������������������-���-������������
একিউআই: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় তৃতীয় ঢাকা
ঢাকার বাতাসের মান আজ বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ১৭৪ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে শহরটি।
থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, ভারতের দিল্লি ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ১৯১, ১৮৫ ও ১৬৯ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: আজ সকালেও বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মানের উন্নতি হয়নি
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় তৃতীয়
এস আলম সুগার মিলে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ
চট্টগ্রামে এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের গুদামে লাগা আগুনে পুড়ে যাওয়া চিনির গলিত লাভা ও কেমিক্যাল বর্জ্য ফেলা হচ্ছে পার্শ্ববর্তী কর্ণফুলী নদীতে। এতে নদীর পানি দূষিত হয়ে বিষক্রিয়ায় মারা যাচ্ছে মাছ, কাঁকড়াসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী।
আজ বুধবার দুপুরে কর্ণফুলী উপজেলার ইছানগর এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, এস আলম সুগার মিলের নালা দিয়ে পোড়া বর্জ্য আসছে কর্ণফুলী নদীতে। এতে নদীর পানি তামাটে রং ধারণ করেছে। নদীর তীরে মরে যাওয়া মাছ কুড়াচ্ছে এলাকার মানুষ।
আরও দেখা গেছে, ১ নম্বর গুদামটির পোড়া চিনির গলিত পানি দুটি নালা হয়ে সরাসরি গিয়ে পড়ছে কর্ণফুলী নদীতে। এলাকাজুড়ে দুর্গন্ধও ছড়িয়ে পড়েছে। পানিতে পোড়া তেল ও ফেনার মতো ভাসছে চিনির বর্জ্য। এতে নদীর পানি দূষিত হয়ে মারছে মাছ। স্থানীয়রা নদী থেকে হাত দিয়েই মাছ ধরছে। আবার কেউ কেউ জাল ফেলেও মাছ ধরছে।
আরও পড়ুন: এস আলম সুগার মিলের আগুনে চিনির দামে প্রভাব পড়বে না: প্রতিমন্ত্রী
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার থেকেই নদীতে মাছ মরে ভেসে উঠছে। এতে হাত দিয়েই নদীতে মাছ ধরা যাচ্ছে। এভাবে দূষণ হতে থাকলে নদীর মাছ প্রায় হারিয়ে যাবে। আগুনে পোড়া বর্জ্য শুধু কর্ণফুলী নদীতেই ফেলা হচ্ছে না। কারখানার আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকায়ও যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে ফেলা হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ইছানগর এলাকার বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এসব কারখানার বর্জ্য নিয়মিতই নদীতে ফেলা হয়। এখন রাস্তাঘাট ও জমিতে ফেলছে, এতে আমাদের এলাকার মানুষ অসুস্থ হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিনির দাহ্য পদার্থ যখন ৩৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে থাকে তখন বিষাক্ত কেমিক্যালে রূপ নেয়। আর সেখানে পানি ছাড়া হলে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন কার্বন তৈরি হয়। যে কারণে কারখানায় পোড়া চিনি বিষাক্ত কেমিক্যালে রূপ নিয়ে নদী দূষণ করছে। যার কারণে নদীর মাছসহ সব ধরনের জলজ প্রাণী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ৪৮ ঘণ্টায়ও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি এস আলম সুগার মিলের আগুন
জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে গ্রামীণ নারী, দরিদ্র ও বয়স্কদের ওপর অসামঞ্জস্যপূর্ণ প্রভাব পড়ছে: এফএও
নারী কৃষক, দরিদ্র মানুষ এবং বয়স্ক জনগোষ্ঠী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকেন এবং তাদের চাহিদার জন্য লক্ষ্যযুক্ত ব্যবস্থা প্রয়োজন বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)।
মঙ্গলবার (৬ মার্চ) প্রকাশিত সংস্থাটির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের আন্তঃসম্পর্ক জোরদারে এফএও মহাপরিচালকের গুরুত্বারোপ
‘আনজাস্ট ক্লাইমেট’ শীর্ষক গবেষণায় দেখা গেছে- চরম আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার অসম ক্ষমতার কারণে কিছু সামাজিক গোষ্ঠী জলবায়ু সম্পর্কিত আয়ের বৈষম্যের কারণে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রভাবিত হয়।
আটজন বিশেষজ্ঞ এবং বিভিন্ন পরামর্শকের একটি দল দুই বছর ধরে পরিচালিত এই গবেষণায় ২৪টি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশের এক লাখ ৯ হাজার গ্রামীণ পরিবারের আর্থ-সামাজিক তথ্য সংগ্রহ করে। যা ৯৫০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে।
গবেষণাটি অনুসারে, গড় তাপমাত্রা যদি মাত্র এক ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়ে, তাহলে পুরুষের তুলনায় গ্রামীণ নারীরা তাদের মোট আয়ের ৩৪ শতাংশ বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।
দরিদ্র পরিবারের ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা তাদের জলবায়ু-সংবেদনশীল কৃষির ওপর আরও বেশি নির্ভরশীল করে তোলে এবং বন্যার সঙ্গে তারা গড়ে অ-দরিদ্র পরিবারের তুলনায় তাদের মোটের ৪ দশমিক শতাংশ হারাবে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বন্যা কবলিত কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণ করল এফএও
লিঙ্গ, সম্পদ ও বয়স অনুসারে শ্রেণিবদ্ধ করা এই গবেষণার লক্ষ্য হলো- ক্ষতিগ্রস্থ গোষ্ঠীর বিভিন্ন চাহিদা মোকাবিলার জন্য উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া বিকাশে দেশগুলোকে গাইড করা।
এফএও'র জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ও প্রতিবেদনের প্রধান লেখক নিকোলাস সিটকো সিনহুয়াকে বলেন, ‘আমাদের আশা হচ্ছে, আমরা মানুষের দুর্বলতার পার্থক্যগুলো আরও বেশি করে বিবেচনা করা শুরু করব, কারণ দুর্বলতা সবার জন্য এক নয় এবং তাদের বিভিন্ন ধরনের সমর্থন প্রয়োজন।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে এফএও'র নতুন প্রতিনিধি হিসেবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পরিচয়পত্র পেশ করলেন ড. শি
ঢাকার বাতাসের মানের উন্নতি হয়নি
ঢাকার বাতাসের মানের উন্নতি না হওয়ায় এখনও তা বাসিন্দাদের জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। বুধবার (৬ মার্চ) সকাল ৯টা ১১ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৫৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
ভিয়েতনামের হ্যানয়, ইরাকের বাগদাদ ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ২৮৬, ১৭৬ ও ১৮৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: সোমবার সকালে ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর'
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুনা: ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’, বিশ্ব তালিকায় তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান আজ মঙ্গলবার (৫ মার্চ) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ০৫ মিনিটে ১৮২ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে শহরটির।
ভিয়েতনামের হ্যানয়, পাকিস্তানের লাহোর ও মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন যথাক্রমে ২২৭, ১৯৩ ও ১৮০ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: সোমবার সকালে ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর'
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
দূষিত বাতাসের তালিকায় বিশ্বে ঢাকার অবস্থান তৃতীয়
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিকবিরোধী অভিযান জোরদার করা হবে: নানক
রোজার পর পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিকবিরোধী অভিযান জোরদার করা হবে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।
সোমবার বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের জেলা প্রশাসক সম্মেলন-২০২৪ অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
তবে এর আগে প্লাস্টিকের ব্যাগ ব্যবহার নিরুৎসাহিত করতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে বৈঠক করা হবে বলেও জানান বস্ত্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন, ২০১০’ বাস্তবায়নে মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপের আশা করছি।
মধ্যসত্ত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যের কারণে কৃষকরা পাটের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত না হয় সে বিষয়েও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।
জেলা প্রশাকসকদের কী সুপারিশ ছিল জানতে চাইলে নানক বলেন, সরকারের মালিকানায় বাংলাদেশ পাটকল করপোরেশন (বিজেএমসি) ও বাংলাদেশ বস্ত্রকল করপোরেশনের (বিটিএমসি) মিলগুলো দ্রুত চালু করার উদ্যোগের কথা বলেছেন। এছাড়াও পাট মৌসুম শুরুতে ভালোমানের পাটবীজের সরবরাহ ঠিক রাখতে পরামর্শ দিয়েছেন।
এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার সকালে ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর'
আজও ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। সকাল ৯টায় একিউআই সূচক ১৫৭ নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে উঠে এসেছে ঢাকা।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী সোমবার(৪ মার্চ) ঢাকার বাতাসের এই মান নির্ধারণ করা হয়েছে।
ভারতের কলকাতা, পাকিস্তানের লাহোর ও ভিয়েতনামের হ্যানয় যথাক্রমে ১৮৯, ১৮৪ ও ১৭৯ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
আজ সকালেও বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
ঢাকার বাতাসের মান আজ রবিবার (৩ মার্চ) 'খুব অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ০১ মিনিটে ২০৫ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে শহরটির।
গতকাল শনিবার (২ মার্চ) সকালেও বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা শীর্ষে ছিল।
ভারতের কলকাতা, ভিয়েতনামের হ্যানয় ও মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন যথাক্রমে ১৬৩, ১৬১ ও ১৬০ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
দূষিত বাতাসের তালিকায় বিশ্বে ঢাকার অবস্থান তৃতীয়
আজ সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
ঢাকার বাতাসের মান আজ শনিবার (২ মার্চ) 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। সকাল ৯টা ০৯ মিনিটে ১৯১ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে শহরটির।
পাকিস্তানের লাহোর, মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ১৮২, ১৮০ ও ১৭৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাসের তালিকায় বিশ্বে ঢাকার অবস্থান তৃতীয়
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: বুধবার বিশ্বে ‘সবচেয়ে দূষিত’ ঢাকার বাতাস
আজ সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ পরিবেশ সম্মেলনে পরিবেশমন্ত্রী
বিশ্বব্যাপী দেশগুলোকে ২০৫০ সালের আগে নেট জিরো (গ্রিন হাউজ নির্গমন শূন্যের কোটায়) অর্জন এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখার লক্ষ্যে জরুরি ও সুস্পষ্ট পদক্ষেপ নিতে হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (২৯ ফেবরুয়ারি) কেনিয়ার নাইরোবিতে ষষ্ঠ জাতিসংঘ পরিবেশ সম্মেলনে জাতীয় বিবৃতি প্রদানকালে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় তিনি মানবজাতির সামনে অভূতপূর্ব পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্যবদ্ধতার জরুরি প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘ পরিবেশ সম্মেলনে যোগ দিতে কেনিয়া যাচ্ছেন পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনে নগন্য অবদান সত্ত্বেও বাংলাদেশ হিমবাহ গলে যাওয়া, বন্যা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির মতো বিরূপ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে।
মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের মূল কারণগুলো নিরসনের গুরুত্ব এবং টেকসই স্থাপনার লক্ষ্যে আরও বেশি বহুপক্ষীয় প্রতিশ্রুতির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
বাংলাদেশের পরিবেশগত দায়িত্বের প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরে পরিবেশমন্ত্রী ২০১৯ সালে জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত ‘পৃথিবীর জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার প্রস্তাবের কথা উল্লেখ করেন।
পরিবেশমন্ত্রী আরও বলেন, জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়নকে প্রচারের লক্ষ্যে 'মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা' গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ।
মন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে পরিবেশ সংরক্ষণের নীতিগুলো অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি তুলে ধরে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় দেশের আন্তরিকতার প্রমাণ দেন।
আরও পড়ুন: প্লাস্টিক দূষণ মোকাবিলায় বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ নিতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশমন্ত্রী প্লাস্টিক দূষণকে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় পর্যায়ে প্লাস্টিকের বর্জ্য মোকাবিলা এবং টেকসই ভোগ ও উৎপাদন পদ্ধতিতে রূপান্তরের জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ বৈশ্বিক পরিবেশগত শাসনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ইউএনইএ-৬ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আরও সবুজ, আরও স্থিতিশীল ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ইউএনইএ-৬ এর সভাপতি লেইলা বেনালি, বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, প্রতিনিধি ও বিশ্ব নেতারা।
আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ৩৫ হাজার কোটি টাকা যথেষ্ট নয়: পরিবেশমন্ত্রী