সদর উপজেলার ভাঁড়ারা ও আতাইকুলা থানার মধুপুর পদ্মবিলা এলাকায় এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
নিহতরা হলেন ভাঁড়ারা খা পাড়ার কালু খার ছেলে হুকুম আলী খা (৭০) এবং মধুপুর পদ্মবিলা গ্রামের আব্দুল মজিদের ছেলে মজনু মিয়া (৪০)।
স্থানীয়রা জানান, সম্প্রতি নাতিকে মারধরের ঘটনায় ১৫ জনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন হুকুম আলী। সেই মামলার জের ধরে তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির আহমেদ বলেন, ‘লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের পর হত্যাকাণ্ডের রহস্য জানা যাবে।’
অপরদিকে, আতাইকুলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাতে গ্রামের একটি চায়ের দোকানে তাস খেলে বাড়ি ফিরছিলেন মজনু। পথে পেছন থেকে দুর্বৃত্তরা তাকে ঘাড়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন তিনি। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে।’
সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইবনে মিজান জানান, দুটি ঘটনাই এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঘটেছে। রাতেই পদ্মবিলার ঘটনায় সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।