শিক্ষা
২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
সারাদেশে ২০২৩ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা আজ (রবিবার) শুরু হয়েছে।
সকাল ১০টায় বাংলা প্রথম পত্র দিয়ে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।
আরও পড়ুন: এসএসসির প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই: দীপু মনি
এসএসসির প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই: দীপু মনি
আগামীকালের এসএসসি পরীক্ষার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেছেন, প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই।
শনিবার বিকালে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম কলেজের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে কেউ গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ প্রসঙ্গে দীপু মনি বলেন, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ হবে কি হবে না তা নীতিগত বিষয়।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকার এটা নিয়ে ভাবছে। প্রথমে এটা বিশ্লেষণ করা দরকার কারণ এর সঙ্গে আর্থিক ফ্যাক্টর জড়িত।’
দক্ষিণ আইচা অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম কলেজের অধ্যক্ষ আবুল হাসেম মহাজনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ভোলা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
এর আগে দীপু মনি শেখ রাসেল শিশু ও বিনোদন পার্ক, জ্যাকব টাওয়ার, দেশের প্রথম পরিবেশবান্ধব কেন্দ্রীয় খাসমহল জামে মসজিদ এবং বেগম রহিমা ইসলাম কলেজসহ এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন সুবিধা পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: এসএসসি পরীক্ষার হলের ২০০ গজের মধ্যে প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না: ডিএমপি
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে রবিবার
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে রবিবার
২০২৩ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষা রবিবার থেকে শুরু হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন পরীক্ষার্থী বসতে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ৩০ এপ্রিল শুরু
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) গত ২৭ এপ্রিল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, পরীক্ষা চলাকালীন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পরীক্ষার্থী ছাড়া অন্য কাউকে পরীক্ষা হলের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
এদিকে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি মঙ্গলবার জানিয়েছেন, পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
দীপু মনি আরও বলেন, এ বছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: এসএসসি পরীক্ষার হলের ২০০ গজের মধ্যে প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না: ডিএমপি
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
পার্বত্য চট্টগ্রামে শিক্ষক সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার: শিক্ষা উপমন্ত্রী
শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে শিক্ষার মানোন্নয়নে স্থানীয়ভাবে মেধাবীদের মধ্য থেকে শিক্ষক নিয়োগে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। এতে শিক্ষক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী সমস্যার সমাধান হবে।
শুক্রবার খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি রাণী নিহার দেবী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, অনুষ্ঠিতব্য পাবলিক পরীক্ষা শেষে পার্বত্য চট্টগ্রামের যেসব সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট রয়েছে, সেখানে জরুরি ভিত্তিতে শিক্ষক পদায়ন করা হবে। একই সঙ্গে পদায়নকৃত শিক্ষকরা যাতে ইচ্ছা হলে বদলী হতে না পারেন, সেজন্যও কঠোর ব্যবস্থা নিবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়িতে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপিডিএফ সদস্য নিহত
অনুষ্ঠানে শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুই প্রু চৌধুরী অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন।
এর আগে, রাণী নিহার দেবী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
আজ সন্ধ্যায় তারকা শিল্পী পড়শিসহ স্থানীয় শিল্পীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় পর্দা নামবে এ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলন মেলার।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়িতে ৩ নারী ফুটবলারকে ফুলেল শুভেচ্ছা, ৪ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর
চরাঞ্চলে এক হাজার প্রাইমারি স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হবে: প্রতিমন্ত্রী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেন, চরাঞ্চলে নতুন করে এক হাজার সরকারি প্রাইমারি স্কুল প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেছে সরকার।
তিনি বলেন, এই অর্থবছরে ২০টি চরে নতুন করে বিদ্যালয় স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার কুড়িগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই কলেজের ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানে আসতে পেরে আমি খুশি। এই কলেজের আয়োজক কমিটি, কলেজের শিক্ষক, অভিভাবক, প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের শুভকামনা জানাচ্ছি। আমরা যে যেখানেই থাকি শেকড়কে যেন ভুলে না যাই।’
উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালের ২৭ এপ্রিল কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ৫০বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। এসময় বক্তব্য রাখেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. মশিউর রহমান, কুড়িগ্রাম-২আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ,জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাফর আলী, সাধারণ সম্পাদক আমান উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, পূর্তি অনুষ্ঠানের আহবায়ক ও ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম রিজু, সদস্য সচিব ও জসিমিয়া মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবেদ আলী প্রমুখ।
সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে কলেজ প্রাঙ্গণকে আলোকসজ্জ্বায় রঙিন করে তোলা হয়েছে। দু’দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে থাকছে র্যালি, আলোচনাসভা, কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা, ডকুমেন্টরি প্রদর্শন, র্যাফেল ড্র এবং ঢাকাস্থ শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
আরও পড়ুন: ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার বেড়ে ৭৪ শতাংশে, দারিদ্র্য কমে ৫.৬ শতাংশ: জরিপ
দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
এসএসসি পরীক্ষার হলের ২০০ গজের মধ্যে প্রার্থী ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না: ডিএমপি
রবিবার থেকে শুরু হওয়া এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থী ছাড়া অন্য কাউকে পরীক্ষার হলের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের সই করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের এসএসসি, এসএসসি (ভোকেশনাল), দাখিল ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষা ৩০ এপ্রিল থেকে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন কেন্দ্রে শুরু হবে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে শিক্ষার্থী ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার দিনগুলোতে ৩০ এপ্রিল থেকে এই আদেশ বলবৎ থাকবে।
আরও পড়ুন: এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর মোট ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন পরীক্ষার্থী এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেবে।প্রতি বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও কোভিড-১৯ এর কারণে গত বছরের মতো সময়মতো পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন: ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী
২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সুষ্ঠু ও নকলমুক্ত করতে ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার দুপুরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘সম্পূর্ণ নকল মুক্ত ও সুষ্ঠু, সুন্দরভাবে পরীক্ষা নিতে আমরা আজকে প্রস্তুতিবিষয়ে সকল সংস্থার সঙ্গে মিটিং করেছি।’
আরও পড়ুন: দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে ৩০ এপ্রিল। তাই আসন্ন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও নকলমুক্ত করতে ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।
দীপু মনি বলেন, এবার সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পূর্ণ নম্বরে ও সময়ে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩।
তিনি আরও জানান, প্রতিবছর ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও করোনার কারণে গতবছরের ন্যায় এ বছরও যথা সময় নেওয়া সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে অটিস্টিক শিশুদের বয়সের শর্ত শিথিল করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা নিতে ইউজিসিকে রাষ্ট্রপতির নির্দেশ
রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশ দিয়েছেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মাহমুদুল আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, এর আগে যেসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করেছিল, তাদের ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের খালি আসনের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী খাদিজার মুক্তির দাবিতে ঢাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কোবরার মুক্তির দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
বুধবার সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভ মিছিল করে।
খাদিজাতুল কোবরার মুক্তি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে র্যালিটি টিএসসি চত্বর থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর, মল চত্বর, কলা অনুষদ, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, শাহবাগ প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
বিক্ষোভকারীরা দাবি করেছে যে কর্তৃপক্ষ ডেটা সুরক্ষা আইন নিয়ে যাতে অগ্রসর না হয়।
সমাবেশে বিক্ষোভকারীরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহারের প্রতিবাদে স্লোগান দেন।
গত বছর, একটি ‘বিতর্কিত টক শো’ সঞ্চালনা করার জন্য খাদিজাতুলকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে (ডিএসএ) গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
তার বন্ধু ও আইনজীবীরা জানিয়েছেন, গুরুতর অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও তাকে জামিন দেয়া হয়নি।
বাংলাদেশের সাক্ষরতার হার বেড়ে ৭৪ শতাংশে, দারিদ্র্য কমে ৫.৬ শতাংশ: জরিপ
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ পারিবারিক জরিপ অনুসারে বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪ শতাংশে।
বুধবার প্রকাশিত জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গৃহস্থালি আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২ অনুযায়ী, ২০১৬ সালে সাক্ষরতার হার ছিল ৬৫ দশমিক ষাট শতাংশ এবং ২০১০ সালে ৫৭ দশমিক ৯১ শতাংশ।
সাক্ষরতার হার নির্ধারণে সাত বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের আর্থিক সাক্ষরতা বাড়াতে কাজ করছে বিএসইসি: অধ্যাপক শিবলী
বিবিএস ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৪ হাজার ৪০০ পরিবারের মধ্যে জরিপটি পরিচালনা করে।
বর্তমানে (২০২২) দেশে একটি পরিবারের গড় মাসিক ব্যয় ৩১,৫০০ টাকা, যা ২০১৬ সালে তা ছিল ১৫, ৭১৫ টাকা। ফলে ছয় বছরের ব্যবধানে খরচ দ্বিগুণ হয়েছে।
দারিদ্র্য বিমোচনে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে দেশে দরিদ্র ও নিঃস্ব মানুষের হার কমেছে। দেশে দরিদ্র জনসংখ্যা ১৮ দশমিক সাত শতাংশ। এছাড়া দারিদ্র্যের হার কমেছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
২০১৬ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে দরিদ্র জনসংখ্যা ছিল ২৪ দশমিক তিন শতাংশ।
সে বছর অতি-দরিদ্র জনসংখ্যা ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ। ফলে সাত বছরের ব্যবধানে দেশে দরিদ্রের সংখ্যা ৫ দশমিক ৬ শতাংশ কমেছে।
একই সময়ে, অতি-দরিদ্র জনসংখ্যা সাত দশমিক তিন শতাংশ কমেছে।
দারিদ্র্যের হার গ্রামীণ শহরে ২০ দশমিক পাঁচ শতাংশ এবং শহরে ১৪ দশমিক সাত শতাংশ।
দারিদ্র্যের হার নির্ধারণে কাজ করা সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বুধবার (১২ এপ্রিল) বিবিএস অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
এ সময় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সংস্থাটি ২০১৬ সালে তার সর্বশেষ 'গৃহস্থালী আয় ও ব্যয় সমীক্ষা (এইচআইইএস)' প্রকাশ করেছে।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার নিয়ে বিএসইসি’র সঙ্গে আলোচনায় বসবে আইএমএফ
পুঁজিবাজার টিকিয়ে রাখতে ১০ হাজার কোটি টাকার তহবিল দাবি বিএমবিএ’র