������������������������������
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় বিচার চলবে
গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় অভিযোগ গঠন কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে জারি করা রুল খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
ফলে বিচারিক আদালতে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাটি চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের লিভ টু আপিল খারিজ, দানকর দিতে হবে ১২ কোটি টাকা
আদালতে ড. ইউনূসের আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন।
জানা যায়, শ্রম আইন লঙ্ঘনের এ মামলায় গত ৬ জুন গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক।
অপর তিন আসামি হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
পরে অভিযোগ গঠনের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন ড. ইউনূসসহ চারজন। এর শুনানি নিয়ে গত ২৩ জুলাই বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুসের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ রুল দেন। রুলে তাদের বিরুদ্ধে এ মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ কেন বাতিল হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় এবং দুই সপ্তাহের মধ্যে মামলার বাদীসহ প্রতিপক্ষকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদন করে। রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের ওপর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ গত ৩ আগস্ট এ মামলায় জারি করা রুল দুই সপ্তাহের মধ্যে হাইকোর্টে নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেন।
বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চকে এই রুল নিষ্পত্তি করতে বলা হয়। সে অনুযায়ী সোমবার রুলের ওপর হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। মঙ্গলবার শুনানি গ্রহণ শেষে হাইকোর্ট রুল ডিসচার্জ করে দেন।
২০২১ সালের ১৬ আগস্ট কলকারাখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা রাজধানীর মিরপুরে গ্রামীণ টেলিকমের কার্যালয় পরিদর্শন করে শ্রম আইনের লঙ্ঘন দেখতে পান।
একই বছরের ১৯ আগস্ট অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে গ্রামীণ টেলিকমকে চিঠি দেওয়া হয়। ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয় যে, ৬৭ জন কর্মচারীর চাকরি স্থায়ী করার কথা থাকলেও গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃপক্ষ তা করেনি।
এছাড়া কর্মচারী অংশীদারিত্ব ও কল্যাণ তহবিল গঠন এবং কোম্পানির ৫ শতাংশ লভ্যাংশ কর্মচারীদের পরিশোধ করা হয়নি।
পরে ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর কলকারাখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) এসএম আরিফুজ্জামান মামলা দায়ের করেন।
এরপর গত ৬ জুন ঢাকার শ্রম আদলত-৩ এর বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় অভিযোগ গঠন করেন।
অন্য আসামিরা হলেন-গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান এবং পরিচালক নূর জাহান বেগম ও মোহাম্মদ শাহজাহান। পরে অভিযোগ গঠন আদেশ বাতিল চেয়ে ড. ইউনূসের পক্ষে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়।
আরও পড়ুন: ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে রুল ২ সপ্তাহে নিষ্পত্তির নির্দেশ
ড. ইউনূসের দানকর নিয়ে আপিলে শুনানি ২৩ জুলাই
আগের আইনের মামলা নতুন আইনে নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হবে: আইনমন্ত্রী
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন করছে সরকার।
তিনি বলেন, তবে আগের আইনে হওয়া মামলা নতুন আইনে নিষ্পত্তির চিন্তা-ভাবনা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: অবাস্তব প্রস্তাব নিয়ে বিএনপির সঙ্গে সংলাপ নয়: আইনমন্ত্রী
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সচিবালয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠকের পর আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, নতুন আইনে শাস্তি কমানো হয়েছে, আগের আইনের অপরাধের মামলা নতুন আইনে নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হবে।
এদিকে অ্যাটর্নি জেনারেল জানিয়েছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে হওয়া মামলাগুলো চলবে।
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সেগুলো নিয়ে আমরা চিন্তা-ভাবনা করব। পুরনো আইনে যে অপরাধগুলো করা হয়েছে, পুরনো আইনের শাস্তি আদালত দিতে পারেন। কিন্তু সেখানে আমরা চিন্তা-ভাবনা করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ আইনে অনেকাংশ কমানো হয়েছে। সেই কমানোটাই সরকার ও আইন সভার উদ্দেশ্য। সেই কমানোটা যাতে বাস্তবায়ন করা হয় সেই চেষ্টাটা আমরা করব।’
আরও পড়ুন: সাইবার নিরাপত্তা আইনে মানহানির সর্বোচ্চ শাস্তি জরিমানা: আইনমন্ত্রী
স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যাতে মাথা তুলতে না পারে: আইনমন্ত্রী
খুলনায় নারী ফুটবলারদের উপর হামলা: ৩ আসামির জামিন বাতিল
খুলনার বটিয়াঘাটার চার নারী ফুটবলারকে মারধরের কারণে করা মামলা প্রত্যাহার না করলে এসিডে শরীর ঝলসে দেওয়ার হুমকি দেওয়ার ঘটনায় দায়ের হওয়া জিডির সত্যতা পেয়েছে পুলিশ।
তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সকালে তিন আসামি সালাউদ্দিন খাঁ, তার মা রঞ্জি বেগম ও বোন নুপুর আদালতে জামিন চাইলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করেন এবং তাদেরকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন খুলনার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম মো. হাদিউজ্জামান।
আদেশের পর কঠোর গোপনীয়তায় তিন আসামিকে জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ।
আরও পড়ুন: খুলনার নির্যাতিত নারী ফুটবলারদের পাশে প্রধানমন্ত্রী
আদালত তার পর্যবেক্ষণে বলেন, হত্যাচেষ্টা মামলার জামিনে থাকা তিন আসামি তাদের জামিনের সকল শর্ত ভঙ্গ করেছে। তারা পরস্পর যোগসাজশে হত্যাচেষ্টা মামলার বাদি সাদিয়া নাসরিন ও অন্য ভুক্তভোগিদেরকে মামলা তুলে না নিলে এসিডে শরীর ঝলসে দেওয়ার হুমকি দেয়। যা পুলিশি তদন্তে প্রমাণিত। বাদি ও অপর ফুটবলারদের নিরাত্তা নিশ্চিত করতেই জামিন বাতিলের আদেশ দেয়া হলো।
উল্লেখ্য, গত ২৯ জুলাই বটিয়াঘাটার তেঁতুলতলা গ্রামে চার নারী ফুটবলারকে মারধর ও গুরুতর আহত করে নুর খাঁ ও তার পরিবারের সদস্যরা।
এ ঘটনায় ৩০ জুলাই বটিয়াঘাটা থানায় চারজনের নাম উল্লেখ করে হত্যাচেষ্টা মামলা করেন ফুটবলার সাদিয়া নাসরীন। পুলিশ নুর খাঁকে গ্রেপ্তার করলেও অপর তিন আসামি আদালত থেকে জামিন ছিলেন।
পরে এসিডে শরীর ঝলসে দেওয়ার হুমকি দিলে সাদিয়া তিনজনকে অভিযুক্ত করে ১ আগস্ট থানায় জিডি করেন।
আরও পড়ুন: খুলনায় নারী ফুটবলারদের উপর হামলা, গ্রেপ্তার ১
দুদকের চার্জশিটে নাম আসায় খুলনার সিভিল সার্জনকে ওএসডি
সুপ্রিম কোর্টে ভাঙচুর: খোকন-কাজলসহ ১৪ জনের আগাম জামিন
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদকের কক্ষে ভাঙচুর ও আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবীদের ওপর হামলার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ১৪ আইনজীবীকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে ৪ আইনজীবীকে জামিন না দিয়ে ছয় সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
যাদেরকে জামিন দেওয়া হয়েছে তারা হলেন- বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, মো. সাগর হোসেন, মো. রেজাউল করিম রেজা, মাহবুবুর রহমান খান, মো. রবিউল আলম সৈকত, নজরুল ইসলাম ছোটন, রেদোয়ান আহমেদ রানজিব, মো. মাহমুদ হাসান, মো. কামাল হোসেন, মো. আনিসুর রহমান (রায়হান) ও খালেদ মাহমুদুর রহমান আদনান।
একইসঙ্গে ভাঙচুরের ঘটনায় সরাসরি যুক্ত থাকায় আইনজীবী নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ, মোস্তাফিজুর রহমান আহাদ, আ. কাইয়ুম ও উজ্জল হোসেনকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে অধস্তন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
তারা সশরীরে হাজির হয়ে আগাম জামিন চেয়ে আবেদন জানালে সোমবার (৮ আগস্ট) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।
এর আগে গত ৩ আগস্ট সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদকের কক্ষে ভাঙচুর ও আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবীদের ওপর হামলার অভিযোগে বিএনপির ১৮ আইনজীবীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
আইনজীবী সমিতির সহকারী সুপাররিনটেনডেন্ট মো. রফিকুল্লাহ বাদী হয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন। তবে সেদিন বিএনপি সমর্থক এক নারী আইনজীবীর ওপর হামলার ঘটনায় মামলা করতে গেলেও তা গ্রহণ করেনি শাহবাগ থানা পুলিশ।
আরও পড়ুন: সাজা বহালের রায় প্রকাশ, আমান দম্পতিকে ১৫ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ
জানা যায়, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে সাজা দেওয়ার প্রতিবাদে গত ৩ আগস্ট সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম।
সংবাদ সম্মেলন শেষে সমিতির সভাপতি ও সম্পাদকের কক্ষের সামনে দু’পক্ষের আইনজীবীরা স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি, হাতা-হাতি। এ পরিস্থিতি চলতে থাকে অন্তত ১০ মিনিট। এরই মধ্যে আইনজীবীরা সমিতির সভাপতির কক্ষের সামনে থাকা নেমপ্লেট খুলে ফেলেন।
পরে সমিতির সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুন নূর দুলাল বলেন, বিএনপির ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, কায়সার কামাল, কাজল ও সজলের নেতৃত্বে আমাদের আইনজীবীদের ওপর হামলা হয়েছে। সমিতির সভাপতি-সম্পাদকের কক্ষ ভাঙচুর করেছে তারা।এদিকে বিএনপির ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ সংবাদ সম্মেলন করে বের হওয়ার সময় আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা আমাদের এক নারী আইনজীবীর ওপর হামলা করেন। তাকে উদ্ধার করতে গেলে তারা আরও মারমুখী আচরণ করেন। সম্পাদকের কক্ষ ভাঙচুরের অভিযোগ অস্বীকার করে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, তারা নিজেরা ভাঙচুর করে উল্টো আমাদের ওপর দোষ চাপাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ‘এস আলমের আলাদিনের চেরাগ’ নিয়ে ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন: অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
তারেক-জুবাইদার সাজার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন, সুপ্রিমকোর্টে আইনজীবীদের দু’পক্ষের সংঘর্ষ
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন রিমান্ডে
পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লার একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (৭ আগস্ট) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালত এ আদেশ দেন।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের সময় পুলিশের উপর হামলার অভিযোগ উঠে তার বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগে মতিঝিল থানায় দায়ের করা মামলায় গত ১ আগস্ট দিবাগত রাতে তাকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন গণঅধিকার পরিষদের অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় ভবন মালিকের করা রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় জামিন পান তিনি।
তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমনের সময় বিক্ষোভের ঘটনায় মতিঝিল থানার মামলায় বিন ইয়ামিনকে গ্রেপ্তার দেখানোসহ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শক খান মনিরুজ্জামান।
ওই দিন সেই আবেদন শুনানির জন্য ৭ আগস্ট দিন রেখে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
আরও পড়ুন: ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের একযোগে পদত্যাগ
আজ রিমান্ড শুনানি উপলক্ষে বিন ইয়ামিনকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় আসামিপক্ষে আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল করে জামিন আবেদন করেন।
রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করে। শুনানি শেষে বিচারক তার একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদেশ দেন।
মতিঝিল থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক শাহ আলম এ তথ্য জানান।
গত ১ আগস্ট দিবাগত রাতে তাকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ।
গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সভাপতি নুরুল হক নুর অভিযোগ করেন, রাজধানীর হাতিরঝিলের মহানগর প্রজেক্ট এলাকায় তার বাসার দরজা ভেঙে বিন ইয়ামিন মোল্লাকে আটক করে ডিবি।
আরও পড়ুন: ছাত্র অধিকার পরিষদের ২৪ সদস্য আদালতে হাজির
ধর্ষণ মামলায় ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক আহ্বায়ক মামুনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
সাগর-রুনি হত্যা মামলা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে: র্যাব
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যার পেছনের মূল উদ্দেশ্য উদঘাটন এবং হত্যার সঙ্গে জড়িতদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘আমরা ২৫ জন সন্দেহভাজন ব্যক্তির নমুনা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য এবং অন্যান্য প্রমাণের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়েছি। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের প্রতিবেদনে প্রকাশ করেছে, ডিএনএ পরীক্ষায় ২৫ সন্দেহভাজন ব্যক্তির বাইরে আরও দুজনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে, যারা এখনও পলাতক।’
সোমবার সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বিলম্বের মূল কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন তিনি।
মঈন বলেন, প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত করতে দেরির কারণে হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে দেরি হচ্ছে।
পরিচালক বলেন, নিরাপরাধ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়টি মাথায় রেখে র্যাব হত্যা মামলার তদন্ত করছে।
এর আগে সোমবার ঢাকার একটি আদালত হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১১ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন। এর ফলে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময়সীমা শততম বারের মতো পিছিয়ে গেল।
আরও পড়ুন: দ্রুত সাগর-রুনি হত্যার রিপোর্ট দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে র্যাবকে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) আজ প্রতিবেদন দাখিলের কথা থাকলেও প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় ঢাকা মহানগর হাকিম রশিদুল আলম তা দাখিলের নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।
২০২১ সালের ২ মার্চ র্যাব অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ে হলফনামা আকারে সাগর-রুনি হত্যা মামলার অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ হত্যাকাণ্ডে অজ্ঞাতপরিচয় দুই ব্যক্তি জড়িত।
মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরোয়ার ও তার স্ত্রী এটিএন বাংলার সিনিয়র রিপোর্টার মেহেরুন রুনিকে ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি নগরীর পশ্চিম রাজাবাজার এলাকায় তাদের ভাড়া করা অ্যাপার্টমেন্টে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরে বাংলানগর থানায় মামলা করেন।
আরও পড়ুন: ৯৮ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
২০১২ সালের ১ অক্টোবর পুলিশ তানভীর রহমান হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে। পরে ২০১৪ সালে জামিন পান। হত্যা মামলায় এ পর্যন্ত তানভীরসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
অন্য সাত আসামি হলেন- রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, আবু সৈয়দ, মিন্টু ওরফে বাগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান ওরফে অরুণ, নিরাপত্তারক্ষী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির ও পলাশ রুদ্র পাল।
আরও পড়ুন: সাগর-রুনি হত্যা: ১০০ বারের মতো পেছালো তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল
সাইবার নিরাপত্তা আইনে মানহানির সর্বোচ্চ শাস্তি জরিমানা: আইনমন্ত্রী
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছেন, ডিজিটাল মাধ্যমে মানহানিকর তথ্য প্রচার ও প্রকাশ করার ক্ষেত্রে আর কারাদণ্ডের বিধান থাকছে না। কারাদণ্ড বাতিল করে সেখানে শাস্তি জরিমানা রাখা হচ্ছে।
এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ শাস্তি ২৫ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রেখে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (৭ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, এ আইনের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো হলো- সাইবার সিকিউরিটির জন্য যেসব ধারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ছিল সেসব ধারা এ আইনে অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে, কোনো পরিবর্তন করা হয়নি।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলে হচ্ছে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’
মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৯ ধারায় মানহানির বিচার করা হয়। এ ধারায় বলা হয়েছে, ‘যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে দণ্ডবিধির ৪৯৯ ধারায় বর্ণিত মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করেন, এজন্য তিনি অনধিক তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা অনধিক ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত কারাদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।’
আইনমন্ত্রী এ ধারার সংশোধনের বিষয়ে বলেন, মানহানির যে ধারাটি ছিল সেখানে আগে শাস্তি ছিল কারাদণ্ড, এখন সেটা পরিবর্তন করে সাজা জরিমানা রাখা হয়েছে। এখন একমাত্র সাজা জরিমানা।
তিনি আরও বলেন, তবে জরিমানা আদায় করা না হলে জরিমানার পরিমাণের উপর ভিত্তি করে শাস্তি তিন থেকে ছয় মাসের কারাদণ্ড হতে পারে। তবে মূল শাস্তি হবে জরিমানা। নতুন আইনে এ জরিমানা ২০ লাখ টাকা বাড়িয়ে ২৫ লাখ টাকা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি যাতে মাথা তুলতে না পারে: আইনমন্ত্রী
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আনা সংশোধনে সাংবাদিকরা খুশি হবেন: আইনমন্ত্রী
সাজা বহালের রায় প্রকাশ, আমান দম্পতিকে ১৫ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ
দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা ও সাবেক মন্ত্রী আমানউল্লাহ আমানের ১৩ বছর এবং তার স্ত্রী সাবেরা আমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড দিয়ে ঘোষিত রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করা হয়েছে। রায় ঘোষণাকারী দুই বিচারপতির স্বাক্ষরের পর তা সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে তা প্রকাশ করা হয়।
রায়ে বলা হয়েছে, রায়ের অনুলিপি সংশ্লিষ্ট বিচারিক আদালতে পৌঁছানোর ১৫ দিনের মধ্যে আমান দম্পতিকে আত্মসমর্পণ করতে হবে।
সোমবার (৭ আগস্ট) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ ২৮১ পৃষ্ঠার এই রায়ে স্বাক্ষর করেন।
এর আগে, গত ৩০ মে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আমানের ১৩ বছর ও তার স্ত্রী সাবেরা আমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে আদেশ দেন।
এদিন দুদকের অন্য একটি মামলায় বিএনপি নেতা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর ৯ বছরের কারাদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট।
ওইদিন আদালতে আমান ও তার স্ত্রীর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং টুকুর পক্ষে ছিলেন আজমালুল হোসেন কিউসি ও সাইফুল্লা মামুন।
অন্যদিকে দুদকের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান আর রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন বিশেষ জজ আদালতের রায়ে আমানকে ১৩ বছর ও সাবেরাকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে এ দম্পতি রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন।
২০১০ সালের ১৬ আগস্ট হাইকোর্ট আপিল আবেদন মঞ্জুর করে তাদের খালাস দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালের ২৬ মে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করে মামলাটির পুনঃশুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৪ মে পুনঃশুনানি শেষ হয়। পরে গত ৩০ মে হাইকোর্ট এ রায় দেন।
সাগর-রুনি হত্যা: ১০০ বারের মতো পেছালো তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এ নিয়ে ১০০ বার পেছালো প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ।
সোমবার (৭ আগস্ট) আলোচিত এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল।
আরও পড়ুন: ৯৮ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
কিন্তু মামলাটির তদন্ত সংস্থা র্যাব প্রতিবেদন দাখিল করেনি। ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১১ সেপ্টেম্বর তারিখ ধার্য করেন।
শেরে বাংলা নগর থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার উপপরিদর্শক আলমগীর হোসেন এ তথ্য জানান। এদিকে মামলায় রুনির বন্ধু তানভীর রহমানসহ মোট আসামি ৮ জন।
অপর আসামিরা হলেন- বাড়ির নিরাপত্তাকর্মী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুন, পলাশ রুদ্র পাল, তানভীর ও আবু সাঈদ।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারওয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়।
আরও পড়ুন: ৯৭ বার পেছালো সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
সাগর-রুনি হত্যা: ৯৪ বার পেছাল মামলার তদন্ত প্রতিবেদন
রিজভীর বিরুদ্ধে হিরো আলমের ৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বিরুদ্ধে ৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা করেছেন আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম।
সোমবার (৭ আগস্ট) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে তিনি এ মামলা করেন।
আরও পড়ুন: হিরো আলমকে হত্যার হুমকি: সিলেট থেকে যুবক গ্রেপ্তার
হিরো আলমের আইনজীবী আব্দুল্লাহ মনসুর রিপন এই তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মামলাটি তদন্ত করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) তদন্তের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মামলায় হিরো আলম অভিযোগ করেছেন- তাকে নিয়ে বিএনপির নেতা রুহুল কবির রিজভী মানহানিকর বক্তব্য দিয়েছেন।
এর আগে রবিবার (৬ আগস্ট) ডিবিতে অভিযোগের পর মামলা করতে ঢাকার আদালতে যান হিরো আলম। তিনি আদালতে প্রবেশ না করে একটি হাইয়েস গাড়ির ভেতরে বসেছিলেন। এ সময় গাড়িটি পাশের ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পার্কিংয়ে ছিল। এ সময় তিনি গাড়িতে বসে আইনজীবী মুনসুর আলী রিপনের সঙ্গে পরামর্শ করেন।
গত ১৮ জুলাই রুহুল কবির রিজভী রাজশাহী নগরীর ভুবন মোহন শহীদ মিনার পার্কে পদযাত্রা কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে হিরো আলমের সম্পর্কে মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: ‘মানহানিকর’ মন্তব্যের জন্য রিজভীর বিরুদ্ধে মামলা করবেন হিরো আলম
আপনাদের নেত্রী অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন, আমি সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত: হিরো আলম