চট্টগ্রাম
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাসপাতাল থেকে ৩ দিন বয়সী শিশু চুরি, নারী আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতাল থেকে চুরি হয়ে যাওয়া নবজাতককে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এক নারীকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নবজাতকটিকে চুরির ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের সিন্দুউড়া এলাকা থেকে ওই নবজাতককে উদ্ধার করে।
শিশুটি চুরির সঙ্গে জড়িত আটক তানিয়া(২৩) সিন্দুরা গ্রামের নিয়াজ আহাম্মদ লিটন মিয়ার স্ত্রী।
আরও পড়ুন: ঘুমন্ত বাবা-মায়ের পাশ থেকে ১৭ দিনের শিশু চুরি
জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের গাইনী বিভাগে ২২ নম্বর শয্যায় তিনদিন আগে ছেলে সন্তানের জন্ম দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের তেলিনগর গ্রামের ফরিদ মিয়ার স্ত্রী রেখা আক্তার।
বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রতারক তানিয়া উন্নত চিকিৎসার কথা বলে নবজাতকটিকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বিস্তারিত তথ্য প্রমাণসহ সিসি টিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে অভিযানে নামে। পরে নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের সিন্দুরা গ্রামের তানিয়ার নিজ ঘর থেকে চুরি যাওয়া নবজাতক শিশুটিকে উদ্ধার করে।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) এমরানুল ইসলাম জানান, উদ্ধারকৃত নবজাতককে তার বাবা মায়ের জিম্মায় দেয়া হয়েছে। শিশু চুরির বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২ বিচারকসহ নাজিরের অপসারণ চেয়ে আইনজীবীদের আদালত বর্জন
সাজেক-মাচালং সড়কে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ১
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে ড্রাম-ট্রাক ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত এক ব্যক্তি খাগড়ছড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। বুধবার (১১ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে উপজেলার সাজেক মাচালং সড়কের একুইজ্জাছড়ি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় আরও একজন গুরুতর আহত হন।
নিহত বি-চাকমা (৪২) মাচালং একুইজ্জাছড়ি এলাকার ললিত মোহন চাকমার ছেলে। আহতের নাম সুমতি রঞ্জন চাকমা (৪৫)।
সাজেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রাতে ড্রাম-ট্রাক ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে দু’জন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে দীঘিনালা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। পরে অবস্থার অবনতি হলে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানেই চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: সাজেকে চাঁদের গাড়ি ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পর্যটকের মৃত্যু
সাজেক থেকে ফেরার পথে ‘চান্দের গাড়ি’ খাদে পড়ে পর্যটক নিহত
চট্টগ্রামের নূপুর মার্কেটে আগুন
চট্টগ্রাম মহানগরের স্টেশন রোডে অবস্থিত নূপুর সুপার মার্কেটে আগুন লেগেছে। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মার্কেটটির সপ্তম তলার জুতার ফ্যাক্টরিতে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
মার্কেটটির আশেপাশে আরও কয়েকটি মার্কেট রয়েছে। সেখানে বিভিন্ন শাড়ি কাপড়, কসমেটিকস ও জুতাসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে আগুনে পুড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
আগুন লাগার খবর পেয়ে নগরীর আগ্রাবাদ, নন্দনকানন স্টেশন থেকে ফায়ার সার্ভিসের আটটি ইউনিট আগুন নির্বাপণে কাজ করছে।
আগ্রাবাদ ফায়ার সার্ভিস কন্ট্রোল রুম কর্মকর্তা ফজলুল কাদের জানান, বিকাল ৩টা ৩৫ মিনিটে রেয়াজুদ্দিন বাজার সংলগ্ন নূপুর মার্কেটের সপ্তম তলায় একটি জুতার কারখানায় আগুন লেগেছে। আমাদের আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ করছে।
তিনি আরও বলেন, বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়েছে ২৫ দোকান
শাহরাস্তিতে ট্রাকচাপায় প্রতিবন্ধী শিশুর মৃত্যু
চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে ট্রাকচাপায় এক প্রতিবন্ধী শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১১ জানুয়ারি) উপজেলার রায়শ্রী উত্তর ইউনিয়নের গঙ্গারামপুর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শামীম হোসেন (১০) উপজেলার খামপাড়া গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। সে একই ইউনিয়নের উল্লাশ্বর গ্রামে তার নানার বাড়িতে থাকতো।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক ও ছাত্র নিহত
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শামীম ওইদিন দুপুরের দিকে অটোরিকশা নিয়ে ঘুরতে বের হয়।পাশের গ্রাম গঙ্গারামপুরে মানিকের বাড়ির সামনে পৌঁছলে পূর্ব দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাকে ধাক্কা দেয়। এতে সে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পার্শ্ববর্তী লাকসাম উপজেলা নাসা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শামীমকে কুমিল্লা রেফার্ড করে। কুমিল্লা নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
শাহরাস্তি খিলা পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল কুদ্দুস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃত শামীমের আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে পিকআপের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
চাঁদপুরে ট্রলির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে ডাকাতদের হাতে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক খুন
কক্সবাজারের রামুতে মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে খুন করে দু’টি গরু লুট করেছে ডাকাত দল। ধারণা করা হচ্ছে, ডাকাতদের চিনে ফেলায় ওই যুবককে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের চরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মীর কাশেম ওই এলাকার মৃত নিয়ামত আলীর ছেলে।
লুট হওয়া গরু দু’টির মালিক মোহাম্মদ আলী জানান, রাত ৩টার দিকে তার গোয়াল ঘরে থাকা সাতটি গরু নিয়ে যায় ডাকাত দল। তার মেয়ে রাতে দেখতে পান গোয়ালঘর খালি। এসময় বাড়িতে থাকা জামাই ফারুকসহ পরিবারের সদস্যরা ছুটাছুটি শুরু করে। প্রধান সড়কে গিয়ে দেখতে পান ডাকাত দল সাতটি গরু গাড়িতে তুলতে শুরু করে। এসময় তারা গরুগুলো কেড়ে নেয়ার চেষ্টা চালায়। তখন ডাকাতরা ফারুককে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে তা লক্ষভ্রষ্ট হওয়ায় প্রাণে রক্ষা পান ফারুক।
তিনি আরও জানান, নিহত মীর কাশেম তার ভাতিজা। রাতে ঘটনার পর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। সকালে স্থানীয়রা মীর কাসেমের মৃতদেহ পাশ্ববর্তী সবজি ক্ষেতে দেখতে পান। রাতে ডাকাতির সময় মীর কাশেম দেখে ফেলায় ডাকাতরা তাকে শারীরিক নির্যাতন চালায় এবং হাত-পা-মুখ বেঁধে সেখানে ফেলে যায়।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদীতে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ
গরু লুট করতে আসা ডাকাতরাই মীর কাশেমকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে বলে দাবি করেন মোহাম্মদ আলী।
সকালে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) অরুপ কুমার চৌধুরী ঘটনাস্থলে যান। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
গৃহকর্তার ছেলে তারেক ও মেয়ে শামীমা আকতার অভিযোগ করেন যে ডাকাতি চলাকালে ৯৯৯-এ কল করে পুলিশের সহায়তা চাইলেও পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে ১ ঘন্টারও বেশি সময় পরে। অথচ থানা থেকে ঘটনাস্থলের দূরত্ব মাত্র এক কিলোমিটার। দেরিতে আসার পরও পুলিশের এক কর্মকর্তা বাড়ির সদস্যদের ৯৯৯-এ কল করায় তাদের বকাঝকা করেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, চুরি হলে আমরা কি করবো, ডাকাতি হলে আসতাম। এসময় স্কুলছাত্রী শামীমাকে উদ্দেশ্য করে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, তুমি ক্লাস নাইনে পড়, নাইন বানান জানো?
তবে ওই পুলিশ কর্মকর্তার নাম তারা জানাতে পারেননি। সকাল ১০টায় থানায় যোগাযোগ করতে বলেই ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন ওই পুলিশ কর্মকর্তা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য জাফর আলম জানান, রাতে গরু ডাকাতির সময় মীর কাশেম দেখে ফেলে। মীর কাশেম মানসিক ভারসাম্যহীন। সে অপরিচিত লোকজন দেখলে চিল্লাচিল্লি করে। তাছাড়া গভীর রাত হওয়ায় সে হয়তো চিৎকার দিতে চেয়েছিল। এজন্য ডাকাতরা তাকে মারধর করে এবং হাত-পা-মুখ বেঁধে হত্যা করে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজারে বিদেশি অস্ত্রসহ ৬ রোহিঙ্গা ডাকাত আটক
মোহাম্মদ আলীর জামাই ফারুক জানান, গরুগুলো গাড়িতে তোলার সময় দুজন ডাকাত তাকে মারধর শুরু করে এবং তাকেও বেঁধে রাখার চেষ্টা চালায়। এসময় তিনি একজনকে ধরে রাখলে আরও চারজন ডাকাত এসে তাকে মারধর করে এবং এক পর্যায়ে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লেও তিনি প্রাণে রক্ষা পান। পরে বড়সড় দুটি গরু নিয়ে ডাকাতরা গাড়িযোগে পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল হোসাইন জানান, যে মারা গেছে সে মানসিক রোগী। গরু ডাকাতি হয়েছে রাতে, আর তার মৃতদেহ পাওয়া গেছে সকালে। বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। বিষয়টি পুলিশ তদন্ত করছে।
উল্লেখ্য, রামুতে সাম্প্রতিক সময়ে গরু ডাকাতির ঘটনা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। পাঁচদিন পূর্বে রাজারকুল ইউনিয়নের সিকদারপাড়া এলাকার নুরুল হকের বাড়িতেও ডাকাত দল হানা দিয়ে চারটি গরু লুট করেছে। একের পর এক ডাকাতির ঘটনায় জনমনে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় ডাকাতির সময় হত্যার দায়ে ৬ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চমেক হাসপাতালে আন্দোলনকারী রোগীদের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা, গ্রেপ্তার ১
সম্প্রতি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ফি বাড়ানোর প্রতিবাদ করায় কয়েকজন কিডনি রোগী ও তাদের স্বজনদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে পাঁচলাইশ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মো. মোস্তাকিম নামে এক রোগী ও ৫০ থেকে ৬০ অজ্ঞাতপরিচয় জনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক সাদেকুর রহমান বলেন, রোগীদের বিরুদ্ধে পুলিশকে লাঞ্ছিত ও কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চমেক হাসপাতালের সেবা নিয়ে গণশুনানী করবে দুদক
তিনি বলেন, বিক্ষোভকারীদের রাস্তা থেকে সরাতে গিয়ে পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজিম উদ্দিন মজুমদার জানান, মঙ্গলবার রাস্তা অবরোধ ও যানবাহন চলাচলে বাধা দেয়ায় রোগীদের বিক্ষোভের সময় পুলিশ মোস্তাকিমকে সিএমএইচ থেকে আটক করে।
ডায়ালাইসিস ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে চার দিন ধরে হাসপাতালের ডায়ালাইসিস সেন্টারের সামনে বিক্ষোভ করছেন কিডনি রোগী ও তাদের স্বজনরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, একজন রোগীর মাসে আটবার ডায়ালাইসিস করতে হয় এবং তাদের প্রথম দুইবার দুই হাজার ৭৯৫ টাকা এবং বাকি প্রতিটির জন্য ৫১০ টাকা দিতে হয়।
এখন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফি বাড়িয়ে দুই হাজার ৯৩৫ টাকা করেছে এবং রোগীদের এক মাসে চারগুণ এবং বাকি ডায়ালাইসিসের জন্য ৫৩৫ টাকা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন তারা।
২০১৭ সালে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব প্রকল্পের অধীনে হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস সেন্টার চালু করা হয়েছিল এবং এটি এখন ৩২টি ডায়ালাইসিস মেশিন দিয়ে কাজ করছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী, ভারতীয় কোম্পানি স্যান্ডর ১০ বছর এই কেন্দ্রে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। প্রতিষ্ঠানটি এ জন্য সরকারি জায়গা ব্যবহার করবে।
এছাড়া একজন রোগীকে প্রতিবার কিডনি ডায়ালাইসিসের জন্য প্রায় ৩০০০ টাকা দিতে হয়।
আরও পড়ুন: চমেকে কিডনি ডায়ালাইসিসের ফি বৃদ্ধি: সড়ক অবরোধ করে রোগীদের বিক্ষোভ
চমেক হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে রোগীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের হামলায় ২ যুবক খুন
চট্টগ্রামের বাঁশখালী ও রাঙ্গুনিয়ায় পৃথক সন্ত্রাসী হামলায় দুই যুবক খুন হয়েছে।
নিহতরা হলেন- মুজাহিদ (৩২) ও মো. দুদু মিয়া (৩৮)।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সরফভাটা ইউনিয়নের চার নাম্বার ওয়ার্ডের এজাহার মিয়া ফকিরের বাড়িতে পূর্ব শক্রুতার জেরে সন্ত্রাসীদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে মুজাহিদ ও তার ভাইসহ ছয়জন আহত হয়। তাদের মধ্যে রাত সাড়ে ৯টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান মুজাহিদ। নিহত মুজাহিদ ওই এলাকার মোহাম্মদ হারুনের ছেলে।
সরফভাটা ইউনিয়নের মেম্বার আব্দুল মোনাফ বলেন, পূর্ব শক্রতার জেরে এজাহার মিয়া ফকির বাড়ির দিদারের সঙ্গে এক ব্যক্তির দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। সন্ধ্যায় বিদ্যুৎ চলে গেলে অন্ধকারে ওই বাড়িতে হামলা চালায় কয়েকজন সন্ত্রাসী । এসময় দিদারকে গুলি করতে গেলে তার ছোট ভাই মুজাহিদের গায়ে গুলি লাগে। পরে স্থানীয় লোকজন হামলাকারীদের ধরার চেষ্টা করলে আরও পাঁচ জনকে কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আরও পড়ুন: আরবি পড়তে যাওয়ার পথে খুন হলো ৯ বছরের শিশু
চমেক হাসপাতালের দায়িত্বরত জেলা পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, রাঙ্গুনিয়া থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মুজাহিদ নামে এক যুবককে নিয়ে আসা হয়। রাত সাড়ে ৯টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় আরও ছয়জন হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে।
এদিকে জেলার বাঁশখালীতে কোম্পানির টাকা তুলে ফেরার পথে দৃবৃর্ত্তদের ছুরিকাঘাতে মো. দুদু মিয়া (৩৮) নামে এক বিক্রয় প্রতিনিধি নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার রাত পৌন ৮টার দিকে গন্ডামারা ব্রিজে এ ঘটনা ঘটে। পরে সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাঁশখালী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. কামাল উদ্দিন তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহত দুদু মিয়া রংপুর জেলার মিটাপুর উপজেলার বীরামপুর ইউনিয়নের মৃত হযরত আলী ছেলে। তিনি কোহিনূর কেমিক্যাল কোম্পানির সেলস অফিসার (ফিল্ড) পদে বাঁশখালী উপজেলায় কর্মরত ছিলেন।
পুলিশ জানায় মঙ্গলবার রাত আনুমানিক রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার গন্ডামারা বাজারের বিভিন্ন দোকান থেকে কোম্পানির টাকা সংগ্রহ করে চাম্বল বাজারে নিজ বাসায় ফিরছিলেন তিনি। এ সময় সন্ত্রাসীরা তার ওপর হামলা করে। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে পেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন ও থানা পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে তাকে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে তিনি মারা যান।
আরও পড়ুন: ১২ ঘন্টায় ব্যবধানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরও ১জন খুন
মাদারীপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ভ্যানচালক খুন
চবিতে বিভিন্ন ঘটনায় ১৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) বিভিন্ন সময় অভ্যন্তরীণ বিরোধের জেরে সংঘর্ষ, ভাঙচুর ও সাংবাদিক হেনস্তার ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মীসহ ১৮ জন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে ছাত্র অধিকার পরিষদের এক কর্মীকে দুই বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়।
মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১২ টার দিকে বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, ‘৯ জানুয়ারি রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব রেসিডেন্স, হেলথ ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির ভার্চুয়াল সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।’
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন সময় সংঘঠিত সংঘর্ষ ও মারধরের প্রতিটি ঘটনা ভালোভাবে যাচাই–বাছাই করেই এ শাস্তির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। অনেকে সংঘর্ষের ঘটনায় ক্ষমা চেয়েছেন, ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যকলাপে জড়াবেন না মর্মে অঙ্গীকার দিয়েছেন। অপরাধ বিবেচনায় তাদের মধ্যে কয়েকজনকে ক্ষমা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের ফের সংঘর্ষ, সহকারী প্রক্টরসহ আহত ৯
যাদের বহিষ্কার করা হয়েছে- গত বছরের ১১ আগস্ট দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া হল শাখা ছাত্রলীগের চার নেত্রীর মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হল শাখা ছাত্রলীগের উপ তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক তাসফিয়া জাসারাতকে দেড় বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়।
এছাড়া, ২৬ সেপ্টেম্বর এক কর্মরত সাংবাদিককে শারীরিক ও মানসিক হেনস্তার ঘটনায় দুইজনকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। এরা হলেন- লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের আরশিল আজিম নিলয় ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের শোয়েব মোহাম্মদ আতিক।
৮ অক্টোবর আলাওল হলের কক্ষ ভাঙচুর ও প্রাধ্যক্ষকে হুমকি দেয়ার ঘটনায় দুই ছাত্রলীগকর্মীকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। তারা হলেন- সমাজতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থী হাছান মাহমুদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র শহিদুল ইসলাম।
এছাড়া গত ২ ডিসেম্বর এ এফ রহমান হলে দেশীয় অস্ত্র হাতে দফায় দফায় সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়া, হল কক্ষ ভাঙচুরসহ মূল্যবান সম্পদ বিনষ্টকরণ ও কর্তব্যরত সাংবাদিকদের ওপর হামলা হুমকি প্রদর্শন ঘটনায় ছয়জনকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। এরা হলেন- সংস্কৃত বিভাগের ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের অনিক দাস, ইসলামের ইতিহাস বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের অয়ন কান্তি সরকার, একই শিক্ষাবর্ষের অর্থনীতি বিভাগের লাবিব সাঈদ ফাইয়াজ, ইতিহাস বিভাগের ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষের সিফাতুল ইসলাম, একই বিভাগের ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের মো. মোবারক হোসেন ও একই সেশনের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের নাহিদুল ইসলামকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চবির শাটলে কথা কাটাকাটি, ছাত্রলীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩
সর্বশেষ গত ৫ ও ৬ জানুয়ারি পরপর দুদিন রাতে সংঘর্ষে জড়িয়েছিল শাখা ছাত্রলীগের দুটি উপপক্ষ। এতে উভয়পক্ষের ১১ জন আহত হন। আহত হয়েছিলেন সহকারী প্রক্টর শহিদুল ইসলাম। এ দুই দিনের ঘটনায় ছাত্রলীগের ছয় নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। তাঁরা হলেন, ফিন্যান্স বিভাগের স্নাতকোত্তরের আমিরুল হক চৌধুরী, ইতিহাস বিভাগের স্নাতকোত্তরের ইকরামুল হক ও দর্শন বিভাগের একই বর্ষের নয়ন দেবনাথ। বাংলা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের সাখাওয়াত হোসেন, ইসলামের ইতিহাস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মাহমুদুল হাসান, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের মোহাম্মদ ফাহিম।
শাটল ট্রেনে নাশকতার পরিকল্পনা, বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক সুনাম বিনষ্টের দায়ে আইন বিভাগের ২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ও ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী মো. জোবায়ের হোসেনকে দুই বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চবিতে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে উদ্ধার গ্রেনেড নিষ্ক্রিয়, মামলায় ৩৩ জনের নাম উল্লেখ
কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উদ্ধার করা গ্রেনেড নিষ্ক্রিয় করেছে সেনাবাহিনীর বোমা নিষ্ক্রিয়করণ ইউনিট। এ ছাড়া গোলাগুলির ঘটনায় ৩৩ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে এবং অজ্ঞাত ২০-২৫ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক আইনে মামলাও করা হয়।
এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে গুলিবিদ্ধ নবী হোসেনকে আটক করেছেন আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। গ্রেনেডটি উদ্ধারের তিনদিন পর সোমবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে রামু সেনানিবাসে এটি নিষ্ক্রিয় করে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ ইউনিট।
এ ব্যাপারে উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী বিষয়গুলোর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে নবী হোসেন গ্রুপের প্রধান নবী হোসেনকে।
আরও পড়ুন: ১২ ঘন্টায় ব্যবধানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরও ১জন খুন
ওই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ মোহাম্মদ নবীকে তিন নম্বর আসামি করা হয়েছে। মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘আরাকান স্যালভেশন আর্মি’ (আরসা) এর প্রধান কমান্ডার আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনিকে ছয় নম্বর আসামি করা হয়েছে।
রোহিঙ্গা ক্যম্পে গোলাগুলির পর উদ্ধার করা গ্রেনেডটি অত্যাধুনিক বিদেশি গ্রেনেড বলে জানিয়েছে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ ইউনিট। ওই ঘটনার পর রবিবার এপিবিএনের পক্ষ থেকে বিস্ফোরক আইনে একটি মামলা হয়েছে। মামলায় নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে ৩৩ জনকে। অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করা হয়েছে ২০-২৫ জনকে।
ওসি শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে উখিয়ার ৮-ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-৩৯ ব্লকে দুটি গ্রুপের মধ্যে এলোপাতাড়ি গোলাগুলি হয়। এতে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী মোহাম্মদ নবী গুলিবিদ্ধ হলে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাঝিকে কুপিয়ে হত্যা
উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝি গুলিবিদ্ধ
রাঙামাটির পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ৩ পুলিশ গুলিবিদ্ধ, চমেকে ভর্তি
রাঙ্গামাটির কাউখালীর পুলিশ স্পেশাল ট্রেনিং সেন্টার (পিএসটিএস) এ বার্ষিক ফায়ারিং প্রশিক্ষণের সময় একজন নারীসহ তিন পুলিশ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মঙ্গলবার সকাল ১১টায় উপজেলার বেতবুনিয়ায় এই ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- কনস্টেবল মিনু আরা বেগম (আকবরশাহ থানা)), অভি বড়ুয়া (বাকলিয়া থানা) ও সুমন কান্তি দে (বাকলিয়া থানা)। তারা তিনজনই চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কনস্টেবল পদে কর্মরত আছেন।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত প্রশিক্ষণের টিম লিডার সহকারী কমিশনার ডিবি (পশ্চিম) সিএমপি মো. তারেক আজিজ ও কাউখালী থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের একটি টিম বার্ষিক ফায়ার প্রশিক্ষণের জন্য বুধবার সকালে বেতবুনিয়া পুলিশ স্পেশাল ট্রেনিং সেন্টারে আসে তারা যথানিয়মে ফায়ারিং প্রশিক্ষণও শুরু করে। চট্টগ্রাম পুলিশ লাইনসের নারী কনস্টেবল নারগিছ আক্তার ফায়ারিং শুরু করলে হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে গেলে তার হাতে থাকা অস্ত্রও ঘুরে যায়। এতে তার হাতে থাকার অস্ত্রের গুলিতে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার নারী কনস্টেবল মিনু আরা, কনস্টেবল অভি বড়ুয়া ও সুমন দে শরীরের বিভিন্নস্থানে গুলিবিদ্ধ হয়।
পড়ে অন্যান্য সঙ্গীয় ফোর্সরা তাদের দ্রুত উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে পাঠান। বর্তমানে তারা চমেক হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
আরও পড়ুন: চমেকে কিডনি ডায়ালাইসিসের ফি বৃদ্ধি: সড়ক অবরোধ করে রোগীদের বিক্ষোভ
চমেক হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে রোগীদের বিক্ষোভ
চমেক হাসপাতালের সেবা নিয়ে গণশুনানী করবে দুদক