%E0%A6%86%E0%A6%93%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%B2%E0%A7%80%E0%A6%97
বিএনপি-জামায়াতের নাশকতা ঠেকাতে ৭ জানুয়ারি ভোট দিন: শেখ হাসিনা
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিয়ে বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসংযোগের উপযুক্ত জবাব দিতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, 'শুধু ভোট দেবেন না, ভোট রক্ষাও করবেন। অগ্নিসংযোগ, জঙ্গি ও সন্ত্রাসী বিএনপি ও জামায়াতকে উপযুক্ত জবাব দিন।’
সোমবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডির কলাবাগান ক্রীড়াচক্র মাঠে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ-উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী জোয়ারে বিএনপির নেতা-কর্মী সমর্থকরাও শামিল হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত দেশকে ধ্বংস করতে চায় বলে তাদের বিরুদ্ধে সর্বদা সজাগ থাকার জন্য বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।
তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত আগামী নির্বাচনে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে আপনাদের ভোট কেড়ে নিতে চায়।
প্রধানমন্ত্রী ৭ জানুয়ারি সকালে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান, যাতে কেউ তাদের ভোটাধিকার ও নির্বাচন কেড়ে নিতে না পারে।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা
ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন শেখ হাসিনা
আগামীকাল মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) ফরিদপুরে নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
বিকাল ৩টায় ফরিদপুর জেলা শহরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে এই জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে জনসভাকে ঘিরে স্থানীয় প্রশাসন প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।
সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠের পূর্ব পাশে একটি অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে।
ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ জানান, আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সফরকে সামনে রেখে নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে শহরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
জেলা শহরে পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি জনসভায় আসা পুরুষ ও নারী সমর্থকদের জন্য আলাদা বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এছাড়া রাস্তার পাশে গাছ ও সমাবেশস্থল রঙ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারে আওয়ামী লীগের টেলিগ্রাম চ্যানেল চালু
প্রায় ১ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে আশা করছেন ইশতিয়াক।
এতে সভাপতিত্ব করবেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ফরিদপুর-৩ আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম হক।
এছাড়াও আওয়ামী লীগ সমর্থিত ফরিদপুরের আরও তিনটি আসনের প্রার্থীরা সেখানে উপস্থিত থাকবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৭ সালের ২৯ মার্চ ফরিদপুর সফর করেন এবং একই স্থানে এক জনসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী জোয়ারে বিএনপির নেতা-কর্মী সমর্থকরাও শামিল হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
নির্বাচনী জোয়ারে বিএনপির নেতা-কর্মী সমর্থকরাও শামিল হয়েছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'সারাদেশে নির্বাচনের জোয়ার তৈরি হয়েছে এবং বিএনপির নেতা-কর্মীরাও এতে শামিল হয়েছে। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা এই নির্বাচনে ভোট দিতে যাবে এবং তারা নৌকা মার্কায় ভোট দেবে।'
তিনি আরও বলেন, 'নির্বাচন বানচাল করার জন্য এখন ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরে লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। কিন্তু এই লিফলেট কেউ দেখেও না, কেউ পড়েও না। বিএনপির যেসব নেতা লিফলেট বিতরণ করে, তারা হঠাৎ বিতরণ করে আবার হারিয়ে যায়। লিফলেট বিতরণকারীরা এখন ভয়ে আছে, জনগণ কখন তাদের ধাওয়া করে।'
রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম ৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাছান মাহমুদ রাঙ্গুনিয়া উপজেলার বেতাগী ইউনিয়নের রামগতিরহাটে নির্বাচনী পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন। এ দিন তিনি বেতাগীর বড়ুয়াপাড়া, মির্জাখীল, বালুচর এলাকায় গণসংযোগকালে পথসভায় বক্তব্য রাখেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, 'বিএনপি-জামাত আগুন সন্ত্রাস করে, পেট্রোল বোমা মেরে, রেললাইন উপড়ে ফেলে নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল, সেটি তারা করতে পারেনি। এখন চেষ্টা করছে কোনো কোনো প্রার্থীর ওপর হামলায় যাতে নির্বাচন ব্যাহত হয়। সেটিও কখনো সফল হবে না।'
আরও পড়ুন: অপতৎপরতার জবাব দিতে দলে দলে ভোটকেন্দ্রে আসুন: কাদের
নির্বাচনকে ঘিরে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র আছে উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, 'বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সমস্ত ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, সেই কারণে ষড়যন্ত্রকারীরা আজকে গর্তের মধ্যে ঢুকে গেছে। বিএনপি গর্তের মধ্যে থেকে মাঝে মাঝে উঁকি দিয়ে প্রেস ব্রিফিং করে।'
'সেবা ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য আগামী ৭ জানুয়ারি আত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধবসহ সবাইকে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানাই' বলেন ড. হাছান।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সেকান্দর চৌধুরী, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার, মেয়র শাহজাহান সিকদার, আওয়ামী লীগ নেতা ইফতেখার হোসেন বাবুল, ইদ্রিছ আজগর, শফিকুল ইসলাম, আকতার হোসেন খান, ইঞ্জিনিয়ার শামসুল আলম তালুকদার, জাহেদুল আলম চৌধুরী আইয়ুব, ইউপি চেয়ারম্যান শফিউল আলম, শেখ ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী, নুরুল আবছার তালুকদার, এম এ হান্নান চৌধুরী প্রমুখ গণসংযোগে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারে আওয়ামী লীগের টেলিগ্রাম চ্যানেল চালু
নির্বাচনী প্রচারে আওয়ামী লীগের টেলিগ্রাম চ্যানেল চালু
আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তথ্য প্রচারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল চালু করেছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দেশব্যাপী নির্বাচনী প্রচারসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এই চ্যানেলে নিয়মিত আপডেট করা হবে। 'ডিজিটাল বাংলাদেশ'-এর রূপকল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এবং 'স্মার্ট বাংলাদেশ'-এর অঙ্গীকার পূরণে আওয়ামী লীগের শাসন ব্যবস্থা ও দলীয় কর্মকাণ্ডে প্রযুক্তিকে সম্পৃক্ত করার বৃহত্তর কৌশলের অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
টেলিগ্রাম চ্যানেলের লিংকটি https://t.me/albd1949 দলের অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলোতে শেয়ার করে এটি সাবস্ক্রাইব করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্লোগানে দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসা আওয়ামী লীগ এবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনের।
দলটি ফেসবুক, টুইটার ও ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় উপস্থিতি বজায় রাখে।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেই যোগাযোগে যুক্ত হলো জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ্লিকেশন টেলিগ্রাম।
অপতৎপরতার জবাব দিতে দলে দলে ভোটকেন্দ্রে আসুন: কাদের
নির্বাচন বিরোধী অপতৎপরতার জবাব দিতে ৭ জানুয়ারি দলে দলে ভোটকেন্দ্রে আসতে ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চাপরাশিরহাটে নির্বাচনী পথসভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ ও কবিরহাট উপজেলা) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনি।
কাদের বলেন, ‘আজকে বিএনপি কোনো প্রার্থী ও নামী কোনো নেতাকে হত্যার জন্য কিলিং এজেন্ট তৈরি করছে। লন্ডন থেকে নির্দেশ আসছে। তারেক রহমানের সাহস নেই, থাকলে দেশে আসুক।’
আরও পড়ুন: এখন ব্যবস্থা না নেওয়া গেলেও নির্বাচনের পর কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে: কাদের
১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ড ও ৩ নভেম্বর জেলহত্যার কথা স্মরণ করে ওবায়দুল কাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকতে এবং সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করার আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগের আদর্শের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ অস্ত্রবাজি, গোলাবাজিতে বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগের অস্ত্র জনগণ।’
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে শেখ হাসিনা টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হবেন।
কাদের বলেন, ‘বিদেশি শক্তি নির্বাচন নিয়ে পরামর্শ দিলে আমরা শুনব, কিন্তু বিএনপির সুরে উসকানি দিলে মেনে নিব না।’
তিনি বলেন, বরিশালে শেখ হাসিনার জনসভা এটাই প্রমাণ করে- এই নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য জনগণ উন্মুখ হয়ে আছে। এই নির্বাচন বাধা দিয়ে ঠেকানোর ক্ষমতা কারো নেই।
আরও পড়ুন: ভয়ভীতি সত্ত্বেও আসন্ন নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক হবে: কাদের
নির্বাচনে বাধা দানকারীদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান কাদেরের
আওয়ামী লীগ উন্নয়ন করে, বিএনপি মানুষ পোড়ায়: তথ্যমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'একদিকে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের উন্নয়নের জন্য রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, রেললাইন নির্মাণ করে, নদীভাঙন রোধ করে, শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বই দেয়। আর বিএনপি নির্বাচন বর্জনের নামে দেশের সম্পদ নষ্ট করে দিচ্ছে। বাসে-ট্রেনে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করছে, তারা মানুষ পোড়ায়।'
তিনি বলেন, 'রাজনীতির নামে এভাবে মানুষ পোড়ানোর অপরাজনীতি দুনিয়ার কোথাও নেই। এগুলো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। এদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে সবাইকে কঠোর হাতে তাদের দমন করতে হবে।'
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার কোদালা ইউনিয়নের গোয়ালপুরা বাজার, কোদালা বাজার, চা বাগান এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি কোদালা চা বাগানের শ্রমিক, গ্রামের নারীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর রাঙ্গুনিয়ার সরফভাটা ও বোয়ালখালী উপজেলার শ্রীপুর-খরন্দ্বীপ ইউনিয়নে গণসংযোগ করেন।
নিজ নির্বাচনী এলাকার মানুষের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী হাছান বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত দায়িত্ব সুচারুভাবে পালন করার চেষ্টা করেছি। আপনাদের সন্তান হিসেবে আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের মুখ উজ্জ্বল করার। জাতীয় পর্যায়ে আমার অনেক দায়িত্ব, এরপরও একজন চেয়ারম্যান যেভাবে এলাকায় সময় দেয়, আমি সেইভাবে সময় দিই।'
তিনি বলেন, 'কর্ণফুলী নদীসহ রাঙ্গুনিয়ার অন্যান্য নদীর ভাঙন রোধে ইতোমধ্যে ৫০০ কোটি টাকার কাজ হয়েছে, আরও ১০০ কোটি টাকার কাজ হবে। অনেক জেলায়ও এত উন্নয়ন কাজ হয়নি। রাঙ্গুনিয়ার ৮ হাজার ছেলে মেয়ের চাকরি হয়েছে আমার হাত দিয়ে। চাকরির সুপারিশ করার সময় আমি কখনো ভাবিনি, কে কোন দল করে। আমি সব মানুষের এমপি হওয়ার চেষ্টা করেছি।'
আগামী ৭ জানুয়ারি আত্মীয়-স্বজন সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে উপস্থিত জনতার উদ্দেশে হাছান বলেন, 'বিএনপি ঘরানার মানুষও অনেকে আমাকে ভোট দেয়।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'আমার পারিবারিক দাতব্য প্রতিষ্ঠান এনএনকে ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে রাঙ্গুনিয়ায় ২৪টি নতুন মসজিদ বিল্ডিং করে দিয়েছি। রাঙ্গুনিয়ার প্রতিটি মসজিদ, মন্দির ও প্যাগোডাসহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বরাদ্দ পেয়েছে। গত ১৫ বছর সবার জন্য আমার দরজা খোলা রেখেছি, পাঁচ বছর পর আমি আপনাদের দুয়ারে এসেছি, আপনারা দয়া করে আপনাদের দুয়ারটি আমার জন্য খুলে দেবেন। ৭ জানুয়ারি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন সেই প্রত্যাশা রইল।'
আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা এ নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রমে যোগ দেন।
বাংলাদেশের নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপ বরদাশত করা হবে না: প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ বাংলাদেশ মেনে নেবে না।
নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে বলেও কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।
তিনি বলেন, 'যারা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে, তাদের একদিন উপযুক্ত শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। আর আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকে কেউ আমাদের বিষয়ে নাক গলাতে এলে আমরা তা গ্রহণ করব না। অতীতে বাংলাদেশ এটা গ্রহণ করেনি।’
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা টুঙ্গিপাড়ায় নির্বাচনী জনসভা ও কোটালীপাড়ায় সমাবেশে শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলেন।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী কোনো দেশের নাম উল্লেখ না করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই শক্তিগুলো ব্যর্থ হয়েছিল।
তিনি বলেন, 'আমরা তাদের দেখাব যে আমরা অর্থনৈতিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে বিজয় অর্জন করতে পারি।’ ইনশাল্লাহ, দারিদ্র্যের হার আরও কমিয়ে ধনী দেশগুলোর চেয়ে কম শতাংশে নামিয়ে এনে বাংলাদেশকে গৌরবোজ্জ্বল অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হবে।
বাংলাদেশের অগ্রগতির স্বার্থে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোট দেওয়ার সুযোগ হাতছাড়া না করার জন্য নতুন ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, যারা তরুণ প্রজন্ম ও যুব সমাজ থেকে এসেছেন এবং যারা প্রথমবার ভোটার হয়েছেন, তাদের প্রথম ভোট নষ্ট করা উচিত নয়।
আরও পড়ুন: জানুয়ারির নির্বাচনকে উৎসবমুখর ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করে তুলুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তিনি আরও বলেন, 'যারা নতুন ভোটার হবেন, তাদের উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় আরও এগিয়ে যেতে, নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে অগ্রগতির বর্তমান গতি বজায় রাখতে এবং আওয়ামী লীগের সরকার গঠনের সুযোগ সৃষ্টিতে সহায়তা করতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, তার দল বিশ্বাস করে যুবশক্তি মানেই বাংলাদেশের অগ্রগতি।
তিনি বলেন, ‘কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ, কারিগরি শিক্ষা, প্রযুক্তিগত শিক্ষা এবং আধুনিক শিক্ষা নিশ্চিত করার মাধ্যমে আমরা একটি দক্ষ ও স্মার্ট যুব সমাজ গড়ে তুলব।’
বিএনপি-জামায়াত জোটের অগ্নিসংযোগ ও মানুষ হত্যা শুরু করা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক উল্লেখ করে শেখ হাসিনা এ ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিহত করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: বিএনপি চোরাগুপ্তা হামলা করে দেশে সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টির পায়তারা করছে: ড. মোমেন
তিনি বলেন, 'যারা জনগণকে পুড়িয়ে মারে, ক্ষতি করে বা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করে তাদের যথাযথ শাস্তি দিন, আমি সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান ও জায়গা থেকে তা করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ভোট দেওয়া জনগণের অধিকার উল্লেখ করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগই আজ ভোট ও খাদ্যের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, 'আমি আপনাদের সবাইকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানাচ্ছি, যাতে কেউ এ দেশ ও এ দেশের ভাগ্য নিয়ে আর ছিনিমিনি খেলতে না পারে।’
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, শেখ তন্ময় এমপি, শেখ জুয়েলের স্ত্রী শেখ শাহানা ইয়াসমিন চম্পা, আওয়ামী লীগের যুগ্ম মহাসচিব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ভবেন্দ্র নাথ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াত বিশ্বে টাকা বিলিয়ে দেশের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে: আইনমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত বিশ্বে টাকা বিলিয়ে দেশের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে: আইনমন্ত্রী
বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন ভণ্ডুল করতে সারা বিশ্বে টাকা বিলিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, যে বাংলাদেশকে মিসকিন আর তলাবিহীন ঝুড়ি বলা হতো, সে বাংলাদেশকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব দরবারে মর্যাদার আসনে নিয়ে গেছেন। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতেই ৭ জানুয়ারি ভোটের প্রয়োজন। কিন্তু যখনই ভোট হয় তখনই বিএনপি-জামায়াত ভোট থেকে সরে যায়। কারণ তারা দেশের মানুষের উন্নয়ন ও সুখ শান্তি চায় না। এখন তারা নির্বাচন ভণ্ডুল করার জন্য সারা বিশ্বে টাকা বিলিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে।
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা পশ্চিম ইউনিয়নের আকছিনা বাজার মাঠে নির্বাচনী গণসংযোগ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল বা কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না। দেশের মানুষ ভোট দিয়ে তাদের ভবিষ্যৎ প্রতিনিধি বেছে নেবে। যদি বাংলাদেশের ভূখণ্ডে কেউ অপরাধ করে, দেশের আইনে অবশ্যই তার বিচার হবে।
পরে তিনি ভোটারদের আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকা প্রতীককে জয়ী করার আহ্বান জানান।
কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, কসবা পৌর মেয়র এমজি হাক্কানিসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপি-জামায়াতের আমলে হত্যা করলেও কোনো বিচার হতো না: আইনমন্ত্রী
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি অসাংবিধানিক: জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলকে আইনমন্ত্রী
অপরাধ করায় বিএনপি নেতারা গ্রেপ্তার: আইনমন্ত্রী
বিএনপি মানুষ পোড়ায়, বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই তাদের: বরিশালে প্রধানমন্ত্রী
বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল আখ্যা দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশে তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই।
তিনি বলেন, ‘বিএনপির বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। কারণ তারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে।’
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) বরিশাল নগরীর ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু উদ্যানে প্রচার সমাবেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তার পাশে ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুধু জনগণের কল্যাণের জন্য।
বিএনপি ও জামায়াতের রাজনীতি হচ্ছে মানুষ পোড়ানো উল্লেখ করে তিনি বলেন, জনগণ কি তাদের চায়? না, জনগণ তাদের চায় না।
তিনি বলেন, আমরা যখন জনগণের জন্য দেশের উন্নয়ন করি, তখন বিএনপি-জামায়াত অগ্নিসংযোগ করে।
এই প্রসঙ্গে তিনি ট্রেনে সাম্প্রতিক অগ্নিসংযোগের হামলার কথা উল্লেখ করেছেন।
তিনি বলেন, তারা একজন মা ও শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে হত্যা করেছে।
তিনি ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসংযোগের কথা স্মরণ করে বলেন, তারা ২০১৩ ও ২০১৪ সালেও একই কাজ করেছিল। এখন তারা আবারও অগ্নিসংযোগ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপি-জামায়াতের এসব কাজের নিন্দা জানাই।’
আরও পড়ুন: নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিতে বরিশালে প্রধানমন্ত্রী, নগরীতে উৎসবমুখর পরিবেশ
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপির মিত্র জামায়াত একাত্তরের গণহত্যা, লুটপাট, ধর্ষণ, মানুষ নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিল। তারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল।
তাদের কয়েকজন নেতাকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত করে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এক পক্ষ সন্ত্রাসী, খুনি, দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারী, অর্থ পাচারে জড়িত, এতিমের টাকা পাচারকারী এবং সব ধরনের অপকর্মে জড়িত; আর অন্যটি যুদ্ধাপরাধীদের।’
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন চায় না।
তিনি বলেন, ‘তারা এটা বানচাল করতে চায়, আমি আপনাদের অনুরোধ করছি আপনারা সবাই ৭ জানুয়ারি সকালে ভোট কেন্দ্রে যাবেন। আপনার প্রতীক কী হবে? তা হবে নৌকা।’
আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট চেয়ে জনগণের সেবা করার জন্য শেখ হাসিনা আবারও জনগণকে স্মরণ করিয়ে দেন কীভাবে মহানবী নূহ (আ.) এর নৌকা মহাপ্লাবনের সময় মানব জাতিকে রক্ষা করেছিল।
তিনি আরও বলেন, ১৯৭০ সালে মানুষ নৌকায় ভোট দেওয়ায় বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে।
আরও পড়ুন: জানুয়ারির নির্বাচনকে উৎসবমুখর ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করে তুলুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
আ. লীগের সফল পররাষ্ট্রনীতির কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শক্তিশালী অবস্থানে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি চোরাগুপ্তা হামলা করে দেশে সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টির পায়তারা করছে: ড. মোমেন
আওয়ামী লীগ গণতন্ত্র বিশ্বাস করে বলেই একটি অবাধ ও সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাচ্ছে। অন্যদিকে বিএনপি চোরাগুপ্তা হামলা চালিয়ে দেশে সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টির পায়তারা করছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
তিনি বলেন, বিএনপির অসহযোগ আন্দোলন দুঃখজনক। তারা মনে করছে নির্বাচনে এলে তারা ভোট পাবে না। বিএনপি ভুল পথে চলছে। আল্লাহ তাদের হেদায়েত দান করুক।
শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে সিলেট নগরীতে নির্বাচনী প্রচারের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মোমেন এসব কথা বলেন।
সিলেট-১ আসনের আওয়ামী লীগের এই প্রার্থী নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সকালে লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচার চালান।
এরপর তেরো রতন ও গোটাটিকর শিল্প এলাকায় লিফলেট বিতরণ করেন এবং ভোট চান।
এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ ১৭০ মিলিয়ন মানুষের দেশ, বিশ্বের ৩৩তম বৃহত্তম অর্থনীতি। আমরা এখন আত্মনির্ভরশীল। সব দেশের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক আছে। বাংলাদেশ আফগানিস্তান নয়, কাজেই দু-একটি দেশের হুমকি-ধমকিতে কোনো লাভ হবে না।
প্রচারের সময় ছিলেন- মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সালেহ আহমদ সেলিম, কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক তপন মিত্র, আফসর আহমদ, ২২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফজলে রাব্বী চৌধুরী মাসুম, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি ডা. আব্দুল ওয়াহিদ, মো. আবুর কামাল, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সহসাধারণ সম্পাদক সাজেদা পারভীন, সৈয়দা রাবেয়া ইসলাম, সুলতানা বেগম, ওয়ার্ড সভাপতি জাভেদ আহমদ, ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি হোসেন আহমদ, তারেক আহমদ, সুয়েব আহমদসহ স্থানীয় নেতারা।
আরও পড়ুন: এমন নির্বাচন হবে যা দেখে দুনিয়ার সবাই শিখবে: মোমেন
গণতন্ত্রে নির্বাচনের বিকল্প নেই: ড. মোমেন
শুধু দেশ নয়, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্যেও শেখ হাসিনাকে প্রয়োজন: ড. মোমেন