শুক্রবার দুপুরে শহরের বদরপুরে অবস্থিত আফসানা মঞ্জিলের বাসভবনে তিনি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের হাতে এসব পিপিই তুলে দেন।
এরমধ্যে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য ৩০০ এবং ফরিদপুর ডায়বেটিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জন্য ২০০ পিপিই বিতরণ করা হয়।
এসময় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. সাইফুর রহমান, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. খবিরুল ইসলাম, ফরিদপুর ডায়বেটিক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ডা. জাহাঙ্গীর হোসেন টিটো চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ঝর্ণা হাসান, শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী বরকত ইবনে সালাম, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক এইচ এম ফোয়াদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, করোনাভাইরাস এখন একটি বৈশ্বিক দুর্যোগ। এখনও আমাদের দেশে এই ভাইরাস অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আছে। এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠা শুধু সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়, দরকার সকলের সহযোগীতা। আমরা সকলে সচেতন হলেই এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে পারবো।
এসময় তিনি জানান, বর্তমান প্রেক্ষাপটে ফরিদপুর শহরে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২৭টি এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে ১২টি সহযোগিতা কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ‘আপদকালীন সময়ের জন্য আমরা দলীয় নেতৃবৃন্দের পক্ষ হতে ৩০ হাজার অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করবো,’ বলেন সাবেক এ মন্ত্রী।
এদিকে, জেলা সিভিল সার্জন ডা. সিদ্দিকুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ফরিদপুরে নতুন করে ৯১ জনকে হোম কোয়ারান্টাইন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৫৬৭ জন হোম কোয়ারান্টাইন রয়েছেন। আর সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ায় ৮৮ জন মুক্ত হয়েছেন।