এ বিষয়ে হাতির পিঠে থাকা যুবক বুলেট বলেন, ‘হাতির খাবার জোগাড় করার জন্য কিছু টাকা তোলা হচ্ছে। আমরা চাঁদাবাজি করি না।’
স্থানীয় বাজারের ব্যবসায়ীরা জানান, ২-৫ টাকা দিলে হাতি নেয় না। কমপক্ষে ১০ টাকা দিতে হয়। টাকা না দিলে দোকান আঁকড়ে ধরে থাকে। ভয়ে দোকানে ক্রেতারা আসতে চায় না। হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির কারণে ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও অনেকটা বাধ্য হয়েই অনেকে টাকা দিয়ে থাকে। এটা একটা বড় ধরনের চাঁদাবাজি।
এ দিকে নবীনগর পৌর সভার একটি প্রধানতম একটি সমস্যা যানজট। এই হাতি দিয়ে চাঁদাবাজির কারণে যানজটের সমস্যা আরও প্রকোপ আকার ধারণ করছে।
এ বিষয়ে নবীনগর পৌরসভার মেয়র অ্যাডভোকেট শিব শংকর দাস জানান, পৌর কর্তৃপক্ষ সার্বক্ষণিক যানজট নিরসনে কাজ করে যাচ্ছে। কেউ হাতি দিয়ে যানজট সৃষ্টি করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নবীনগর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মো. রুহুল আমিন জানান, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।