বৃহস্পতিবার শেরপুর সদর উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের গণই মমিনাকান্দা গ্রামের কৃষক তমজুদ্দিনের ৯০ শতক জমির পাকা ধান কাটেন তারা।
হুইপ আতিক বলেন, ‘আমরা জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কৃষকের মনে সাহস যোগাচ্ছি, তাদের মনোবল বৃদ্ধি করতে কৃষকের ধানকাটার জন্য তাদের পাশে আছি। আজকে এটার উদ্বোধন করা হলো, পর্যায়ক্রমে সদরের ১৪ ইউনিয়নেই এভাবে ধান কাটা হবে। কৃষক যেন ধান কাটা নিয়ে চিন্তায় না থাকেন, তার সব ব্যবস্থা করা হবে।’
কৃষক তজমুদ্দিন বলেন, ‘আমি মাইনসের কাছে হুনছি, টেলিভিশনে দেখছি মন্ত্রী-এমপি-নেতাকর্মীরা ধান কাটতাছে। আমার ক্ষেতের পাকা ধান নিয়া চিন্তায় আছিলাম। হাতে টাকাও নাই, শ্রমিকেরও সংকট। তাই হুইপ আতিক সাহেবকে বিষয়টা ফোনে জানাইছি। অহন হেরা আইয়া আমার ক্ষেতের দান কাউট্টি দিলো। আমি এতে দারুণ খুশি। যা হুনছিলাম, অহন বিশ্বাস অইলো।’
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান হায়দর আলী, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামীম হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শোয়েব হাসান সাকিল, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজাসহ দলীয় নেতাকর্মীরা ধানা কাটায় অংশ নেন।
শেরপুর খামারবাড়ীর হিসাব মতে, জেলায় এবার ৮৯ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ হয়েছে। ইতোমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছে।