%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD%EF%BF%BD
কৃষকের দামে তরমুজ বিক্রি সিন্ডিকেট ভাঙার বড় উদ্যোগ: কৃষিমন্ত্রী
‘কৃষকের পণ্য, কৃষকের দামে’ এই স্লোগানে বাংলাদেশ এগ্রি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাফা) উদ্যোগে ও ব্যবস্থাপনায় রাজধানীতে তরমুজ বিক্রির কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছেন, এটি সিন্ডিকেট ভাঙার একটি বড় উদ্যোগ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর খামারবাড়ির পাশে বঙ্গবন্ধু চত্বরে তরমুজ বিক্রির কার্যক্রম পরিদর্শন করেন মন্ত্রী।
এ সময় তিনি বলেন, অনেক পরিশ্রম করে কৃষকেরা এ তরমুজ চাষ করেন। সেই কৃষকের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি ও উন্নতির জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাফা নেতারা পরামর্শ করতে এলে তাদের উদ্যোগ নিতে বললাম। আমি মনে করি, এটি সিন্ডিকেট ভাঙার একটি বড় উদ্যোগ।’
আরও পড়ুন: টেকসই খাদ্য নিরাপত্তায় গবেষণা জোরদার করতে হবে: কৃষিমন্ত্রী
সিন্ডিকেটের তথ্য গণমাধ্যমে আরও বেশি প্রকাশের আহ্বান জানান কৃষিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বাজার ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উৎপাদক ও ভোক্তা পর্যায়ে দামের বিরাট পার্থক্য রোধে সরকার কাজ করছে। গণমাধ্যমে সিন্ডিকেটের তথ্য আরও বেশি করে তুলে ধরতে হবে যাতে কোথাও সিন্ডিকেটের তথ্য পেলে সেটি দ্রুত ভেঙে ফেলা যায়।
মন্ত্রী বলেন, সরকার জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রির জন্য সরকারের অনেক উদ্যোগ রয়েছে। কিন্তু সব উদ্যোগ সারা দেশে একসঙ্গে নেওয়ার মতো জনবল ও বিশেষজ্ঞ নেই। তারপরও যতটুকু সম্ভব করা হচ্ছে।
বাফার সভাপতি একেএম নাজিব উল্লাহ্ বলেন, কৃষকেরা যে মূল্যে পণ্য উৎপাদন করে ও বিক্রি করে ভোক্তারা সেই দামে পণ্য পায় না। ভোক্তাদের কয়েকগুণ বেশি দামে সেই পণ্য কিনতে হয়। যার ফলে পণ্যের দামের পার্থক্য অনেক বেশি দেখা যায়। এটা সমন্বয় হওয়া দরকার বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: মজুতদার ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থানে: কৃষিমন্ত্রী
বাফা সভাপতি আরও বলেন, ‘মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে বাড়তি দামের সুবিধা কৃষকরা পায় না। এজন্য আমরা কৃষকের দামে তরমুজ বিক্রির এ উদ্যোগটি নিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা সারা দেশের মানুষকে দেখাতে চাই, তরমুজের দাম বেশি না। কিন্তু বেশি দামে এটি বিক্রি হচ্ছে।’
রোজার শুরুতে বা আরও আগে এ উদ্যোগ কেন নেওয়া হলো না- এমন প্রশ্নের জবাবে বাফার সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইমরান হোসেন বলেন, ‘তরমুজের ভরা মৌসুম এখনো শুরু হয় নি। রমজানের শুরুতে যেসব তরমুজ বাজারে এসেছিল, তার বেশির ভাগই ছিল অপরিপক্ব। আমরা শুধু কম দাম নয়, কোয়ালিটিও নিশ্চিত করতে চেয়েছি। সেজন্য, এ সময়টি বেছে নিয়েছি।’
বাফা নেতারা জানান, কৃষকের দামে ৫ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ১০০ টাকা, ৭ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ১৫০ টাকা, ৯ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ২০০ টাকা, ১১ কেজির বেশি ওজনের তরমুজ ২৫০ টাকায় পিস হিসাবে বিক্রি শুরু হয়েছে।
রাজধানীর ৫টি স্থানে এই কার্যক্রম পরিচালনা করছে বাফা।
আরও পড়ুন: মজুতের অভিযোগ পেলে গ্রেপ্তার করা হবে: কৃষিমন্ত্রী
স্থানগুলো হলো- খামারবাড়িতে বঙ্গবন্ধু চত্বর, উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টরের জমজম টাওয়ার, সচিবালয়ের সামনে আব্দুল গণি রোড, মোহাম্মদপুরের জাপান গার্ডেন এবং পুরান ঢাকার নয়াবাজার।
বৃহস্পতিবার প্রথম দিনে ৫টি স্থানে ২ হাজার ৫০০টি তরমুজ কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বাফা।
২৭ রমজান পর্যন্ত এই উদ্যোগটি চলবে এবং পরবর্তীতে বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে বলে জানায় বাফা নেতারা।
অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিতকরণে বাজার কমিটিগুলোর সহযোগিতা চায় এফবিসিসিআই
অনিয়ম ও কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বাজারকে অস্থিতিশীল করে এমন অসাধু ব্যবসায়ীদের চিহ্নিত করতে বাজার কমিটিগুলোর সহযোগিতা চায় এফবিসিসিআই।
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর কারওয়ান বাজার কাঁচাবাজারে ইসলামিয়া শান্তি কমিটির নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় এ সহযোগিতার আহ্বান জানান এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি এবং বাজার মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক মো. আমিন হেলালী।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আমিন হেলালী বলেন, ব্যবসায়ীরা নিয়মের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে চায়। কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ীর কারণে গোটা ব্যবসায়ী গোষ্ঠী প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য সারা দেশের ব্যবসায়ীদের অসাধু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি আরও বলেন, শুধু রমজান মাস নয়, সারা বছর দেশব্যাপী এফবিসিসিআইয়ের বাজার মনিটরিং কার্যক্রম চলবে।
আরও পড়ুন: অসাধু ব্যবসায়ীদের রুখতে বাজার কমিটিকে সক্রিয় থাকার আহ্বান এফবিসিসিআইয়ের
বাজার অস্থিতিশীল হওয়ার কারণগুলো শনাক্ত করে লিখিত আকারে এফবিসিসিআইকে দিতে আহ্বান জানান তিনি। সমস্যাগুলো সমাধানে সরকারের সহযোগিতা নিয়ে এফবিসিসিআই কাজ করবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মত বিনিময় সভায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মণ্ডল বলেন, কৃষক ও ভোক্তারা ভোগান্তিতে থাকলেও মধ্যস্বত্বভোগীরা লাভবান হচ্ছেন।
ক্যাশ মেমো ব্যবস্থা না থাকায় বেশি কারচুপি হচ্ছে উল্লেখ তিনি বলেন, ক্যাশ মেমো ব্যবস্থা চালু করা গেলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি অনেকাংশেই কমে আসবে। ব্যবসায়ীরা সচেতন ও সোচ্চার হলে পণ্যে ভেজাল রোধ এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আরও পড়ুন: রমজানে কাঁচামাল পণ্যের মূল্য স্বাভাবিক ও সরবরাহ ঠিক রাখার আহ্বান এফবিসিসিআই সভাপতির
পণ্য কেনা-বেচার সময় রসিদ রাখার বিষয়ে জোর দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস।
সভাপতির বক্তব্যে ইসলামিয়া শান্তি সমিতির সভাপতি মো. বাবুল মিয়া আড়ৎদারদের পাশাপাশি আমদানিকারকদেরও মনিটরিংয়ের আওতায় নিয়ে আসার আহ্বান জানান।
সভায় উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, সাবেক পরিচালক, বাজার মনিটরিং কমিটির সদস্য ও ব্যবসায়ী নেতারা।
এর আগে কারওয়ান বাজার কাঁচাবাজার পরিদর্শন করে এফবিসিসিআইয়ের বাজার মনিটরিং কমিটি।
আরও পড়ুন: রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ীদের প্রতি এফবিসিসিআইয়ের আহ্বান
অসাধু ব্যবসায়ীদের রুখতে বাজার কমিটিকে সক্রিয় থাকার আহ্বান এফবিসিসিআইয়ের
কোন ব্যবসায়ী অসাধু উপায়ে বাড়তি মুনাফা করার চেষ্টা করলে তাদের প্রতিহত করতে সংশ্লিষ্ট বাজার কমিটিকে সক্রিয় থাকার আহ্বান জানিয়েছে এফবিসিসিআই'র বাজার মনিটরিং কমিটি।
বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচাবাজারে স্থানীয় বাজার কমিটির নেতাদের সঙ্গে এফবিসিসিআই'র বাজার মনিটরিং কমিটির মতবিনিময় সভায় এই আহ্বান জানান এফবিসিসিআই'র সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং বাজার মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক মো. আমিন হেলালী।
তিনি বলেন, অসাধু ব্যবসায়ী এবং তাদের সঙ্গে জড়িত সকল পক্ষকে চিহ্নিত করে সাজা নিশ্চত করতে হবে। এফবিসিসিআই'কে অসাধু ব্যবসায়ীদের তথ্য দিন। আমরা সরকারের সহযোগিতা নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেব।
রমজানে বাজার সহনশীল রাখতে বেসরকারি খাতের দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে এফবিসিসিআই বাজার মনিটরিং করছে বলে জানান সংগঠনটির সিনিয়র সহ-সভাপতি।
তিনি বলেন, সরকারের বিভিন্ন সংস্থার পাশাপাশি আমাদের কার্যক্রম চলমান থাকবে। তবে ভোক্তাদেরও ক্রয় অভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। এক মাসের বাজার একদিনে না করে আরও সংযমী হতে হবে।
আরও পড়ুন: বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধিতে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ৩০ টাকা
নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রতিটি বাজারে বণিক সমিতি বা বাজার কমিটির নিজস্ব নজরদারি ব্যবস্থা চালুর পরামর্শ দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা সচেতন ও সোচ্চার হলে পণ্যে ভেজাল রোধ এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে।
বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার এবং এফবিসিসিআই এর সঙ্গে সমন্বিতভাবে কাজ করবে বলে জানান মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচাবাজার বণিক সমিতির সভাপতি মো. লুৎফর রহমান বাবুল।
মতবিনিময় সভা শেষে মোহাম্মদপুর টাউন হল কাঁচাবাজার পরিদর্শন করেন এফবিসিসিআই'র বাজার মনিটরিং কমিটির সদস্যরা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই'র পরিচালক, সাবেক পরিচালক, বাজার মনিটরিং কমিটির সদস্য ও ব্যবসায়ী নেতারা।
আরও পড়ুন: মাংস-মুরগি-ডিমের দাম বাড়লেও কমেছে সবজি-পেঁয়াজের দাম
ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করবে বাংলাদেশ
ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি করা হবে বলে মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
বুধবার(২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়।
প্রস্তাব অনুযায়ী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ভারতের ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেডের কাছ থেকে জিটুজি (সরকার ও সরকার পর্যায়ে) ভিত্তিতে পেঁয়াজ আমদানি করবে।
তবে এ বৈঠকে পেঁয়াজের দাম প্রকাশ করা হয়নি। কারণ প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আবারও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে আসবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন অতিরিক্ত সচিব সাংবাদিকদের জানান, ‘ওই সময় পেঁয়াজের দাম প্রকাশ করা হতে পারে।’
বিবিএস জরিপ: মানুষের গড় আয়ু কমে দাঁড়িয়েছে ৭২.৩ বছরে
এক বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশে গড় আয়ু ও জন্মহার কমে গেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
রবিবার বিবিএসের 'বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩' শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে মানুষের গড় আয়ু কমে দাঁড়িয়েছে ৭২ দশমিক ৩ বছরে, যা ২০২২ সালে ছিল ৭২ দশমিক ৪ বছর।
এ ছাড়া এক বছরের ব্যবধানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারও কমেছে। ২০২৩ সালে জনসংখ্যার সাধারণ বৃদ্ধির হার ১ দশমিক ৩৩ শতাংশ ছিল। এর আগে ২০২২ সালে ছিল ১ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বিবিএসের জরিপে জানা গেছে, মৃত্যুর শীর্ষ ১০টি কারণের মধ্যে মৃত্যুর প্রথম কারণ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু ১.০২৭ শতাংশ এবং দ্বিতীয় কারণ মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে মৃত্যু ০.৬৪ শতাংশ।
পুরুষদের প্রথম বিয়ের গড় বয়স ২৪.২ বছর এবং নারীদের ক্ষেত্রে ১৮.৪ বছর।
আরও পড়ুন: চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বাংলাদেশের জিডিপি বৃদ্ধি পেয়েছে ৬.০৭%: বিবিএস
অভ্যন্তরীণ অভিবাসনের ক্ষেত্রে, গ্রামীণ আগমনের হার প্রতি হাজারে ২০.৪ জন এবং শহুরে আগমনের হার ৪৩.৪ জন।
এছাড়া শিক্ষা, কাজ বা প্রশিক্ষণে নেই এমন তরুণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২০২৩ সালে ৩৯ দশমিক ৮৮ শতাংশে নেমে এসেছে, যা ২০২২ সালে ছিল ৪০ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
২০২৩ সালে ৫ বছরের বেশি বয়সী মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৯ দশমিক ৯ শতাংশে। তবে ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে ২০২২ সালের ৭৩ দশমিক ৮ শতাংশের তুলনায় এ হার কিছুটা বেড়ে ৭৪ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ২০২৩ সালে ১৫ বছরের বেশি বয়সী ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ৫০.১ শতাংশ।
২০২৩ সালে লিঙ্গ অনুপাত কিছুটা কমে ৯৬.৩৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং নির্ভরশীলতার অনুপাত ৫৩.৭৩ শতাংশ। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১,১৭৯ জন। ২০২৩ সালে প্রতি হাজার জনসংখ্যায় মোট জন্মহার ছিল ১৯.৪, যা ২০২২ সালে ছিল ১৯.৮।
আরও পড়ুন: বিবিএসের জিডিপি ও মুদ্রাস্ফীতির তথ্য নতুন পদ্ধতিতে হালনাগাদে সন্তুষ্ট আইএমএফ
২০২৩ সালে প্রতি হাজারে স্থূলতায় মৃত্যুর হার ৬ দশমিক ১, যা ২০২২ সালে ছিল ৫ দশমিক ৮ শতাংশ। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ৩৩ জন এবং মাতৃমৃত্যুর হার প্রতি এক লাখে জীবিত শিশু জন্মদানে ১৩৬, যা ২০২২ সালে ছিল ১৫৩ জন।
২০২৩ সালে জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবহারকারীর সংখ্যা কিছুটা কমে ২০২৩ সালে ৬২.১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা ২০২২ সালে ছিল ৬৩.৩ শতাংশ। জন্মনিয়ন্ত্রণের অপূর্ণ চাহিদা ২০২৩ সালে ১৫.৫৭ শতাংশে নেমে এসেছে, যা ২০২২ সালে ছিল ১৬.৬২ শতাংশ।
২০২২ সালের মতো ২০২৩ সালেও পরিবারের আকার অপরিবর্তিত ছিল ৪.২ শতাংশে। তবে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে নারী পরিবারের প্রধানের হার বেড়েছে। ২০২২ সালে ছিল ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৯ শতাংশে। অন্যদিকে ২০২২ সালে পুরুষ পরিবারের প্রধান ছিল ৮২ দশমিক ৬ শতাংশ, ২০২৩ সালে এ হার কমে দাঁড়িয়েছে ৮১ দশমিক ১৭ শতাংশে।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালের প্রথম প্রান্তিকে বেকার সংখ্যা ২.৭০ লাখ বেড়েছে: বিবিএস
মাংস-মুরগি-ডিমের দাম বাড়লেও কমেছে সবজি-পেঁয়াজের দাম
রাজধানীর কাঁচাবাজারে শুক্রবার মাংস, মুরগি ও ডিমের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও সবজি, আলু ও পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমেছে।
কারওয়ান বাজার, মহাখালী, রামপুরা, মালিবাগসহ বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, রাজধানীতে গরুর মাংস ও মুরগির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা বেড়েছে।
শুক্রবার(২২ মার্চ) প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায়। গত সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় ৫০ টাকা বেড়েছে। খাসির মাংস প্রতি কেজি ৫০ টাকা বেড়ে বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১৫০ টাকায়।
ব্রয়লার মুরগির দামও বেড়েছে, এখন তা বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা কেজি। যা আগে বিক্রি হয়েছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। এ ছাড়া সোনালি মুরগির দাম বেড়ে ৩৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
একইভাবে প্রতি কেজি কক মুরগি ৩৬০ থেকে ৩৭০ টাকা, লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট খাতের ব্যবসায়ীরা জানান, মুরগির খাবার ও ব্রয়লার মুরগির বাচ্চার দাম বাড়ায় মাংসের দামও বেড়েছে।
প্রায় সবজির দাম কমলেও নতুন আসা মৌসুমি সবজির দাম যেমন সজনে ডাটা, শিম, করলার দাম বেশি। যা মান ভেদে ১০০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রমজানে ঢাকায় ন্যায্য মূল্যে ট্রাকে করে মাংস ও ডিম বিক্রি হবে
বেগুনসহ অন্যান্য সবজি প্রতি কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা এবং লাউ, চালকুমড়া ও ফুলকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মান ভেদে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৬০ টাকা, রসুন ১৮০ থেকে ২৫০ টাকা এবং আদা ২০০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ডিমের দাম প্রতি ডজন ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে এক ডজন বাদামি ডিম ১৪৫ টাকা, হাঁসের ডিম প্রতি হালি (৪টি) ৭০ টাকা এবং দেশি মুরগির ডিম ৮০ টাকা (চারটি) দরে বিক্রি হচ্ছে।
এ সপ্তাহে রান্নার অন্যান্য পণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
আরও পড়ুন: সাশ্রয়ী মূল্যে রাজধানীর ৩০ পয়েন্টে বিক্রি হবে দুধ, ডিম, মাংস ও মাছ: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
উচ্চমানের পণ্য বৈচিত্র্যকরণ এবং নতুন রপ্তানি বাজার অনুসন্ধানে জোর দিচ্ছে বিজিএমইএ
বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ উচ্চমানের পণ্য বৈচিত্র্যকরণ এবং নতুন রপ্তানি বাজার অনুসন্ধানের ওপর আরও জোর দেওয়া উচিত।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ গার্মেন্টস বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিবিএ) নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন পাভেলের নেতৃত্বে তার কার্যালয়ে বিজিএমইএ সভাপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যতের লক্ষ্য এবং প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের সম্ভাব্য উপায়সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বিজিবিএ’র নবনির্বাচিত কমিটিকে (২০২৪-২৬ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত) উষ্ণ অভিনন্দন জানান।
আরও পড়ুন: বিজিএমইএ নির্বাচন-২০২৪: ভোট পড়েছে ৮৯ শতাংশ, গণনা চলছে
এসময় বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, তাদের নতুন নেতৃত্বে বিজিবিএ আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে এবং পোশাক শিল্পের উন্নয়নে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ফারুক হাসান বিজিবিএ নেতৃত্বকে বাংলাদেশ থেকে পণ্য নিচ্ছেন না এমন নতুন ক্রেতাদের সঙ্গে সংযোগ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
সাক্ষাতে উভয় পক্ষই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির চালিকাশক্তি হিসেবে তৈরি পোশাক খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা স্বীকার করেছে।
সম্মিলিত প্রচেষ্টার তাৎপর্যের ওপর জোর দিয়ে তারা এই শিল্পের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং গতিশীল ব্যবসায়িক পরিবেশের মধ্যে প্রতিযোগিতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে ঐক্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
উভয় পক্ষই বাংলাদেশে একটি টেকসই পোশাক শিল্প গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে।
কার্যনির্বাহী কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সিনিয়র সহসভাপতি মো. আব্দুল হামিদ পিন্টু, সহসভাপতি মোহাম্মদ মোরশেদ আলম ও এ কে এম সাইফুর রহমান, মহাসচিব জাকির হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক এমদাদ উল হক মিয়াজী ও মো. রোমান মিয়া এবং কোষাধ্যক্ষ ফজলুল হক।
আরও পড়ুন: ইউএসআইটিসির শুনানিতে তৈরি পোশাক শিল্পের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন বিজিএমইএ সভাপতি
কৃষকদের সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চ ফলনশীল বীজ সরবরাহে গুরুত্ব দিচ্ছে এফবিসিসিআই
কৃষি উৎপাদন বাড়াতে মানসম্মত বীজ ও আধুনিক সংরক্ষণাগার সুবিধা নিশ্চিত করা জরুরি বলে জানিয়েছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)।
বুধবার(২০ মার্চ) রাজধানীর মতিঝিলে এফবিসিসিআই কার্যালয়ে কৃষি, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও কৃষিভিত্তিক শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির এক আলোচনা সভায় এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম এই গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, কৃষিতে কাঙ্ক্ষিত উৎপাদনশীলতা অর্জনে এ খাতের ব্যবসায়ীরা কৃষক পর্যায়ে ভালো মানের উচ্চফলনশীল বীজ প্রাপ্যতা, খাদ্য উদ্ভাবন প্রক্রিয়া জোরদার এবং জলবায়ু সহিষ্ণু জাত ও গবেষণার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন।
এছাড়া উৎপাদন খরচ কমাতে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ, বিশেষায়িত হিমাগার স্থাপনা নির্মাণ, উন্নত সরবরাহ ব্যবস্থা ও কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন ব্যবসায়ীরা।
আরও পড়ুন: রমজানে কাঁচামাল পণ্যের মূল্য স্বাভাবিক ও সরবরাহ ঠিক রাখার আহ্বান এফবিসিসিআই সভাপতির
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, বীজের গুণগত মানোন্নয়নে গবেষণার দিকে নজর দিতে হবে। পাশাপাশি প্রযুক্তির ব্যবহারে বেশি নজর দিতে হবে। কৃষিতে প্রযুক্তির উন্নতি হলে উৎপাদনশীলতা বাড়বে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মাহবুবুল আলম আরও বলেন, কৃষকদের পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাওয়ার আশ্বাস দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য নীতি প্রয়োগ করা উচিত।
ভবিষ্যৎ খাদ্য নিরাপত্তা ও ক্রমবর্ধমান চাহিদার কথা মাথায় রেখে কৃষি জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন কমিটির চেয়ারম্যান ও প্রাণ আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী।
প্রচলিত ফসলের পাশাপাশি ডাল ও তৈলবীজসহ উদ্যান পালন, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ এবং হাঁস-মুরগির উৎপাদন বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।
আরও পড়ুন: রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ ও নতুন বাজার ধরতে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের ভূমিকা রাখতে হবে: এফবিসিসিআই
৩১ মার্চ থেকে নতুন নোট বিনিময় শুরু করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী ৩১ মার্চ থেকে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে নতুন নোট বাজারে ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক(বিবি)।
সাপ্তাহিক ছুটির দিন এবং সরকারি ছুটির দিন ছাড়া সাধারণ মানুষ ৯ এপ্রিল পর্যন্ত নতুন নোট বদল করতে পারবেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, ৩১ মার্চ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন শাখার কাউন্টারের মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে নতুন নোট বিনিময় করা হবে।
আরও পড়ুন: ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ, রাষ্ট্রীয় সম্মাননার অযোগ্য: বাংলাদেশ ব্যাংক
এছাড়া ঢাকা, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৮০টি শাখা থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিনিময় করা হবে।
একজন ব্যক্তি নতুন নোটের জন্য একাধিকবার টাকা বদল করতে পারবেন না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আরও পড়ুন: হুন্ডি অভিযানে দিনে ২০০ মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস অ্যাকাউন্ট বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক: গভর্নর
বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধিতে পেঁয়াজের দাম কেজিতে কমেছে ৩০ টাকা
দেশের প্রধান উৎপাদন এলাকা পাবনা ও ফরিদপুর অঞ্চল থেকে ঢাকায় নতুন উৎপাদিত পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় মঙ্গলবার প্রতি কেজিতে পেঁয়াজের দাম ৩০ টাকা কমেছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর মালিবাগ, মগবাজার, কারওয়ান বাজার ও শ্যামবাজারের পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পেঁয়াজের মৌসুম শুরু হওয়ায় পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে।
ফলে পাইকারি বাজারে দাম কমেছে এবং ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম ৬০ থেকে ৭০ টাকা, কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়।
এক সপ্তাহ আগেও ঢাকার খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।
আরও পড়ুন: শিগগিরই ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ ও খেজুরের দাম কমবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
কারওয়ান বাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী হাজী মোকাররম ইউএনবিকে বলেন, ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ আসার খবর পেয়ে কৃষকরা দ্রুত পেঁয়াজ তুলে বাজারে বিক্রি শুরু করেন। ফলে বাজারে সরবরাহ বেড়েছে এবং পেঁয়াজের দামও কমেছে।
রাজধানীর শ্যামবাজারের আমদানিকারক ও পেঁয়াজ ব্যবসায়ী নারায়ণ সাহা বলেন, ‘বর্তমানে যথাসময়ে বাজারে এসেছে মৌসুমি পেঁয়াজ। এর প্রভাব পড়েছে বাজারের দামে। কৃষকদের রক্ষায় এখন আর পেঁয়াজ আমদানির প্রয়োজন নেই।’
নারায়ণ আরও বলেন, এখন সঠিক উপায়ে পেঁয়াজ সংগ্রহ এবং ভবিষ্যতে বাজারের চাহিদার জন্য সাবধানে সংরক্ষণের উপর জোর দেওয়া দরকার।
বাজারে আসা পেঁয়াজ সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে বছরের বাকি সময়ে দাম স্বাভাবিক থাকবে বলে তিনি মনে করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশসহ ৬ দেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি ভারতের
তিন সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ৫০ টাকা