নিজের বিরুদ্ধেও চলে যাবে। তবুও আমি চেয়েছি আমার জীবনের, ক্যারিয়ারের সত্য কথাগুলোই প্রকাশ পাক।’‘আকবর ফিফটি নট আউট‘ বইটি প্রকাশ করেছে সাহস পাবলিকেশন্স। চব্বিশ ফর্মার বইটির প্রচ্ছদ করেছেন মোস্তাফিজ কারিগর। অনুষ্ঠানে প্রকাশক নাজমুল হুদা রতন জানান, রকমারিসহ সব অনলাইন প্লাটফর্মেই বইটি পাওয়া যাবে। এ ছাড়া বইটির ইংরেজি সংস্করণ শিগগিরই প্রকাশ হবে।
আরও পড়ুন: আইসিটি আইনে মামলায় কণ্ঠশিল্পী আসিফের বিচার শুরু
আসিফের ‘গহীনের গান’ ১৩ হলে
অধ্যাপক আনিসুজ্জামান সব সময় মানবতার জয়গান গেয়েছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান সব সময় মানবতার জয়গান গেয়েছেন। তিনি ছিলেন একটি ইন্সটিটিউশন এবং বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গলই তাঁর চিন্তার খোরাক ছিল।
শনিবার (১৪ মে) বিকালে জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে চন্দ্রাবতী প্রকাশনী আয়োজিত অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্মরণসভা ও আলোকচিত্র গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, অধ্যাপক আনিসুজ্জামান আমাদের সংস্কৃতিকে সমুন্নত রাখতে কাজ করেছেন এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে তিনি পরিপূর্ণভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন।
অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের প্রয়াণ আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিনি বেঁচে থাকলে আমরা তাঁর কাছে মানবকল্যাণের আরও অনেক কিছু আমরা শিখতে পারতাম।
পড়ুন: অধ্যাপক আনিসুজ্জামান: একজন আদর্শবান মানুষের বিদায়
নিউইয়র্কে ‘মুজিব আমার পিতা’র ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীভিত্তিক দেশের প্রথম অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র ‘মুজিব আমার পিতা’দেশের গণ্ডি পেরিয়ে নিউইয়র্কে প্রদর্শিত হয়েছে।
রবিবার নিউইয়র্কের কুইন্সের বোম্বে থিয়েটার হলে এই চলচ্চিত্রের ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও বিশেষ অতিথি হিসেবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসবে দুই দিনব্যাপী বিশেষ প্রদর্শনী
অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ওপর আরেকটি চলচ্চিত্র তৈরি করা হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের ওপর একটি গেম তৈরি করছি। ফলে গেমিং এবং অ্যানিমেশন মার্কেটে বাংলাদেশের যে স্বক্ষমতা সেটাও তুলে ধরা সম্ভব হচ্ছে।
আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে নির্মিত এই অ্যানিমেশন চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছেন সোহেল মোহাম্মদ রানা। অনুষ্ঠানে জানানো হয়েছে যে নিউইয়র্কের পর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে সিনেমাটি প্রদর্শিত হবে।
নিউইয়র্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামের পরিচালনায় ‘মুজিব আমার পিতা’ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য মো. নুরুল আমিন, অপরাজিতা হক, নাহিদ ইজাহার খান, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা, হাইটেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হয়েছে স্বল্পদৈর্ঘ্য ও মুক্ত চলচ্চিত্র উৎসব
দেশ ও বিদেশের নতুন প্রজন্মের শিশু ও কিশোরসহ সকলের কাছে বঙ্গবন্ধুর জীবনের গল্প পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে আইসিটি বিভাগ এনিমেশন মুভিটি তৈরি করে।
চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়েছে টুঙ্গিপাড়ার প্রতিবাদী এক কিশোর একদিনে হয়ে উঠলেন দেশের মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীক, স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা, ইতিহাসের মহানায়ক। চলচ্চিত্রটিতে মহাসংগ্রামের পথ ধরে এগিয়ে যাওয়ার একটি পর্যায়; ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন পর্যন্ত তুলে ধরা হয়েছে।
খুলনায় ৩ দিনব্যাপী রবীন্দ্রমেলা শুরু
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে খুলনার ফুলতলায় তিন দিনব্যাপী রবীন্দ্রমেলা শুরু হয়েছে।
রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলার দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে মেলার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক।
জেলা প্রশাসন খুলনার উদ্যোগে মেলার উদ্বোধনী দিনের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।
আরও পড়ুন: রবীন্দ্রনাথের কাছে পূর্ব বাংলার মানুষ ছিল অভিজ্ঞতার জায়গা: সেলিনা
খুলনার জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদারের সভাপতিত্বে আলোচনায় বক্তব্য দেন, নেত্রকোনা শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. রফিকউল্লাহ খান, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অসীম কুমার দে, সাবেক ডিআইজি অলিউর রহমান ও ফুলতলা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ আকরাম হোসেন, ফুলতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ মো. আবুল বাশার, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মৃণাল হাজরা ও ফুলতলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
পরে স্থানীয় শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন।
এর আগে রবিবাবর সকালে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার পিতৃপুরুষের ভিটা রূপসা উপজেলার পিঠাভোগ গ্রামে তিনদিনব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. ইসমাইল হোসেন।
আরও পড়ুন: রবীন্দ্রনাথের জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অসীম কুমার দে, খুলনা জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার, খুলনা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পুলক কুমার মন্ডল উপস্থিত ছিলেন।
আজ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী
করোনা মহামারির জন্য দুই বছর নীরবে উদযাপনের পর সারাদেশে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে রবিবার নোবেল বিজয়ী বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হচ্ছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একজন কবি, শিল্পী, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, সেইসঙ্গে একজন সুরকার যার কাজ ১৯ শতকের শেষের দিকে এবং ২০ শতকের প্রথম দিকে বাংলা সাহিত্য ও সঙ্গীতকে নতুন রূপ দিয়েছিল।
১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকো বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন রবীন্দ্রনাথ। তিনি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং সারদা দেবীর ১৩ জন জীবিত সন্তানের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন।
১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলির জন্য সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার জেতার পর তিনি এশিয়ার প্রথম নোবেল বিজয়ী হন।
তার দুটি গান এখন বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় সঙ্গীত।
আরও পড়ুন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী রবিবার
রবীন্দ্রনাথ রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত বিষয়ে উপন্যাস, ছোটগল্প, গান, নাটক এবং প্রবন্ধ লিখেছেন। গীতাঞ্জলি, গোরা এবং ঘরে-বাইরে, চোখের বালি তাঁর বিখ্যাত রচনাগুলোর মধ্যে অন্যতম।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি হামিদ জন্মবার্ষিকী উদযাপনের জন্য পরিকল্পনা করা সকল অনুষ্ঠানের সার্বিক সাফল্য কামনা করে বলেন, ‘পঁচিশে বৈশাখের আহ্বান যেন প্রতিটি বাঙালির হৃদয় স্পর্শ করে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, বিশ্বকবির জীবন দর্শন ও তাঁর সৃষ্টি বাঙালিদের চিরকাল শোষণ-বঞ্চনামুক্ত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে অনুপ্রাণিত করবে।’
বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিভিন্ন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এবং বাংলাদেশ বেতার রবীন্দ্রনাথের জীবন ও কর্ম তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করবে।
প্রতি বছরের মতো, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন ঠাকুরের জীবন ও কর্মের উপর পারফরম্যান্স এবং বক্তব্যের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করার জন্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
আরও পড়ুন: টিআইসিতে তির্যকের নাটক রবীন্দ্রনাথের ‘রাজা’
রবীন্দ্রনাথের জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে
চট্টগ্রামে আজ ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলীখেলা
চট্টগ্রাম আজ (২৫ এপ্রিল) সোমবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে শত বছরের ঐতিহ্যবাহী আব্দুল জব্বারের বলীখেলা (কুস্তি প্রতিযোগিতা)। এ উপলক্ষে চলছে তিন দিনের বৈশাখী মেলা।
বিকেলে শহরের লালদীঘির জেলা পরিষদ মার্কেট প্রাঙ্গণের সড়কের উপর বিশেষ ব্যবস্থায় এ বলীখেলা অনুষ্ঠিত হবে। করোনার মহামারির কারণে দুই বছর এ আয়োজন বন্ধ থাকার পর ঐতিহ্যবাহী এ বলীখেলা ও মেলার এবার বসছে ১১৩তম আসর। প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন চট্টগ্রাম কক্সবাজার, নোয়াখালী কুমিল্লাসহ বিভিন্ন অঞ্চলের শতাধিক বলী।
এদিকে আজকের বলীখেলা ও গতকাল রবিবার থেকে শুরু তিন দিনের বৈশাখী মেলার কারণে কয়েকদিন ধরে লালদীঘি, কে সি দে রোড, বক্সিরহাট, সিনেমা প্যালেস, আমানত শাহ রোড, খাতুনগঞ্জ-আসাদগঞ্জগামী রোড সহ কয়েক কিলোমিটার এলাকায় যানবাহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। সিএমপির পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তা। কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে লাগানো হয়েছে সিসি টিভি ক্যামেরা।
তিন দিনব্যাপী এ মেলা আজ এবং আগামীকাল পর্যন্ত চলবে। মেলায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ব্যবসায়ীরা নানা ধরনের গৃহস্থালি ও লোকজ পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছেন। ঐতিহ্যবাহী এ মেলায় হরেক রকমের পণ্যের পসরা সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। মাটির তৈরি তৈজসপত্র, মাটির টেপা পুতুল, কাঁচের চুড়ি, পাটপণ্যের পাশাপাশি কাঠের পুতুল, খেলনা, বাঁশ-বেতের জিনসিপত্র আর মুড়ি-মুড়কি বাতাসার দোকানের ভিড় লেগেছে।
বৈশাখের তপ্ত দুপুরে মাথার ওপর প্রচণ্ড তাপদাহ। তারই মাঝে বাহারি গ্রামীণ পণ্যের পসরায় সেজেছে লালদিঘী মাঠের আশে পাশের প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা। মেলায় এসেছে নানা বয়সী মানুষ।
পড়ুন: চট্টগ্রামে জব্বারের বলীখেলা হবে: মেয়র
গ্যালারি চিত্রকে বিপাশা হায়াতের ‘প্রস্তরকাল’
মনোমুগ্ধকর শিল্পকর্ম প্রদর্শনীর জন্য প্রশংসিত অভিনেত্রী-চিত্রশিল্পী বিপাশা হায়াতের ‘প্রস্তরকাল’ শিরোনামের একক প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে।
শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডির গ্যালারি চিত্রক-এ এই প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। এই চিত্রকর্মগুলোতে সাম্প্রতিক বিশ্বব্যাপী বিপর্যয়, সংকট এবং উত্থান-পতন দেখানো হয়েছে।
বিপাশা হায়াতের সপ্তম একক প্রদর্শনী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন একুশে পদক প্রাপ্ত বিশিষ্ট কার্টুনিস্ট ও চিত্রকর রফিকুন নবী এবং সভাপতিত্ব করেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী ও মুদ্রণকার শহীদ কবির।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন এবং কিংবদন্তি অভিনেতা ও বিপাশা হায়াতের বাবা আবুল হায়াত, পোল্যান্ডে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত মাহফুজুর রহমানসহ অন্যান্য শিল্পী ও শিল্প অনুরাগীরা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন।